স্রষ্টা, সৃষ্টি ও স্রষ্টার সৃষ্টিকর্তা!

লিখেছেন লিখেছেন সত্য প্রিয় বাঙালী ১৪ নভেম্বর, ২০১৪, ০৯:৫২:২১ রাত

“আল্লাহ’র সৃষ্টিকর্তা কে?­” অতিশয় নিম্নমানের নাস্তিকরা এই রকম প্রশ্ন করে থাকে। অনেকের কাছে নাস্তিকদের প্রশ্নটা ‘যৌক্তিক’ মনে হবে, এমনকি আমাদের দেশের বেশীরভাগ আস্তিকরাও এই প্রশ্ন নিয়ে কনফিউজড বলেই আমার কাছে মনে হয়। এইসব নাস্তিককে কেন ‘নিম্নমানের’ বললাম তা পোস্টটি মনোযোগ দিয়ে পড়লে আশা করি যে কেউই বুঝতে পারবে আর এই প্রশ্নটারও সমাধান পাবে ইনশাআল্লাহ। আল্লাহই সর্বশ্রেষ্ট।

পৃথিবীতে মানব সৃষ্টির কিংবা কোন কিছু সৃষ্ট হতে আমি এই পোস্টে তিনটা ‘সম্ভাবনা’ র কথা বলেছি। যা মূলত সূরা তূরের (৫২ নং সূরা) ৩৫-৩৬ আয়াতের ওপর ভিত্তি করে। সম্ভাবনা তিনটি আবার রিপিট করছি।

সম্ভাবনা-১ঃ মানুষ 'শূন্য' থেকেই সৃষ্টি হয়েছে। এটা যুক্তিতে টিকেনা। কারণ, NOTHING CAN NOT CREATE ANYTHING! মূলত নাস্তিকেরা এই দাবীই করে থাকে।

সম্ভাবনা-২ঃ মানুষ নিজেই নিজেকে সৃষ্টি করেছে। এটাও যুক্তি হীণ। কারণ, কেউ নিজেকে সৃষ্টি করতে হলে, আগে নিজেকে অস্তিত্বে আনতে হবে। তাই এটা যুক্তি বিহীন। শুধুমাত্র অন্যকেউ অলরেডী অস্তিত্বে আসলে সে দ্বিতীয়জনকে সৃষ্টির যৌক্তিকতা আসবে।

সম্ভাবনা-৩ঃ অনেক পর্ব কিংবা ধাপ পার হয়ে মানুষের আজকের এই অবস্থান। মানে অনেক 'CAUSE' & 'EFFECT' এর ফল মানুষ। মানে, C1 এসেছে C2 থেকে, C2 এসেছে C3 থেকে, এরুপ C3 এসেছে C4 থেকে। এভাবে C4 এসেছে CN থেকে। কিন্তু, এই ভাবে চেইন (chain) চলতে থাকলে, বস্তুত CN হবে অপরিসীম এবং অনির্দিষ্ট। অথবা বলা যায়, CN নিজেই কখনো অস্তিত্বে আসেনি, তাই C1 এর অস্তিত্বও অস্বীকার করা হয়, মানে মানুষের নিজের অস্তিত্বকেই অস্বীকার করা হয়। এরিস্টটল তাই এরুপ INFINITE CAUSE & EFFECT থেকে মানব সৃষ্টি অসম্ভব বলেই সাভ্যস্ত করেছেন।

তাহলে প্রশ্ন জাগে মানুষ/ বস্তু পৃথিবীতে এলো কোত্থেকে? উত্তরঃ মূলত তখনই মানুষ কিংবা এই বিশ্ব অনস্তিত্ব থেকে অস্তিত্বে আসা সম্ভব যখন এসব এমন কেউ সৃষ্টি করেছে যিনি নিজে সৃষ্টি (created) নন। অন্যথায় ৩য় সম্ভাবনা টির মতো হবে, মানে স্রষ্টাকে যদি অন্য কেউ সৃষ্টি করে তবে ঐ বৃহত্তর স্রষ্টাকে আবার তার চেয়ে বৃহত্তর স্রষ্টা সৃষ্টি করলো এবং এভাবে চলতে থাকবে। কিন্তু ৩য় সম্ভাবনাতেই ব্যখ্যা করেছি এইরকম ‘cause & effect’ অসম্ভব, যেটা আসলে সৃষ্টিকেই অবিশ্বাস করার শামিল। তাই শুধু মাত্র তখনই কোন কিছুর (সৃষ্টির) শূন্য থেকে প্রথমবারের মতো অস্তিত্বে আসা সম্ভব যখন এসব (সৃষ্টি) এমন কেউ সৃষ্টি করেছে যিনি নিজে সৃষ্ট নন। আবার বলি, যিনি নিজে কখনো সৃষ্টি হননি।

এইবার যুক্তিবিদ্যার ভাষায় কিছু কথা বার্তা...

স্রষ্টা হচ্ছে তিনি যিনি সৃষ্টি করেন আর সৃষ্টি হচ্ছে তা যা সৃষ্ট হয়।

তাই যদি কোন স্রষ্টাকে অন্য কেউ সৃষ্টি করার দরকার হয় তবে ঐ স্রষ্টা আর স্রষ্টা থাকেনা তা সৃষ্টিতে রুপান্তরিত হয়, কেননা স্রষ্টা সৃষ্টি করে তাই তাঁকে স্রষ্টা বলা। তাই স্রষ্টার যদি কোন সৃষ্টিকর্তার দরকার হয় তবে তা মূলত ‘স্রষ্টার ডেফিনেশন’ এর সাথেই সাংঘর্ষিক।

যেমন কোন ‘পুরুষকে’ যদি প্রশ্ন করা হয় সে কতগুলো সন্তান প্রসব করেছে তবে তা অযৌক্তিক হবে। এবং কেউ যদি এই প্রশ্ন করে তবে তাকে পাগল বলা হবে কিংবা ব্রেইনলেস বলা হবে, কারণ পুরুষের বৈশিষ্ট্য হচ্ছে সে কখনো সন্তান প্রসব করেনা। যে সন্তান প্রসব করে সে পুরুষ নয়। সন্তান জন্ম দেয়ার জন্য নারীর দরকার হয়। স্রষ্টারও কিছু বৈশিষ্ট্য আছে। তার মধ্যে একটা হচ্ছে স্রষ্টা (creator) এমন কেউ যে নিজে সৃষ্টি নয় (uncreated)। তাই স্রষ্টার ক্ষেত্রে তার সৃষ্টিকর্তা কে এই প্রশ্ন করাটাই অযৌক্তিক কারণ এই প্রশ্ন স্রষ্টার ডেফিনেশন এর ক্ষেত্রেই সাংঘর্ষিক।

“আল্লাহ ই হচ্ছেন সব কিছুর (একক) স্রষ্টা” (আল কোরআন ৩৯;৬২)

“আল্লাহ তা’আলাই তোমাদেরকে সৃষ্টি করেছেন” (আল কোরআন ৩৭;৯৬)

এখানে স্রষ্টা আর সৃষ্টির ক্ষেত্রে পার্থক্য নির্ণয় জরুরি। স্রষ্টা ‘সৃষ্ট’ নন এবং সৃষ্টি ‘স্রষ্টা’ নয়। কোরআন বলছে, আল্লাহ ‘সবকিছু’র সৃষ্টি কর্তা, মানে সব সৃষ্ট বস্তুর, সৃষ্ট মানে যার সৃষ্টির দরকার, যেমন-মানুষ, পাহাড়-পর্বত। আর আল্লাহ সৃষ্ট নয় তিনি স্রষ্টা, তাই তাঁর সম্পর্কে ‘সৃষ্ট’ শব্দটাই প্রযোজ্য নয়।

যেমন যদি বলা হয়, আল্লাহ কি সন্তান গ্রহণ করতে সক্ষম?

কথা হচ্ছে আল্লাহ’র বৈশিষ্ট্য হচ্ছে তিনি সন্তান গ্রহণ করেনা। তাই যদি কোন স্রষ্টা সন্তান গ্রহণ করে তবে তিনি আর আল্লাহ’ থাকেন না। তাই এখানে এই প্রশ্নটাই অযৌক্তিক!

“অথচ সন্তান গ্রহণ দয়াময়ের (আল্লাহ’র) জন্য শোভনীয় নয়” (আল কোরআন ১৯; ৯২)

আবার কেউ যদি বলে, আচ্ছা আল্লাহ তো সব পারেন, তবে কি আল্লাহ তার ছেয়ে শক্তিশালী কাউকে তৈরী করতে পারেন?

উত্তর হচ্ছে আল্লাহই সর্ব শক্তিমান। যখন বলা হচ্ছে ‘তার চেয়ে শক্তিশালী’ মানে আমরা আল্লাহ’র শক্তির সীমা নির্ধারন করে দিচ্ছি! যেটা আল্লাহর বৈশিষ্ট্যের সাথে অসামঞ্জশ্য পূর্ণ। “আর তাঁর সমতূল্য দ্বিতীয় কেউ নেই” (আল কোরআন ১১২; ৪)

একটা উদাহরণ দেয়া যাকঃ আমি যদি বলি, হূমায়ুনের চেয়ে আমার কাছে ৫ টাকা বেশী আছে। তার মানে আমি জানি হুমায়ুনের কত টাকা আছে। তার কাছে একটা নির্দিষ্ট পরিমাণ টাকা আছে। আবার আমি যদি বলি রহিমের ওজনের চেয়ে আমার ওজন ২ কেজি বেশী। তার মানে এখানেও রহিমের ওজন এর নির্দিষ্ট সীমা আছে। সে জন্যেই কমপারিজন সম্ভব হচ্ছে।

কিন্তু আল্লাহ’র বৈশিষ্ট্য গুলোর কি কোন সীমা আছে?? নির্দিষ্ট পরিমাপ?

যখন বলা হচ্ছে, আল্লাহ কি ‘তার চেয়ে শক্তিশালী’ কাউকে সৃষ্টিতে সক্ষম, মানে এখানে আল্লাহ’র শক্তিকে নির্দিষ্ট করে দেয়া হচ্ছে। সহজ ভাষায়, ধরলাম, আল্লাহ’র শক্তির পরিমাপ ১৫। এখন আল্লাহ কি এমন কাউকে সৃষ্টি করতে সক্ষম যার শক্তির পরিমাণ ১৫ এর বেশী হবে? আসলে আল্লাহ’র শক্তি তুলনীয় নয়। “আর তাঁর সমতূল্য দ্বিতীয় কেউ নেই” (আল কোরআন-১১২;৪)। তাই এই প্রশ্নটিই অবান্তর! কারণ আল্লাহ’র শক্তি (যে কোন বৈশিষ্ট্য) তুলনাহীন, সেখানে ‘তার চেয়ে শক্তিশালী’ শব্দের তুলনাটিই অযৌক্তিক!

বিশ্বের কিছু তথাকথিত নাস্তিক আসলে মানুষের কিংবা সৃষ্টির বৈশিষ্ট্য দিয়ে স্রষ্টাকে ডিফাইন করতে চায়। এবং তাদের কু-মতলব হাসিল করার জন্য এসব কু-যুক্তি দেখায়। যেমন অনেকে বলে সাইন্সে স্রষ্টা বলে কিছু নেই, কিংবা ফিজিক্স, কেমিস্ট্রির কোন ফর্মূলাতে দিয়ে স্রষ্টাকে প্রমাণ করা যায়না। তাদের প্রতি

প্রথম প্রশ্নঃ এসব ফর্মূলা তৈরী করা হয়েছে কি সৃষ্ট বিষয়কে ডিফাইন করার জন্য না স্রষ্টাকে ডিফাইন করার জন্য?

২য় প্রশ্নঃ এসব ফর্মূলা কি স্রষ্টাকে পরীক্ষা নিরীক্ষা করে বের করা হয়েছে না সৃষ্টকে??

৩য় প্রশ্নঃ সৃষ্ট কোন কিছুকে পরীক্ষা করে তৈরী করা ফর্মুলা/ বিজ্ঞান দিয়ে স্রষ্টাকে ডিফাইন করতে যাওয়া কতটুকু যৌক্তিক??

একটা উদাহরণ দেয়া যাকঃ--

মানুষ রোবট কে সৃষ্টি করল। রোবট সৃষ্টি হয়েছে অনেক প্রোগ্রাম, ইলেকট্রনিক্স এবং ইলেক্ট্রিক বস্তুর সমন্বয়ে। এখন সাইন্স ফিকশনের মতো কল্পনা শুরু করলাম। কিছু রোবট একত্রিত হয়ে, তার স্রষ্টার (মানুষের) বৈশিষ্ট্য বের করা শুরু করল যারা মানুষকে কখনো দেখেনি। চলুন সংলাপটি শুনি...

১ম রোবটঃ তোমার কি মনে হয়, মানুষ মারা যায় কেন?

২য় রোবটঃ সম্ভবত শর্টসার্কিটের ফলে।

১ম রোবটঃ শুনেছি, মানুষ তরল পানিকে শরীরের ভিতরে প্রবেশ করায়?

২য় রোবটঃ হুম। এরা কি জানেনা পানি ইলেক্ট্রনিক্স এর জন্য ক্ষতিকর?

১ম রোবটঃ মনে হয় জানেনা। এরা বোকা!

২য় রোবটঃ আচ্ছা মানুষকে প্রতিদিন কত ঘন্টা ইলেক্ট্রিক চার্জ নিতে হয়?

১ম রোবটঃ অনেক বেশী সময় হবে। কারণ এরা জটিল পদার্থ। আমাদের (রোবটদের) তো একটা ব্যাটারী অনেক দিন যায়, মানুষের টা এতদিন যাওয়ার কথা না। তারা আমাদের চেয়ে কাজ বেশী করে।

এই হচ্ছে অবস্থা! আসলে রোবট যখন তার (অজৈব) শরীর এর বৈশিষ্ট্য দিয়ে মানুষকে (জৈব শরীর) ব্যাখ্যা করতে যাবে, তা এই রকম হাস্যকর হবে। যদিও সত্যিকার অর্থে মানুষ প্রকৃত স্রষ্টা নয়, মানুষ এবং রোবট দু’টোই সৃষ্ট! আর আমরা তো এমন এক স্রষ্টার কথা বলছি যিনি জৈব অজৈব সব কিছুর প্রকৃত স্রষ্টা। তিনি ‘কিছুকে’ অনস্তিত্ব থেকে ‘অস্তিত্বে’ আনয়ন করেন। তার ক্ষেত্রে কীভাবে তাঁর ‘সৃষ্ট’ এই জগতের বৈশিষ্ট্য/ফর্মূলা দিয়ে তাঁকে (আল্লাহকে) ডিফাইন করব? পরীক্ষা করব?

মানে মানুষ মারা যায়, খাদ্য গ্রহণ করে, আলো দ্রুত বেগে ছুটে চলে, বিশ্বে সব কিছুরই শুরু এবং শেষ আছে! আর আমাদের বিজ্ঞানের ফর্মূলা গুলো এই সৃষ্ট জগত থেকে বিচার বিশ্লেষন থেকেই নেয়া। এসব বৈশিষ্ট্য তাই সৃষ্ট এই জগতের ক্ষেত্রেই প্রযোজ্য স্রষ্টার ক্ষেত্রে নয়। বিশ্ব জগতের শুরু শেষ আছে, স্রষ্টার শুরু শেষ নাই! তাই বিশ্ব জগতের শুরু দেখে স্রষ্টার শুরুর প্রশ্ন করা ‘রাম-ছাগল’ মার্কা নাস্তিকদের কাজ!

এছাড়া এই বিশ্ব জগতের ফাইন টিউনিং দেখে পরিশেষে আমরা বলতে পারি, বিশ্ব সৃষ্টির জন্যই শুধু স্রষ্টা দায়ী নয়, বরং বিশ্বের এই ‘ফাইন টিউনিং’ একজন মহা শক্তিশালী পরিকল্পনাকারীর পরিকল্পনা ছাড়া সম্ভব নয়।

আর সবশেষে বিস্ময়কর কোরআনে স্রষ্টার পরিচয়— (হাফেজ মুনির উদ্দীন আহমদ কর্তৃক অনুবাদকৃত, আল কোরআন একাডেমী লন্ডন কর্তৃক প্রচারিত)

০১। (হে মোহাম্মদ), তুমি বল, তিনিই আল্লাহ, তিনি এক একক,

০২। তিনি কারোই মুখাপেক্ষী নন,

০৩। তাঁর থেকে কেউ জন্ম নেয়নি, আর তিনিও কারো থেকে জন্ম গ্রহণ করেন নি,

০৪। আর তাঁর সমতুল্য দ্বিতীয় কেউই নেই। (আল কোরআন ১১২; ১-৪)

বিষয়: বিবিধ

১২৯২ বার পঠিত, ১৫ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

284240
১৪ নভেম্বর ২০১৪ রাত ১০:৪০
আফরা লিখেছেন : জাজাকাল্লাহ খায়ের ।
১৫ নভেম্বর ২০১৪ দুপুর ০৩:৪৬
227664
সত্য প্রিয় বাঙালী লিখেছেন : আলহামদুলিল্লাহ
284292
১৫ নভেম্বর ২০১৪ রাত ০১:০৩
মাটিরলাঠি লিখেছেন :
আল্লাহ'র কোন শুরু নেই, শেষও নাই। তাই তাঁর কোন ক্রিয়েটরেরও দরকার নাই।

জাজাকাল্লাহু খাইরান। Good Luck Good Luck
১৫ নভেম্বর ২০১৪ দুপুর ০৩:৪৭
227666
সত্য প্রিয় বাঙালী লিখেছেন : জাজাকাল্লাহ খাইরান
284302
১৫ নভেম্বর ২০১৪ রাত ০১:৪১
লজিকাল ভাইছা লিখেছেন : সত্য প্রিয় বাঙালী ভাইয়া, অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে, একটি যুক্তিপুন্য পোষ্ট দেওয়ার জন্য। মনে হল অনেক দিন পর মনের ক্ষুধা মিটল, মনকে কাজ দেওয়ার মত একটা পোষ্ট পেলাম। α
সায়েন্স এর একটি অতি গুরুত্বপুরন্য ধ্রুবক হচ্ছে α , যাকে ইনফিনিটি বলা হয়।বিজ্ঞানের সকল শাখায়( ফিজিক্‌স, কেমিস্ট্রি, মাথমেট্রিক্স) এই ইনফিনেটির ব্যাবহার ব্যাপক। এখন এই α এর সাথে কোন কিছু যোগ, বিয়গ,গুন,ভাগ করা অর্থহীন । রেজাল্ট ইনফিনেটি ।
বরং এরা আতেল, যারা ইনফিনেট্যি কে কোন কিছুর সাথে তুলনা করে। ঠিক তদ্রূপ মাহান আল্লাহতায়ালা সীমাহীন শক্তির অধিকারী, যিনি সকল শক্তির মালিক, তাই তার শক্তিও ইনফিনেটি । এই ইনফিনেট্যি শক্তির সাথে অন্য কিছুর তুলনা কিভাবে করে তারা, তারা কি আসলেই বিজ্ঞান বুঝে, বিজ্ঞান মানে ?
জাজাকাল্লাহু খাইরান , সত্য প্রিয় বাঙালী ভাইয়া।
১৫ নভেম্বর ২০১৪ সকাল ০৭:১৯
227500

A PHP Error was encountered

Severity: Notice

Message: Undefined offset: 10348

Filename: views/blogdetailpage.php

Line Number: 917

"> মুক্তিযুদ্ধের কন্যা লিখেছেন : "ঠিক তদ্রূপ মাহান আল্লাহতায়ালা সীমাহীন শক্তির অধিকারী, যিনি সকল শক্তির মালিক, তাই তার শক্তিও ইনফিনেটি । এই ইনফিনেট্যি শক্তির সাথে অন্য কিছুর তুলনা কিভাবে করে তারা, তারা কি আসলেই বিজ্ঞান বুঝে, বিজ্ঞান মানে ?"

সত্যি অবাক হতেই হয়! তারা বিজ্ঞানের কি কচু বুঝে!! এতবড় ইনফিনিট আল্লা যখন চোরের মত আরব মরুভূমির শিয়ালের গর্তে আরবী কিতাব নাজিল করে বিজ্ঞানের ফুটানি মারেন তা অস্বীকার উপায় আছে, বলেন?
১৫ নভেম্বর ২০১৪ দুপুর ০৩:৫০
227671
সত্য প্রিয় বাঙালী লিখেছেন : জাজাকাল্লাহ
১৫ নভেম্বর ২০১৪ রাত ০৯:১০
227749
লজিকাল ভাইছা লিখেছেন : হু খুপ চিন্তার কথা, চিন্তা করে যা পেলামঃ ১) ১৪০৪ বছর আগে ক্যা শাহাবাগের চেতনা শুরু হয় না?যদি তারা স্লোগান দিত, তবে তাদের দাবির পেক্ষিতে হয়ত আল্লাহ্‌ বাংলায় কিতাব নাযিল করতেন। ( তাদের দাবির মুখে, আল্লাহর পরে,যিনি সবচেয়ে শক্তিশালী তিনি আইন পরিবর্তন করেছিলেন, দেশ পরিচালনা করেছিলেন)।
২) ১৪৪৪ বছর আগে যদি শাহাবেগীদের চেতনা চেতনা খেলা শুরু হইত, তবে হয়ত আল্লাহ্‌পাক তার রাসুল মুহাম্মদ(সঃ) কে বাংলাদেশে পাঠাতেন। কারণ শাহাবাগের এই চেতনার উত্থানই এই শতাব্দীর সবচেয়ে বড় প্রেত্না ।
284352
১৫ নভেম্বর ২০১৪ সকাল ০৭:০৪
শেখের পোলা লিখেছেন : জটিল বিশ্লেষণ৷৷ ভাল লাগল৷ ধন্যবাদ৷
১৫ নভেম্বর ২০১৪ দুপুর ০৩:৪৮
227668
সত্য প্রিয় বাঙালী লিখেছেন : ধন্যবাদ
284355
১৫ নভেম্বর ২০১৪ সকাল ০৭:২০

A PHP Error was encountered

Severity: Notice

Message: Undefined offset: 10348

Filename: views/blogdetailpage.php

Line Number: 764

"> মুক্তিযুদ্ধের কন্যা লিখেছেন : এতবড় ইনফিনিট আল্লা যখন চোরের মত আরব মরুভূমির শিয়ালের গর্তে আরবী কিতাব নাজিল করে বিজ্ঞানের ফুটানি মারেন তা অস্বীকার উপায় আছে, বলেন?
১৫ নভেম্বর ২০১৪ দুপুর ০৩:৪৯
227670
সত্য প্রিয় বাঙালী লিখেছেন : আপনার কমেন্ট কিছুই বুঝলাম না। আল্লাহ আপনার হেদায়েত করুক। সালাম।
১৫ নভেম্বর ২০১৪ রাত ০৯:৩৯
227759
শেখের পোলা লিখেছেন : খোলস বদল হয়েছে, তা কোনটা ছাড়লেন?
১৬ নভেম্বর ২০১৪ রাত ০২:৫০
227835

A PHP Error was encountered

Severity: Notice

Message: Undefined offset: 10348

Filename: views/blogdetailpage.php

Line Number: 917

"> মুক্তিযুদ্ধের কন্যা লিখেছেন : এতো হেদায়েত পেয়ে আপনার মত তবলিক জামাতের সবাই এখনো লোটা কম্বল বয়ে বেড়ায়। সেই তুলনায় আল্লায় হেদায়েত ছাড়াই চীন, জাপান, জার্মানী কোথায় চলে গেছে ভেবে দেখেছেন কি?
284451
১৫ নভেম্বর ২০১৪ দুপুর ০৩:৫০
ফেরারী মন লিখেছেন : এই বিশাল বিশ্বব্রহ্মাণ্ডের সৃষ্টিকর্তা একজন আছেন। তিনিই সবকিছু নিয়ন্ত্রণ করছেন। এই বিশ্বাসটা নিয়েই বেঁচে আছি থাকবো ইনশাআল্লাহ

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File