প্রকম্পন (ছন্দে ছন্দে আল কুরআন)

লিখেছেন লিখেছেন ফাতিমা মারিয়াম ০৬ জুলাই, ২০১৫, ১২:৩৫:৪৬ দুপুর

পৃথিবী যখন কেঁপে উঠবে ঝাঁকুনি হবে প্রবল,

থরথর করে উঠবে তখন জড় ও জীব সকল।

জমীন হবে শূন্যগর্ভ থাকবেনা কিছু আর,

যত দামীই হোক ধন-সম্পদ বের হবে সব ভার।

.

অবাক হয়ে বলবে সবাই,"হলো কি আজ ধরায় ?"

(মূমীনের কোন পেরেশানী নাই, নয় কম্পিত জরায়।)

জমীন সেদিন প্রকাশ করবে ঘটেছে যা তার বুকে,

ভালো মন্দ সব ঘটনাই বলবে রবের সম্মুখে।

.

রবের আদেশ পালন করতে মুখ খুলবে তার,

(দেখবে মানুষ কি করেছে সে? বলবে কি তখন আর?)

দলে দলে সব হাজির হবে পড়বেনা কেউ বাদ,

আমলনামা দেয়া হবে হাতে থাকবেনা সেথা খাদ।

.

অনু পরিমান ভালো কাজ তব যায়নিকো কভু ঝরে।

বিন্দু বিন্দু খারাপ কাজও রেখেছি হিসেব করে।

.



১.) যখন পৃথিবীকে প্রবলবেগে ঝাঁকুনি দেয়া হবে।

২.) পৃথিবী তার ভেতরের সমস্ত ভার বাইরে বের করে দেবে।

৩.) আর মানুষ বলবে, এর কি হয়েছে?

৪.) সেদিন সে তার নিজের (ওপর যা কিছু ঘটেছে সেই) সব অবস্থা বর্ণনা করবে।

৫.) কারণ তোমার রব তাকে (এমনটি করার) হুকুম দিয়ে থাকবেন।

৬.) সেদিন লোকেরা ভিন্ন ভিন্ন অবস্থায় ফিরে আসবে, যাতে তাদের কৃতকর্ম তাদেরকে দেখানো যায়।

৭.) তারপর যে অতি অল্প পরিমাণ ভালোকাজ করবে সে তা দেখে নেবে

৮.) এবং যে অতি অল্প পরিমাণ খারাপ কাজ করবে সে তা দেখে নেবে।


[ আল যিলযাল ]

বিষয়: বিবিধ

১৭৬১ বার পঠিত, ৫১ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

328833
০৬ জুলাই ২০১৫ দুপুর ০১:২৬
মিনহাজুল ইসলাম মোহাম্মদ মাছুম লিখেছেন : ধন্যবাদ। শুরুতেই বিসমিল্লাহসহ থাকলে আরো সুন্দর হবে। যেমন-
সূরা আল্ যিলযাল
-মিনহাজুল ইসলাম মোহাম্মদ মাছুম

শুরু করছি পরম করুণাময় আল্লাহর
যিনি অতীব পবিত্র, অসীম দয়ার পাথার।

যখন বিপুল কম্পনে প্রকম্পিত হবে এ জমিন,
জমিনস্থ বোঝাসমূহ করবে উদগীরন!
মানুষেরা বলবে হায়, কি যে হল!
পালনকর্তা নির্দেশ দেবেন-সবই বল!
মানুষেরা করবে দলে দলে সেদিন প্রত্যাবর্তন
প্রত্যক্ষ করবে সবকিছুই, যার যা কৃতকর্ম সম্পাদন!
যে যা করেছে বিন্দু পরিমাণ ভাল কাজ,
মন্দকাজও দেখতে পাবে যা করেছিল সে, আজ।

=====
০৮ জুলাই ২০১৫ সকাল ১০:৫৬
271295
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : মাশাআল্লাহ! আপনার এই কাব্যানুবাদটি বেশ ভালো হয়েছে। এই লেখাটি কি ব্লগে দিয়েছেন?
০৮ জুলাই ২০১৫ সকাল ১০:৫৬
271296
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : ইবনে উমার রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণীত, তিনি বলেন ,রাসূলে করীম ﷺ বলেছেন , "যে ব্যক্তি ইচ্ছা করে যে সে যেন দিব্য চোখে ক্বিয়ামাত অবলোকন করবে, তবে সে পাঠ করুক সূরা আত তাকভীর, সূরা আল ইনফিতার ও সূরা আল ইনশিক্বাক।"

(তিরমিযী, আহমাদ, তাবারানী)
০৮ জুলাই ২০১৫ সকাল ১০:৫৬
271297
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : যখন সূর্য গুটিয়ে নেয়া হবে।

- যখন তারকারা চারদিকে বিক্ষিপ্ত হয়ে যাবে।

- যখন পাহাড়গুলোকে চলমান করা হবে।

-যখন দশ মাসের গর্ভবতী উটনীগুলোকে তাদের অবস্থার ওপর ছেড়ে দেয়া হবে।

- যখন বন্য পশুদের চারদিক থেকে এনে একত্র করা হবে।

- যখন সমুদ্রগুলোতে আগুন ধরিয়ে দেয়া হবে।

- যখন প্রাণসমূহকে (দেহের সাথে) জুড়ে দেয়া হবে।

- যখন জীবিত পুঁতে ফেলা মেয়েকে জিজ্ঞেস করা হবে,

- কোন অপরাধে তাকে হত্যা করা হয়েছে?

[সূরা আত্ তাকভীর; আয়াত নং ১-৯]
০৮ জুলাই ২০১৫ দুপুর ১২:৪৮
271409
মিনহাজুল ইসলাম মোহাম্মদ মাছুম লিখেছেন : না, এখনও আপু ব্লগে দিই নাই..
০৮ জুলাই ২০১৫ বিকাল ০৪:০০
271441
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : দিয়ে দিন, বেশ ভালো হয়েছে।
328841
০৬ জুলাই ২০১৫ দুপুর ০১:৫৭
চাটিগাঁ থেকে বাহার লিখেছেন : হে আল্লাহ, সেইদিন তুমি আমার ডান হাতে আমলমানা দিও- আমীন ।
০৬ জুলাই ২০১৫ দুপুর ০৩:৪৮
271113
ক্ষনিকের যাত্রী লিখেছেন : Praying Praying Praying Praying Praying Praying
০৮ জুলাই ২০১৫ সকাল ১০:৫৭
271298
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : আমীনPraying
০৮ জুলাই ২০১৫ সকাল ১০:৫৭
271299
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : ইবনে উমার রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণীত, তিনি বলেন ,রাসূলে করীম ﷺ বলেছেন , "যে ব্যক্তি ইচ্ছা করে যে সে যেন দিব্য চোখে ক্বিয়ামাত অবলোকন করবে, তবে সে পাঠ করুক সূরা আত তাকভীর, সূরা আল ইনফিতার ও সূরা আল ইনশিক্বাক।"

(তিরমিযী, আহমাদ, তাবারানী)
০৮ জুলাই ২০১৫ সকাল ১০:৫৭
271300
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : -যখন আমলনামাসমূহ খুলে ধরা হবে।

-যখন আকাশের পরদা সরিয়ে ফেলা হবে।

- যখন জাহান্নামের আগুন জ্বালিয়ে দেয়া হবে

- এবং জান্নাতকে নিকটে আনা হবে।

-সে সময় প্রত্যেক ব্যক্তি জানতে পারবে সে কি নিয়ে এসেছে।

-কাজেই, না,আমি কসম খাচ্ছি

-পেছনে ফিরে আসা ও অদৃশ্য হয়ে যাওয়া তারকারাজির এবং রাত্রির,

- যখন তা বিদায় নিয়েছে

-এবং প্রভাতের, যখন তা শ্বাস ফেলেছে।
[সূরা আত্ তাকভীর; আয়াত নং ১০-১৮]
328845
০৬ জুলাই ২০১৫ দুপুর ০২:৩০
ছালসাবিল লিখেছেন : Worried ভয় পেয়েছি আপপপপপি Crying
০৮ জুলাই ২০১৫ সকাল ১০:৫৮
271301
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : আমিওPraying
০৮ জুলাই ২০১৫ সকাল ১০:৫৮
271302
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : ইবনে উমার রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণীত, তিনি বলেন ,রাসূলে করীম ﷺ বলেছেন , "যে ব্যক্তি ইচ্ছা করে যে সে যেন দিব্য চোখে ক্বিয়ামাত অবলোকন করবে, তবে সে পাঠ করুক সূরা আত তাকভীর, সূরা আল ইনফিতার ও সূরা আল ইনশিক্বাক।"

(তিরমিযী, আহমাদ, তাবারানী)
০৮ জুলাই ২০১৫ সকাল ১০:৫৮
271303
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : -এটি প্রকৃতপক্ষে একজন সম্মানিত বাণীবাহকের(আনিত) বাণী,

- যিনি বড়ই শক্তিধর, আরশের মালিকের কাছে উন্নত মর্যাদার অধিকারী,

- সেখানে তার হুকুম মেনে চলা হয়, তিনি আস্থাভাজন।

- আর (হে মক্কাবাসীরা!) তোমাদের সাথী পাগল নয়।

- সেই বাণীবাহককে দেখেছে উজ্জ্বল দিগন্তে।

- আর সে গায়েবের (এই জ্ঞান লোকদের কাছে পৌঁছানেরা) ব্যাপারে কৃপণ নয়।

-এটা কোন অভিশপ্ত শয়তানের বাক্য নয়।

-কাজেই তোমরা কোথায় চলে যাচ্ছো?

- এটা তো সারা জাহানের অধিবাসীদের জন্য একটা উপদেশ।

- তোমাদের মধ্য থেকে এমন প্রত্যেক ব্যক্তির জন্য, যে সত্য সরল পথে চলতে চায়।

-আর তোমাদের চাইলেই কিছু হয় না, যতক্ষণ না আল্লাহ রাব্বুল আলামীন তা চান।

[সূরা আত্ তাকভীর; আয়াত নং ১৯-২৯]
328853
০৬ জুলাই ২০১৫ দুপুর ০৩:৪২
আবু জান্নাত লিখেছেন : আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ জাযাকাল্লাহ খাইর
০৮ জুলাই ২০১৫ সকাল ১০:৫৯
271304
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : ওয়াআলাইকুম আসসালাম।
০৮ জুলাই ২০১৫ সকাল ১০:৫৯
271305
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : ইবনে উমার রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণীত, তিনি বলেন ,রাসূলে করীম ﷺ বলেছেন , "যে ব্যক্তি ইচ্ছা করে যে সে যেন দিব্য চোখে ক্বিয়ামাত অবলোকন করবে, তবে সে পাঠ করুক সূরা আত তাকভীর, সূরা আল ইনফিতার ও সূরা আল ইনশিক্বাক।"

(তিরমিযী, আহমাদ, তাবারানী)
০৮ জুলাই ২০১৫ সকাল ১০:৫৯
271306
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : - যখন আকাশ ফেটে যাবে,

- যখন তারকারা চারদিকে বিক্ষিপ্ত হয়ে যাবে,

- যখন সমুদ্র ফাটিয়ে ফেলা হবে

- এবং যখন কবরগুলো খুলে ফেলা হবে,

- তখন প্রত্যেক ব্যক্তি তার সামনের ও পেছনের সবকিছু জেনে যাবে।

- হে মানুষ! কোন জিনিষ তোমাকে তোমার মহান রবের ব্যাপারে ধোঁকায় ফেলে রেখেছে,

- যিনি তোমাকে সৃষ্টি করেছেন, তোমাকে সুঠাম ও সুসামঞ্জস্য করে গড়েছেন

- এবং যে আকৃতিতে চেয়েছেন তোমাকে গঠন করেছেন।

- কখ্খনো না,বরং (আসল কথা হচ্ছে এই যে), তোমরা শাস্তি ও পুরস্কারকে মিথ্যা মনে করছো।

- অথচ তোমাদের ওপর পরিদর্শক নিযুক্ত রয়েছে,

- এমন সম্মানিত লেখকবৃন্দ,

- যারা তোমাদের প্রত্যেকটি কাজ জানে।

[সূরা আল ইনফিতার আয়াত নং ১-১২]
328855
০৬ জুলাই ২০১৫ দুপুর ০৩:৪৮
ক্ষনিকের যাত্রী লিখেছেন : হে আল্লাহ, আমাদের পাপ ক্ষমা করে দিন, পাপ কাজ থেকে আমাদের দুরে রাখুন, বেশী বেশী ভালো ও পূণ্যের কাজ করার তেীফিক দান করুন। আমীন। Praying Praying Praying Praying Praying Praying Praying Praying Praying

অসাধারণ পোস্টটির জন্য জাযাকিল্লাহ্ আপুমনি। Rose Rose Rose Rose Rose

০৮ জুলাই ২০১৫ সকাল ১১:০০
271307
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : আমীনPraying

ধন্যবাদ
০৮ জুলাই ২০১৫ সকাল ১১:০০
271308
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : ইবনে উমার রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণীত, তিনি বলেন ,রাসূলে করীম ﷺ বলেছেন , "যে ব্যক্তি ইচ্ছা করে যে সে যেন দিব্য চোখে ক্বিয়ামাত অবলোকন করবে, তবে সে পাঠ করুক সূরা আত তাকভীর, সূরা আল ইনফিতার ও সূরা আল ইনশিক্বাক।"

(তিরমিযী, আহমাদ, তাবারানী)
০৮ জুলাই ২০১৫ সকাল ১১:০১
271309
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : - নিঃসন্দেহে নেক লোকেরা পরমানন্দে থাকবে

- আর পাপীরা অবশ্যি যাবে জাহান্নামে।

- কর্মফলের দিন তারা তার মধ্যে প্রবেশ করবে

- এবং সেখান থেকে কোনক্রমেই সরে পড়তে পারবে না।

- আর তোমরা কি জানো, ঐ কর্মফল দিনটি কি?

- হ্যাঁ, তোমরা কি জানো, ঐ কর্মফল দিনটি কি?

- এটি সেই দিন যখন কারোর জন্য কোন কিছু করার সাধ্য কারোর থাকবে না। ফায়সালা সেদিন একমাত্র আল্লাহর ইখতিয়ারে থাকবে।





[সূরা আল ইনফিতার আয়াত নং ১৩-১৯]

328870
০৬ জুলাই ২০১৫ বিকাল ০৫:৫২
জ্ঞানের কথা লিখেছেন : সুবহানআল্লাহ!! অনেক চমৎকার হয়েছে।
০৮ জুলাই ২০১৫ সকাল ১১:০১
271310
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : ধন্যবাদPraying
০৮ জুলাই ২০১৫ সকাল ১১:০১
271311
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : ইবনে উমার রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণীত, তিনি বলেন ,রাসূলে করীম ﷺ বলেছেন , "যে ব্যক্তি ইচ্ছা করে যে সে যেন দিব্য চোখে ক্বিয়ামাত অবলোকন করবে, তবে সে পাঠ করুক সূরা আত তাকভীর, সূরা আল ইনফিতার ও সূরা আল ইনশিক্বাক।"

(তিরমিযী, আহমাদ, তাবারানী)
০৮ জুলাই ২০১৫ সকাল ১১:০২
271312
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : - যখন আকাশ ফেটে যাবে

- এবং নিজের রবের হুকুম পালন করবে। আর (নিজের রবের হুকুম মেনে চলা), এটিই তার জন্য সত্য।

- আর পৃথিবীকে যখন ছড়িয়ে দেয়া হবে।

-যা কিছু তার মধ্যে আছে তা বাইরে নিক্ষেপ করে সে খালি হয়ে যাবে

- এবং নিজের রবের হুকুম পালন করবে। আর (নিজের রবের হুকুম মেনে চলা), এটিই তার জন্য সত্য।

- হে মানুষ! তুমি কঠোর পরিশ্রম করতে করতে তোমার রবের দিকে এগিয়ে যাচ্ছো, পরে তাঁর সাথে সাক্ষাত করবে।

- তারপর যার আমলনামা তার ডান হাতে দেয়া হয়েছে,

- তার কাছ থেকে হালকা হিসেব নেয়া হবে

- এবং সে হাসিমুখে নিজের লোকজনের কাছে ফিরে যাবে।


[সূরা আল ইনশিক্বাক আয়াত নং ১-৯]
328880
০৬ জুলাই ২০১৫ সন্ধ্যা ০৭:৫৩
শেখের পোলা লিখেছেন : নুতন নুতন সুরার কথা বললে আরও উপকার হবে৷ ধন্যবাদ৷
০৮ জুলাই ২০১৫ সকাল ১১:০২
271313
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : ধন্যবাদ৷
০৮ জুলাই ২০১৫ সকাল ১১:০২
271314
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : ইবনে উমার রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণীত, তিনি বলেন ,রাসূলে করীম ﷺ বলেছেন , "যে ব্যক্তি ইচ্ছা করে যে সে যেন দিব্য চোখে ক্বিয়ামাত অবলোকন করবে, তবে সে পাঠ করুক সূরা আত তাকভীর, সূরা আল ইনফিতার ও সূরা আল ইনশিক্বাক।"

(তিরমিযী, আহমাদ, তাবারানী)
০৮ জুলাই ২০১৫ সকাল ১১:০৩
271315
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : আর যার আমলনামা তার পিছন দিক থেকে দেয়া হবে,

- সে মৃত্যুকে ডাকবে

- এবং জ্বলন্ত আগুনে গিয়ে পড়বে।

- সে নিজের পরিবারের লোকদের মধ্যে ডুবে ছিল।

- সে মনে করেছিল, তাকে কখনো ফিরতে হবে না।

-না ফিরে সে পারতো কেমন করে? তার রব তার কার্যকলাপ দেখছিলেন।

- কাজেই না আমি কসম খাচ্ছি,

- আকাশের লাল আভার ও রাতের

- এবং তাতে যা কিছুর সমাবেশ ঘটে তার, আর চাঁদের, যখন তা পূর্ণরূপ লাভ করে।

- তোমাদের অবশ্যি স্তরে স্তরে এক অবস্থা থেকে আর এক অবস্থার দিকে এগিয়ে যেতে হবে।

- তাহলে এদের কি হয়েছে, এরা ঈমান আনে না

- এবং এদের সামনে কুরআন পড়া হলে এরা সিজদা করে না?

- বরং এ অস্বীকারকারীরা উল্টো মিথ্যা আরোপ করে।

-অথচ এরা নিজেদের আমলনামায় যা কিছু জমা করছে আল্লাহ‌ তা খুব ভালো করেই জানেন।

- কাজেই এদের যন্ত্রণাদায়ক আযাবের সুসংবাদ দাও।

- তবে যারা ঈমান এনেছে এবং সৎকাজ করেছে তাদের জন্য রয়েছে অফুরন্ত পুরস্কার।

[সূরা আল ইনশিক্বাক আয়াত নং ১১-২৫]
328891
০৬ জুলাই ২০১৫ রাত ০৯:২২
বাকপ্রবাস লিখেছেন : Rose Rose Rose Rose Rose Rose

আমল নামা শূণ্য শূন্য ভয়যে তাই ঢের
ভুলেভালে জীবন আমার আসতে চায় ফের
০৮ জুলাই ২০১৫ সকাল ১১:০৭
271317
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন :

আমলনামা সবারটাই থেকে যায় শূন্য,
সঞ্চয় করতে হবে তবু কিছু পুণ্য।
ঘুরে ফিরে আসে যদি আবার কোন পাপ,
তাওবা করলে করবেন প্রভু মাফPraying Praying Praying
০৮ জুলাই ২০১৫ সকাল ১১:০৮
271318
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : ইবনে উমার রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণীত, তিনি বলেন ,রাসূলে করীম ﷺ বলেছেন , "যে ব্যক্তি ইচ্ছা করে যে সে যেন দিব্য চোখে ক্বিয়ামাত অবলোকন করবে, তবে সে পাঠ করুক সূরা আত তাকভীর, সূরা আল ইনফিতার ও সূরা আল ইনশিক্বাক।"

(তিরমিযী, আহমাদ, তাবারানী)
০৮ জুলাই ২০১৫ সকাল ১১:০৮
271319
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : যখন সূর্য গুটিয়ে নেয়া হবে।

- যখন তারকারা চারদিকে বিক্ষিপ্ত হয়ে যাবে।

- যখন পাহাড়গুলোকে চলমান করা হবে।

-যখন দশ মাসের গর্ভবতী উটনীগুলোকে তাদের অবস্থার ওপর ছেড়ে দেয়া হবে।

- যখন বন্য পশুদের চারদিক থেকে এনে একত্র করা হবে।

- যখন সমুদ্রগুলোতে আগুন ধরিয়ে দেয়া হবে।

- যখন প্রাণসমূহকে (দেহের সাথে) জুড়ে দেয়া হবে।

- যখন জীবিত পুঁতে ফেলা মেয়েকে জিজ্ঞেস করা হবে,

- কোন অপরাধে তাকে হত্যা করা হয়েছে?

[সূরা আত্ তাকভীর; আয়াত নং ১-৯]
328897
০৬ জুলাই ২০১৫ রাত ১০:২৫
আবু তাহের মিয়াজী লিখেছেন : আলহামদু লিল্লাহ পড়ে খুব ভাল লাগলো। মহান আল্লাহ আপনাকে উত্তম জাযা দিন।
০৮ জুলাই ২০১৫ সকাল ১১:০৮
271320
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : মহান আল্লাহ আপনাকেও উত্তম জাযা দিন।
০৮ জুলাই ২০১৫ সকাল ১১:০৯
271321
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : ইবনে উমার রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণীত, তিনি বলেন ,রাসূলে করীম ﷺ বলেছেন , "যে ব্যক্তি ইচ্ছা করে যে সে যেন দিব্য চোখে ক্বিয়ামাত অবলোকন করবে, তবে সে পাঠ করুক সূরা আত তাকভীর, সূরা আল ইনফিতার ও সূরা আল ইনশিক্বাক।"

(তিরমিযী, আহমাদ, তাবারানী)
০৮ জুলাই ২০১৫ সকাল ১১:০৯
271322
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : যখন আমলনামাসমূহ খুলে ধরা হবে।

-যখন আকাশের পরদা সরিয়ে ফেলা হবে।

- যখন জাহান্নামের আগুন জ্বালিয়ে দেয়া হবে

- এবং জান্নাতকে নিকটে আনা হবে।

-সে সময় প্রত্যেক ব্যক্তি জানতে পারবে সে কি নিয়ে এসেছে।

-কাজেই, না,আমি কসম খাচ্ছি

-পেছনে ফিরে আসা ও অদৃশ্য হয়ে যাওয়া তারকারাজির এবং রাত্রির,

- যখন তা বিদায় নিয়েছে

-এবং প্রভাতের, যখন তা শ্বাস ফেলেছে।
[সূরা আত্ তাকভীর; আয়াত নং ১০-১৮]
১০
328920
০৭ জুলাই ২০১৫ রাত ০১:১৯
রিদওয়ান কবির সবুজ লিখেছেন : আমিন।
অনেক ধন্যবাদ অনেক ধন্যবাদ অনেক ধন্যবাদ
০৮ জুলাই ২০১৫ সকাল ১১:০৯
271323
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : আপনাকেও অনেক অনেক অনেক ধন্যবাদ।
০৮ জুলাই ২০১৫ সকাল ১১:১০
271324
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : ইবনে উমার রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণীত, তিনি বলেন ,রাসূলে করীম ﷺ বলেছেন , "যে ব্যক্তি ইচ্ছা করে যে সে যেন দিব্য চোখে ক্বিয়ামাত অবলোকন করবে, তবে সে পাঠ করুক সূরা আত তাকভীর, সূরা আল ইনফিতার ও সূরা আল ইনশিক্বাক।"

(তিরমিযী, আহমাদ, তাবারানী)
০৮ জুলাই ২০১৫ সকাল ১১:১০
271325
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : -এটি প্রকৃতপক্ষে একজন সম্মানিত বাণীবাহকের(আনিত) বাণী,

- যিনি বড়ই শক্তিধর, আরশের মালিকের কাছে উন্নত মর্যাদার অধিকারী,

- সেখানে তার হুকুম মেনে চলা হয়, তিনি আস্থাভাজন।

- আর (হে মক্কাবাসীরা!) তোমাদের সাথী পাগল নয়।

- সেই বাণীবাহককে দেখেছে উজ্জ্বল দিগন্তে।

- আর সে গায়েবের (এই জ্ঞান লোকদের কাছে পৌঁছানেরা) ব্যাপারে কৃপণ নয়।

-এটা কোন অভিশপ্ত শয়তানের বাক্য নয়।

-কাজেই তোমরা কোথায় চলে যাচ্ছো?

- এটা তো সারা জাহানের অধিবাসীদের জন্য একটা উপদেশ।

- তোমাদের মধ্য থেকে এমন প্রত্যেক ব্যক্তির জন্য, যে সত্য সরল পথে চলতে চায়।

-আর তোমাদের চাইলেই কিছু হয় না, যতক্ষণ না আল্লাহ রাব্বুল আলামীন তা চান।

[সূরা আত্ তাকভীর; আয়াত নং ১৯-২৯]
১১
329098
০৮ জুলাই ২০১৫ সকাল ০৬:৫৮
নুর আয়শা আব্দুর রহিম লিখেছেন : আস্সালামু আলাইকুম ওয়া রাহামাতুল্লাহি ওবারাকাতুহু আস্সালামু আলাইকুম ওয়া রাহামাতুল্লাহি ওবারাকাতুহু। ভালো লাগলো ধন্যবাদ।
০৮ জুলাই ২০১৫ সকাল ১১:১১
271326
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : ওয়া আলাইকুম আসসালাম ওয়া রাহামাতুল্লাহি ওবারাকাতুহু
০৮ জুলাই ২০১৫ সকাল ১১:১১
271327
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : ইবনে উমার রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণীত, তিনি বলেন ,রাসূলে করীম ﷺ বলেছেন , "যে ব্যক্তি ইচ্ছা করে যে সে যেন দিব্য চোখে ক্বিয়ামাত অবলোকন করবে, তবে সে পাঠ করুক সূরা আত তাকভীর, সূরা আল ইনফিতার ও সূরা আল ইনশিক্বাক।"

(তিরমিযী, আহমাদ, তাবারানী)
০৮ জুলাই ২০১৫ সকাল ১১:১১
271328
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : - যখন আকাশ ফেটে যাবে,

- যখন তারকারা চারদিকে বিক্ষিপ্ত হয়ে যাবে,

- যখন সমুদ্র ফাটিয়ে ফেলা হবে

- এবং যখন কবরগুলো খুলে ফেলা হবে,

- তখন প্রত্যেক ব্যক্তি তার সামনের ও পেছনের সবকিছু জেনে যাবে।

- হে মানুষ! কোন জিনিষ তোমাকে তোমার মহান রবের ব্যাপারে ধোঁকায় ফেলে রেখেছে,

- যিনি তোমাকে সৃষ্টি করেছেন, তোমাকে সুঠাম ও সুসামঞ্জস্য করে গড়েছেন

- এবং যে আকৃতিতে চেয়েছেন তোমাকে গঠন করেছেন।

- কখ্খনো না,বরং (আসল কথা হচ্ছে এই যে), তোমরা শাস্তি ও পুরস্কারকে মিথ্যা মনে করছো।

- অথচ তোমাদের ওপর পরিদর্শক নিযুক্ত রয়েছে,

- এমন সম্মানিত লেখকবৃন্দ,

- যারা তোমাদের প্রত্যেকটি কাজ জানে।

[সূরা আল ইনফিতার আয়াত নং ১-১২]
১২
329169
০৮ জুলাই ২০১৫ সন্ধ্যা ০৬:৩১
এ,এস,ওসমান লিখেছেন :
১৪ জুলাই ২০১৫ সকাল ০৯:২১
272143
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : ধন্যবাদ
১৪ জুলাই ২০১৫ সকাল ০৯:২১
272144
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : ইবনে উমার রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণীত, তিনি বলেন ,রাসূলে করীম ﷺ বলেছেন , "যে ব্যক্তি ইচ্ছা করে যে সে যেন দিব্য চোখে ক্বিয়ামাত অবলোকন করবে, তবে সে পাঠ করুক সূরা আত তাকভীর, সূরা আল ইনফিতার ও সূরা আল ইনশিক্বাক।"

(তিরমিযী, আহমাদ, তাবারানী)
১৪ জুলাই ২০১৫ সকাল ০৯:২২
272145
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : - নিঃসন্দেহে নেক লোকেরা পরমানন্দে থাকবে

- আর পাপীরা অবশ্যি যাবে জাহান্নামে।

- কর্মফলের দিন তারা তার মধ্যে প্রবেশ করবে

- এবং সেখান থেকে কোনক্রমেই সরে পড়তে পারবে না।

- আর তোমরা কি জানো, ঐ কর্মফল দিনটি কি?

- হ্যাঁ, তোমরা কি জানো, ঐ কর্মফল দিনটি কি?

- এটি সেই দিন যখন কারোর জন্য কোন কিছু করার সাধ্য কারোর থাকবে না। ফায়সালা সেদিন একমাত্র আল্লাহর ইখতিয়ারে থাকবে।





[সূরা আল ইনফিতার আয়াত নং ১৩-১৯]

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File