শৈশব!! স্মৃতিতে ফিরে আসে বারবার।

লিখেছেন লিখেছেন রিদওয়ান কবির সবুজ ০৫ সেপ্টেম্বর, ২০১৪, ০৮:২১:৩০ রাত

শৈশব! শব্দটা মনে আসলে বা চোখে পড়লে স্মৃতিকাতর হয়ে পড়েননা এমন মানুষ কেউ যদি থেকে থাকেন তবে তিনি মানুষ নামের অনুপযুক্ত। শৈশব কে মনে পড়ে সততঃ । বিশেষ করে যখন এই সময় এর শিশুদের দেখি বদ্ধ ঘরে একাকি শৈশবে।

আমার জন্ম ও বেড়ে উঠা শহরেই। তবে সেই সময় এর শহর আর গ্রামের পার্থক্য অন্তত সামাজিক ক্ষেত্রে বেশি ছিলনা। সেই সময় চট্টগ্রাম শহর যথেষ্ট আধুনিক ছিল কিন্তু যা ছিলনা আধুনিকতার বাড়াবাড়ি। আমাদের বাসাটাও ছিল অনেকটা গ্রামের মত। সামনের কয়েকটি ইটের দেয়াল দেয়া টিনের চালা। আর কিছু বেড়ার ঘর টিনের চাল। পাকঘর, বাথরুম, টয়লেট সব আলাদা। ছিল আমগাছ। কাঁঠাল, সুপারি, নারিকেল,পেয়ারা এর সাথে বেলি,কামিনি,গোলাপ ফুল গাছ ও ছিল। সত্যিই হাইস্কুলে উঠার আগে কখনও ডাব বা নারিকেল কিনে খাইনি। আম অবশ্য কিনতে হতো কারন বাসার গাছের আমগুলি ছিল টক জাতের। তবে এগুলি দিয়ে হতো উন্নতমানের আমসত্ব! বাসায় তখন শিশু বলতে আমি আর আমার বড় ভাই। চাচাদের মধ্যে কেবল একজনের বিয়ে হয়েছে। আমাদের বাসা টা ছিল একই সিমানার মধ্যে আমার দাদাদের দুই ভাই এর ভিন্ন সংসার। রান্নাবান্না আলাদা হলেও কখনও মনে হয়নি আমরা আলাদা। মনে হতো ঘরভর্তি মানুষ। আমার দাদা ছিলেন সেই আমলের একজন গ্র্যাজুয়েট। প্রথমে কিছুদিন স্কুল শিক্ষক থাকলেও বেশিরভাগ সময় চাকুরি করেছেন সেই সময় এর একটি মার্চেন্ট অফিস এ। যাকে আজকের দিনে বলা হয় মাল্টি ন্যাশনাল কোম্পানি। কোম্পানি টি এখনও আছে। দাদার ছিল বই পড়ার বাতিক। আর তার বিরাট বই-পত্রিকার এর সংগ্রহ কেন যেন আমাকে বেশ আকর্ষন করত। কলকাতার দেশ পত্রিকা তখন সাপ্তাহিক। সেখানে প্রকাশিত হতো লি ফক এর ফ্যান্টম কমিকস এর বাংলা অনুবাদ অরন্যদেব। স্কুলে ভর্তি হওয়ার পরই বানান করে ”অরন্যদেব” পড়া দিয়েই আমার বাংলা পড়া শুরু। আরবি শিক্ষা অবশ্য শুরু হয়েছিল আগেই। স্কুলে ভর্তি হওয়ার সময় বাসায় বড় ভাই ছাড়াও ছিলেন দুই ফুপাত ভাইবোন। সবাই মিলে খেলাধুলা করাই ছিল নিয়মিত বিকালের রুটিন। সেটা গোল্লাছুট থেকে ক্রিকেট সবই। স্কুল ছিল সকাল দশটা থেকে একটা। ক্লাস থ্রি থেকে চারটা পর্যন্ত। সকালে উঠে নাস্তা খেয়ে প্রথমে আরবি পড়া তারপর স্কুলের পড়া সামান্য পড়েই স্কুলে যাওয়া। স্কুল থেকে ফিরেই নাস্তা খেয়ে খেলা। মাগরিব এর পর পড়াশুনা শেষে ভাত খেয়ে টিভি দেখা বা গল্পের বই পড়া। তারপর ঘুম। অনিয়মিত ভাবে নামাজ পরতাম। সাধারনত দাদির সাথে। সরল রুটিন। আমরা যদিও খুব ধনি কখনই ছিলামনা কিন্তু প্রযুক্তির ক্ষেত্রে অগ্রগামি ছিলাম সবসময়। ১৯৮৬ সালেই আমাদের বাসায় ২১ ইঞ্চি রঙ্গিন টেলিভিশন এবং ডাবল ক্যাসেট সেট ছিল। তবে টেলিভিশন নিয়ে খুব আকর্ষন ছিলনা কখনও। কেবল বিকাল বেলা কার্টুন ছবি আর বুধবার রাত্রের ইংরেজি ধারাবাহিক দেখা ছাড়া। নাইট রাইডার,দ্য এ টিম, দ্য ফলগাই, বায়োনিক ওম্যান,লিটল হাউজ অন দ্য প্রেয়ারি, এলিয়াস স্মিথ এন্ড জোন্স, কেরামবোর্ড ডাবলডেকার,এয়ার উলফ, স্টারট্র্যাক, ব্যাটলস্টার গ্যালাকটিকা সিরিজগুলি আকর্ষন করত প্রচন্ডভাবে। তবে যেটা সবচেয়ে মনে দাগ কেটেছিল সেটা আরো বড় হলে ম্যাকগাইভার! এখনও সেই সিরিজটার সিডি পেলে দেখি। স্টারট্র্যাক বা ব্যাটল স্টার গ্যালাকটিকাও এখন দেখি নতুন চোখে। তখন বুঝিনি অনেক কিছুই তবে রস আহরনে সমস্যা ছিলনা। তখন প্রতি সপ্তাহে মুভি অফ দ্য উইক নামে ইংরেজি ছায়াছবি প্রচার করত বিটিভি। আমার আব্বা কখনও কখনও দেখতে বলতেন সেই ছবি। মনে আছে সেখানে দেখেছিলাম দ্য লংগেষ্ট ডে, গান্স অফ নাভারন, এরাউন্ড দ্য ওয়ার্লড ইন এইটি ডেইজ,রোমান হলিডে বা দ্য বার্ডস এর মত ছবিগুলি। আব্বার তত্বাবধানে দেখা এই ভাল ছবিগুলি পরবর্তিতে মুভি সম্পর্কে সাবধানতা অবলম্বনে সাহাজ্য করেছিল। বাংলা ছবিও দেখেছিলাম কিছু। হিন্দি ছবির মধ্যে মনে আছে সুনিল দত্ত এর ”দর্দ কা রিশতা” ছবিটির কথা। এটি দেখেছিলাম হলে। নাটক এর মধ্যে যেটি সবচেয়ে প্রভাব বিস্তার করেছিল মনে সেটি হুমায়ুন আহমদ এর "এইসব দিনরাত্রি"”। এই একটি টিভি নাটকই ছিল হুমায়ুন আহমদ এর জন্য ভিনি,ভিসি,ভিডি! হুমায়ুন আহমদ এই নাটকটির মাধ্যমেই বাংলাদেশের ঘরে ঘরে হয়ে উঠেছিলেন পরিচিত। তারই ”বহুব্রিহি” ছাড়া আর কোন নাটকই আমার বিশেষ ভাল লাগেনি এরপর। আরেকটি নাটকের কথা মনে আছে সেটা হলো আশকার ইবনে শাইখ এর "কন্যা,জায়া,জননি" । এই নাটকটি ছিল ইতিহাস ভিত্তিক। এটা মুলত বড়দের হলেও ভাল লাগত কারন দাদার দেওয়া ইসলামিক ফাউন্ডেশন এর কার্টুন বইগুলির সাথে এই সিরিজটির বেশ মিল ছিল। জনপ্রিয় ম্যাগাজিন অনুষ্ঠান ছিল তখন ফজলে লোহানির ”যদি কিছু মনে না করেন”। তার ”কইন্চেন দেহি”অংশটি সবচেয়ে আকর্ষন করত। এর একটি পর্বের কথা বিশেষ ভাবে মনে আছে। সেই পর্বটি ছিল ফিলিস্তিন এর উপর। মনে আছে সেই পর্বটি শুরু হয়েছিল উদ্বাস্তু শিবিরে ফিলিস্তিনি শিশুদের স্কুল দেখিয়ে। যেখানে লেখাপড়ার পাশাপাশি তারা সামরিক প্রশিক্ষন ও নিচ্ছিল। শৈশবের সেই ফিলিস্তিন এখন মধ্যযেীবনেও রয়ে গেছে আগের মতই। যেখানে প্রতিটি শিশু বর্নপরিচয় এর সাথেই পরিচিত হয় অস্ত্র আর অত্যাচার এর সাথে। মনে আছে সেই পর্বটির শেষে হানিফ সংকেত এর কন্ঠে একটি গান ছিল। ”ফিলিস্তিন আহা ফিলিস্তিন”।

আমার আব্বা-আম্মা ই যদিও দেখাশুনা করতেন আমাদের তবে কখনই তাদের জন্য বেশি কাতর হইনি। দাদা-দাদির কাছে বা চাচিদের কাছে আমাদের রেখে তারা বেড়াতে যেতেন। তারা আছেন কি নাই সে চিন্তাও মাথায় আসত না। পারিবারিক ও সামাজিক বন্ধন ছিল তখন এমনই অটুট। ভাল ছাত্র কখনই ছিলাম না আমি। কোন মতে পাশ করে যেতাম। কিছুদিন পরপরই বিভিন্ন উৎসব-অনুষ্ঠানে যাওয়া হতো নানা বাড়ি। কখনও খালা, ফুফুদের বাড়িতেও । এখন মনে হয় তখন সরল জিবনে ছিল অনেক বেশি আনন্দ। ফেসবুক বা মোবাইল এ সার্বক্ষনিক যোগাযোগ থাকতনা। আমার এক চাচা ঢাকায় থাকতেন। তিনি চিঠি লিখতেন। কদাচিত ফোন করতেন দাদার অফিসে।

শৈশবের প্রথম যে আনন্দর কথা মনে আছে তা হলো একটি বই পাওয়া। খেলনাও আমার প্রচুর ছিল। কাঠ,বাঁশ দিয়ে নিয়েও বিভিন্ন খেলনা বানিয়ে নিতাম। বইটি আমাকে কিনে দিয়েছিলেন আমার দাদা। এখন মনে সঠিক কোন বইটা ছিল কিন্ত সেটা ছিল ইসলামিক ফাউন্ডেশন প্রকাশিত একটি কার্টুন বই। তখন চট্টগ্রাম কলেজিয়েট স্কুল মাঠে হতো ইসলামি সমাজ কল্যান পরিষদের উদ্যোগে তাফসিরুল কুরআন মাহফিল। সেই মাহফিল থেকেই বইটি দাদা কিনে দিয়েছিলেন। তখন সদ্য নিজের নাম লিখতে শিখেছি। বইটির ভিতরে বড় অক্ষরে নিজের নাম লিখেছিলাম। দাদার সংগ্রহে কিছু শিশুদের বই ও ছিল। সেগুলি ও পড়তাম। স্কুল এর ক্ষেত্রে আমার ভাগ্য একটু খারাপ! ক্লাস টু থেকে ফাইভ পর্যন্ত তিনটি স্কুলে পড়তে হয়েছে। সরাসরি ক্লাস টু তেই ভর্তি হয়েছিলাম আমি। এবং আমিই পরিচিতজনদের মধ্যে শেষ জন যে সরাসরি ক্লাস টুতে ভর্তি হয়েছিল। এখন ক্লাস ওয়ান দুরে থাক পারলে জন্মের পরেই বাচ্চাদের স্কুলে ভর্তি করে দেয়া হয়! ক্লাস ফোরে উঠে দিগন্তটা বিস্তৃত হলো আরো। বাসার কাছেই হওয়ায় স্কুল মাঠে বিকালে খেলতে যাওয়ার অনুমতি ছিল। তখন পরিবেশ এমন হয়নি যে ৯ বছর বয়সি একটি ছেলে কে মাঠে পাঠিয়ে মা-বাবা চিন্তায়ই মরে যাবে!! বন্ধু দের সাথে তখনওই বাইরে খাওয়া শুরু হয়। আটআনা দামের আইসক্রিম,চারআনার বাদাম কিংবা বুট। কখনও একটাকার চটপটি। বলতে পারি গর্ব করে এগুলি খেয়েও কোনদিন পেট খারাপ করেনি। তখন ভেজাল দেওয়া যদিও শুরু হয়ে গিয়েছে। তবে নিয়মিত পরিশ্রম করতাম বলেই বোধহয় পেট বেশি গোলমাল করেনি। আর একটি জগত এর সন্ধান ও তখন পেয়ে গিয়েছি। সেবা প্রকাশনি থেকে প্রকাশিত তিন গোয়েন্দার জগত। নিজেকে কিশোর পাশা ভাবতে খুব ভাল লাগত তবে একটু মোটাসোটা হওয়ায় বন্ধুরা মুসা আমান বলেই বলত!

প্রথম যে শোকের কথা মনে আছে তা দাদার ইন্তেকাল এর দিন। ইন্তেকালের মাত্র আগের দিন দাদা আমার জন্য একটি স্কুলে পানি নেওয়ার ফ্লাস্ক আর ফররুখ আহমদ এর ”সাত মঞ্জিল এর কাহিনি” বইটি দিয়েছিলেন। দুর্ভাগ্য! আমার শৈশবের সংগ্রহ করা বেশিরভাগ বই থাকলেও এই বইটিই কোথায় যেন হারিয়ে গিয়েছে। সেইরাত আমরা তারাতারি শুয়ে পড়েছিলাম কারন পরের দিন আমার বড় ভাই এর ক্যাডেট কলেজ এ ভর্তি পরিক্ষা দিতে যাওয়ার কথা। মধ্য রাতের দিকে হঠাত ঘুম ভেঙ্গে যায়। দেখি আম্মা-আব্বা কেউ পাশে নাই। একটু পর জানতে পারি দাদা আর নাই। সেই রাত এর অনুভুতি ছিল অদ্ভুত। কান্নাকাটি করার বয়স হয়নি। কিন্তু পরদিন দাদাকে কবর দেওয়ার পর বুঝেছিলাম তাকে আর কোনদিনও দেখবোনা।

দাদার মৃত্যুর পর দিনগুলি অন্য রকম হয়ে যায়। যেখানে আগে দাদা থাকতেন সেই ঘরটা ভেঙ্গে নতুন ঘর তুলা হয়। আমরা সেখানে চলে যাই। আমি ভর্তি হই চট্টগ্রাম সরকারি মুসলিম হাই স্কুলে। হাই স্কুলে উঠে আরো বিস্তৃত হলো পরিসর। স্কাউট, বিএনসিসি, রেডক্রিসেন্ট সব কিছুর সাথেই জড়িত হয়েছিলাম আমি। তবে অল্প সময়ের মধ্যেই শেষ হয়ে যায় আমার শৈশব। কারনটা বলছি।

১৯৯১ সালে আমি ষষ্ঠ শ্রেনির ছাত্র। তখন দেশের মধ্যে একটি বড় পরিবর্তন এসেছে। এরশাদের পতনের পরে ২৭ শে ফেব্রুয়ারি একটি নির্বাচনে ক্ষমতায় এসেছেন বেগম খালেদা জিয়ার নেতৃত্বে বিএনপি। সেই নির্বাচনে চট্টগ্রাম-৯ আসনে একজন প্রার্থি ছিলেন আমার ছোট দাদা অর্থাত দাদার ছোট ভাই। কাছে থেকেই দেখেছি সেই নির্বাচন। তার অল্প কিছুদিন পরেই এল সেই ভয়াবহ ২৯ শে এপ্রিল। আমরা তখনও থাকি বাঁশের বেড়া দেওয়া টিনের ছাউনি ঘরে। রাত আটটা থেকে শুরু হয় প্রচন্ড বাতাস। সেই সঙ্গে চলে যায় বিদ্যুত। বেড়ার ফাঁক দিয়ে যতটুক বাতাস আসছিল তাতেই মাঝে মধ্যে হারিকেন নিভে যাচ্ছিল। আমার আম্মা খুবই ভয় পেয়ে গিয়েছিলেন। কয়েকবার প্রচন্ড শব্দে চাল উড়ে যাওয়ার আশংকা হলেও আল্লাহর রহমতে কিছু হয়নি। একটি আমগাছ আরেকটি ঘরের চালের উপর ভেঙ্গে পড়েছিল। আল্লাহর কি অপরুপ মহিমা! আমাদের ঘরগুলির মধ্যে কেবল সেই ঘরটির চালের একাংশ তখন বেঁকে গিয়েছিল। আরেকটি জোড়ে বাতাস আসলেই চালটি উড়িয়ে নিয়ে যেত। কিন্তু আমগাছটি ভেঙ্গে চালের উপর পড়ায় আর উড়ে যায়নি। শেষ রাতের দিকে ঝড়ের তান্ডব কমলে একটু ঘুমিয়ে পরদিন উঠি। কিছুক্ষন পর আমার ফুফা যিনি কৃষি ব্যাংক এর উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা ছিলেন তিনি আসেন। তার সাথে জিপে করে অন্য আত্মিয়দের খবর নিতে বের হই আমি ও আমার আব্বা। এয়ারপোর্ট এর দিকে যাত্রা করেও বেশিদুর যেতে পারিনি। অসংখ্য মানুষের আহাজারি আর সড়কের উপর ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা লাশ দেখে গাড়ি ঘুড়িয়ে চাক্তাই যাই। সেখান থেকে ভেঙ্গে যাওয়া কর্নফুলি ব্রিজ দেখতে গিয়ে দেখি পানিতে ভাসছে অসংখ্য লাশ। ঘরে ফিরি। সেইদিন থেকে প্রায় দশদিন কোন বিদ্যুত ছিলনা চট্টগ্রামের বেশিরভাগ জায়গায়। দুইদিন পর স্থানিয় ক্লাবের সাথে সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত একটি এলাকা আনোয়ারা থানায় যাই। ছোট হলেও কিছু কাজ করতে দেওয়া হয় আমাকে। আমার আব্বা কখনই আমাদের আগলে রেখে বড় করতে চাননি। বাস্তব এর সাথে পরিচিত করতে চেয়েছেন। আরো কয়েকদিন পর স্কুল এর বিএনসিসি থেকে যাই মহেশখালি তে। ভেরিবাধ এর পুর্ননির্মান এ পাথর ফেলে সহায়তা করি। শ খানেক স্কুল ছাত্র কতটুক সহায়তা আসলে করতে পেরেছিল জানিনা কিন্তু সেখানকার দায়িত্বপ্রাপ্ত লেফটেনান্ট কর্নেল উচ্চ প্রসংশা করেছিলেন।

২৯ এ এপ্রিল এর সেই রাত টি আমার জিবন থেকে শৈশব এর সমাপ্তি টেনে দেয়। মাত্র দুই সপ্তাহে অসংখ্য লাশ আর অসহায় মানুষের আহাজারি শৈশবের রঙ্গিন সপ্ন মুছে দিয়ে আমাকে জিবনের কঠোর বাস্তবতার মুখোমুখি হতে শিখায়।

বিষয়: বিবিধ

৩৪৫০ বার পঠিত, ৯৪ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

262091
০৫ সেপ্টেম্বর ২০১৪ রাত ০৮:৩৩
সন্ধাতারা লিখেছেন : আসসালামু আলাইকুম শ্রদ্ধেয় রেদওয়ান ভাইয়া। আপনার অপূর্ব আনন্দ বেদনাগাঁথা শৈশব পড়ে অন্নেক ভালো লাগলো। শিক্ষণীয় বটে। জাজাকাল্লাহু খাইর।
০৫ সেপ্টেম্বর ২০১৪ রাত ১১:২৬
206088
রিদওয়ান কবির সবুজ লিখেছেন : ওয়ালাইকুমআসসালাম। সুন্দর মন্তব্যটির জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
262092
০৫ সেপ্টেম্বর ২০১৪ রাত ০৮:৩৩
দুষ্টু পোলা লিখেছেন : ভালো লাগলো ধন্যবাদ
০৫ সেপ্টেম্বর ২০১৪ রাত ১১:২৬
206089
রিদওয়ান কবির সবুজ লিখেছেন : আপনাকেও ধন্যবাদ।
262095
০৫ সেপ্টেম্বর ২০১৪ রাত ০৯:১৮
মামুন লিখেছেন : খুব সুন্দর লেখাটি মর্মকে স্পর্শ করল।
হ্যা, ১৯৯১ ইং এর সেই ২৯ এপ্রিল এর প্রলংকারি সাইক্লোনের কথা মনে আছে। তখন চট্টগ্রাম আগ্রাবাদ সি ডি এ কলোনির ১৪ নং রোডের বাসায় আমরা ছিলাম। আমি চট্টগ্রাম ভার্সিটির প্রথম বর্ষের ছাত্র। সকল বন্ধুরা মিলে সাইক্লোন দুর্গত হালিশহর এর উপকূলের মানুষদের জন্য ত্রাণ বিতরণ করেছিলাম। আবারো আপনার লেখায় সেই সময়ের কথা মনে পড়ে গেলো।
অনেক অনেক শুভেচ্ছা আপনার জন্য। Rose Rose Rose
০৫ সেপ্টেম্বর ২০১৪ রাত ১১:২৮
206092
রিদওয়ান কবির সবুজ লিখেছেন : অনেক ধন্যবাদ সুন্দর মন্তব্যটির জন্য। সিডিএ কলোনির পরে সেইরাত্রে অনেক প্রানহানি ঘটেছিল। সিডিএ কলোনিতেও জলোচ্ছাস এর পানি উঠেছিল সম্ভবত। আপনার অভিজ্ঞতার কথাও লিখুন।
262100
০৫ সেপ্টেম্বর ২০১৪ রাত ০৯:৩৬
মোহাম্মদ লোকমান লিখেছেন : আপনার সুন্দর লেখাটি খুবই ভালো লাগলো। শৈশবের প্রতিটি ক্ষণ যেন উঠে এসেছে লেখায়।
০৫ সেপ্টেম্বর ২০১৪ রাত ১১:২৯
206093
রিদওয়ান কবির সবুজ লিখেছেন : অনেক ধন্যবাদ সুন্দর লিখাটির জন্য।
আপনার শৈশবের কিছু ধারনা ১৫ই আগষ্ট আর আপনার আব্বাকে নিয়ে দেওয়া পোষ্ট এর পেয়েছি। এখন একটি পুর্নাঙ্গ পোষ্টের জন্য আশায় আছি।
262118
০৫ সেপ্টেম্বর ২০১৪ রাত ১০:২৬
নুর আয়শা আব্দুর রহিম লিখেছেন : লিখেছেন খুব...ই ভাল। সৃতি গুলো এলোমেলো হয়ে মনে হামলা চালাইছে! এখন লুকিয়ে যাব কই?
০৫ সেপ্টেম্বর ২০১৪ রাত ১১:৩০
206094
রিদওয়ান কবির সবুজ লিখেছেন : নিজের স্মৃতিটা লিখুন।

তবে কারটা লিখবেন সেটা নিজেরাই ঝগড়া করে নির্ধারন করে নিন।
262130
০৫ সেপ্টেম্বর ২০১৪ রাত ১০:৪৬
কাজি সাকিব লিখেছেন : Feeling nostalgic!
ধন্যবাদ ভালো লাগলো
০৫ সেপ্টেম্বর ২০১৪ রাত ১১:৩০
206095
রিদওয়ান কবির সবুজ লিখেছেন : আপনার মন্তব্যটিরও ভাল লাগল। অনেক ধন্যবাদ।
262141
০৫ সেপ্টেম্বর ২০১৪ রাত ১১:২০
আফরা লিখেছেন : আনন্দ বেদনায় ভরা আপনার শৈশব স্মৃতি খুব ভাল ভাবেই ফুটিয়ে তুলেছেন ভাইয়া যা পাঠকের মনে দোলা লাগবেই ।
০৬ সেপ্টেম্বর ২০১৪ দুপুর ১২:১৭
206182
রিদওয়ান কবির সবুজ লিখেছেন : অনেক ধন্যবাদ সুন্দর মন্তব্যটির জন্য।
অাপনারটা পড়ার অপেক্ষায়।।।
262162
০৫ সেপ্টেম্বর ২০১৪ রাত ১১:৪৬
মামুন লিখেছেন : ইনশা আল্লাহ, কোনো এক লেখায় চলে আসবে।
ধন্যবাদ আপনাকে। Rose Rose Rose
০৬ সেপ্টেম্বর ২০১৪ দুপুর ১২:১৮
206183
রিদওয়ান কবির সবুজ লিখেছেন : অপেক্ষায় রইলাম।
অনেক ধন্যবাদ।
262210
০৬ সেপ্টেম্বর ২০১৪ সকাল ০৫:০০
কাহাফ লিখেছেন : ফেলে আসা শৈশবের টানে পিছু তাকায়নি এমন মানুষ আসলেই খুজে পাওয়া যাবে না। আপনার বেদনাময় শৈশবের উপস্হাপনা হ্রদয় কে নাড়া দিয়ে যায়।শুভ কামনা জানাই.....
০৬ সেপ্টেম্বর ২০১৪ দুপুর ১২:১৯
206184
রিদওয়ান কবির সবুজ লিখেছেন : সুন্দর মন্তব্যটির জন্য অনেক ধন্যবাদ।
১০
262263
০৬ সেপ্টেম্বর ২০১৪ সকাল ১১:০৪
ইবনে হাসেম লিখেছেন : সালাম ভাই। অনেক ভালো লাগলো আপনার শৈশবের স্মৃতিগাঁথা কথারমালা। আহারে শৈশব, আনন্দময় শৈশব, ইশ্ কখনো তো আর ফিরে পাবোনা মোহনীয় সে দিনগুলি।
০৬ সেপ্টেম্বর ২০১৪ দুপুর ১২:২০
206185
রিদওয়ান কবির সবুজ লিখেছেন : ওয়ালাইকুমআসসালাম।
শৈশব ফিরে আসেনা বটে কিন্তু তার স্মৃতিই থাকে সম্বল।
১১
262303
০৬ সেপ্টেম্বর ২০১৪ দুপুর ০১:৩৩
সায়িদ মাহমুদ লিখেছেন : অ-বুকরে বুক! যত্ত্ববড় লেহা!!!, তৈ অনে মইশখালী হইয়্যন জানি বেশি ভালা’লার, ফোয়াতি বেড়ি বাধ’ত অনর অবদান আছে জানি এক্ষাণা এক্ষাণা কৃতজ্ঞতাবোধও মন’ত হাজ গরের ভাইজান।
০৬ সেপ্টেম্বর ২০১৪ রাত ১০:১২
206285
রিদওয়ান কবির সবুজ লিখেছেন : লেখা খত্তর ইয়ান জানি কি অইব। লেখাগান ফইত্য ক্যান লাইগ্যে ইয়ান এনা কথা। ইয়ান খন!!!
১২
262374
০৬ সেপ্টেম্বর ২০১৪ বিকাল ০৪:৫৯
সুশীল লিখেছেন : ভালো লাগলো ধন্যবাদ
০৬ সেপ্টেম্বর ২০১৪ রাত ১০:১৩
206286
রিদওয়ান কবির সবুজ লিখেছেন : আপনাকেও ধন্যবাদ।
১৩
262377
০৬ সেপ্টেম্বর ২০১৪ বিকাল ০৫:২৬
এবেলা ওবেলা লিখেছেন :


ভাই আমার শিশু কালের ছবি দিলাম Bee Bee-- এবার বুজা লন আমার শশৈব কেমন ছিল -- আপনার টা পড়ে ভাল লাগল Good Luck Good Luck
০৬ সেপ্টেম্বর ২০১৪ রাত ১০:১৩
206287
রিদওয়ান কবির সবুজ লিখেছেন : শৈশবে যেমন ছিলেন বড় হইয়াও যদি তেমনই থাকেন সেইটাই তো সমস্যা.......!
১৪
262378
০৬ সেপ্টেম্বর ২০১৪ বিকাল ০৫:২৮
নজরুল ইসলাম টিপু লিখেছেন : আপনার স্মৃতিময় সুন্দর ঘটনা গুলো পড়লাম। প্রতিটি লাইন পড়েছি, ঘটনার মাঝে কোন ছেদ ছিলনা। হয়ত অনেকেই জানেনা আপনারা চট্টগ্রামের খুবই সম্ভ্রান্ত ও উচ্চ শিক্ষিত পরিবারের ছেলে। আপনার দাদার মৃত্যুতে আল্লামা সাইদী সাহেব কলেজিয়েট স্কুল ময়দানের মাহফিলে কান্না করে দোয়া করেছিলেন।

তখনকার সময়ে আমারও অনেক স্মৃতি এখন মনে টলটলায় মান। আমি বটতলী রেলওয়ে স্টেশন মসজিদের ওখানে থাকতাম। চৈতন্য গলি নামটি কেন হয়েছিল আজো জানতে পারিনি।

১৯৯১ সালের ঘৃর্ণিঝড় টি লক্ষ লক্ষ পরিবারের সাথে আমার জীবনকেও তছনছ করে দিয়েছিল। ২৮ এপ্রিল পর্যন্ত আমরা ধনী মানুষ ছিলাম আর ৩০শে এপ্রিল থেকে আমরা গরীব মানুষের কাতারে দাঁড়িয়েছিলাম।

দেখেছিলাম চট্টগ্রামের আকর্ষনীয় চাকুরীর অর্থ দিয়ে ঘুর্ণঝড়ের ব্যাপক ক্ষতি পোষানে সম্ভব নয়, তাই বাধ্য হয়ে অনিচ্ছায় বিদেশ ধরেছি। আজো হৃদয় থেকে দেশ, গ্রাম, জনপদের মায়া ছাড়তে পারিনি এমন কি ইউরোপোর ভাল চাকুরীও আমাকে ধরে রাখতে পারিনি। তারপরও নিজের দেশটা যেন পিছনের দিকে যাবার জন্য প্রতিযোগীতায় লিপ্ত হয়েছে। অনেক ধন্যবাদ
০৬ সেপ্টেম্বর ২০১৪ রাত ১০:১৯
206289
রিদওয়ান কবির সবুজ লিখেছেন : অনেক ধন্যবাদ সুন্দর মন্তব্যটির জন্য।
২৯ এ এপ্রিল যারা দেখেছেন তারা কোনদিন ভুলতে পারবেন না সেইদিনটিকে। দেশের অবস্থা যা হচ্ছে তার পিছনে অাছে পরিকল্পনা ও নেতৃত্বের অভাব।
চৈতন্য গলি নামটি সম্ভবত কবর স্থান এর উত্তর দিকের রেয়াজয়ুদ্দিন বাজারে ঢুকার গলি টির নামে হয়েছে। কবরস্থানের পুর্বে রফিউদ্দিন সিদ্দিকি সাহেবের বাড়ির পর বর্তমান রেয়াজুদ্দিন বাজারের প্রথম গলিটির নাম ছিল রেয়াজুদ্দিন গলি।
১৫
262397
০৬ সেপ্টেম্বর ২০১৪ সন্ধ্যা ০৬:১৬
শেখের পোলা লিখেছেন : অপূর্ব সুন্দর স্মৃতি গাঁথা৷ ধন্যবাদ৷
০৬ সেপ্টেম্বর ২০১৪ রাত ১০:২০
206290
রিদওয়ান কবির সবুজ লিখেছেন : আপনাকেও ধন্যবাদ।
১৬
262403
০৬ সেপ্টেম্বর ২০১৪ সন্ধ্যা ০৬:৩৬
জেদ্দাবাসী লিখেছেন : শৈশব স্মৃতি লেখাটা মন ছুঁয়ে গেল।
সম্পাদক সাহেব ও মেধাবী ব্লগার ভিশু ভাই ধন্যবাদ পাওয়ার যোগ্য । তাঁহাদের উদ্যগে ভাল কিছু পোস্ট পাচ্ছি।

জাযাকাল্লাহ খায়ের
০৬ সেপ্টেম্বর ২০১৪ রাত ১০:২১
206291
রিদওয়ান কবির সবুজ লিখেছেন : আপনাকেও ধন্যবাদ জানাই সুন্দর মন্তব্যটির জন্য। ভিশু ভাই অত্যন্ত চমৎকার একটি আইডিয়া দিয়েছেন।
১৭
262435
০৬ সেপ্টেম্বর ২০১৪ রাত ০৮:১৯
প্যারিস থেকে আমি লিখেছেন : আপনার লেখাটা পড়ে খুব ভালো লেগেছে। উৎসাহিত হলাম নিজে একটা লেখার জন্য।
০৬ সেপ্টেম্বর ২০১৪ রাত ১০:২১
206292
রিদওয়ান কবির সবুজ লিখেছেন : অনেক ধন্যবাদ সুন্দর মন্তব্যটির জন্য।
অপেক্ষায় রইলাম আপনর লিখাটির জন্য।
১৮
262444
০৬ সেপ্টেম্বর ২০১৪ রাত ০৮:৩৮
সন্ধাতারা লিখেছেন : Chalam vaiya for your sticky post. Jajakallah. Good Luck Rose Rose Good Luck
০৬ সেপ্টেম্বর ২০১৪ রাত ১০:২১
206293
রিদওয়ান কবির সবুজ লিখেছেন : Oalikumassalam
১৯
262445
০৬ সেপ্টেম্বর ২০১৪ রাত ০৮:৪০
সন্ধাতারা লিখেছেন : Many many congratulations for sticky ..... Cheer Cheer Cheer
০৬ সেপ্টেম্বর ২০১৪ রাত ১০:২২
206294
রিদওয়ান কবির সবুজ লিখেছেন : Thank you for the comment
২০
262465
০৬ সেপ্টেম্বর ২০১৪ রাত ০৯:৩৯
বুড়া মিয়া লিখেছেন : হুম, বোঝা গেলো সবুজ ভাই ছোটবেলা থেকেই ভাবের ছিলো; আর পড়ালেখার মধ্যে ছোটবেলা থেকেই থাকায় – ইতিহাস এবং অন্যান্য বিষয়ে এতো অভিজ্ঞ।

খুব ভালো লাগলো আপনার সম্বন্ধে জেনে ...
০৬ সেপ্টেম্বর ২০১৪ রাত ১০:২৩
206295
রিদওয়ান কবির সবুজ লিখেছেন : কি ভাবের ছিলাম রে ভাই???
বেশি ভাব ধরার চেষ্টা কখনই করিনাই।
আপনার সম্পর্কেও জানার অপেক্ষায় রইলাম।
২১
262481
০৬ সেপ্টেম্বর ২০১৪ রাত ১০:৪২
আবু জান্নাত লিখেছেন : আপনার দাদার বই পড়ার আগ্রহ দেখে আপনিও অনুপ্রাণিত হয়েছিলেন জেনে আনন্দিত হলাম, ২৯ এপ্রিলের ঘুর্ণিঝড়ের সময় আমি অনেক ছোট ছিলাম, শুধু এতটুকু মনে আছে আমাদের গ্রামের এলাকায় অনেক বড় বড় বাঁশঝাড় মূলসহ উপড়ে গেছে। ঘরের অনেক টিন করই গাছের উপর পাওয়া গেছে, অনেক পাখির বাসা কুড়িয়ে পেলাম, ডিম ভেঙ্গে চুরমার, অনেকগুলো ছানা পাখি মরে থেতলে গেছে, উহঃ কি করুন দৃশ্য। আপনার শৈশব জেনে ভালো লাগলো।
০৭ সেপ্টেম্বর ২০১৪ সন্ধ্যা ০৭:৪০
206460
রিদওয়ান কবির সবুজ লিখেছেন : সেই দিনটির কথা খুব কম মানুষই ভুলতে পারবে। অনেক পশু-পাখি সেদিন ধ্বংস হয়েছিল।
অনেক ধন্যবাদ সুন্দর মন্তব্যটির জন্য।
২২
262522
০৭ সেপ্টেম্বর ২০১৪ রাত ০৪:০১
প্রবাসী মজুমদার লিখেছেন : ১৯৯১ সালে আমি ষষ্ঠ শ্রেনির ছাত্র।
আমি তখন জনতা ব্যাংকে কর্মরত। সেই ভয়াল রাতে দেখা কিয়ামতের সামান্য স্মৃতি আজও ভূলতে পারিনা।

বন্ধু সুফিয়ানকে বলেছিলাম আজান দিতে। বাতাতের প্রচন্ড ধাক্কায় ও আজানে ছেড়ে পালিয়েছে। আর ও কত কিছু। তারপর ১৯৯১ এর জলাই এর এক তারিখ বিদেশ পাড়ি দেই।

ধন্যবাদ। ভাল লাগল আপনার শৈশব পড়ে।
০৭ সেপ্টেম্বর ২০১৪ সন্ধ্যা ০৭:৪৩
206461
রিদওয়ান কবির সবুজ লিখেছেন : টাইপিং মিসটেক হয়েছে মনে হয়! আপনি নন আমি তখন ষষ্ঠ শ্রেনির ছাত্র।
১৯৯১ থেকে ২০১৪! আপনার তাহলে প্রবাসের রজত জয়ন্তি হতে চলছে শ্রিঘ্রই। সেই ভয়াল রাতের স্মৃতি সহযে মুছে যাবেনা কখনই।
অনেক ধন্যবাদ সু্দর মন্তব্যটির জন্য।
২৩
262557
০৭ সেপ্টেম্বর ২০১৪ সকাল ০৯:০৬
এমরুল কায়েস ভুট্টো লিখেছেন :
তখন প্রতি সপ্তাহে মুভি অফ দ্য উইক নামে ইংরেজি ছায়াছবি প্রচার করত বিটিভি। আমার আব্বা কখনও কখনও দেখতে বলতেন সেই ছবি। মনে আছে সেখানে দেখেছিলাম দ্য লংগেষ্ট ডে, গান্স অফ নাভারন, এরাউন্ড দ্য ওয়ার্লড ইন এইটি ডেইজ,রোমান হলিডে বা দ্য বার্ডস এর মত ছবিগুলি।


এদ্বারা বুঝা যায় আপনার ফেমেলি বস্তবতা সম্পর্কে খুবই সচেতন ছিল। যা এখনো ২০১৪ তে এসেও অনেক ফেমেলি হতে পারেনি।
০৭ সেপ্টেম্বর ২০১৪ সন্ধ্যা ০৭:৪৭
206462
রিদওয়ান কবির সবুজ লিখেছেন : হ্যাঁ ভাই তা ঠিক। আমার পরিবার এবং অভিভাবকদের প্রতি আমি এইজন্য কৃতজ্ঞ। তারা টিভি,মুভি ইত্যাদি দেখতে এমনভাবে বাধা দেননি যাতে এর সম্পর্কে বিকৃত কেীতুহলের উদ্রেক হয়। আবার এমনভাবে দেখতেও দেননি যাতে কোন খারাপ প্রভাব পরে। বরং নিজেদের তত্বাবধানে রুচিশিল এবং শিক্ষনিয় মুভি এবং অনুষ্ঠান দেখতে দিয়েছেন। যার ফলে ভাল ও খারাপ এর মধ্যে ব্যবধান নির্ধারন এর জ্ঞানটি গড়ে উঠেছিল।
অনেক ধন্যবাদ সুন্দর মন্তব্যটির জন্য।
২৪
262563
০৭ সেপ্টেম্বর ২০১৪ দুপুর ১২:৩৩
সায়িদ মাহমুদ লিখেছেন : সবুজ ভাইয়্যের লেখা কেন অইবো ইয়ান আবার পুছাল্লন পরে না বদ্দা?
০৭ সেপ্টেম্বর ২০১৪ সন্ধ্যা ০৭:৪৮
206463
রিদওয়ান কবির সবুজ লিখেছেন : ন ফুসাল্লইলে বুইজ্জম ক্যন গরি????
০৮ সেপ্টেম্বর ২০১৪ সকাল ০৯:৫৫
206572
গ্যাঞ্জাম খানের খোলা চিঠি লিখেছেন : এ্যাঁডে এতো গ্যাঞ্জাম কা?
২৫
262564
০৭ সেপ্টেম্বর ২০১৪ দুপুর ১২:৩৬
ইক্লিপ্স লিখেছেন : চমৎকার পোষ্ট। শুভকামনা।
০৭ সেপ্টেম্বর ২০১৪ সন্ধ্যা ০৭:৪৯
206464
রিদওয়ান কবির সবুজ লিখেছেন : অনেক ধন্যবাদ এবং আপনার জন্যও শুভকামনা।
২৬
262570
০৭ সেপ্টেম্বর ২০১৪ দুপুর ০১:১৪
দ্য স্লেভ লিখেছেন : অসম্ভব ভাল লাগল। পেছনের কথা মনে পড়ছে
০৭ সেপ্টেম্বর ২০১৪ সন্ধ্যা ০৭:৪৯
206466
রিদওয়ান কবির সবুজ লিখেছেন : অনেক ধন্যবাদ ভাল লাগার জন্য।
অাপনার পিছনের কথাগুলিও লিখে ফেলুন আরেকটু সংগঠিত করে।
২৭
262575
০৭ সেপ্টেম্বর ২০১৪ দুপুর ০১:৫০
চোথাবাজ লিখেছেন : ভালো লাগলো অনেক ধন্যবাদ
০৭ সেপ্টেম্বর ২০১৪ সন্ধ্যা ০৭:৫০
206467
রিদওয়ান কবির সবুজ লিখেছেন : আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ।
২৮
262665
০৭ সেপ্টেম্বর ২০১৪ সন্ধ্যা ০৬:৫১
তহুরা লিখেছেন : শৈশব!! স্মৃতিতে ফিরে আসে বারবার।
০৭ সেপ্টেম্বর ২০১৪ সন্ধ্যা ০৭:৫১
206469
রিদওয়ান কবির সবুজ লিখেছেন : অনেক ধন্যবাদ।
ছবিটা কি আপনার শৈশবের???
এমন বান্দর ছিলেন!!!!১
০৮ সেপ্টেম্বর ২০১৪ সকাল ০৫:২৪
206558
তহুরা লিখেছেন :
০৮ সেপ্টেম্বর ২০১৪ সন্ধ্যা ০৭:২২
206708
রিদওয়ান কবির সবুজ লিখেছেন : মুখ লুকাইয়া আর লাভ কি?? ধরা খেয়েই গিয়েছেন!!
২৯
262687
০৭ সেপ্টেম্বর ২০১৪ সন্ধ্যা ০৭:২৯
জুমানা লিখেছেন : আপনার শৈশব জেনে খুব ভাল লাগল , ২৯শে এপ্রিল এর কথা জেনে মনটা খারাফ হয়ে গেল,বরাবরের মত ভাল লাগল আপনার লেখা। অনেক ধন্যবাদ আপনাকে । ভাল থাকুন.
০৭ সেপ্টেম্বর ২০১৪ সন্ধ্যা ০৭:৫১
206471
রিদওয়ান কবির সবুজ লিখেছেন : অনেক ধন্যবাদ সুন্দর মন্তব্যটির জন্য।
আপনারাও ভাল থাকুন।
৩০
262700
০৭ সেপ্টেম্বর ২০১৪ রাত ০৮:০৩
চেয়ারম্যান লিখেছেন : অনেক ভালো লেগেছে। জেনে নিলাম আপনার শৈশব। একদিন হয়তো সময় করে আমরা ও জানাবো Winking
০৭ সেপ্টেম্বর ২০১৪ রাত ১১:০১
206508
রিদওয়ান কবির সবুজ লিখেছেন : আপনাকেও ধন্যবাদ।
অপেক্ষায় রইলাম।
৩১
262729
০৭ সেপ্টেম্বর ২০১৪ রাত ০৯:০০
বাজলবী লিখেছেন : অনেক ভালো লাগলো ধন্যবাদ।
০৭ সেপ্টেম্বর ২০১৪ রাত ১১:০১
206509
রিদওয়ান কবির সবুজ লিখেছেন : আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ।
৩২
262785
০৭ সেপ্টেম্বর ২০১৪ রাত ১১:৩০
বৃত্তের বাইরে লিখেছেন : শৈশবের স্মৃতি অমলিন! লেখা দারুন হয়েছে। স্টিকি পোস্টে শুভেচ্ছা এবং অভিনন্দন রইল Rose Good Luck Rose
০৮ সেপ্টেম্বর ২০১৪ বিকাল ০৪:৫০
206663
রিদওয়ান কবির সবুজ লিখেছেন : আপনাকেও অভিনন্দন দারুন মন্তব্যটির জন্য।
৩৩
262810
০৮ সেপ্টেম্বর ২০১৪ রাত ০১:২৪
সত্যলিখন লিখেছেন : শৈশব মানে এই তো সেই দিনের কথা। ষষ্ঠ শ্রেনীতে পড়ি ।আমি কোন দিন গাছে চড়তে জানতাম না। ক্লাসমিট চাচাত বোনকে জাম খাবার ইচ্ছা জানাতেই সে শর্ত দিল ঝঙ্গলা থেকে জাম খুজে খুজে জমা করার পর সে নেমে আসলে ৩ ভাগ হবে ।এক ভাগ আমার আর দুই ভাগ তার।আমি তাতেও প্রথম রাজি না হলেও পরে রাজি হলাম । ৮-১০ টা জাম মাত্র জমা করতে না করতেই সে জানের ডাল ভেঙ্গে নীচে আমার ঘাড়ে। সে কান্দে পড়ে ব্যাথার জন্য আর আমি কান্দি জাম যে ভাগ হলে আমি যে আর বেশি পাবো না। ওর কান্না বন্ধ করার জন্য শেষ সব গুলোই তাকে দিয়ে দিলাম ।
০৮ সেপ্টেম্বর ২০১৪ সকাল ০৯:৫১
206571
আহমদ মুসা লিখেছেন : হা হা হা,
দারুন একটা মুর্হুত!
০৮ সেপ্টেম্বর ২০১৪ বিকাল ০৪:৫১
206665
রিদওয়ান কবির সবুজ লিখেছেন : শেষ পর্যন্ত সবগুলি জাম্ েগেল!!!অনেক ধন্যবাদ মন্তব্যটির জন্য।
আপনার লিখার অপেক্ষায় রইলাম।
০৯ সেপ্টেম্বর ২০১৪ রাত ০৯:১০
207010
নিশা৩ লিখেছেন : কি যে খেতে মন চাইছে! প্রবাসে এই ফলটাই সবচেয়ে বেশি মিস করি।
৩৪
262864
০৮ সেপ্টেম্বর ২০১৪ সকাল ০৭:২৬
আবু তাহের মিয়াজী লিখেছেন : শৈশব স্মৃতি লেখাটা মন ছুঁয়ে গেল।
০৮ সেপ্টেম্বর ২০১৪ বিকাল ০৪:৫৩
206666
রিদওয়ান কবির সবুজ লিখেছেন : ধন্যবাদ।
আপনার স্মৃতিটাও পড়ার অপেক্ষায়।
৩৫
262888
০৮ সেপ্টেম্বর ২০১৪ সকাল ১০:৪১
আহমদ মুসা লিখেছেন : আপনার এ লেখাটি যখন পোস্ট করেছেন তখনই পড়ার ইচ্ছা ছিল। কিন্তু সময় সল্পতা এবং ব্যস্ততা সেই সুযোগ দেয়নি। আজ খুব মনোযোগ দিয়ে পড়লাম, খুবই ভাল লেগেছে। আপনার শৈশবের কাহিনী পড়ে আমার জীবনের শৈশবের অনেক শ্মৃতি মাথায় উকি দিচ্ছে। সময় সুযোগে ইনশাল্লাহ লিখবো কোন একদিন।
০৮ সেপ্টেম্বর ২০১৪ বিকাল ০৪:৫৪
206667
রিদওয়ান কবির সবুজ লিখেছেন : ধন্যবাদ পড়তে পেরেছেন এবং মন্তব্য করেছেন!!
আপনার স্মৃতিচারনটাও পড়ার অপেক্ষায় রইলাম।
৩৬
262934
০৮ সেপ্টেম্বর ২০১৪ দুপুর ০২:২৯
সাদামেঘ লিখেছেন : অতীত এভাবেই হৃদয়ে নাড়া দেয়! আপনার লেখা পড়ে হৃদয়টাতে সেই নাড়া অনুভব করছি!
০৮ সেপ্টেম্বর ২০১৪ বিকাল ০৪:৫৪
206668
রিদওয়ান কবির সবুজ লিখেছেন : সুন্দর মন্তব্যটির জন্য অনেক ধন্যবাদ।
৩৭
263053
০৮ সেপ্টেম্বর ২০১৪ সন্ধ্যা ০৭:০৬
কালো পাগড়ী লিখেছেন : হারানো মানিক।
০৮ সেপ্টেম্বর ২০১৪ সন্ধ্যা ০৭:২৩
206709
রিদওয়ান কবির সবুজ লিখেছেন : ধন্যবাদ মন্তব্যটির জন্য।
৩৮
263061
০৮ সেপ্টেম্বর ২০১৪ সন্ধ্যা ০৭:১৭
আতিক খান লিখেছেন : চমৎকার লিখেছেন, বর্ণিল সব স্মৃতি। ৯১ এর ঘূর্ণিঝড়ের সময় এর কেন্দ্রে ছিলাম। আনোয়ারায়, অসংখ্য লাশের মাঝে। ভালো লাগলো। Applause Rose Good Luck
০৮ সেপ্টেম্বর ২০১৪ সন্ধ্যা ০৭:২৪
206710
রিদওয়ান কবির সবুজ লিখেছেন : ধন্যবাদ সুন্দর মন্তব্যটির জন্য।
আনোয়ারার সেই মর্মান্তিক অবস্থার কথা এখনও মনে আছে।
আপনার অভিজ্ঞতা ও লিখুন।
৩৯
263185
০৯ সেপ্টেম্বর ২০১৪ সকাল ১০:০৩
প্রেসিডেন্ট লিখেছেন : সরাসরি ক্লাস টু তেই ভর্তি হয়েছিলাম আমি। এবং আমিই পরিচিতজনদের মধ্যে শেষ জন যে সরাসরি ক্লাস টুতে ভর্তি হয়েছিল। এখন ক্লাস ওয়ান দুরে থাক পারলে জন্মের পরেই বাচ্চাদের স্কুলে ভর্তি করে দেয়া হয়! ক্লাস ফোরে উঠে দিগন্তটা বিস্তৃত হলো আরো। বাসার কাছেই হওয়ায় স্কুল মাঠে বিকালে খেলতে যাওয়ার অনুমতি ছিল। তখন পরিবেশ এমন হয়নি যে ৯ বছর বয়সি একটি ছেলে কে মাঠে পাঠিয়ে মা-বাবা চিন্তায়ই মরে যাবে!!

আমার সাথে কিছু মিল আছে বলে কোট করলাম। আমি ক্লাস ওয়ানে পড়লেও ক্লাস টু আর থ্রি একসাথে পড়েছি। আম্মা ৬ মাসে আমাকে ক্লাস টু এর পড়া শেষ করে থ্রি এর সকল বইও পড়িয়েছেন। আলহামদুলিল্লাহ, ৬ মাস পড়েই ক্লাস ফোরে ফার্স্ট হয়েছিলাম। আমাদের সময় ক্লাস টু পর্যন্ত মাত্র দুটি বই ছিল আর থ্রি হতে ফাইভ পর্যন্ত ৬টি করে বই। এখন বই এর ভাড়ে প্লে নার্সারীর শিশুদের পিঠ বাঁকা হয়ে যায়।

প্রতি বুধবার রাত নয়টায় ম্যাকগাইভার দেখার জন্য বসে পড়তার টিভির সামনে। দ্য ফল গাইও বেশ এনজয় করেছিলাম। আপনার মরহুম দাদাকে আল্লাহ বেহেশতে নসীব করুন।
০৯ সেপ্টেম্বর ২০১৪ সকাল ১১:১৯
206821
রিদওয়ান কবির সবুজ লিখেছেন : ধন্যবাদ সুন্দর মন্তব্যটির জন্য।
অনেক সময় দেখি শিশুদের স্কুল ব্যাগ এর ওজন তার দৈহিক ওজন এর চেয়ে বেশি! কথাটা রসিকতা নয় বরং আক্ষরিক অর্থেই। এখন তাই শিশুদের শৈশব বলে কিছু আছে বলে মনে হয়না।
৪০
263218
০৯ সেপ্টেম্বর ২০১৪ দুপুর ১২:২৫
বাকপ্রবাস লিখেছেন : পড়তে পড়তে অনেক দূর অব্দি চলে গেলাম, বই একটা দারুণ ভূমিকা রেখেছে, এই বইটাই পারে নতুন পরবর্তী প্রজন্ম সঠিক ভাবে বেড়ে উঠার অন্যতম উপাদান হিসেবে, সাথে যেটা পেলাম সেটা হল শিক্ষা, কখন কোন শিক্ষাটা কিভাবে নিতে হবে সেটা, দাদার বই, বাবার শিক্ষা সব মিলে একটা সুন্দর সুস্থ বেড়ে উঠা, আর আমরা পেলাম একটা সবুজ ভাই
০৯ সেপ্টেম্বর ২০১৪ সন্ধ্যা ০৭:০০
206972
রিদওয়ান কবির সবুজ লিখেছেন : অনেক ধন্যবাদ সুন্দর মন্তব্যটির জন্য।
নতুন প্রজন্মকে বই এর নামে এখন চাপান হচ্চে বিশাল ওজন। আর বঞ্চিত করা হচ্ছে শৈশব থেকে।
৪১
263425
০৯ সেপ্টেম্বর ২০১৪ রাত ০৯:২২
নিশা৩ লিখেছেন : আপনার শৈশবের সাথে আমারটার আশি ভাগ মিল দেখতে পাচ্ছি। সেনানিবাসে থাকা সত্তেও নিজেদের ফলের বাগান, ফুলের বাগান, সব ধরনের বই পড়া, শিক্ষার জন্য ইংরেজী মুভি দেখা, বিকেল বেলা মুক্ত আকাশের নিচে সময় এসব কিছু মিলে গেছে। মনে পরে ৮৮ এর বন্যা। কারো কারো ঘরের মধ্যে হাটু সমান পানি। ভাল লাগল আপনার সাথে স্মৃতিচারন করতে।
০৯ সেপ্টেম্বর ২০১৪ রাত ১০:৩২
207054
রিদওয়ান কবির সবুজ লিখেছেন : সুন্দর মন্তব্যটির জন্য অনেক ধন্যবাদ।
লিখে ফেলুন না আপনার স্মৃতিগুলি।
৪২
263982
১১ সেপ্টেম্বর ২০১৪ দুপুর ০৩:০৬
egypt12 লিখেছেন : অর্ধেক পড়া হলো তবে পুরোটা পড়েই মন্তব্য করব Happy
১১ সেপ্টেম্বর ২০১৪ রাত ০৮:০১
207601
রিদওয়ান কবির সবুজ লিখেছেন : অর্ধে ধ বা দি ম!!!
৪৩
265033
১৪ সেপ্টেম্বর ২০১৪ দুপুর ০৩:৪৯
egypt12 লিখেছেন : শৈশব অনুভুতি জেগে উঠল মনে কতই না সুন্দর ছিল সেই দিন গুলো Day Dreaming
১৬ সেপ্টেম্বর ২০১৪ রাত ০১:২১
209283
রিদওয়ান কবির সবুজ লিখেছেন : এখন কার শিশুদের কি সেই শৈশব আছে??
ধন্যবাদ মন্তব্যটির জন্য।
১৬ সেপ্টেম্বর ২০১৪ সকাল ০৮:৪১
209389
egypt12 লিখেছেন : নারে ভাই সেই শৈশব নেই Broken Heart
৪৪
275361
১৭ অক্টোবর ২০১৪ রাত ০৮:৩৪
ঈপ্সিতা চৌধুরী লিখেছেন : নিজের শৈশবের কথা মনে পড়ে গেল! আসলে ছোটবেলার সেই সব দিন কত মজার ছিল! ভাল লাগলো ভাইয়া লেখাটি পড়ে!
১৭ অক্টোবর ২০১৪ রাত ১০:৪৯
219329
রিদওয়ান কবির সবুজ লিখেছেন : সুন্দর মন্তব্যটির জন্য অনেক ধন্যবাদ।
আপনার শৈশব এর কথা পড়ার অপেক্ষায় খাকলাম।

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File