'শুয়োরের বাচ্চাদের অর্থনীতি'র উপজাত

লিখেছেন কাব্যগাথা ২৬ জুলাই, ২০২৪, ০৭:২০ সন্ধ্যা

'শুয়োরের বাচ্চাদের অর্থনীতি' তে জন্ম নিয়েছে কিছু
শুয়োরের বাচ্চা রাজনীতিক !
দুর্নীতি, চোরাচালান, ব্যাংক লুটপাটের নোংরা কাদাঘাটা
এইসব শুয়োরের বাচ্চা রাজনীতিবিদ অন্ধ হয়েছে ক্ষমতার লোভে ।
ভোট আর ভোটারবিহীন নির্বাচনে তাদের ক্ষমতায় আসা
দেশবিক্রির দাসখতে তাদের ক্ষমতা চলমান ।
এই ক্ষমতার ভাগ পেতে,

আদালত যেন বাংলাদেশের মানুষ হত্যার রাস্তা তৈরির মিশিন

লিখেছেন নুর আয়শা আব্দুর রহিম ২১ জুলাই, ২০২৪, ০৪:৪৩ বিকাল


আদালত এখন গ্রাম্য শালিশের মতো হয়ে গেছে। দুইপক্ষকেই বলবে তোমরা ঠিক আছো।
পরে যখন শক্তিশালী প্রভাবশালী কেউ ধমক এবং অথবা বিনিময় দেবে তখন? তখন প্রভাবশালী পঙ্গুরা সঠিক!
আদালতে মানুষ যায় সমাধানের জন্য, বাংলাদেশের আদালত বাংলাদেশের মানুষের রক্ত ঝারার জন্য ব্যবস্থা তৈরি করে দেন। আদালতের প্রতি সম্মান রেখে বলছি।
তত্ববধাক সরকার বাতিল করেছিলো আদালত, রায়ে বলা হয়েছিল আগামী দুটি নির্বাচন...

হ্যাভ এ সুইট ড্রিম---

লিখেছেন কাব্যগাথা ২০ জুলাই, ২০২৪, ১১:৫৫ সকাল

মাননীয় প্রধানমন্ত্রী, সোশ্যাল মিডিয়া বন্ধ করে
আমাদের যোগাযোগকে আপনি টুটি চিপে ধরে
বন্ধ করতে চাইলেন,
বন্ধ করলেন ইন্টারনেটটাও !
আপনার কি মনে হয় তাতেই,
আমরা পিছু হটৰো, রণে ভঙ্গ দেব?
আপনিতো আপনার বাবার

দেশটার সর্বনাশ হয়ে গেছে, দেশটা স্বৈরাচারী হয়ে গেছে

লিখেছেন কাব্যগাথা ১৮ জুলাই, ২০২৪, ০৮:৫৭ রাত


ঝড়ের রাতে দীর্ঘ প্রতীক্ষার পর
পুবের আকাশে ঊষার আলো দেখে
আমরা উল্লসিত হয়েছিলাম,
মনে হয়েছিল অসংখ্য মৃত্যুর পর
এই বুঝি আসছে নব সূর্যোদয় |
উষশী আলোর উচ্ছাসে উল্লসিত আমরা ভাবিনি

কোটা বৈষম্য, মহান মুক্তিযুদ্ধের উদ্দেশ্য কি ছিলো?

লিখেছেন নুর আয়শা আব্দুর রহিম ১৭ জুলাই, ২০২৪, ০৮:০০ রাত

ধরে নেন একজন মুক্তিযুদ্ধার ছেলেমেয়ে ৭ জন, ৭ ছেলেমেয়ের ৭×৭= ৪৯ জন তাদের ছেলেমেয়ে ৪৯×৭=৩৪৩ জন। ছেলেমেয়ে নাতি পতি মিলিয়ে ৩৪৩ জন। (যাদের একজন স্ত্রী তাদের ক্ষেত্রে এই হিসাব প্রযোজ্য। যাদের একাদিক স্ত্রী আছে তাদের হিসাব আরো লাম্বা হবে।)
একজন বীর মুক্তিযুদ্ধার সার্টিফিকেট দেখিয়ে ৩৪৩ জন সরকারী চাকরিতে ভাবা যায়? বৈষম্য এখানে কিভাবে থামাবেন?
যুদ্ধ কেন হয়েছিল বৈষম্যের কারণেইতো, বৈষম্য...

শয়তানের উল্লাস...!

লিখেছেন নুর আয়শা আব্দুর রহিম ১৬ জুলাই, ২০২৪, ০৩:২৭ রাত


পৃথিবীতে বহু জাতি ছিলো
তারা সংশোধন চাইনি,
ভুলের উপর দাড়িয়ে থেকে
দুর্বল পক্ষকে করে গেছে হয়রানি।
@
মূসা আঃ ও ফেরাউনের এর ইতিহাস-

রাজাকার বিতর্ক এবং কোটা!

লিখেছেন নুর আয়শা আব্দুর রহিম ১৫ জুলাই, ২০২৪, ০২:২২ রাত


"রাজাকার" ঘৃণিত শব্দকে
জনপ্রিয় করলো কে? কে?
দেড় দশকে স্বাধীনতার মূল
চেতনা ধ্বংস করলো যে!
????
নায্য অধিকারের শ্লোগানে

হাত কত লম্বা....?

লিখেছেন নুর আয়শা আব্দুর রহিম ০৯ জুলাই, ২০২৪, ০৩:০৬ রাত

একটি বিষয় আজকে মনের ভেতরে ধাক্কা লেগেছে! বিষয়টি হলো বিসিএস প্রশ্ন পত্র বিক্রি করে কোটিপতি! হ্যাঁ এটি হাজার হাজার অন্যায়ের মাঝে একটি বড় অন্যায়। এই অন্যায়কারীর বিরুদ্ধে সর্বোচ্চ আইনের প্রয়োগ হোক এটাই দাবি।
এবার আসি প্রসঙ্গে, হাজার হাজার অন্যায় প্রকাশিত হবার পরও যারা ফেসবুকে না দেখার মতো ভান করে থাকেন তাদের মধ্যে থেকে আজ বেশিরভাগ ফেসবুকার ফেসবুকে পোস্ট দিয়েছে। এই অন্যায়ের...

'হায়দারাবাদের পথে বাংলাদেশ' আরিফুল হক আমার দেশ : ১৩ মার্চ ২০২৪ ১৭:৫৪

লিখেছেন নুর আয়শা আব্দুর রহিম ০৪ জুলাই, ২০২৪, ০১:০৪ রাত

নব্বই দশকের শেষের দিকে একটা বই লিখেছিলাম, বইটির নাম ছিল ‘হায়দারাবাদ ট্রাজেডি ও আজকের বাংলাদেশ’। আমার জানা মতে ভারতের হায়দারাবাদ দখল নিয়ে বাংলাভাষায় লেখা সেটাই ছিল প্রথম ইতিহাস গ্রন্থ। সেখানে ভারত কিভাবে হায়দারাবাদ দখল করেছিল সেই ইতিহাস তুলে ধরে আশংকা প্রকাশ করেছিলাম, বাংলাদেশের পরিণতিও কি হায়দারাবাদের পথ ধরে এগোবে! বইটি প্রকাশ করেছিল, বাংলাদেশ কো-অপারেটিভ বুক সোসাইটি...

আপাতত ভয়ের মধ্যেই আছি, হয়তো একদুই দশক ভয়ের মধ্যে কাটিয়ে দেবো!

লিখেছেন নুর আয়শা আব্দুর রহিম ২৫ জুন, ২০২৪, ০৭:৫২ সকাল


বাংলাদেশের বুক ছিরে ভা'রতকে রেল চলাচলের রাস্তা দিচ্ছে সরকার বাহাদুর! (সাম্প্রতিক ভ'রতসফর) সেটি নিয়ে কয়জন প্রতিবাদ করলো-করছি? অথচ রেল রোড় তৈরির কারণে দক্ষিণ চট্টগ্রামে অকল্পনীয় বন্যা দেখেছি এইযে গতবছর! ভাই বাংলাদেশের আয়তন এত ছোট্ট যে নিজেদের প্রয়োজনীয় রাস্তা তৈরি করলেও বন্যার মতো দুর্দশায় পতিত হতে হয়!
অথচ লুটেরা দেশের সুবিধার জন্য যাবতীয় নিরাপত্তা ঝুঁকি থাকার পরও আমার...

আগের লেখাগুলো কই?

লিখেছেন গোনাহগার ০১ এপ্রিল, ২০২৪, ০৩:০৯ দুপুর

অনেক দিন প্রিয় ব্লগ সাইটকে খুঁজে পেলাম। খুব ভাল লাগছে। অনেক কষ্ট করে পাসওয়ার্ড রিসেট দিয়ে লগইন করলাম। কিন্তু পুরনো কোন লেখা খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। আপনার পাতা বিভাগে ক্লিক করলে এরর দেখাচ্ছে। এডমিনের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।

আমার মৃত্যুর দিনে

লিখেছেন কাব্যগাথা ০২ নভেম্বর, ২০২৩, ০৯:৩৪ রাত

আমার মৃত্যুর দিনে -
ভোরের সূর্য তুমি উঠো প্রতিদিনের মতো অলক্ত রংয়ে
আশাবাদিতার মৃত সঞ্জীবনী জারক রসে
নিষিক্ত কোরো সব মন, মানব জীবন ।
আমার মৃত্যুর দিনে
মধ্যাহ্নে সূর্য তুমি উত্তাপ দিও রাস্তার ধারের ‘উলঙ্গ ছেলেটাকে’
জীবন যুদ্ধের অবিরাম সন্তরণে সাহস দিও, শক্তি দিও

দেবোনা ইজারা কোনো রাজপথ

লিখেছেন কাব্যগাথা ২৭ অক্টোবর, ২০২৩, ১১:২২ রাত

রাজধানীর কোনই অলি গলি পিচঢালা রাজপথ
ইজারা দেইনি কোনো স্বৈর সরকারে, দলীয় পুলিশে ।
একুশে ফেব্রুয়ারির উষশী প্রহরে উত্তাল মিছিলে
রক্ত ঝরা আন্দোলন ঊনসত্তরের,পঁচিশে মার্চের
রাজপথ একত্তরে আধার রাতেও ইজারা দেইনি।
স্বৈরাচারের শাসনে পুলিশ পড়েছে দলীয় মুখোশ
দাবার বোড়ের মতো সম্মুখ সমরে হত্যা নির্যাতনে !

প্রতিশ্রুত চাল, বিদ্যুৎ, সুষ্ঠু নির্বাচন দে হারামজাদা, নইলে ক্ষমতা ছাড়

লিখেছেন কাব্যগাথা ১১ অক্টোবর, ২০২৩, ১০:১৩ রাত

ক্ষুধার্ত উদর প্রিয় মানচিত্র খাবে চিবিয়ে চিবিয়ে
একদা শপথ দীপ্ত হয়েছিল মন সেই অঙ্গিকারে।
বিস্মৃত চাদরে ঢাকা সেই দিনগুলি একই শকটে
ফিরেছে আবার আরো নৃশংস, বর্বর হন্তারক বেশে।
ভোট ডাকাতির দুটো নির্বাচনে গড়া অবৈধ শাসনে
দুঃসহ জীবন আজ, রক্তাক্ত দেশের সারা অবয়ব ।
বৈশ্বিক রাজনীতির বিভ্রান্ত নীতিতে চাপানো বিকট

পূরোনো বারান্দায় একদিন

লিখেছেন চেতনাবিলাস ২১ সেপ্টেম্বর, ২০২৩, ০৮:৩৬ রাত

স্মৃতির পাতা থেকে
কুড়িয়ে নেওয়া একটি বিকেল,
মুছে যাওয়া আবিরে স্নাত হওয়া ক্ষণে
একবার পিছু ফিরে দেখি।
স্বপ্নের পালক গুলো উড়ে যায় দূরে,
দৃষ্টির সব সমিা ছাড়িয়ে-
নতুন পোশাকে ফের নিজেকে সাজাই,