ঈসা ইবনে মরিয়ম এবং 'মির্জা কাদিয়ানি' মিল! অমিল! পর্ব-৮

লিখেছেন লিখেছেন সত্য প্রিয় বাঙালী ১৮ নভেম্বর, ২০১৪, ০৬:২৬:০২ সন্ধ্যা

একটি হাদীস দিয়েই শুরু করি......

“কিয়ামাত পর্যন্ত প্রায় ত্রিশজন মিথ্যাবাদী দাজ্জালের আগমন ঘটবে, তাদের প্রত্যেকেই বলবে; আমি নবী, আমি নবী”



এখানে ভন্ড নবীদের দাজ্জালের সাথে তুলনা করা হচ্ছে। তাই আমরা বলি, মির্জা গোলামও দাজ্জালদের একজন।

বুখারী ও মুসলিম উভয় গ্রন্থে বর্ণিত আছে......

“ঐ সত্ত্বার শপথ যার হাতে আমার প্রাণ! অতি শীঘ্রই ঈসা ইবনু মারইয়াম একজন ন্যায় পরায়ণ শাসক হিসেবে তোমাদের মাঝে অবতরণ করবেন। তিনি (খ্রিস্টান ধর্মের প্রতীক) ‘ক্রশ’ ভেঙ্গে ফেলবেন, শুকর হত্যা করবেন এবং জিজিয়া তুলে দিবেন, অজস্র ধন-সম্পদ দান করবেন। কিন্তু তা গ্রহণ করার মত (গরীব মানুষ) পাওয়া যাবে না”

-এখানে ‘ঈসা ইবনে মরিয়ম’ এর কথা বলা হচ্ছে, যেই নামে তাঁকে কোরআন এবং হাদীসে সম্বোধন করা হয়েছে। ঈসা আঃ মারা গেলে মোহাম্মদ সাঃ এই হাদীসে ‘ঈসা ইবনে মরিয়ম’ ব্যবহার করতেন না। কারণ মোহাম্মদ সা; মিথ্যা কথা বলেন না। যাই হোক, মির্জা গোলামের নাম, ঈসা নয়, তার নাম মির্জা গোলাম আহমদ, তার মায়ের নাম মরিয়ম নয়, তার মায়ের নাম চেরাগ বিবি।

-বলা হচ্ছে তিনি ‘ন্যায় পরায়ণ শাসক’ হবেন। কিন্তু মির্জার পুরো জীবনে সে কখনো শাসক হয়নি বরং সেই সময় ভারত শাসন করেছিল ব্রিটিশরা, আর মির্জা ছিল তাদের গোলাম।

-তিনি ক্রুশ ভেঙ্গে দিবেন, অর্থাৎ খ্রিস্টান ধর্মের যে ‘ত্রিনিটি’ বা ‘তিন ঈশ্বর’ মতবাদ, তাঁর বিলুপ্তি ঘটাবেন। কিন্তু দূর্ভাগ্য মির্জার জন্মের শত বছর পরেও আজও খ্রিস্টানরা এই ধারণাও বিশ্বাসী এবং ঈসা আঃ কে খোদা বলে স্বীকার করে।

-িনি শুকর হত্যা করবেন। কারণ খ্রিস্টানরা শুকর হালাল মনে করে। কিন্তু এই ধারণাও ঈসা আঃ এসে বাতিল করে দিবেন। কিন্তু, মির্জা নিজে কোন দিন শুকর হত্যা করে নি! কিংবা খ্রিস্টানরাও শুকরকে আজও খাওয়া ছাড়ছে না।

-জিজিয়া তুলে দিবেন। কারণ জিজিয়া দেয় অমুসলিমরা। ঈসা আঃ পৃথিবীতে আসার পর সব খ্রিস্টান ইহুদী এবং অন্যান্য ধর্মাবলম্বী বলতে কিছু থাকবেনা, তাই জিজিয়া করেরও প্রয়োজন থাকবেনা। আর মির্জা জিজিয়া করে তুলে দেয় নাই। বরং আজও জিজিয়া করের প্রথা বিদ্যমান।

-ধন-সম্পদ গ্রহণ করার মতো মানুষ পাওয়া যাবেনা। মির্জার জন্মের প্রায় ১৫০ বছর পরে আজও পৃথিবীর বেশীরভাগ মানুষই দরিদ্র, ধন সম্পদের জন্য সবার মাঝে হাহাকার বিদ্যমান।

-হাদীসে বলা আছে,ঈসা আঃ ‘অবতরণ’ করবেন, আরবীতে ‘নুযুল’। কিন্তু মির্জা অবতরণ করেনি বরং সে পাঞ্জাবে একটি পরিবারে জন্ম গ্রহণ করেছে এবং ক্রমে ক্রমে বড় হয়েছে।

উপরের হাদীসের একটি ‘ভবিষ্যত বানীও’ মির্জার বেলায় সত্য হয় নাই। যেখানে, সব গুলো ভবিষ্যত বানীই সত্য হওয়া প্রয়োজন ছিল।



আরেকটি সূত্রে ইবনু সীরান হতে এক বর্ণনায় এসেছে,

“ইবনু মরিয়াম আঃ অবতরণ করবেন আযান ও ইক্বামতের মধ্যবর্তী সময়ে হালকা হলুদ রঙ বিশিষ্ট দু’খানি চাঁদর ও বর্ম পরিহিত অবশ্তায়। লোকেরা তাঁকে বলবেঃ আপনি অগ্রসর হোন। তখন তিনি বলবেনঃ বরং তোমাদের ইমাম তোমাদেরকে সালাত পড়াবেন। তোমরা একে অপরের ইমাম”।

এই হাদীসে শুধু ‘অবতরনের’ কথাই নেই বরং কোথায়? কি পরে? কীভাবে? অবতরন করবেন তা সহকারে বলা আছে।

অন্য এক হাদীসে , আবু হুরাইরা থেকে বর্ণিত আছে, মোহাম্মদ সা; বলেছেন,

“আমার ও ঈসার মাঝে কোন নবী আসবেনা। অবশ্য তিনি অবতরণ করবেন। তোমরা যখন তাঁকে দেখবে, তখন তাঁকে এভাবে চিনবে যে, ‘তিনি হবেন মধ্যম আকৃতির, তাঁর দেহের রঙ হবে লাল-সাদা মিশ্রিত, তাঁর পরিধানের কাপড় হবে হালকা হলুদ রঙ বিশিষ্ট দু’খানি চাঁদর এবং তাঁর মাথার চুল ভিজে না থাকা সত্ত্বেও সেখান থেকে ফোটায় ফোটায় পানি ঝরতে থাকবে। তিনি ইসলামের জন্য লোকদের বিরুদ্ধে জিহাদ করবেন, ক্রশ ভেঙ্গে ফেলবেন, শুকর নিধন করবেন এবং জিযিয়া কর রহিত করবেন। মহান আল্লাহ তাঁর সময়ে ইসলাম ছাড়া অন্য সব মতবাদকে ধ্বংস করে দিবেন। তিনি (মিথ্যাবাদী) দাজ্জাল কে হত্যা করবেন। এরপর তিনি পৃথিবীতে চল্লিশ বছর জীবিত থাকার পর ইন্তিকাল করবেন এবং মুসলিমরা তাঁর জানাযার সালাত আদায় করবেন” (আবু দাঊদ, ইবনু হিব্বান, আহমাদ, আবদুর রাযযাক)

-প্রথমতঃ এখানে ঈসা আঃ এর চেহারার বর্ননা দেয়া হয়েছে, তাঁর রঙ হবে লাল-সাদা মিশ্রিত ইত্যাদি ইত্যাদি। আমি শুধু এখানে কাদিয়ানির একটি ফটো দিব, আপনারাই মিলিয়ে দেখুন।



-এই হাদীসেও আগের হাদীসের মতো শর্ত গুলো দেয়া আছে। অতিরিক্ত বলা আছে তিনি জিহাদ করবেন। কিন্তু মির্জা কাদিয়ানি কোনদিন জিহাদ করেনি বরং ব্রিটিশদের উস্কানিতে সে ‘জিহাদ নিষিদ্ধ’ সংক্রান্ত ফতোয়া দিয়েছে এবং বলেছে, “আমি অসীর কাজ মসীহ দ্বারাই করেছি”। কিন্তু দূর্ভাগ্যজনক ভাবে মোহাম্মদ সা; এর কথা অনুযায়ী ‘ঈসা ইবনে মরিয়ম অসির কাজ অসী দ্বারা-ই করবেন, মসী দিয়ে নয়।



-এই হাদীসে আরো অতিরিক্ত বলা হয়েছে, ঈসা ইবনে মরিয়ম দাজ্জালকে হত্যা করবেন। কিন্তু মির্জা কাদিয়ানি দাজ্জালকে হত্যা তো দূরের কথা বরং দাজ্জাল তো প্রকাশই পায়নি এখনো!!! মির্জা অবশ্য এই সংক্রান্ত একতি মনোরম ব্যাখ্যা দিয়েছে, সে বলেছে যে তার জন্মস্থান পাঞ্জাবের মানুষ দাজ্জাল স্বভাবের। তারাই আসলে দাজ্জাল। মির্জা গোলাম কাদিয়ানির চোখে হয়তো নিম্নের হাদীসটি চোখে পড়েনি না হলে এরও অপব্যাখ্যা দাঁড় করাতো...

ুযাইফা হতে বর্ণিত -একদা রাসূলুল্লাহ সাঃ এর নিকট দাজ্জালের উল্লেখ করা হলে তিনি বলেন, “অবশ্যই আমি তোমাদের পরস্পরের ফিতনাকে দাজ্জালের ফিতনার চেয়েও অধিক ভয় করি। যে ব্যক্তি পূর্ববর্তী ফিতনাসমূহ থেকে নিরাপত্তা লাভ করবে সে দাজ্জালের ফিতনা থেকেও নিরাপত্তা পাবে। ছোট বড় কোন ফিতনাই দাজ্জালের ফিতনার চেয়ে ভয়ংকর নয়। তার দুই চোখের মাঝখানে লিখা থাকবেঃ কাফির। শিক্ষিত ও অশিক্ষিত প্রতিটি মু’মিন তা পড়তে পারবে” (বুখারী, মুসলিম, আবুদাঊদ, আহমাদ, ইবনু হিব্বান, হাম্বাল)



পাঞ্জাবের মানুষের কপালে অবশ্যই ‘কাফির’ লিখা ছিলনা। শিক্ষিত কিংবা অশিক্ষিত ব্যক্তি ‘কাফির’ লিখা দেখবে কীভাবে!


ঈসা আঃ ৪০ বছর জীবিত থাকবেন ২য় আগমনের পর। মির্জা কাদিয়ানি (১৮৩৫-১৯০৮) ৭৩ বছর জীবিত ছিল।

যাই হোক, ঈসা আঃ দাজ্জাল কে হত্যা করবেন। তাই ঈসা আঃ এর জীবদ্ধশায় দাজ্জাল প্রকাশ ও হত্যা হওয়া বাঞ্চনীয়, যার কোনটাই মির্জার জীবনে ঘটেনি।

সামুরাহ হতে বর্ণিত। মোহাম্মদ সাঃ বলেছেন, “দাজ্জাল বের হবে, তার বাম চোখ হবে কানা। চোখের উপর মোটা চামড়ায় ঢাকা হবে। সে জন্মান্ধ ও কুষ্ঠরোগীকে সুস্থ করবে। সে মৃতকে জীবিত করে লোকদের উদ্দেশ্যে বলবেঃ আমি তোমাদের রব্ব। যে ব্যক্তি বলবে, তুমি আমাদের রব্ব, সে ফিতনায় পতিত হল। আর যে ব্যক্তি বলবে, আমার রব্ব আল্লাহ। এমনকি সে মারা যাবে। সেতো তার ফিতনা থেকে নিরাপদ, এরপর আর কোন ফিতনা হবেনা এবং তার উপর কোন শাস্তিও হবেনা। অতঃপর আল্লাহ যতদিন চান (দাজ্জাল) অবস্থান করবে। অতঃপর পশ্চিম অঞ্চল দিয়ে ঈসা ইবনু মরিয়াম আসবেন। মুহাম্মদ সাঃ কে সত্যয়ন করে এবং তার উম্মাতের একজন হয়ে। অতঃ পর ঈসা আঃ দাজ্জালকে হত্যা করবেন। অতঃপর এর পরেই ক্বিয়ামাত সংঘটিত হবে” (আহমাদ) আর কোরানের সেই আয়াত......

“নিশ্চয়ই ঈসা ইবনে মরিয়াম কিয়ামতের নিদর্শন” (সূরা যুখরুফ-৬১)


-এই হাদীস থেকে জানা যায়, আগে দাজ্জাল প্রকাশ পাবে তারপর ঈসা আঃ অবতরণ করবেন আসমান থেকে।

আরেকটি হাদীসে দাজ্জালকে কোথায় হত্যা করবেন তা বর্ণীত আছে, মোহাম্মদ সা; বলেন,

“ইবনু মারিয়াম দাজ্জালকে বাবে লুদে হত্যা করবেন” (তিরমিযী, ইবনু হিব্বান, তায়ালিসি, আহমাদ, আবদুর রাযযাক, ইমাম তিরমিযী হাদীসটিকে সহীহ বলেছেন)

মির্জা কাদিয়ানি বলেছে, লুদ বলতে পাঞ্জাবের লুদিয়ানা শহরকে বুঝানো হয়েছে, যেখানে দাজ্জাল স্বভাবের লোক থাকে!!

এখন তাকে কে বুঝাতে যাবে যে লুদ, পাঞ্জাবের লুদিয়ানা নয়, লুদ হচ্ছে ফিলিস্তিনির একটি শহর যা বর্তমানে ইসরাঈলের অধিনে আছে, আর তা ইস্রাইলের রাজধানী তেল-আবিব থেকে কয়েক মাইল দূরে। আর দাজ্জালের কথা তো আগেই বললাম। নিছে আমি লুদের একটি ভৌগোলিক ম্যাপ দিলাম, তেল আবিব এর নিকটে...



সহীহ মুসলিমের কিতাবুল ঈমান অধ্যায়ের হাদীস......

“......জাফরানী রঙের দু’টি পোশাক পরিহিত অবস্থায় দুইজন ফেরেশতার পাখার উপর হাত রেখে দামেস্ক শহরের পূর্বে অবস্থিত সাদা মিনারের নিকট তিনি (ঈসা আঃ) অবতরন করবেন”

এইবার শুনুন মির্জা গোলামের কাহিনী, সে নিজেই এসে মিনার তৈরী করে নিয়েছে এবং বলছে এটাই সেই মিনার যেটা হাদীসে উল্লেখ আছে।

এখন তাকে কে বুঝাতে যাবে হাদীসে বলা আছে মিনার আগে থেকেই থাকবে, ঈসা ইবনে মরিয়াম আঃ তা তৈরী করবেন না!

এছাড়া ঈসা আঃ এর জীবদ্দশায় ইয়াজুজ মাজুজ প্রকাশ পাবে। এই বিষয়েও বহু সহীহ হাদীস আছে। তা আজ আর উল্লেখ করলাম না।

একটু মুক্তচিন্তা......

যে রাসূল সম্পর্কে কোরআনে প্রায় ১৫ টি সূরায় বলা হয়েছে প্রায় শ’খানেক আয়াতে, যেই রাসূলের মায়ের নামে কোরআনে সূরা আছে, যেই রাসূলের মাত্র ত্রিশ কিংবা ত্রেতিশ বছর জীবনের খুঁটিনাটি বিষয় কোরআনে স্থান পেয়েছে, যেই রাসূলের পরিবারদের কথোপকথন পর্যন্ত কোরআনে আছে, সেই রাসূলের বাকি জীবন (মির্জা কাদিয়ানির দাবিকৃত ১২০-৩৩= ৮৭) সম্পর্কে কোরআনে কোন লাইন নেই?? সেই রাসূল কীভাবে কাশ্মীর গিয়েছিল, সেখানে কীভাবে বাকী প্রায় ৯০ বছর ছিল, কীভাবে ধর্ম প্রচার করেছিল?? কিছুই কোরআনে নেই!! আর মির্জা কাদিয়ানি ‘বৌদ্ধ ধর্ম’ এর বই পুস্তক ঘেঁটে সমাধান দিচ্ছেন তিনি মারা গিয়েছেন, আকাশে উঠেননি!! এই কথা আপনারা বিশ্বাস করেছেন?? যেখানে শত শত হাদীসে মোহাম্মদ সা; ইসা ইবনে মরিয়ম আগমনের কথা বলেছেন!!


পরিশেষে কোরানের সেই আয়াত.........

“যখন ইমরানের স্ত্রী বলল, হে রব! আমার গর্ভে যা আছে, তা আপনার জন্য একান্ত উতসর্গ করলাম; আমার পক্ষে হতে তা কবুল করুন; নিশ্চয়ই তুমি সর্বশ্রোতা, সর্বজ্ঞ। অতঃপর যখন তাঁকে প্রসব করল, তখন বলল, হে আমার রব! আমি এক কন্যা প্রসব করেছি! অথচ আল্লাহ ভাল করেই জানেন সে কি প্রসব করেছে। (আল্লাহ সান্ত্বনা দিয়ে বললেন) এই কন্যার মতো কোন পুত্রই যে নেই। আর আমি তার নাম রাখলাম ‘মারিয়াম’। (মারিয়ামের মা দোয়া করে বলল, হে আল্লাহ!) আমি তাঁকে ও তার সন্তানদেরকে তোমার আশ্রয়ে সমর্পন করছি, অভিশপ্ত শয়তানের কবল হতে। আল্লাহ বললেন, অতঃপর তার প্রভু তাঁকে উত্তম রুপে গ্রহণ করে নিলেন এবং তাঁকে প্রবৃদ্ধি দান করলেন সুন্দর প্রবৃদ্ধি। আর তিনি তাঁকে যাকারিয়ার তত্ত্বাবধানে সমর্পণ করলেন। (অতঃপর ঘটনা হল এই যে,) যখনই যাকারিয়া মেহরাবের মধ্যে তার কাছে আসতেন, তখনই কিছু খাদ্য দেখতে পেতেন। তিনি জিজ্ঞেস করতেন, মারিয়াম! এসব কোথা থেকে তমার কাছে এল? মারিয়াম বলত, এসব আল্লাহর নিকট থেকে আসে। নিশ্চয়ই আল্লাহ যাকে ইচ্ছা বেহিসাব রিযিক দান করেন” (সূরা আলে ইমরান ; ৩৫-৩৭)

“মারিয়াম বলল, কীভাবে আমার পুত্র সন্তান হবে? অথচ কোন মানুষ আমাকে স্পর্শ করেনি এবং আমি ব্যভিচারিনী নই। সে (জিব্রাঈল) বলল, এভাবেই হবে। তোমার পালনকর্তা বলেছেন, এটা আমার জন্য সহজ ব্যাপার এবং আমরা তাঁকে (ঈসাকে) মানবজাতির জন্য একটা নিদর্শন ও আমাদের পক্ষে থেকে বিশেষ অনুগ্রহরুপে পয়দা করতে চাই। তাছাড়া এটা (পূর্ব থেকে) নির্ধারিত বিষয়” (সূরা মারিয়ামঃ ২০-২১)


কাদিয়ানি সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে এই লিংকে ক্লিক করুন।

বিষয়: বিবিধ

১৭৩৪ বার পঠিত, ৪ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

285694
১৯ নভেম্বর ২০১৪ রাত ১২:২৪
আনিস১৩ লিখেছেন : Very important sharing.
May Allah( swt) give you reward for this!
১৯ নভেম্বর ২০১৪ রাত ১১:৪৬
229426
সত্য প্রিয় বাঙালী লিখেছেন : জাযাকাল্লাহ
285698
১৯ নভেম্বর ২০১৪ রাত ১২:৩২
শয়নে তুমি স্বপনে তুমি লিখেছেন : ভালো লাগলো অনেক ধন্যবাদ
১৯ নভেম্বর ২০১৪ রাত ১১:৪৬
229427
সত্য প্রিয় বাঙালী লিখেছেন : আপনাকেও ধন্যবাদ

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File