খেয়ালী শঙ্খচিল

লিখেছেন লিখেছেন সুমাইয়া হাবীবা ১১ এপ্রিল, ২০১৪, ০৮:১৫:৩২ রাত



-খালিদ সাহেব বাড়ি যাবেননা!

-হ্যা যাবো। এইতো হয়ে গেছে।

-আপনার ছেলেটা কেমন আছে?

-আছে আলহামদুলিল্লাহ। বলেই কাজে মন দিল খালিদ। সোহাগ সাহেব প্রতিদিন প্রায় নিয়ম করে নিয়েছেন আজওয়াদের খোজ নেয়া। এই স্বার্থপর বাস্তবতার দিনে এটুকু আন্তরিকতা খালিদের কাছে সুপেয় শীতল জল মনে হয়। যদিও ও জানে কেন এই আন্তরিকতা তবুও লাগে। ওইজন্যই লাগে। ছেলেটা অসুস্থ জেনেও তাকে দত্তক নিতে চেয়েছে। বলেছে যেমনই হোক, বোবা কালা, জড়ভড়ত যাই হোক তার স্ত্রী একটা সন্তান চায়! সেটাতো সম্ভব নয় জানিয়ে দিয়েছে তবুও খোজখবর রাখে। খালিদের অপজিটের চেয়ারটায় সোহাগ সাহেব বসেন। এখানে টীচারদের চেয়ার নির্দিষ্ট। একটা ব্যাংকে কাজ করতো আগে। কিন্তু ছেলেটার দেখাশোনার জন্য সম্ভাবনাময়ী ব্যংকার এখন হয়ে গেল কলেজ টীচার। সোহাগ সাহেবের পাঁচ বছরের সংসার। ছেলেপুলে নেই। কত কিই না করেছে বাট লাভ হয়নি কোন। ডাক্তার বলেছে কোন সমস্যা নেই। তাহলে! তাহলে টা কেউ জানে না। ওপরওয়ালার কি ইচ্ছা!

আজওয়াদের তখন দু’মাস। এ বয়সে যখন বাচ্চারা খিদে পেলে কাঁদে, আওয়াজ শুনলে তাকায়, সেসব কিছুই করলোনা। তখনই শীলার মনে ভয়টা ঢুকলো। একদিন বললোও সে কথা।

-শোন! বাবু না.. ডাকলে আমার দিকে তাকায় না।

-খুব বেয়াদব ছেলে তো! খালিদ খুব সিরিয়াস মুখ করে বললো।

-ধ্যাততেরি! ফাইজলামী করোনা তো!

সেদিনের মত ব্যপারটা চাপা পড়ে গেলেও কয়েকমাস পর আবার একদিন উঠলো। খালা এলেন নাতি দেখতে। দেখেই মাকে বললেন ডাক্তার দেখাতে। সেদিন আবার শীলা কথা তুললো।

-অ্যাই! বাবুতো কানে শোনে না মনে হয়! প্রমিরা আজ অনেক জোরে গান ছেড়েছিল। আমি ঘুমাতে পারলাম না কিন্তু বাবুর ঘুমই ভাঙ্গলোনা!

খালিদ আশাবাদী মানুষ। তাই শীলার কথায় তেমন কান দিলনা সে। আসলে ওর ধারনা ছিল সব মায়েরাই বাচ্চাদের নিয়ে শুধু শুধুই ভয় পায়। বাবু গতকাল সকালে হাগু করেছে। আজ কেন বিকালে করলো! বাবু জোরে শব্দ করে ঢেকুর দিল কেন! এইসব হাবিজাবি।

আজওয়াদের এক বছর পূর্ণ হলো। সে হাটেনা, দাঁড়ায়না, বসেনা, হামাগুড়িও দেয়না। ডাক্তার চেঞ্জ হতে লাগলো একের পর এক। শুধু আজওয়াদ নয় বিভিন্ন টেষ্ট হলো বাবা-মায়েরও। জানা গেল আজওয়াদের অক্ষমতার কথা। আজওয়াদের ব্রেইনে ব্লাড সার্কুলেশনটা ঠিকমত হয়না। ওর নিউরনগুলো ততটা স্ট্রং নয়। যতটা মেসেজ ওর ব্রেইনে যাবার কথা ততটা যায়না। ব্রেইন নিতে পারেনা। ফলে ও জানে না কিভাবে সাড়া দিতে হয়, ওর ব্রেইন ওকে বলেনা কমিউনিকেট করতে, হাঁটতে, বসতে। আরো ব্যপার স্যাপার। কারন অনেকই থাকতে পারে আবার অনেকের কোন কারন ছাড়াই হতে পারে। ওদের টেষ্ট করে ব্লাডগ্রুপ ম্যাচ ছাড়া আর কোন পয়েন্ট খুজে পাওয়া গেলনা। বাস্তবতা কে মেনে নিল সবাই। যদিও হাল ছাড়তে রাজী নয খালিদ। শুরু হলো অটিজমের চিকিৎসা। খালিদের মার সারাদিন জায়নামাজে কাটে। শীলাও চেষ্টা করে যাচ্ছে। কিন্তু আস্তে আস্তে সংসারটা তার কাছে দুর্বিষহ হয়ে উঠতে লাগলো। হঠাৎ স্বপ্নভঙ্গের যাতনায় পেয়ে বসলো তাকে। সন্তান সংসার সব বিষময় লাগছে। আজওয়াদ কাদলেও তার ভেতরটা নাড়া দেয়না। খাওয়াতেও ভুলে যায়। প্রায়দিনই গোসল হয়না। শীলা আবার কনসিভ করতে চায়। খালিদ অনড় তার অবস্থানে।

-আজওয়াদ আরেকটু বড় হোক। একটু উন্নতি হোক তারপর দেখা যাবে।

-না! আমি এক্ষুনি চাই! এই বোঝাটাকে আর টানতে পারছিনা আমি!

শীলা ক্ষেপে উঠে। খালিদ প্রচন্ড আহত হয় তবে এড়িয়ে যায়। জানে লাভ নেই। দিনের পর দিন সে দেখছে শীলার আচরন। সে বোঝে শীলার কষ্টটা।

ভাইবোনদের মধ্যে শীলা সবার ছোট। সবথেকে চুজি, স্মার্ট, সুন্দর। সবার ফুটফুটে সুন্দর সুস্থসবল বাচ্চা। আর তার কপালটা কেন এমন হলো! শীলার দম বন্ধ হয়ে আসে। ইদানীং আজওয়াদকে দেখলেই তার রাগ হতে শুরু করে।

আরো ছ’মাস কেটে গেলো। আজওয়াদ এখন বাবার সাথে ঘুমায়। রাতে ওর নাক দিয়ে ঘড়ঘড় কেমন একরকম আওয়াজ বের হয়। শীলা সেটা সহ্য করতে পারেনা। কয়েকদিন দাদীর কাছে ঘুমাতে দিলেও দাদী বয়স্ক মানুষ অতটা পারেনা। রাতে যে আবার বারবার বিছানা ভেজায় সে। তাই খালিদ ওকে নিয়ে ড্রয়িংরুমে শোয়।

দু’বছর পূর্ণ হলো। আজওয়াদ এখন হামা দিয়ে ঘুরে বেড়ায়। তবু শীলা সন্তুষ্ট নয়। তার একদম সুস্থসবল বাচ্চা চাই। ইদানীং অধিকাংশ দিনই সে বাপের বাড়ি থাকে। শত বোঝানোতেও যখন কাজ হলোনা খালিদ হাল ছেড়ে দিল। মা শীলার পক্ষ নিল।

-এমন ঝামেলা বাড়িতে রাইখা কি লাভ হইবো ক! তোর অফিস আদালত নাই! তার চেয়ে এনজিওতেই দিয়া দে। ঘরের বউ ঘরে আসুক। আবার পোলাপান হইলে সব ভুইলা যাবি গা!

খালিদ কোন উত্তর দেয়না। ভাবে। কিন্তু নিজের বিবেকের কাছে নিজের সুখচিন্তা হেরে যায়। আজওয়াদের নিষ্পাপ মুখের দিকে তাকায় সে। হুইল চেয়ারে বসে আপনমনে খেলছে। তার আত্মজ। তার থেকে একটু একটু করে সেল নিয়ে কত যত্ন নিয়ে এই শরীরটা তৈরী করেছেন সৃষ্টিকর্তা। ওর দিকে তাকালে খালিদ যেন নিজেকেই দেখতে পায়। ছেলেটা পেয়েছেও বাপের চেহারা। মনে হয় যেন মুখখানা কেটে বসিয়ে দেওয়া। মাথা ভর্তি কোঁকরানো চুল। অপূর্ব এই সৃষ্টিকে বুকে না টেনে ছুড়ে ফেলে দেব! কিভাবে!

খালিদ পারেনি। শীলা আর ফেরেনি। ডিভোর্সের আবেদনে বলেছিল ব্লাড গ্রুপের মিলই নাকি দায়ী। খালিদ আর্গুমেন্টে যায়নি। ব্যাংক ছেড়ে একটা কলেজে এলো। দুপুরের মধ্যেই ফিরতে পারে। সেই থেকে আজওয়াদের সমস্ত দায়িত্ব নিজে পালন করে। সাথে চিকিৎসাতো চলছেই। ধীরে ধীরে আজওয়াদ অনেক আপগ্রেড হলো। আজওয়াদের সাত বছর হয়ে গেল। কানে একটা মেশিন লাগানো হয়েছে। অনেককিছুই শুনতে পায়। শুনলে বুঝতেও পারে। আবার একটু পরেই সেন্সটা হারিয়ে যায়। হেসে খেলে বেড়ায়। দৌড়ায়। তবে নিজে নিজে আপনমনে। খালিদ হাল ছাড়েনা। ওর শিক্ষাদান চলতেই থাকে। কখনো সাড়া দেয়া শেখায়, কখনো খেলা করা, কখনো মানুষ চেনা, কখনোবা অনুভূতি প্রকাশ। আজওয়াদ ফ্যাল ফ্যাল করে তাকিয়ে থাকে। ইদানীং খালিদের খুব বাবা ডাক শুনতে ইচ্ছে করে। অন্য কারো কাছ থেকে নয় শুধু আজওয়াদের মুখ থেকে। তবে কথা বলার ব্যপারটায় ডাক্তাররা কোন আশা দেয় না। খালিদের যে এটাই বেশি দরকার। একটু বাবা শুনার জন্য তৃষ্ণায় বুকটা চৌচির হয়। তবে সে ফাটল কাউকে দেখাতে চায়না সে। যদিও সে জানে সেটা কোনদিন হবেনা। তাতে কি। এটুকু তৃপ্তি থাকবে সে শিখিয়েছে। নিজের দিকে দেখিয়ে জিজ্ঞেস করলো-

-এটা কে জানো? বাবা। বলো বা.. বা.. বা.. বা.. বাবা..। আজওয়াদ হাসে। খিলখিল করে হাসে। খালিদ আবার শেখায়। আবার..আবার..

মার সামনে শেখায়না। কি বলে! মা ওকে এখনও মেনে নিতে পারেনি। তার ধারনা আজওয়াদ নামক আপদটার জন্যই তার ছেলের জীবনটা নষ্ট হয়ে গেল।

২)

সোহাগ সাহেব দাওয়াত দিয়েছেন। ঈদের পর সবাই সবার বাসায় দাওয়াত দেয়। ওদের কলেজের এটা একটা অলিখিত নিয়ম হয়ে দাড়িয়েছে। খালিদ এখন আজওয়াদকে নিয়ে বেরোয়। বিকেলে পার্কে যায়। তবে কারো বাসায় যায় না। কিন্তু সোহাগ সাহেব খুব করে ধরেছেন, আজওয়াদ কে নিয়ে যেতে হবে। সোহাগ সাহেব আসলে মন থেকেই আজওয়াদ কে খুব ভালোবাসেন। খালিদ পৌঁছে দেখলো কেউ এখনো আসেনি। সোহাগ সাহেব আজওয়াদকে টান দিয়ে কোলে তুলে নিলেন। চোখ দু’টো জলে টলটল করছে। খালিদ ওনার চোখে যেন নিজেকেই আবিষ্কার করলো আজ। আচ্ছা সব পিতার ভেতরের চেহারা কি একই হয়! সোহাগ সাহেব চোখ মুছে বললো-

-খালিদ ভাই ছেলেটাকে তো দিলেন না। মাঝে মাঝে যদি এমন নিয়ে আসেন আপনার ভাবী খুব খুশি হবে। বেচারী একদম ভেঙ্গে পড়েছে। আজওয়াদ ততক্ষনে নেমে ভেতরে হাটা দিয়েছে। হাটতে হাটতে একদম রান্নাঘরে চলে এল। মিসেস সোহাগ থমকে দাঁড়ালো। হার্টবিট কি একটা মিস হয়ে গেল! এ কে! তু..তুমি কে! কার সাথে এসছো! বাচ্চাটা কোন কথা না বলে আপনমনে হাটছে। এ ঘর ও ঘর করছে। মিসেস সোহাগও অজানা টানে বাচ্চাটার পিছু পিছু ঘুরছেন। হাত বাড়িয়ে কোলে নিতে চাইলেন। কিন্তু বাচ্চাটা উঠলোনা। ছাড়িয়ে চলে গেল। বাচ্চাটা ঘুরে ঘুরে ড্রয়িংরুমে রওনা হলো। উনি আবার পিছু নিলেন। বাচ্চাটা বা..বা..বা..বা.. করতে করতে গিয়ে যার কোলে উঠলো তাকে দেখে শীলার মাথা ঘুরে উঠলো। শীলা আর এগোতে পারলোনা। বসে পড়লো মেঝেতে।

খালিদের মুখে তৃপ্তির হাসি অথবা কান্না মিলেমিশে একাকার অবস্থা। সে কি শুনছে! তার ছেলে তাকে বাবা বলে ডাকছে! বাবা! এও কি সম্ভব! ইয়া আল্লাহ! কি মহিমা তোমার! আজ হঠাৎ এমন অজানা অচেনা বাড়িতে এসে ওর ব্রেইন সাড়া দিল! বাবা ডাকতে ইচ্ছে হলো! মহিমাটা না বুঝলেও ওর এতদিনের কষ্ট ত্যাগ শ্রম সবই যে আজ সার্থক। কালই সে সাদকা করে আসবে।

শীলা ডাইনিংয়ের মেঝেতে স্তব্ধ হয়ে বসে আছে। ভাগ্যিস লোকটা ওকে দেখতে পাচ্ছে না। যেন নাই দেখে আল্লাহ! চোখ ফেটে জল গড়াচ্ছে। মনে পড়ে নিজেরই বলা শেষ কথা ‘এই জঞ্জাল আমি ঘাড় থেকে নামাতে চাই!’ কিন্তু ওর তো আর কিছু করার ছিলনা। যে সেদিন বিছানায় বাখরুম করে মাখামাখি হয়ে থাকতো একটা জড় হয়ে, অর্ধমৃত সে ছেলে আজ এমন রাজপুত্র হবে তা কে ভাবতে পেরেছিল! খালিদ তার কথা রেখেছে। সত্যিই সার্থক বাবা ও। লোকটা এদিক ফিরলেই তাকে দেখবে। অতীত সামনে এসে বর্তমানটা নষ্ট হওয়ার ভয়ে উঠে ভেতরে রওনা হলো। কিন্তু ওর ঝাপসা চোখে আর কি কিছুই দেখা যাবে! ওর কানে যে ত্রমাগত বাজছে বা..বা..বা..বা!

বিষয়: Contest_father

১৫৩৮ বার পঠিত, ৩৪ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

206187
১১ এপ্রিল ২০১৪ রাত ০৮:২২
সন্ধাতারা লিখেছেন : ভালো লাগলো অনেক ধন্যবাদ
১১ এপ্রিল ২০১৪ রাত ০৮:২৩
154943
সুমাইয়া হাবীবা লিখেছেন : আপনাকেও ধন্যবাদ।
206191
১১ এপ্রিল ২০১৪ রাত ০৮:৩৬
সুশীল লিখেছেন : আপনার বেবীও হয়ে গেল Tongue Tongue I Don't Want To See I Don't Want To See
১১ এপ্রিল ২০১৪ রাত ০৮:৫৯
154946
সুমাইয়া হাবীবা লিখেছেন : Frustrated Frustrated
206192
১১ এপ্রিল ২০১৪ রাত ০৮:৩৯
১১ এপ্রিল ২০১৪ রাত ০৮:৫৮
154945
সুমাইয়া হাবীবা লিখেছেন : Happy Happy
206196
১১ এপ্রিল ২০১৪ রাত ০৯:০৪
সূর্যের পাশে হারিকেন লিখেছেন : তাহলে "মিসেস সোহাগ" হচ্ছে শীলা'র লাইফের সেকেন্ড ভার্ষন! Don't Tell Anyone Don't Tell Anyone এজন্যইতো সোহাগ ছাহেবের এত্ত আদর আজওয়াদের জন্য Day Dreaming Day Dreaming গল্প খুব সুন্দর হয়েছে সুমাপু। Rose Rose Good Luck Good Luck Rose Rose
১৪ এপ্রিল ২০১৪ সকাল ১০:৫১
156054
সুমাইয়া হাবীবা লিখেছেন : Smug Smug
206206
১১ এপ্রিল ২০১৪ রাত ১০:১৪
মোহাম্মদ লোকমান লিখেছেন : মায়েদের আপত্তি থাকলেও কিছু করার নাই, এমন ব্যতিক্রমি ঘটনা ঘটতেই পারে।
সুন্দর হয়েছে গল্পটি।
১৪ এপ্রিল ২০১৪ সকাল ১০:৫২
156056
সুমাইয়া হাবীবা লিখেছেন : জি, সেটাই। Happy
206252
১২ এপ্রিল ২০১৪ রাত ১২:৫৯
ভিশু লিখেছেন : আমি সিমপ্লি অ্যাস্টোনিসড! এত সুন্দর কম্পোজিশন...মাশাআল্লাহ! অনেক শেখার এবং সাস্পেন্সেও ভরপুর! বাবাদের সন্তান-বাৎসল্যের অপরূপ উপাখ্যান! সত্যিই দারুন লাগ্লো! প্লাস, এন্ডিং-টা নিয়ে কি বলবো আর...ঘটনা ঘটাইতেও পারেন আপনি... Chatterbox বাব্বাহ...Happy Good Luck Angel Rose
প্রশ্নাতীতভাবেই একটি স্টিকিযোগ্য পোস্ট! তবে বিজ্ঞ মডুরা কি করেন জানিনাহ...Day Dreaming
১৪ এপ্রিল ২০১৪ সকাল ১০:৫২
156057
সুমাইয়া হাবীবা লিখেছেন : Tongue Tongue
206273
১২ এপ্রিল ২০১৪ রাত ০৩:৩২
বৃত্তের বাইরে লিখেছেন : সহজ,সাবলীল ভাষায় অনেক সুন্দর গল্প Day Dreamingশিরোনামটাও সুন্দর Star ভালো লাগলো আপু Rose Good Luck Happy
১৪ এপ্রিল ২০১৪ সকাল ১০:৫৩
156058
সুমাইয়া হাবীবা লিখেছেন : আমার লেখা যে কষ্ট করে পড়েছেন সেজন্য কৃতজ্ঞ। Happy
206299
১২ এপ্রিল ২০১৪ সকাল ০৭:১৮
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : চমৎকার একটি গল্প! বেশ ভালো লেগেছে। ধন্যবাদ।
১৪ এপ্রিল ২০১৪ সকাল ১০:৫৪
156059
সুমাইয়া হাবীবা লিখেছেন : আপনাদের কাছ থেকে উতসাহ পেলে ভালো লাগে। Happy Love Struck
206734
১২ এপ্রিল ২০১৪ রাত ১১:৫০
রেহনুমা বিনত আনিস লিখেছেন : আমরা কেন যে বুঝতে চাইনা, অনেক সময় ভালোটুকু আসে খারাপটুকুর পর। এটুকু ধৈর্য্য আমরা অনেকসময় রাখতে চাইনা বলে পথের শেষে যে চমৎকার পুরস্কার অপেক্ষা করছে তা পাইনা।
অসাধারন লিখেছেন আপু!আরো লিখুন যেন আমরা আরো ভাল ভাল লেখা পড়তে পারি ইনশা আল্লাহ Happy Love Struck Rose Rose Rose
১৪ এপ্রিল ২০১৪ সকাল ১০:৫৬
156060
সুমাইয়া হাবীবা লিখেছেন : আপু একদম ঠিক জায়গাটা ধরেছেন। আপনার কাছ থেকে এমনটাই আশা করছিলাম। অগ্রজ হিসেবে উতসাহ পরামর্শ দিয়ে পাশে থাকবেন আপু। Happy Love Struck
১০
207083
১৩ এপ্রিল ২০১৪ দুপুর ০৩:১৭
রাইয়ান লিখেছেন : খুব সুন্দর উপস্থাপন ! চমত্কার একটি গল্প পড়লাম ...... শুকরিয়া আপুনি !
১৪ এপ্রিল ২০১৪ সকাল ১০:৫৮
156061
সুমাইয়া হাবীবা লিখেছেন : সুবাহানআল্লাহ! সব অগ্রজ আপাজানেরা আমার পোষ্টে! নিজেকে ভিআইপি মনে হচ্ছে। Bee Bee যাযাকাল্লাহু খাইরান। Happy Love Struck Love Struck
১৪ এপ্রিল ২০১৪ সকাল ১১:৫৪
156113
সূর্যের পাশে হারিকেন লিখেছেন : ১০ জন মন্তব্যকারীর মধ্যে ৯ জনই ভিআইপি। আমি না আসলে ১০০% বলা যেতো। এখন আপনিও ৯০% ভিআইপি মনেকর্তে পারেন নিজেকে Love Struck Love Struck @সুমাপু
১১
207530
১৪ এপ্রিল ২০১৪ সকাল ১১:৩৭
সূর্যের পাশে হারিকেন লিখেছেন : ওকে বুঝেগেছি, ভাইয়াদের মন্তব্যে'র জবাব হিসেবে মিলে শুধু দুইটু ইমো, আর আপুদের জবাবের জন্য কত সুন্দর সুন্দর শব্দ, বাক্য প্লাস দোয়া।
১৪ এপ্রিল ২০১৪ সকাল ১১:৪১
156098
সুমাইয়া হাবীবা লিখেছেন : এসব বলতে হয়না দুষ্টু ছেলে! Tongue Tongue
১৪ এপ্রিল ২০১৪ সকাল ১১:৫০
156111
সূর্যের পাশে হারিকেন লিখেছেন : আমি কেঁদে দেবো Crying Crying Crying Crying Crying Crying Crying Crying Crying
২৮ এপ্রিল ২০১৪ সকাল ১১:১৯
162528
সুমাইয়া হাবীবা লিখেছেন : আমিও Crying Crying Rolling on the Floor Rolling on the Floor Rolling on the Floor
২৮ এপ্রিল ২০১৪ সকাল ১১:২৩
162535
সূর্যের পাশে হারিকেন লিখেছেন : আমার কিন্তু সত্যি সত্যিই কষ্ট লাগছিলো এমন বৈষম্যমূলক আচরন দেখে Crying Crying Crying Crying Broken Heart Broken Heart Broken Heart
২৮ এপ্রিল ২০১৪ সকাল ১১:৩৫
162540
সুমাইয়া হাবীবা লিখেছেন : আমারও Broken Heart Broken Heart Crying Crying Rolling on the Floor Rolling on the Floor Rolling on the Floor Tongue Love Struck
১২
210300
১৯ এপ্রিল ২০১৪ রাত ০৯:১০
ইবনে হাসেম লিখেছেন : কি বলবো, জিনিয়াস কথাটিই এ মূহুর্তে মনে পড়ে গেল.....। মাশায়াল্লাহ।
জাযাকাল্লাহ
২৮ এপ্রিল ২০১৪ সকাল ১১:১৯
162530
সুমাইয়া হাবীবা লিখেছেন : আরে নাহ। Tongue Tongue
১৩
213584
২৬ এপ্রিল ২০১৪ সন্ধ্যা ০৬:৩০
আবু সাইফ লিখেছেন : আল্লাহতায়ালা আপনার কল্পনাশক্তি ও মেধায় কল্যানকর বরকত দিন!!
Praying Rose
পোস্ট দেবার পরপরই পড়েছিলাম, Thumbs Up
কিন্তু ব্যস্ততার কারণে সময়মত মন্তব্য করতে পারিনি! At Wits' End

আমার মনে হয় জাতি আপনার কাছে অনেক কিছুই দাবী করতে পারে! Thinking

আর সে সক্ষচতা যে আপনার আছে তাতো দেখাই যায়!! Happy>- Praying

২৭ এপ্রিল ২০১৪ সন্ধ্যা ০৭:২৪
162263
সুমাইয়া হাবীবা লিখেছেন : ওপরওয়ালার দাবীই তো ঠিকমত পূরন করতে পারছিনা ভাই..দোয়া করবেন। Praying Praying
২৭ এপ্রিল ২০১৪ রাত ১০:৪৫
162338
আবু সাইফ লিখেছেন : অপসাহিত্য খেদানোর আন্দোলনে কিছু করতে পারাটাও উপরওয়ালার সন্তুষ্টির বাইরে নয়!!

আর এটা এমন কাজ- করতে চাইলেও সবাই পারেনা!!

Praying Praying Praying
২৮ এপ্রিল ২০১৪ সকাল ১১:২৫
162536
সুমাইয়া হাবীবা লিখেছেন : জ্বি, সে চেষ্টাই করে যাচ্ছি। দোয়া করবেন যেন আল্লাহ বরকত দেন। আর এটা এমন কাজ যেটা সবাই পারে। অপসাহিত্য খেদানোর আন্দোলন অবশ্যই প্রত্যেককে পারতে হবে, পারবে। কেউ লিখবে কেউ পড়বে। লেখক তো সংখ্যায় কমই হয় বাকিরা তো পাঠক। পাঠক সংখ্যা যত বাড়বে এই আন্দোলন তত পরিপুষ্ট হবে, বেগবান হবে। আপনারা পাশে থাকলে অবশ্যই আমরা আমাদের দায়িত্ব ঠিকমত পালন করতে পারবো ইনশাআল্লাহ।
১৪
213585
২৬ এপ্রিল ২০১৪ সন্ধ্যা ০৬:৩১
আবু সাইফ লিখেছেন : "সক্ষচতা" = "সক্ষমতা"

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File