শফীউদ্দিন সরদার

লিখেছেন গোলাম মাওলা ২৩ অক্টোবর, ২০১৬, ০৫:৩৩ বিকাল

শফীউদ্দিন সরদার

ইসলামী মূল্যবোধের ধারক, আত্মপরিচয় বিমুখ,নিভৃতচারী রাষ্ট্র কর্তৃক উপেক্ষিত, খ্যাতনামা কথাসাহিত্যিক, বহু গ্রন্থের রচয়িতা শফীউদ্দিন সরদার। যিনি ঐতিহাসিক ও ঐতিহ্যবাহী মুসলিম বীরত্বগাঁথার মহান উপস্থাপক। তিনি আমাদের সবচেয়ে বিশ্বস্ত কথাশিল্পী। আমাদের সাহিত্য ভান্ডারে তিনি উপহার দিয়েছেন- অসামন্য সব সাহিত্য ।
>>প্রাথমিক পরিচয়ঃ
১৯৩৫ সালের ১ মে নাটোর জেলার নলডাঙ্গা থানার হাটবিলা গ্রামে জন্ম গ্রহন করেন তিনি । (ম্যাট্রিকুলেশান সার্টিফিকেট অনুযায়ী আমার জন্ম তারিখ ইংরেজি ১৯৩৫ সনের ১লা মে। কিন’ আসল জন্ম সনটা হবে ইংরেজি ১৯৩২ বা ১৯৩৩ সন। --- সূত্রঃবাঙলাকথার সঙ্গে সাক্ষাতকারে ) বর্তমান বাসাও নাটোর শহরের শুকুলপট্টিতে।
১৯৫০ সালে মেট্রিকুলেশন পাশ করার পর রংপুর কারমাইকেল কলেজ থেকে আইএ, বিএ অনার্স এবং এমএ ডিগ্রী লাভ করেন। পরে তিনি লন্ডন থেকে ডিপ্লোমা-ইন-এডুকেশন ডিগ্রী লাভ করেন। নিজ গ্রামের স্কুলে প্রধান শিক্ষক হিসেবে কর্মজীবন শুরু করে একে একে রাজশাহী সরকারী কলেজ ও সরদহ ক্যাডেট কলেজে অধ্যাপনা এবং বানেশ্বর কলেজ ও নাটোর রাণী ভবাণী সরকারী মহিলা কলেজে অধ্যক্ষ হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। ১৯৮২ থেকে ১৯৮৮ সাল পর্যন্ত তিনি প্রথম শ্রেণীর ম্যাজিষ্ট্রেট হিসেবে সফলতার সাথে দায়িত্ব পালন করেন। তার রচিত প্রথম সামাজিক উপন্যাস ‘চলনবিলের পদাবলি’ দেশের কোন প্রকাশনা সংস্থা প্রকাশ না করায় তিনি আজীবন ঐতিহাসিক ও সামাজিক উপন্যাস রচনার সিদ্ধান্ত নেন।
সেই থেকে তিনি একে একে রচনা করেন- রূপনগরের বন্দী, বখতিয়ারের তালোয়ার, গৌড় থেকে সোনারগাঁ, যায় বেলা অবেলায়, বিদ্রোহী জাতক, বারো পাইকার দূর্গ, রাজ বিহঙ্গ, শেষ প্রহরী, বারো ভূঁইয়া উপাখ্যান, প্রেম ও পূর্ণিমা, বিপন্ন প্রহর, সূর্যাস্ত, পথহারা পাখি, বৈরী বসতী, অন্তরে প্রান্তরে, দাবানল, ঠিকানা, ঝড়মুখো ঘর, অবৈধ অরণ্য, দখল, রোহিণী নদীর তীরে ও ঈমানদার এর মতো জনপ্রিয় ঐতিহাসিক উপন্যাস।

বাকিটুকু পড়ুন | ২৬২৬ বার পঠিত | ৮ টি মন্তব্য

দুর্নীতিরোধে সরকারি চাকরির শুরুতেই ফ্ল্যাট

লিখেছেন ইগলের চোখ ২৩ অক্টোবর, ২০১৬, ০৩:৫৪ দুপুর


চাকরি জীবনের চার বছরের মধ্যেই সহজ কিস্তি ও সুদে ঋণ দিয়ে সরকারি চাকরিজীবীদের নিজস্ব আবাসনের (ফ্ল্যাটের) ব্যবস্থা করে দেয়ার উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। সরকারি চাকরিজীবীদের পেশাজীবনে দুর্নীতি থেকে দূরে রাখতে এবং মেধাবীদের সরকারি চাকরির প্রতি আকৃষ্ট করতে এই উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। জাতীয় গৃহায়ণ কর্তৃপক্ষ ঢাকা, চট্টগ্রাম ও খুলনায় নিজস্ব মালিকানার অব্যবহৃত জমিতে বহুতল ভবন (ফ্ল্যাট)...

বাকিটুকু পড়ুন | ৯৫৭ বার পঠিত | ২ টি মন্তব্য

একটি আপোষ! ✔✔✔আব্দুর রহিম

লিখেছেন নুর আয়শা আব্দুর রহিম ২৩ অক্টোবর, ২০১৬, ১০:৫৪ সকাল


আমরা ভাবিওনা চাইওনা কাউকে
আমাদের প্রতিপক্ষ হিসেবে দাড় করায়,
আমরাতো চাই দলমত নির্বিশেষে সুস্থ
সমাজ গড়তে একই কাতারে দাড়ায়।
Happy
জানি আমরা জানি শান্তির বিপক্ষে

বাকিটুকু পড়ুন | ৯৩৬ বার পঠিত | ৯ টি মন্তব্য

একটি ভুল নাম : আব্দুন নবী

লিখেছেন নাবিক ২৩ অক্টোবর, ২০১৬, ০৮:৩৪ সকাল


আমাদের সমাজে কোনো কোনো মানুষের এই নাম বা এ ধরনের নাম শোনা যায়। এভাবে কারো নাম রাখা ঠিক নয়।
আব্দুল্লাহ অর্থ আল্লাহর বান্দা আর আব্দুন নবী অর্থ নবীর বান্দা। কোনো মানুষ নবীর বান্দা হতে পারে না; নবীর উম্মত। হাঁ, আব্দুন নবী এর আরেকটি অর্থেরও অবকাশ আছে। তা হল, নবীর গোলাম, কৃতদাস। কিন্তু প্রথম অর্থ ওটাই যা আগে উল্লেখ করা হয়েছে। তাছাড়াও হাদীস শরীফে এসেছে- আল্লাহ ছাড়া কারো সাথে...

বাকিটুকু পড়ুন | ১১৭১ বার পঠিত | ৩ টি মন্তব্য

ডিবেটস অন মুয়াবিয়া ইবনে আবু সুফিয়ান (৩য় এবং শেষপর্ব)

লিখেছেন শাহাদাত মাহমুদ সিদ্দিকী ২২ অক্টোবর, ২০১৬, ০৯:২৮ রাত


[কথা বলছিলাম সাইয়েদ আবুল আ’লাকে নিয়ে… তো, হাটহাজারী এরাবিক ইউনিভার্সিটির এক ভাই নিয়ে আসলেন ত্বকী উসমানী সাহেবের ‘ইতিহাসের কাঠগড়ায় হযরত মোয়াবিয়া রা,’ প্রসঙ্গ! সে সূত্রে জন্ম নিলো- আরো কিছু সংলাপ। আসুন, সরাসরি কমেন্ট-রিপ্লাইতে যাওয়া যাক-]
Abir Khan Hridoy: মাওলানা মওদূদীর সাথে দেওবন্দের যে মতপার্থক্য আছে,সেটা যে কোন বিষয়ই না এ ব্যাপারে কি আপনি শিওর?
রিপ্লাই:
অনেকে বলেন- এটা নাকি নবী-রাসূল,...

বাকিটুকু পড়ুন | ১৮৫৬ বার পঠিত | ২ টি মন্তব্য

ইতিহাস কাকে বলে???

লিখেছেন নেহায়েৎ ২২ অক্টোবর, ২০১৬, ০৯:৪৩ সকাল


সেই সাকাটিয়া মাঠের ছবি।
ইতিহাস কাকে বলে? আর ঐতিহাসিক স্থান কোনটি?
-
এর উত্তর আমি দিব না। নেট এ সার্চ দিয়ে দেখেন। অথবা যারা জানে বা যারা এই বিষয়ে পড়াশুনা করেছে তাদের নিকট থেকে জেনে নিতে পারেন।
-
ঘটনা অন্যখানে।

বাকিটুকু পড়ুন | ৩৫৬২ বার পঠিত | ৪ টি মন্তব্য

তিতা অভিজ্ঞতা

লিখেছেন তরবারী ২২ অক্টোবর, ২০১৬, ০২:৫২ রাত

সালটা ঠিক মনে নেই,২০০৬ হবে হয়তো।
মাওলানা দেলোয়ার হোসেন সাইদি সাহেব ময়মনসিংহে ওয়াজ করতে যাবেন।আওয়ামীলীগের ধর্মনিরপেক্ষরা এক গাট্টা,ওয়াজ করতে দিবে না মানে আসতেই দিবে না।যাই হউক গনজোয়ার রুখতে যায় নি।
নিদৃষ্ট দিনের নিদৃষ্ট সময়েই সব আয়োজন সম্পন্ন হল।
মজার ব্যাপার ঘটলো এর সাথেই।
আওয়ামীলীগ যা পছন্দ করে না তাবলীগ ও তা পছন্দ করে না,তাই মনে হল।
এলাকার তাবলীগের মুরুব্বীরা আর...

বাকিটুকু পড়ুন | ১১৬৮ বার পঠিত | ৯ টি মন্তব্য

পুটির বপের মিস্টি দিন

লিখেছেন দ্য স্লেভ ২১ অক্টোবর, ২০১৬, ০১:০৩ রাত


পুটির মা !! অঅরে ও পুটির মা !! সাত সকালে গেলে কোথায় !! ওদিকে বৃষ্টির আমেজ এসে পড়ল...কই হে তুমি !!
: ম..র...ন ! ঢং দেখানোর জায়গা পাওনা...চিল্লাফাল্লা....ছিলে কোন চুলায় !!
:হ্যা !! কেমন হলো ! লোকজন নেই কথা শোনা যায় !! আউযুবিল্লাহিমিনিাশ শয়তানহির রাজিম....ওগো তুমি কি ফানা হয়ে গেলে নকি প্রেতাত্মা ! কইগো আমার আদরের পুটির মা !
: এই যে এখানে !!
:ওরে ,,,এই তুমি ধানের গোলায় কেন ?? যদি পড়ে যেতে কি হত উপায়!!...

বাকিটুকু পড়ুন | ১৬২১ বার পঠিত | ১৫ টি মন্তব্য

"অতঃপর আদুরী" (ছোটগল্প)

লিখেছেন নূর আল আমিন ২১ অক্টোবর, ২০১৬, ১২:৫৩ রাত


কি নাম তোমার?
- আদুরী
নামটা শুনে মুচকি হেঁসে দিল জামিল সাহেব। বাবা মায়ের নিশ্চয় অনেক আদরের সন্তান! তাই নামেরও বাহার দেখা যাচ্ছে। জামিল সাহেব একটি প্রাইভেট কোম্পানীর উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা। নিজের একমাত্র ছোট মেয়ের খেলার সাথীর জন্য কয়েকজনকে বলে রেখেছিল একজন ১৪/১৫ বছর অল্প বয়সী কাজের মেয়ের জন্য। উত্তরাঞ্চল থেকে আজ একজন একটি মেয়েকে তার অফিসে নিয়ে এসেছে। মেয়েটিকে দেখে জামিল...

বাকিটুকু পড়ুন | ১০৯০ বার পঠিত | ১ টি মন্তব্য

মায়াভরা মায়ের পরশে কিছুক্ষণ!

লিখেছেন সন্ধাতারা ২০ অক্টোবর, ২০১৬, ০২:৪১ দুপুর


টেলিফোন বেজে উঠতেই অপরপ্রান্ত থেকে ভেসে উঠলো একটি আদ্র কান্নারুদ্ধ অতি চেনা কণ্ঠ। বয়োবৃদ্ধা মমতাময়ী জননীর। কেমন আছেন? জিজ্ঞেস করতেই জননীর কষ্টের সাগর যেন প্রবলবেগে উথলে উঠলো। কারণ জানতে চাইলে বললেন, ব্লাড সুগার অনেক বেড়েছে। সেইসাথে শরীরে জ্বরজ্বর অনুভূত হচ্ছে। চোখ দিয়ে অনবরত পানি ঝরছে। চোখের ড্রপে কোন কাজ হচ্ছে না। তিন মেয়েই অনেক দূরে। ইচ্ছে করলেই তাদেরকে দেখতে...

বাকিটুকু পড়ুন | ৯৯৬ বার পঠিত | ১২ টি মন্তব্য

বড় কমল দহ ঝর্ণাগুলো- পর্ব-০২

লিখেছেন নেহায়েৎ ২০ অক্টোবর, ২০১৬, ১২:৩৩ দুপুর


এটা সেই পথ।
এই পথের পরিবেশ সম্পূর্ণ আলাদা। এসব ট্রেইল এক একটা অন্যরকম জগত! আপনাকে হারিয়ে যেতে ইচ্ছে করবে আবার হারিয়ে যাওয়ার ভয়ও করবে একই সাথে। কোথাও আপনাকে সাবধানে নিচে নামতে হচ্ছে তো একটু পরেই সাবধানে অনেক উচুতে উঠতে হচ্ছে। চলার পথে মাঝে মাঝেই দেখা পাবেন ছোট খাট অনেক ঝর্ণার। যেগুলো চলার শব্দ আপনার মনে ছন্দ জাগাবে, চলতে থাকবেন নতুন উদ্যোমে। পুরোটাই পাথুরে পথ। এক সময় আমরা...

বাকিটুকু পড়ুন | ১৮১৬ বার পঠিত | ৪ টি মন্তব্য

মণি মুক্তো মোতি - “হেরার জ্যোতি”

লিখেছেন সন্ধাতারা ১৯ অক্টোবর, ২০১৬, ০৯:৪৭ রাত


দিনটি ছিল হৃদয়ের গভীরে পুষে রাখা বাসনা পূর্ণের একটি বরকতপূর্ণ পরম পুলকময় কাঙ্ক্ষিত দিন। গত ৩১/০৮/২০১৫, মমতাময়ী মা, ছোট ভাই ও অন্যান্য সম্মানিত আগ্রহী হজ্বযাত্রী কাফেলার সাথে মাইক্রোবাসে ছুটে চলছি স্বপ্নের সেই পবিত্র ভূমিতে। বিস্ময়কর এক অনুভূতি অনুভূত হচ্ছিল গোটা অন্তর জুড়ে। বিশ মিনিটের মধ্যে পৌঁছে গেলাম আমরা প্রত্যাশিত সেই স্থানে। অন্তর বিপুল পুলকে নেচে উঠলো।...

বাকিটুকু পড়ুন | ১২৬৯ বার পঠিত | ১৮ টি মন্তব্য

"ঘুমিয়ে আছে শাশুড়ি মাতা সব মেয়েরই অন্তরে"

লিখেছেন অভিমানী বালক ১৯ অক্টোবর, ২০১৬, ০৭:১৬ সন্ধ্যা

মেয়েরা নাকি শাশুর শাশুড়িকে পিতা মাতার আসনে আসীন করতে পারে না?
তবে শাশুর শাশুড়ি কি ছেলের বউকে মেয়ের আসনে আসীন করতে পারে?
কঠিন সমীকরণ,
আমাদের সমাজ কি বলে?
আমাদের সমাজের বাস্তবতা হল বউ শাশুড়ি মানেই একে অন্যের প্রতিদ্বন্দ্বী,
যেমন- ক্রিকেট ম্যাচে পাকিস্তান বনাম ভারত, অথবা ফুটবল ম্যাচে আর্জেন্টিনা বনাম ব্রাজিল।
কেউ যেন কাউকে ছেড়ে কথা বলবে না, শাশুড়ি মনে করে বউ হচ্ছে ঘরের কাজের...

বাকিটুকু পড়ুন | ১৫৮১ বার পঠিত | ৮ টি মন্তব্য

আজ অধঃপতিত,উপেক্ষিত এবং অবহেলিত মুসলিমদের রেঁনেসার কবি ফররুখ আহমেদ এর মৃত্যূবার্ষিকী ।

লিখেছেন মুজাহিদ হোসাইন সজিব ১৯ অক্টোবর, ২০১৬, ০৫:৩৯ বিকাল


ফররুখ আহমেদকে মুসলিম রেঁনেসার কবি বলে চিহ্নিত করা হয়। কোন সন্দেহ নেই অধঃপতিত,উপেক্ষিত এবং অবহেলিত মুসলিমদের জাগাবার জন্য তিনি মসীযুদ্ধে অবতীর্ণ হয়েছিলেন।
রেঁনেসা বলতে কি বুঝি, সুপ্রকাশ রায় তার ‘পরিভাষা কোষ’এ এভাবে সংজ্ঞা দিয়েছেন 'এই আন্দোলন কেবল সাহিত্য বা কলাশিল্প বা কোন বিশেষ ক্ষেত্রে সীমাবদ্ধ থাকে না। ইহা জাতীয় জীবনের সর্বক্ষেত্রে চিন্তা, সামাজিক,অর্থনৈতিক, রাজনৈতিক,...

বাকিটুকু পড়ুন | ১৯৩৪ বার পঠিত | ৪ টি মন্তব্য

কমলদহ ঝর্ণাগুলো।

লিখেছেন নেহায়েৎ ১৯ অক্টোবর, ২০১৬, ১২:৩৫ দুপুর


হাটা শুরু পাহাড়ের পানে।
সীতাকুন্ড-মিরসরাইয়ের বেশ কিছু ঝর্ণা দেখা হলেও বড় কমলদহের মতো বিখ্যাত ঝর্ণাগুলোয় এখনও যাওয়া হয় নি! এটা কেমন কথা! হঠাৎ প্রস্তাব দিলাম। তাৎক্ষণিক সবাই রাজী। আনিস ভাই টিকেট করে ফেললেন হানিফের। আমি, আনিস ভাই, আতাউল্লাহ ভাই আর আল আমীন ভাই মোট চারজন হলাম। বাকীরা আপতোত যেতে পারছেন না।
শুরু হল ঝিরিপথ প্যান্টতো গুটাতেই হবে!
২৯শে সেপ্টেম্বর গাড়ীতে উঠে বসলাম...

বাকিটুকু পড়ুন | ১৮৯৭ বার পঠিত | ৮ টি মন্তব্য