আলোকের ঝর্ণাধারা-৪

লিখেছেন লিখেছেন ফাতিমা মারিয়াম ৩০ জুন, ২০১৫, ০৬:১৩:২১ সন্ধ্যা



Praying

(১১)



রোজা রেখেও যে ব্যক্তি মিথ্যা কথা বলে,

অথবা অন্যায় বা মন্দ পথে চলে।

খারাপ কাজ হতে

বিরত থাকেনা যে,

তার পানাহার ত্যাগে আল্লাহর কোন দরকার নেই আসলে।

[বুখারী ও মুসলিম]

Praying

(১২)

তোমাদের কেউ যখন রোযা পালন করে,

রোযার কথা ভুলে কিছু খায় বা পান করে।

তবে পূর্ণ করবে সে,

সম্পূর্ণ দিনের রোযাকে।

আল্লাহই তাকে খাইয়েছেন এই কথাই যেন সে মনে করে।

[বুখারী ও মুসলিম]

Praying

(১৩)

রমযানের শেষ দশকে জেগে সারারাত,

রাসুলﷺ করতেন ইবাদাত।

পরিবারের সকলকে

জাগিয়ে একসাথে

কোমর বেঁধে ইবাদাতে পার করতেন রাত।

[বুখারী ও মুসলিম]

বিষয়: বিবিধ

১৫৯২ বার পঠিত, ৫৩ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

328046
৩০ জুন ২০১৫ সন্ধ্যা ০৭:০৫
দুষ্টু পোলা লিখেছেন : ভালো লাগলো অনেক ধন্যবাদ
০২ জুলাই ২০১৫ সকাল ১০:৫৬
270560
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : আপনাকেও ধন্যবাদHappy
০২ জুলাই ২০১৫ সকাল ১০:৫৬
270561
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : হযরত আবু হুরাইরা রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ ﷺ বলেছেনঃ যে ঈমানের সাথে ও সাওয়াবের আশায় রমযানে কিয়াম করে তার পূর্ববর্তী সমস্ত গুনাহ মাফ করে দেয়া হবে। (বুখারী ও মুসলিম)
328047
৩০ জুন ২০১৫ সন্ধ্যা ০৭:০৫
শেখের পোলা লিখেছেন : জাজাকাল্লাহু৷ সুন্দর হয়েছে৷ এগিয়ে চলুন৷
০২ জুলাই ২০১৫ সকাল ১০:৫৬
270562
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : উৎসাহ দেয়ার জন্য ধন্যবাদ
০২ জুলাই ২০১৫ সকাল ১০:৫৭
270563
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : হযরত আবু হুরাইরা রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ ﷺ রমযানে কিয়াম করার (তারাহীহ পড়ার) ব্যাপারে কেবল উৎসাহিত করতেন, কিন্তু এ ব্যাপারে তাগিদ সহকারে নির্দেশ দিতেন না (যাতে এটা ফরয না হয়ে যায়)। তাই তিনি বলতেনঃ যে কেউ ঈমান সহকারে ও সাওয়াব হাসিলের আশায় রমযানে কিয়াম করে তার পূর্ববর্তী সমস্ত গুনাহ মাফ করে দেয়া হবে। (মুসলিম)
328050
৩০ জুন ২০১৫ সন্ধ্যা ০৭:৫৪
তোমার হৃদয় জুড়ে আমি লিখেছেন : শেখের পোলা লিখেছেন : জাজাকাল্লাহু৷ সুন্দর হয়েছে৷ এগিয়ে চলুন৷
০২ জুলাই ২০১৫ সকাল ১০:৫৮
270565
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : উৎসাহ দেয়ার জন্য ধন্যবাদ

০২ জুলাই ২০১৫ সকাল ১০:৫৮
270566
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : হযরত আবু হুরাইরা রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ ﷺ বলেছেন,' মহান পরাক্রমশালী আল্লাহ বলেছেন, বনী আদমের প্রত্যেকটি আমল তার নিজের জন্য, রোযা ব্যতীত। কারণ তা আমার জন্য এবং আমিই তার প্রতিদান। আর রোযা হচ্ছে (গুনাহ থেকে) ঢাল স্বরূপ। অতএব তোমাদের কেউ যখন রোযা রাখে সে যেন বাজে কথা না বলে, চেঁচামেচি না করে, যদি কেউ তাকে গালি দেয় বা তার সাথে ঝগড়া করে তাহলে তার বলা উচিত, আমি রোযাদার। যাঁর হাতে মুহাম্মাদের প্রাণ তাঁর কসম, রোযাদারের মুখের গন্ধ আল্লাহর নিকট মিশক অপেক্ষাও অধিক সুগন্ধ। রোযাদারের দু’টি খুশি যা সে লাভ করবে। একটি হচ্ছে, সে ইফতারের সময় খুশি হয়। আর দ্বিতীয় আনন্দটি সে লাভ করবে যখন সে তাঁর রবের সাথে সাক্ষাত করবে, তখন সে তার রোযার কারণে আনন্দিত হবে।' (বুখারী ও মুসলিম)
328058
৩০ জুন ২০১৫ রাত ০৯:০৯
মিশু লিখেছেন : মাশাআল্লাহ।মহান আল্লাহ আমাদের এই হাদীসগুলোর বাস্তব চর্চা করার তাওফিক দান করুন।জাযাকাল্লাহী খাইরান প্রিয় বোন।
০২ জুলাই ২০১৫ সকাল ১০:৫৯
270567
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : আমীনPraying
০২ জুলাই ২০১৫ সকাল ১০:৫৯
270568
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : হযরত আবু হুরাইরা রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত। রাসূলুল্লাহ ﷺ বলেছেন,' যে ব্যক্তি আল্লাহর পথে একটি জোড়া (কোন বস্তু) দান করবে তাকে জান্নাতের দরজা থেকে এই বলে ডাকা হবেঃ হে আল্লাহর বান্দা! এই যে এই দরজাটি তোমার জন্য ভালো! কাজেই নামাযীদেরকে নামাযের দরজা থেকে ডাকা হবে। মুজাহিদদেরকে ডাকা হবে জিহাদের দরজা থেকে। রোযাদারদেরকে ডাকা হবে ‘রাইয়ান’ দরজা থেকে। সাদকা দাতাদেরকে সাদাকার দরজা থেকে। (রাসূলুল্লাহ ﷺএর মুবারক মুখ একথা শুনে) হযরত আবু বকর রাদিয়াল্লাহু আনহু বলেনঃ ইয়া রাসূলুল্লাহ! আমার বাপ-মা আপনার ওপর কুরবান হোক, কোন ব্যক্তি কে সবগুলো দরজা থেকে ডাকার যদিও কোন প্রয়োজন নেই তবুও কাউকে কি ঐ সবগুলো দরজা থেকে ডাকার হবে? তিনি বললেনঃ হ্যাঁ, আর আমি আশা করি তুমি তাদের মধ্যে একজন হবে। (বুখারী ও মুসলিম)
328059
৩০ জুন ২০১৫ রাত ০৯:১০
ঘুম ভাঙাতে চাই লিখেছেন : প্রত্যেকটা মানুষের একেকটা বিষয়ে আলাদা রকমের প্রতিভা আছে.. তার নিজের কাজটা তার থেকে বেশি দক্ষভাবে অন্য কেউ করতে পারেনা.. ফাতিমা আপিও ঠিক এমন.. কোরানের সূরাগুলোর কাব্যানুবাদ, হাদিসের কাব্য এসব ফাতিমা অপির থেকে ভালো আর কেউ পারবেনা.. মানুষের ইদানিং কোরান হাদিস পড়ায় আগ্রহ নেই. হাদিসে যা বলা হয়েছে, কিয়ামতের আগে আল্লাহ ইলম উঠিয়ে নিবেন তাই হচ্ছে তাই একটু ভিন্ন আঙ্গিকে যদি মানুষের কাছে ইলেমের ছিটেফোটাও পৌছে দেয়া যায় তাই কম কি?
০২ জুলাই ২০১৫ সকাল ১১:০০
270569
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : মহান আল্লাহ এই প্রচেষ্টাকে কবুল করে নিন। আমীন।
০২ জুলাই ২০১৫ সকাল ১১:০০
270570
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : হযরত সাহল ইবনে সা’দ রাদিয়াল্লাহু আনহু নবী করীম ﷺ থেকে বর্ণনা করেন, তিনি বলেছেনঃ জান্নাতের একটি দরজা আছে। তাকে বলা হয় ‘রাইয়ান’। কিয়ামতের দিন এই দরজা দিয়ে একমাত্র রোযাদাররা প্রবেশ করবেন। তাঁরা ব্যতীত আর কেউ এ দরজা দিয়ে প্রবেশ করতে পারবেন না। যখন তারা সবাই ভিতরে প্রবেশ করবেন তখন এ দরজাটি বন্ধ করে দেয়া হবে। তারপর এই দরজা দিয়ে আর কেউ প্রবেশ করতে পারবে না। (বুখারী ও মুসলিম)
328062
৩০ জুন ২০১৫ রাত ০৯:১৮
ক্ষনিকের যাত্রী লিখেছেন : জাযাকিল্লাহু খাইরান। Rose Rose Rose Rose Rose Rose Love Struck
০২ জুলাই ২০১৫ সকাল ১১:০০
270571
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : Praying Praying Praying
০২ জুলাই ২০১৫ সকাল ১১:০১
270572
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : হযরত আব সাঈদ খুদরী রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ ﷺ বলেছেনঃ যে ব্যক্তি আল্লাহর পথে একটি রোযা রাখবে, তার এই একটি দিনের বদৌলতে আল্লাহ তার চেহারাকে (জাহান্নামের) আগুন থেকে সত্তর বছরের দূরত্বে সরিয়ে রাখবেন। (বুখারী ও মুসলিম)
328066
৩০ জুন ২০১৫ রাত ০৯:৩৫
এ,এস,ওসমান লিখেছেন : আলহামদুল্লিলাহ। ভাল লাগলো।
০২ জুলাই ২০১৫ সকাল ১১:০১
270573
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : ধন্যবাদPraying
০২ জুলাই ২০১৫ সকাল ১১:০১
270574
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : হযরত আবু হুরাইরা রাদিয়াল্লাহু আনহু নবী করীম ﷺথেকে বর্ণনা করেন যে, তিনি বলেছেনঃ যে ব্যক্তি পূর্ণ বিশ্বাস সহকারে ও সাওয়াব লাভের আশায় রমযানের রোযা রাখে তার পূর্বের সমস্ত গুনাহ মাফ করে দেয়া হবে। (বুখারী ও মুসলিম)
328070
৩০ জুন ২০১৫ রাত ০৯:৪৯
সায়িদ মাহমুদ লিখেছেন : ভাল লাগে নাই, একদম পছা হইসে।
০২ জুলাই ২০১৫ সকাল ১১:০২
270575
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : আচ্ছা....ধন্যবাদHappy
০২ জুলাই ২০১৫ সকাল ১১:০২
270576
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : হযরত আবু হুরাইরা রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত। রাসূলুল্লাহ ﷺ বলেছেনঃ যখন রমযান মাস আসে, তখন জান্নাতের দরজা খুলে দেয়া হয়, জাহান্নামের দরজা বন্ধ করে দেয়া হয় এবং শয়তানের আবদ্ধ করে দেয়া হয়। (বুখারী ও মুসলিম)
328075
৩০ জুন ২০১৫ রাত ১০:২৪
রিদওয়ান কবির সবুজ লিখেছেন : ভালো লাগলো অনেক ধন্যবাদ
০২ জুলাই ২০১৫ সকাল ১১:০২
270577
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : আপনাকেও ধন্যবাদ
০২ জুলাই ২০১৫ সকাল ১১:০৩
270578
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : হযরত আবদুল্লাহ ইবনে আব্বাসরাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহﷺ ছিলেন লোকদের মধ্যে সর্বাপেক্ষা অধিক দানশীল। আর বিশেষ করে রমযান মাসে তাঁর দানশীলতা আরো বেশি বেড়ে যেতো যখন হযরত জিবরাঈল (আ) তাঁর সাথে সাক্ষাৎ করতেন। হযরত জিবরাঈল (আ) তাঁর সাথে রমযানের প্রতি রাতে সাক্ষাৎ করতেন এবং তাঁকে কুরআন শেখাতেন। তবে জিবরাঈল (আ) যখন রাসূলুল্লাহ ﷺ-এর সাথে সাক্ষাৎ করতেন তখন তাঁর দানশীলতা বৃষ্টি বর্ষণকারী বাতাস অপেক্ষা অধিক কল্যাণকামী হয়ে যেতো। (বুখারী ও মুসলিম)
০২ জুলাই ২০১৫ রাত ০৯:০৩
270637
সায়িদ মাহমুদ লিখেছেন : ভাল লাগছে বললেও কিন্তু আপনারে কিছু খাইতে দিবেন না। আপনি যা খাদকের খাদক সবখানে শুধু খাই খাই করেন। এই ব্লগে দেখছি একদম ডিফারেন্ট। আমি কিন্তু উপ্রে ভাল লাগে নাই পোষ্ট কইরে দিসি।<:-P <:-P
১০
328080
৩০ জুন ২০১৫ রাত ১১:০৭
আবু জান্নাত লিখেছেন : অনেক ভালো লাগলো ধন্যবাদ
০২ জুলাই ২০১৫ সকাল ১১:০৩
270579
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : আপনাকেও ধন্যবাদ
০২ জুলাই ২০১৫ সকাল ১১:০৩
270580
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : হযরত আয়েশা রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত। তিনি বলেনঃ রমযানের শেষ দশ দিনের আগমনে রাসূলুল্লাহ ﷺ নিজে (সারা) রাত জাগতেন, নিজের পরিবারের লোকদেরকেও জাগাতেন এবং আল্লাহর ইবাদতে খুব বেশি নিমগ্ন হয়ে যেতেন। (বুখারী ও মুসলিম)
১১
328099
০১ জুলাই ২০১৫ রাত ০২:১৯
মিনহাজুল ইসলাম মোহাম্মদ মাছুম লিখেছেন : অসাধারণ। লিখতে থাকুন, সাথে আছি.. ধন্যবাদ।
০২ জুলাই ২০১৫ সকাল ১১:০৪
270581
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : সব সময় সাথে থেকে উৎসাহ দেয়ার জন্য আপনাকে ও ধন্যবাদ ভাই।
০২ জুলাই ২০১৫ সকাল ১১:০৪
270582
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : হযরত আবু হুরাইরা রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ ﷺ বলেছেনঃ যে ঈমানের সাথে ও সাওয়াবের আশায় রমযানে কিয়াম করে তার পূর্ববর্তী সমস্ত গুনাহ মাফ করে দেয়া হবে। (বুখারী ও মুসলিম)
১২
328129
০১ জুলাই ২০১৫ সকাল ০৭:৩৮
ছালসাবিল লিখেছেন : ঘুম ভাঙাতে চাই লিখেছেন : প্রত্যেকটা মানুষের একেকটা বিষয়ে আলাদা রকমের প্রতিভা আছে.. তার নিজের কাজটা তার থেকে বেশি দক্ষভাবে অন্য কেউ করতে পারেনা.. ফাতিমা আপিও ঠিক এমন.. কোরানের সূরাগুলোর কাব্যানুবাদ, হাদিসের কাব্য এসব ফাতিমা অপির থেকে ভালো আর কেউ পারবেনা.. মানুষের ইদানিং কোরান হাদিস পড়ায় আগ্রহ নেই. হাদিসে যা বলা হয়েছে, কিয়ামতের আগে আল্লাহ ইলম উঠিয়ে নিবেন তাই হচ্ছে তাই একটু ভিন্ন আঙ্গিকে যদি মানুষের কাছে ইলেমের ছিটেফোটাও পৌছে দেয়া যায় তাই কম কি?

আমিও সহমত পোষন কারী তাই কপিপেস্ট করলাম Day Dreaming Big Grin তবে আমিও পারি Smug কিনতু থাক আপনার টিই পড়ি Smug Big Grin Time Out Bee Bee Thumbs Up Thumbs Up
০২ জুলাই ২০১৫ সকাল ১১:০৫
270583
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : কপিপেষ্ট মন্তব্যকে 'না' বলুন। নিজের কথা প্রকাশ করুনSmug
০২ জুলাই ২০১৫ সকাল ১১:০৬
270584
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : এবার আপনার নিজের লেখা ছন্দগুলো ব্লগে বিতরণ করুনHappy
০২ জুলাই ২০১৫ সকাল ১১:০৬
270585
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : হযরত আবু হুরাইরা রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ ﷺ রমযানে কিয়াম করার (তারাহীহ পড়ার) ব্যাপারে কেবল উৎসাহিত করতেন, কিন্তু এ ব্যাপারে তাগিদ সহকারে নির্দেশ দিতেন না (যাতে এটা ফরয না হয়ে যায়)। তাই তিনি বলতেনঃ যে কেউ ঈমান সহকারে ও সাওয়াব হাসিলের আশায় রমযানে কিয়াম করে তার পূর্ববর্তী সমস্ত গুনাহ মাফ করে দেয়া হবে। (মুসলিম)
০২ জুলাই ২০১৫ সকাল ১১:২০
270594
ছালসাবিল লিখেছেন : আপনার লেখার মতো করে দিলে সবাই আমাকে পিটু দিবে Tongue যে ফাতিমাপিকে নকল করছে :D/ Liar Smug তাই নো নো নো Waiting

আমি কপি করি তবে নকল করি নাহ্ Rolling on the Floor Rolling on the Floor
০২ জুলাই ২০১৫ সকাল ১১:২৭
270595
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : আপনার নিজেরগুলো দিলে কেউ পিটু দেবে নাWorried
০২ জুলাই ২০১৫ সকাল ১১:৫৯
270601
ছালসাবিল লিখেছেন : আমি নকল হতে মুক্ত Smug Tongue
১৩
328153
০১ জুলাই ২০১৫ দুপুর ১২:৪৫
দ্য স্লেভ লিখেছেন : জাজাকাল্লাহ খায়রান আপনি সুপার
০২ জুলাই ২০১৫ সকাল ১১:০৭
270586
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : উৎসাহ দেয়ার জন্য ধন্যবাদ Happy
০২ জুলাই ২০১৫ সকাল ১১:০৮
270587
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : হযরত আবু হুরাইরা রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ ﷺ রমযানে কিয়াম করার (তারাহীহ পড়ার) ব্যাপারে কেবল উৎসাহিত করতেন, কিন্তু এ ব্যাপারে তাগিদ সহকারে নির্দেশ দিতেন না (যাতে এটা ফরয না হয়ে যায়)। তাই তিনি বলতেনঃ যে কেউ ঈমান সহকারে ও সাওয়াব হাসিলের আশায় রমযানে কিয়াম করে তার পূর্ববর্তী সমস্ত গুনাহ মাফ করে দেয়া হবে। (মুসলিম)

১৪
328164
০১ জুলাই ২০১৫ দুপুর ০৩:১৮
প্যারিস থেকে আমি লিখেছেন : অপুর্ব।
০২ জুলাই ২০১৫ সকাল ১১:০৮
270588
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : ধন্যবাদHappy
০২ জুলাই ২০১৫ সকাল ১১:০৮
270589
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : হযরত আবু হুরাইরা রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ ﷺ বলেছেন,' মহান পরাক্রমশালী আল্লাহ বলেছেন, বনী আদমের প্রত্যেকটি আমল তার নিজের জন্য, রোযা ব্যতীত। কারণ তা আমার জন্য এবং আমিই তার প্রতিদান। আর রোযা হচ্ছে (গুনাহ থেকে) ঢাল স্বরূপ। অতএব তোমাদের কেউ যখন রোযা রাখে সে যেন বাজে কথা না বলে, চেঁচামেচি না করে, যদি কেউ তাকে গালি দেয় বা তার সাথে ঝগড়া করে তাহলে তার বলা উচিত, আমি রোযাদার। যাঁর হাতে মুহাম্মাদের প্রাণ তাঁর কসম, রোযাদারের মুখের গন্ধ আল্লাহর নিকট মিশক অপেক্ষাও অধিক সুগন্ধ। রোযাদারের দু’টি খুশি যা সে লাভ করবে। একটি হচ্ছে, সে ইফতারের সময় খুশি হয়। আর দ্বিতীয় আনন্দটি সে লাভ করবে যখন সে তাঁর রবের সাথে সাক্ষাত করবে, তখন সে তার রোযার কারণে আনন্দিত হবে।' (বুখারী ও মুসলিম)
১৫
328200
০১ জুলাই ২০১৫ সন্ধ্যা ০৬:৩৯
ছালসাবিল লিখেছেন : বেশ দারুন মাশাআল্লাহ! আপপপি Day Dreaming
০২ জুলাই ২০১৫ সকাল ১১:০৯
270590
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : Happy Happy Happy
০২ জুলাই ২০১৫ সকাল ১১:০৯
270591
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : হযরত আবু হুরাইরা রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত। রাসূলুল্লাহ ﷺ বলেছেন,' যে ব্যক্তি আল্লাহর পথে একটি জোড়া (কোন বস্তু) দান করবে তাকে জান্নাতের দরজা থেকে এই বলে ডাকা হবেঃ হে আল্লাহর বান্দা! এই যে এই দরজাটি তোমার জন্য ভালো! কাজেই নামাযীদেরকে নামাযের দরজা থেকে ডাকা হবে। মুজাহিদদেরকে ডাকা হবে জিহাদের দরজা থেকে। রোযাদারদেরকে ডাকা হবে ‘রাইয়ান’ দরজা থেকে। সাদকা দাতাদেরকে সাদাকার দরজা থেকে। (রাসূলুল্লাহ ﷺএর মুবারক মুখ একথা শুনে) হযরত আবু বকর রাদিয়াল্লাহু আনহু বলেনঃ ইয়া রাসূলুল্লাহ! আমার বাপ-মা আপনার ওপর কুরবান হোক, কোন ব্যক্তি কে সবগুলো দরজা থেকে ডাকার যদিও কোন প্রয়োজন নেই তবুও কাউকে কি ঐ সবগুলো দরজা থেকে ডাকার হবে? তিনি বললেনঃ হ্যাঁ, আর আমি আশা করি তুমি তাদের মধ্যে একজন হবে। (বুখারী ও মুসলিম)
১৬
328315
০২ জুলাই ২০১৫ বিকাল ০৫:৪০
আবু আশফাক লিখেছেন : বরাবরের মতোই সুন্দর। জাযাকাল্লাহ খাইরান ফিদদুনিয়া ওয়া আখেরাহ।
০৫ জুলাই ২০১৫ সকাল ১১:১৮
270906
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : ধন্যবাদHappy
০৫ জুলাই ২০১৫ সকাল ১১:২০
270907
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : হযরত সাহল ইবনে সা’দ রাদিয়াল্লাহু আনহু নবী করীম ﷺ থেকে বর্ণনা করেন, তিনি বলেছেনঃ জান্নাতের একটি দরজা আছে। তাকে বলা হয় ‘রাইয়ান’। কিয়ামতের দিন এই দরজা দিয়ে একমাত্র রোযাদাররা প্রবেশ করবেন। তাঁরা ব্যতীত আর কেউ এ দরজা দিয়ে প্রবেশ করতে পারবেন না। যখন তারা সবাই ভিতরে প্রবেশ করবেন তখন এ দরজাটি বন্ধ করে দেয়া হবে। তারপর এই দরজা দিয়ে আর কেউ প্রবেশ করতে পারবে না। (বুখারী ও মুসলিম)

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File