প্রথম আলোর কলামিস্ট ফারুক ওয়াসিফ এবং মার্কসবাদী মানবতা ! প্রসঙ্গঃ সিরিয়ায় গণহত্যা।

লিখেছেন লিখেছেন আলোর দিশা ০১ মার্চ, ২০১৮, ০৬:৫৪:০৫ সকাল

মার্কসবাদী কলামিস্ট ফারুক ওয়াসিফ গতকাল প্রথম আলো'তে সিরিয়ায় গণহত্যা নিয়ে একটি মানবতাবাদী কলাম লিখেছেন। তিনি বিভিন্ন সময় বিভিন্ন ইস্যুতে মানুষের অধিকার নিয়ে লেখালেখি করেন। এটি নিঃসন্দেহে একটি প্রশংসনীয় বিষয়। কারণ, এই অমানবিকতা ও বর্বরতার যুগেও যারা মানুষের অধিকার নিয়ে কথা বলেন,তারা অবশ্যই অনেকের থেকে আলাদা।

কিন্তু এই মানবাধিকার যদি হয় একচোখা এবং প্রকৃত অপরাধীকে আড়াল করার চেষ্টা,তাহলে দুঃখজনকভাবে এধরণের উদ্যোগের মাধ্যমে বরং পৃথিবীতে অপরাধের মাত্রা আরো বৃদ্ধি পায়। এক্ষেত্রে অপরাধীরা মানবতাবাদীদের পক্ষ থেকে এক ধরণের লাইসেন্স পেয়ে যায়।

যেমনটি আজ আমরা জাতিসঙ্ঘ নামক এক অথর্ব সঙ্ঘের কার্যক্রমে দেখতে পাচ্ছি। মানবাধিকারের বিভিন্ন সংস্থা জাতিসঙ্ঘের অন্তর্ভুক্ত থাকলেও প্রকৃতপক্ষে পৃথিবীতে অপরাধের মাত্রা বৃদ্ধিই পাচ্ছে। কারণ, এই জাতিসঙ্ঘের নাটাই আমেরিকা নামক এক দানবের হাতে। তার হাতেই তৈরি, তার ঘরেই প্রতিপালন। ফলে জাতিসঙ্ঘের মানবাধিকার মূলতঃ আমেরিকার তৈরি করা এক আজিব ভার্সন,যার যুদ্ধবাজ ও মানবহত্যাকারী প্রেসিডেন্টরা আবার প্রি-পেইড নোবেল পুরষ্কারও পেয়ে থাকে।

যাইহোক, প্রথম আলোয় ফারুক ওয়াসিফের “সিরিয়ার শিশুদের রক্ত কত খাবে যুদ্ধ–জুয়াড়িরা?” শিরোনামে লেখা কলামে সিরিয়ার গুতায় সাম্প্রতিক নির্মম গণহত্যার দায় তিনি অনেকটাই আসাদ বিরোধীদের উপর চাপানোর পরোক্ষ চেষ্টা করেছেন। অথচ সিরিয়ায় এই নির্মম গণহত্যার মূল নায়ক আসাদ ও রাশিয়াকে তিনি এমনভাবে উপস্থাপন করেছেন, তাতে তারা যে জঘন্য অপরাধী এটি বুঝার কোনো উপায় নেই।

অন্যদিকে সবকিছুর পেছনে আমেরিকা-ইসরায়েল চক্রকে দায়ী করার মার্কসবাদী প্রবণতা এখানে স্পষ্টভাবে বিদ্যমান। এটি মার্কসবাদীদের এক দুরারোগ্য ব্যাধিও বটে। একশ্রেণির মডারেইট মুসলিমরাও এই ব্যাধিতে আক্রান্ত। এসব লোকেরা আমেরিকাকে সর্বশক্তিমান মনে করে এবং পৃথিবীতে যেকোনো ঘটনার পেছনে আমেরিকার হাত খুঁজে পায়।

আল-কায়েদার সুপ্রমাণিত টুইনটাওয়ার হামলা নিয়েও ফারুক ওয়াসিফ সংশয় প্রকাশ করলেন। যাইহোক এটি তার ভালোভাবে জানারও কথা না। কারণ, আমেরিকার বুকে আল-কায়েদার এই দুঃসাহসী হামলা নিয়ে মার্কসবাদী মিডিয়া তাদের এধরণের সবকই দিয়ে থাকে।

টুইনটাওয়ার হামলা আল-কায়েদা করেছে এটি একটি প্রমাণিত সত্য। কিন্তু টুইনটাওয়ার হামলা থেকে আমেরিকার সাথে মুসলিমদের দেনা-পাওনার হিসাব শুরু হয়নি বরং একটি একটি নতুন ধাপ মাত্র। ১৯৪৮ সালে ফিলিস্তিন দখল করে লক্ষ লক্ষ মুসলিমকে হত্যা এবং মিলিয়ন মিলিয়ন মুসলিমকে নিজ ভূমি থেকে বিতাড়নে ইসরায়েল নামক অবৈধ দখলদারকে আমেরিকার প্রত্যক্ষ মদদ ও সার্বিক নিরাপত্তা দান অর্ধশতাব্দী পূর্বেই মুসলিমদেরকে এরকম লক্ষ লক্ষ টুইনটাওয়ার হামলার বৈধতা দিয়েছে।

টুইনটাওয়ার হামলা মূলতঃ আমেরিকাকে আটলান্টিকের ওপার থেকে এপারে সুবিধামতো জায়গায় আনার জন্য একটি পদক্ষেপ। এ ব্যাপারে আল-জাযিরার ডকুমেন্টারি “I Knew Bin Laden” দেখলে তাতে এ প্রসঙ্গে উসামা বিন লাদেনের সঙ্গে সাক্ষাৎকারী “আল-কুদস আল-আরাবী”র সম্পাদক আব্দুল বারি আতওয়ান’র বক্তব্য পেয়ে যাবেন।

মার্কসবাদী মানবতার ধরণটি হচ্ছে, তারা আমেরিকার সকল অপরাধের বিষয়ে যতটা সোচ্চার, মাওবাদী-লেলিনবাদী অপরাধীদের ব্যাপারে তারা ততটাই নির্বিকার। এমনকি তারা বরং স্বগোত্রীয়দের অপরাধকে ঢাকারও চেষ্টা করেন।

এই কলামেও তাই ঘটেছে। সোশ্যালিস্ট বাথিস্ট আসাদের নির্মম বর্বরতাকে এক ধরণের দায়মুক্তি দেওয়া হয়েছে। আর পতিত পরাশক্তি রাশিয়ার অবর্ণনীয় অপরাধকে আমলেই নেওয়া হয়নি।

রাশিয়া যে পরাজিত আসাদকে সিরিয়ার জনগণের লাশের পিরামিডের উপর টিকিয়ে রেখেছে, তা নিয়ে একটি শব্দও বলেননি।

এখানেই সীমাবদ্ধ নয়, তিনি আসাদবিরোধী দলগুলোকে নিয়েও মনগড়া তথ্য দিয়ে এক নতুন ইতিহাস কায়েমের চেষ্টা করেছেন।

সিরিয়ার জনগণ শুরুতেই অস্ত্র তুলে নেয়নি বরং তাদের অধিকার আদায়ের জন্য মিছিল-আন্দোলন করেছেন। অতঃপর স্বৈরাচারী-কসাই আসাদ তাদেরকে নির্মূল করার প্রয়াসে গণহত্যা চালায়। এক পর্যায়ে সিরিয়ার সেনাবাহিনীতে থাকা সুন্নী অফিসার ও সৈনিকরা সেনাবাহিনী থেকে বের হয়ে ‘ফ্রি সিরিয়ান আর্মি’ গঠন করে। এর পেছনে একটি কারণ ছিলো, আসাদ হচ্ছে সেদেশের সংখ্যালঘু ‘আলাওয়ী’ সপ্রদায়ের, যাদের সংখ্যা সিরিয়ার জনণের ৮-১০ শতাংশের মতো।

এই বাস্তবতা যারা দুনিয়ার যথাযথ খবর রাখেন,এমন কারো না জানার কথা নয়, কিন্তু ফারুক ওয়াসিফ কোনো বাছবিচার ছাড়াই সিরিয়ার বিদ্রোহীদেরকে সিআইএ প্রশিক্ষিত ‘রেবেল বাহিনী’ হিসেবে আখ্যা দেন।

আশ্চর্যের বিষয় কী জানেন ! আমেরিকার বিরুদ্ধে তারা সোচ্চা হলেও আমেরিকার প্রক্সি কুর্দি YPG/PYD’র বিরুদ্ধে টু শব্দটি করেননি। অথচ আমেরিকার এই প্রক্সি দলটি আমেরিকার অত্যাধুনিক অস্ত্রের বলে বলীয়ান হয়ে আইএসকে মোকাবেলার নামে সিরিয়ার বিস্তীর্ণ এলাকাকে ধ্বংসস্তুপে পরিণত করেছে। সাম্রাজ্যবাদী আমেরিকার এই প্রকাশ্য গ্রাউন্ড ফোর্সের ধংসযজ্ঞের ব্যাপারে তার নিরবতার একটি মাত্র কারণ হচ্ছে, YPG/PYD দলটি একটি কমিউনিস্ট দল।

ফারুক ওয়াসিফ তার এই লেখায় বরং YPG/PYD কে স্বাধীনতাকামী,জাতীয়তাবাদী ও দেশপ্রেমিক একটি দল হিসেবে দেখানোর চেষ্টা করেছেন।

অবশ্য এটি কোনো আশ্চর্যের বিষয় নয়, কারণ মাওবাদ-লেলিনবাদের উত্থানই হয়েছে ধ্বংসযজ্ঞ ও মানব হত্যার মধ্য দিয়ে। বলশেভিকরা মধ্য এশিয়ায় লক্ষ লক্ষ মুসলিমকে হত্যা করে তাদের কথিত শ্রমিক বান্ধব যে রাষ্ট্র তৈরি করেছে, তা আমাদের অজানা নয়।

আর আইএস নামক দলটি একটি পথভ্রষ্ট দল হলেও এক্ষেত্রে তিনি তাদের নিয়ে মার্কসবাদী পুরোনো দুরারোগ্য ব্যাধির বহিঃপ্রকাশ ঘটিয়েছেন। আমরা আইএস নামক দলটির চরম বিরোধিতা করি। কারণ, তারা জিহাদী অঙ্গনে ব্যাপক ফাসাদ সৃষ্টি করেছে, সত্যিকার মুজাহিদদেরকে হত্যা করেছে। তাদের বিরুদ্ধে সর্বোচ্চ সোচ্চার হলেও ইসরায়েল-সৌদি তাদেরকে মদদ দিয়ে নামিয়েছে, এটি একেবারে ছেলেমানুষি কথা।

যেখানে ইসরায়েল-সৌদি হচ্ছে আমেরিকার ইশারায় পরিচালিত দু’টি রাষ্ট্র,সেখানে আমেরিকার অস্ত্রের নিশানা হওয়া আইএসকে ইসরায়েল-সৌদি মদদপুষ্ট বলা আর জামায়াতে ইসলামীকে আওয়ামীলীগ মদদপুষ্ট বলা একই ধরণের খামখেয়ালিপূর্ণ কথা।

সিরিয়ার বেসামরিক হতাহত মানুষকে উদ্ধারকারী ‘হোয়াইট হেলমেট’ কে নিয়ে ফারুক ওয়াসিফের বক্তব্য শুধুমাত্র অসত্য নয় বরং রীতিমতো অমানবিকতায় রুপ নিয়েছে।

লাখ লাখ মানুষকে বহুতল ভবনের নিচ থেকে তোলা সিরিয়ার প্রবাসীদের সহায়তায় পরিচালিত এই মানবিক সংস্থাটিকে ‘পাশ্চাত্যের মদদপুষ্ট’ আখ্যা দিয়ে এই লাখ লাখ হতাহত মানুষের সাথে তিনি উপহাস করেছেন।

আর গুতায় অবস্থানরত বিদ্রোহী দলগুলো নিয়ে তার মনগড়া তথ্য উপস্থাপন তার জানার পরিধি নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে। সিরিয়ার গুতায় জাইশ-এ-মুহাম্মদ নামে কোনো দল নেই বরং জাইশুল ইসলাম নামে সৌদি মদদপুষ্ট একটি দল আছে।

এছাড়া গুতায় হারাকাত নুরুদ্দীন জিংকি নামের দলটির অস্তিত্বই নেই।

আর আহরার আশ-শাম নামক দলটি সৌদি মদদপুষ্ট নয় বরং কাতার-তুর্কির মদদপুষ্ট।

এখানেই সীমাবদ্ধ নয় সিরিয়ার লক্ষ লক্ষ নিহত মানুষের লাশের সাথে উপহাস করে তিনি লিখলেন, “সিরিয়া যখনই বিদ্রোহীদের কোনো ঘাঁটি উচ্ছেদ করে, তখনই আসে রাসায়নিক হামলার অভিযোগ। এবারেও সরাসরি মার্কিন হামলার বৈধতা তৈরির জন্য এমন নৃশংস ঘটনা ঘটানো হয়েছে কি না, তা নিরপেক্ষ তদন্ত ছাড়া বোঝা যাবে না। কিন্তু বড় আকারের মার্কিন বিমান হামলা হয়তো আসতে যাচ্ছে।”

একথার মাধ্যমে স্বৈরাচারী খুনী কসাই আসাদের বর্বরোচিত এসব রাসায়নিক হামলাকে কনস্পাইরেসি থিউরির আড়ালে ঢেকে ফেলার মতো একটি চরম অমানবিক কাজ করেছেন। কারণ, বিদ্রোহীদের কাছে যদি এধরণের কোনো রাসায়নিক অস্ত্র থাকতো, তাহলে সেটি আসাদ বাহিনীর বিরুদ্ধে ব্যবহৃত হতো। নিজেদের নিয়ন্ত্রিত এলাকার সুন্নী মুসলিমদের বিরুদ্ধে না।

আমি ফারুক ওয়াসিফের কাছে প্রশ্ন করতে চাই, তাহলে কী ১৯৭১ সালে পাকিস্তানকে পরাজিত করার জন্য ভারতের সহায়তায় বাংলাদেশে বিভিন্ন গণহত্যা সংঘটিত হয়েছিলো, যাতে সারা বিশ্বে পাকিস্তানের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ণ হয় এবং পাকিস্তানের পরাজয় ত্বরান্বিত হয় !!

যেই থিউরি তারা সিরিয়ার ক্ষেত্রে প্রয়োগ করছেন, তা কী চেতনার ৭১’র ক্ষেত্রে প্রয়োগ করবেন ? অন্যথায় ডাবল স্ট্যান্ডার্ড হয়ে গেলো না ?

কনস্পাইরেসি থিউরিস্ট আর মার্কসবাদী মানবতাবাদীরা বিগত অর্ধযুগ ধরে সিরিয়ায় আসাদের গণহত্যাকে বৈধতা দেওয়ার জন্য আমেরিকার সম্ভাব্য এবং আসন্ন হামলাকে ব্যবহার করে আসছেন, কিন্তু আসাদের বিরুদ্ধে তাদের সেই কাল্পনিক হামলা বিগত ৭ বছরেও বাস্তবে রুপ নেয়নি।

আমি এধরণের ব্যক্তিদের অবগতির জন্য দৃঢ়তার সাথে জানিয়ে রাখছি, সিরিয়ায় আমেরিকা কখনোই আসাদ-রাশিয়ার বিরুদ্ধে কোনো সামরিক অভিযানে যাবে না। বরং আমেরিকা এখন সিরিয়ার জন্য আসাদকে টিকিয়ে রাখাকে প্রাধান্য দিচ্ছে। কুর্দি কমিউনিস্টদেরকে আমেরিকা আরো কিছুকাল ব্যবহার করবে হয়তো। তাও আসাদের সাথে লিয়াজো মেইন্টেইন করেই। আফরিনে মার্কিন মদদপুষ্ট YPG/PYD ও রুশ মদদপুষ্ট আসাদের সখ্যতা আসাদ-YPG কমিউনিস্টদের হবু বিবাহের ইঙ্গিত দেয়।

বেদনার সাথে বলবো, তারা যেনো তাদের মার্কসবাদী একচোখা মানবতার মাধ্যমে সত্যিকার মানবতার উপহাস না করেন, তারা যেনো প্রকাশ্য গণহত্যাকারী ও বর্বর অপরাধীদেরকে কথিত আমেরিকা বিরোধিতার আড়ালে দায়মুক্তি না দেন।

ফারুক ওয়াসিফরা যেনো কমপক্ষে তাদের চেতনার ৭১’র মতো একপক্ষ অপরাধী, অপরপক্ষ মুক্তিযোদ্ধা এমনটি বিচার করেন।

আমাদের পরিচয় নিয়ে কেউ যেনো কোনো ধরণের সংশয়ে পতিত না হন,সেজন্য বলে রাখছি, আমরা আল-কায়েদা ও তালিবানের গ্লোবাল জিহাদের সুদৃঢ় সমর্থক (তাদের সাথে যুক্ত থাকার চেষ্টা করি।)। আমরা সর্বদা সত্যাচারী। হোক তা আমাদের জ্ঞাতি-গোষ্ঠীর কারো বিরুদ্ধে। আর আল-কায়েদা ইসলামের বিধানকে মেনে চলে, অন্য কোনো বিধান নয়। আল-কায়েদার কাজের বৈধতা-অবৈধতা কারো নিজস্ব চিন্তায় পরিমাপ করে কোনো লাভ নেই। পবিত্র কুরআন, মহানবী সাঃ এর নির্দেশের আলোকে যুগ যুগ ধরে ইসলামের মহান ইমামগণ যে ইসলামের চর্চা করে গেছেন, আল-কায়েদা সেই ইসলামেরই অনুসরণ করার আপ্রাণ চেষ্টা করছে। আমেরিকা কিংবা মার্কসবাদের ফ্যাক্টরিতে জন্ম নেওয়া কোনো নতুন ইসলাম নয়।

আল-কায়েদা সিরিয়াসহ সারা দুনিয়ায় মুসলিমদের হত্যাকারী প্রত্যেক অপরাধীকে তার যথাযথ পাওনা পৌঁছে দেওয়ার চেষ্টা করতে এক বিন্দুও কৃপণতা করবে না । এটি আল-কায়েদার পবিত্র অঙ্গীকার। শুধু আল-কায়েদার নয় বরং এটিই প্রত্যেক মুসলিমের অঙ্গীকার হওয়া উচিৎ। বংশপরম্পরায় এই অঙ্গীকার রক্ষার চেষ্টা চলতে থাকবে। আল-কায়েদার বর্তমান প্রজন্ম সেই পাওনা পৌঁছে দিতে না পারলে তার দায়িত্ব পরবর্তী বংশধরদের কাছে দিয়ে যাবে ইনশাআল্লাহ্‌।

এই পবিত্র অঙ্গীকার নিয়ে একটি প্রজন্ম সর্বদা তাদের লক্ষ্যপানে অবিচল থাকবে, রাসূল সাঃ আমাদেরকে এর ভবিষ্যতবাণী জানিয়ে গেছেন। সত্যান্বেষীদের উচিৎ সেই পবিত্র অঙ্গীকারের বাহকদের খুঁজে নেওয়া।

ফারুক ওয়াসিফের সেই কলাম...... http://www.prothomalo.com/opinion/article/1440631

বিষয়: বিবিধ

১২০১ বার পঠিত, ০ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File