সন্তান প্রতিপালন (ফানি)

লিখেছেন লিখেছেন ইমরান ভাই ২৮ সেপ্টেম্বর, ২০১৪, ০৮:৫৭:১৪ সকাল





টিনেজারদের বাবা-মারা প্রায় সময়ই আমার কাছে আসেন। "জানেন, আমার ছেলেটা না, আমার কথা শোনেই না আজকাল। আপনি ওর সাথে একটু কথা বলবেন?" যেন আমি কোনো মহৌষধ সাথে নিয়ে ঘুরি! যেন সেই ছেলেটা আমার কাছে আসলে আমি ওর গায়ে ফু দিয়ে দেব এভাবে। .. আর সাথে সাথেই সে দারুন লক্ষী ছেলে হয়ে যাবে! "একটু যদি কথা বলতেন। ..." না, বরং আপনি আপনার ছেলের সাথে কথা বলছেন না কেন? কোথায় ছিলেন আপনি যখন তার সাথে কথা বলার প্রকৃত সময় ছিল?

আজকে আমি আপনাদের সাথে বাবা-মাদের নিয়ে একটু কথা বলব, তারপর বলব স্বামী-স্ত্রীদের নিয়ে। আজকে এই দু'টো জিনিস নিয়ে বলারই সময় আছে। দু'টো খুবই মৌলিক সম্পর্ক: একটা আপনার সন্তানদের সাথে, আরেকটা আপনার জীবনসঙ্গীর সাথে। এই দু'টো সম্পর্কের ব্যপারেই আমরা খুব বেসিক কিছু ব্যপার নিয়ে আলোচনা করব।

আপনার সন্তান যখন ছোট, খুবই ছোট, ধরুন যখন তাদের বয়স পাঁচ, ছয়, সাত, দুই, তিন, চার, তখন তাদের কাছে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কোন জিনিসটা বলুন তো? আমার নিজের পাঁচটা বাচ্চা আছে, তাই আমি খুব ভালো বলতে পারব এ ব্যপারে। তাদের কাছে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হলো আপনার সমর্থন। তারা আপনাকে গর্বিত করতে চায়। তারা যা যা করেছে সব আপনাকে দেখাতে চায়।

ধরুন, আমি জরুরী কোনো কাজের আলাপ করছি ফোনে, জরুরী একটা ফোন, আর এ সময় আমার দুই বছরের ছেলে এসে বলবে, "আব্বা আব্বা আব্বা আব্বা আব্বা।" ..."ভাই, একটু লাইনে থাকেন" ... "কি হয়েছে?" ... "হে হে হে" ব্যস! আমি আবার ফোনালাপে ফিরে গেলাম, সে আবার আমাকে ডাকা শুরু করল। আমি বললাম, "আচ্ছা ঠিক আছে, কি হয়েছে বলো" ... "আমি তোমাকে একটা জিনিস দেখাবো" ... "কি দেখাতে চাও বাবা?" ... ব্যস এটাই!

কিন্তু আমার এ ক্ষেত্রে কি করা উচিত বলুন তো?

"আল্লাহ! দারুন তো! আবার করো দেখি" ... "আমি আপনাকে পরে ফোন দিচ্ছি" ... আপনার সন্তানরা যা করে আপনার উচিত তার কদর করা। এটা তাদের পরম আরাধ্য। অন্য যে কোনো কিছুর চেয়ে বেশি তারা এটাই চায় আপনার কাছে।

আমার তিনটি মেয়ে আছে। আর ছেলে আর মেয়েদের মধ্যে পার্থক্য কি জানেন তো? ছেলেরা এক জায়গায় বসে থাকতে পারেনা, আর মেয়েরা কথা বলা থামাতে পারে না। তো আমি আমার মেয়েদের স্কুল থেকে যখন নিয়ে আসি - একজন ক্লাস ওয়ানে আরেক জন ক্লাস থ্রিতে পড়ে - আমি ওদের স্কুল থেকে বাসায় নিয়ে আসি ২৫ মিনিট গাড়ি চালিয়ে। আর এই পুরোটা সময় তারা কি করে জানেন? "জানো আজকে ক্লাসে কি হয়েছে? আমরা একটা ডাইনোসর রং করেছি, এটা করেছি, ওটা করেছি, প্রথমে আমি বেগুনী রং করলাম, তারপর ভাবলাম একটু সবুজ রং-ও দেই" - এভাবে বলতে থাকলো তো বলতেই থাকলো।

থামার কোনো নামই নেই। থামা সম্ভবই না ওদের পক্ষে। আর আমাকেও মনযোগ দিয়ে সেটা শুনতে হবে। শুনতে হবে আমাকে। আমি বললাম, "ও তাই? নীল রং দাও নি?" .."না অল্প একটু নীল দিয়েছি"। আমাকে মনোযোগ দিতে হবে। আর আমি এগুলো কেন বলছি জানেন? আচ্ছা দাঁড়ান, আগে অন্য একটা গল্প বলে নেই। তাতে আপনাদের ঘুমটাও একটু কাটবে।

এই গল্পটা আমি প্রায়ই বলি। আমার বড় মেয়েটা, হুসনা, যখন ছোট ছিল তখন আঙ্গুল দিয়ে ছবি আঁকতে খুব পছন্দ করত। সে তার আঙ্গুলগুলো রঙের মধ্যে চুবিয়ে তারপর সেগুলো দিয়ে হাবিজাবি আঁকত। তো একদিন এক বিশাল কার্ডবোর্ড নিয়ে সে আমার কাছে হাজির! সেখানে নীল রং দিয়ে বিশাল কি যেন আঁকা, আগামাথা কিছুই বুঝলাম না। সে বলল, "আব্বা, দেখো আমি কি এঁকেছি?" আর আমি বললাম, "বাহ, দারুন! একটা পাহাড়!" আর সে বলল, "না, এটা তো আম্মু!" আমি বললাম, "খাইছে!" "আম্মুকে এই কথা বোলো না কিন্তু"

তবে যে কথাটা আমি বলতে চাচ্ছি তা হলো ওরা আপনার সমর্থন পাওয়ার জন্য ব্যাকুল। ব্যাকুল তারা এর জন্য। কিন্তু আপনাদের মধ্যে যাদের সন্তানরা টিনেজার, তাদের যখন স্কুল থেকে আনতে যান, এমন কি হয় যে তারা গাড়িতে উঠে কথা বলা থামাতে পারছে না? হয় এমন? "জানো আজকে স্কুলে কি হয়েছে? টিচার এটা বলেছে, ওটা করেছে, পরীক্ষায় 'এ' পেয়েছি"। না! তারা একদম চুপ! বরং আপনিই বলার চেষ্টা করবেন, "কেমন গেল দিন?" .."মোটামুটি".."কি করলে সারাদিন?" .. "কিছু একটা".. "আজকে কোথায় যাবে?" .. "যাব কোথাও"। কথা বলেই না তারা! তাদের কথা বলানো অনেকটা পুলিশের আসামীকে জেরা করার মত ব্যপার। আপনাকে তারা কিছুই বলে না।

আর যখন আপনি তাকে প্রশ্ন করছেন, তখন হয়ত সে তার বন্ধুকে এস,এম,এস পাঠাচ্ছে, "আব্বা আজকে বেশি প্রশ্ন করছে! ঘটনা কি? তুমি ওনাকে কিছু বলেছ নাকি?" ... যা আমি বলতে চাচ্ছি, তা খুবই সহজ। ছোট বয়সে আপনার বাচ্চারা আপনার মনোযোগ পাওয়ার জন্য পাগল থাকে। আর যখন তারা বড় হবে, আপনি তাদের মনোযোগ পাওয়ার জন্য পাগল হবেন।

কিন্তু তারা যখন ছোট থাকে তখন যদি আপনি তাদের মনোযোগ না দেন - তারা খেলনা নিয়ে আপনার কাছে আসলে যদি বলেন, "ঘরে যাও! আমি সংবাদ দেখছি", "খেলা চলছে। এই, তুমি ওকে একটু সরাও তো!", "সারাদিন অনেক কাজ করেছি, এখন ওকে সামলাতে পারব না", "বাসায় আমার বন্ধুরা এসেছে, কি বলবে ওরা? যাও ঘুমাতে যাও। যাও এখান থেকে" - আপনি যখন ওদের সাথে এমন আচরণ করবেন, যেন তারা আপনার জন্য প্রতিবন্ধকতা, আপনার কাজ হচ্ছে চাকরি করা, আর বাসায় এসেছেন শুধু বিশ্রাম নিতে।

না রে ভাই! আপনার কাজ শুরু হয়েছে তখনই যখন আপনি ঘরে ফিরেছেন। সেটাই আপনার আসল কাজ। চাকরিতে যে কাজ করেছেন সেটা শুধুমাত্র এজন্য যেন ঘরের আসল কাজটা ঠিকমত করতে পারেন।

একজন প্রকৃত বাবা হন। পুরুষদেরকে বলছি। একজন প্রকৃত বাবা হন। আপনার সন্তানদের সাথে সময় কাটান। তারা শুধু এ জন্য নেই যে আপনি তাদের স্কুলে ছেড়ে আসবেন, আর বাসায় ফিরে শুধু ঘুমাতে যাবেন, কোনো ঝামেলায় যাবেন না, তাদের সাথে কথা বলবেন না। এবং তাদের সাথে কথা না বলার সবচেয়ে সহজ উপায় হচ্ছে তাদের একটা আইপড টাচ অথবা আইফোন ধরিয়ে দিন, তাদের নিজস্ব রুমে একটা কম্পিউটার বা ল্যাপটপ দিয়ে দিন হাই-স্পিড ইন্টারনেট সহ। তাহলে আপনাকে তাদের চেহারাও দেখা লাগবে না। তারা সারাদিন তাদের ঘরে থেকেই ফেসবুকিং করতে থাকবে, অনলাইনেই নিজেদের জন্য নতুন বাবা-মা খুঁজে নিবে না হয়।

সিরিয়াস্লি বলছি। প্রকৃত বাবা হন। প্রকৃত মা হন। আপনার মাতৃত্ব বা পিতৃত্বের বদলি হিসেবে এইসব জিনিসকে আসতে দিয়েন না। কারণ যদি তা দেন, তাহলে ওরা যখন স্বাবলম্বী হয়ে যাবে তখন বেশির ভাগ বাবা-মার কি হয় জানেন? আপনাদের বেশিরভাগের ছেলেমেয়েরা আপনাদেরকে দেখে কতগুলো টাকার মেশিন হিসেবে। শুধুমাত্র কখন তারা আপনাদের কাছে আসে? - "বাবা, আমাকে ৫ ডলার দাও তো" জানি আজকাল কেউ আর ৫ ডলার চায় না, কমপক্ষে ২০ ডলার। কিচ্ছু বাচ্চাদের চিনি যারা এত কম টাকা দেখেইনি, ৫ ডলারের নোট্ চিনেই না তারা। "আমাকে ২০ ডলার দাও তো", "শপিং মলে যেতে চাই, আমাকে একটু পৌঁছিয়ে দাও তো", "বন্ধুদের বাসায় যাই?" "এটা করতে পারি?" "ওটা কিনতে পারি?" যখন তাদের কোনো কিছুর দরকার তখন তারা আপনার কাছে আসে।

এর বাইরে আপনি তাদের খুঁজে পাবেন না। আর যখন তারা বড় হবে, নিজেরাই একটু আধটু কামাই করতে পারবে, তখন কি হবে? তাদের দেখাই পাবেন না আর। কারণ আপনার টাকার মেশিনও এখন আর দরকার নেই। এর প্রয়োজন শেষ। আপনি যদি এই ধরনের সম্পর্ক তৈরী করেন, তাহলে নিশ্চিত বিপর্যয়ের দিকে এগোচ্ছেন।

আপনাকে এখনই পরিবর্তন আনতে হবে। আর পরিবর্তনের উপায় হলো - জানি এটা অনেকের জন্যই করাটা কঠিন হবে - কিন্তু আমাদেরকে আমাদের সন্তানদের সাথে বন্ধুত্ব করতে হবে। আমাদেরকে তাদের সবচেয়ে কাছের বন্ধু হতে হবে। আমাদের সাথে সময় কাটানোটা তাদের কাছে উপভোগ্য হতে হবে।

=============

সংগ্রহ: উস্তাদ নুমান আলী খানের লেকচার থেকে।

অনুবাদ করেছেনঃ আহমেদুল কবির

লেকচারটি ইউটিউবে দেখতে চাইলে এখানে ক্লিক করুন

বিষয়: বিবিধ

১৮৮৭ বার পঠিত, ৩৪ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

269445
২৮ সেপ্টেম্বর ২০১৪ সকাল ০৯:০৭
সূর্যের পাশে হারিকেন লিখেছেন : সন্তান প্রতিপালন (ফানি) Broken Heart At Wits' End At Wits' End Frustrated Frustrated
২৮ সেপ্টেম্বর ২০১৪ সকাল ০৯:১৭
213287
ইমরান ভাই লিখেছেন : এটা আমার কথা না, এটা তো নুমান আলী খানের কথা, Waiting তুমি কি পোস্ট পড়ছো Crying নাকি না পইড়াই...Worried
২৮ সেপ্টেম্বর ২০১৪ সকাল ০৯:২১
213288
ইমরান ভাই লিখেছেন : গোপনে সংবাদ পাইলাম, এটা নাকি তোমার খাওয়ার ছবি Tongue Tongue

২৮ সেপ্টেম্বর ২০১৪ সকাল ০৯:২১
213289
সূর্যের পাশে হারিকেন লিখেছেন : পোস্ট? Chatterbox কার পোস্ট? Day Dreaming কীসের পোস্ট? Sad Sad বলছি না একটু আগে.. আামার কিছু ভালো লাগেনা!!
২৮ সেপ্টেম্বর ২০১৪ সকাল ০৯:২৬
213292
ইমরান ভাই লিখেছেন : ভালো লাগেনা "কেন" হারিকেন

২৮ সেপ্টেম্বর ২০১৪ সকাল ০৯:৩৪
213294
সূর্যের পাশে হারিকেন লিখেছেন : তোমার একটা পিচ্চি মেয়ের গানের পোস্ট ছিল না? এ ছবিটা দেখে, গানের মেয়েটার কথা মনে পড়েগেছে Crying Crying
২৮ সেপ্টেম্বর ২০১৪ সকাল ০৯:৩৮
213296
ইমরান ভাই লিখেছেন : এই নাও সেই গানটা...
Love Struck Love Struck শুনলেই মন ভালো হয়ে যাবে ইনশাআল্লাহ। Love Struck Love Struck
২৮ সেপ্টেম্বর ২০১৪ সকাল ০৯:৪৪
213297
সূর্যের পাশে হারিকেন লিখেছেন : কিছুইতো দেখাচ্ছে নাCrying সেই পোস্টটাওতো পাইলাম না তোমার ব্লগ ঘোরে ঘোরে সার্চ করলাম Broken Heart Broken Heart
২৮ সেপ্টেম্বর ২০১৪ সকাল ১০:১৯
213304
ইমরান ভাই লিখেছেন : এখানে দেখু Crying
269457
২৮ সেপ্টেম্বর ২০১৪ সকাল ১০:০৬
দ্য স্লেভ লিখেছেন : প্রশংসা আপনার করতে গিয়েই দেখলাম নুমান আলী খান। কিন্তু শেয়ার করার জন্যে জাজাকাল্লাহ্ অত্যন্ত দারুন লেখা। আগেও তার কথা শুনেছিলাম্ । লোকটা বস্
২৮ সেপ্টেম্বর ২০১৪ সকাল ১০:১৯
213305
ইমরান ভাই লিখেছেন : লোকটা বস্ Applause Applause Applause Love Struck Love Struck
269458
২৮ সেপ্টেম্বর ২০১৪ সকাল ১০:০৮
বুড়া মিয়া লিখেছেন : হুম, ভালোই বলেছেন বক্তা ..
২৮ সেপ্টেম্বর ২০১৪ সকাল ১০:১৯
213306
ইমরান ভাই লিখেছেন : লোকটা বস্ Love Struck Love Struck
269466
২৮ সেপ্টেম্বর ২০১৪ সকাল ১১:১২
নেহায়েৎ লিখেছেন : পড়লাম লেখাটা সৌন্দর্য কোন সন্দেহ নাই। এরম লেখা মাঝে মাঝে শেয়া্র দিয়েন।
২৮ সেপ্টেম্বর ২০১৪ সকাল ১১:৩২
213340
ইমরান ভাই লিখেছেন : লোকটা বস্, কথাগুলোও বস্, দারুন লাগে আমার। Love Struck ইনশাআল্লাহ দিবো Love Struck
269490
২৮ সেপ্টেম্বর ২০১৪ দুপুর ০১:৩২
মামুন লিখেছেন : ধন্যবাদ।
সর্বাগ্রে মহান আল্লাহ পাকের, এরপর প্রথমে উস্তাদ নোমান আলী খানের এবং তারপর আপনার প্রশংসা করতেই হচ্ছে।
অনেক ধণ্যবাদ এবং শুভেচ্ছা রইলো শেষের দুজনের জন্য।
" আপনার কাজ শুরু হয়েছে তখনই যখন আপনি ঘরে ফিরেছেন। সেটাই আপনার আসল কাজ। চাকরিতে যে কাজ করেছেন সেটা শুধুমাত্র এজন্য যেন ঘরের আসল কাজটা ঠিকমত করতে পারেন। "- খুব চিন্তার খজোরাক যোগালো আমাকে। আমি কখনো তো এভাবে ভাবিনি।
জাজাকাল্লাহু খাইর। Rose Thumbs Up Good Luck
২৮ সেপ্টেম্বর ২০১৪ দুপুর ০১:৫৯
213393
ইমরান ভাই লিখেছেন : আপনাকে অনেক ধন্যবাদ ভাই।
269492
২৮ সেপ্টেম্বর ২০১৪ দুপুর ০১:৩৪
সন্ধাতারা লিখেছেন : Salam imran vaiya. Jajakallah for sharing your valuable discussion regarding children.
২৮ সেপ্টেম্বর ২০১৪ দুপুর ০২:০৩
213394
ইমরান ভাই লিখেছেন : ওয়া আলাইকুম আসসালাম বোনজি। বারাকাল্লাহু লাক।
269503
২৮ সেপ্টেম্বর ২০১৪ দুপুর ০১:৪৫
রিদওয়ান কবির সবুজ লিখেছেন : পড়লাম। হাসলাম এবং শিখলাম।
দুঃখটা হলো এখন আমাদের দেশেও এই প্রবনতা সৃষ্টি হয়েছে। এট ঠিক যে বেশির ভাগ পুরুষই অফিসের কাজের পর অতি ক্লান্ত থাকতে ভালবাসেন। এটা মুলত মানসিক। মনে করেন এই ভাব তাকে তার পরিবারের কাছে শ্রদ্ধেয় করে তুলবে।
২৮ সেপ্টেম্বর ২০১৪ দুপুর ০২:০৬
213397
ইমরান ভাই লিখেছেন : পড়লাম। হাসলাম এবং শিখলাম। এটাই আমার চাওয়া। ধন্যবাদ সবুজ ভাই। Love Struck Love Struck
ইনশাআল্লহা আমারা চেঞ্জ হবো Love Struck
269513
২৮ সেপ্টেম্বর ২০১৪ দুপুর ০২:০৩
আফরা লিখেছেন : বাচ্চাটা তো খুব সুন্দর লেখাটা আরো বেশী সুন্দর । অনেক অনেক ধন্যবাদ ইমরান ভাই ভাইয়া এত সুন্দর লেখা শেয়ার করার জন্য ।
২৮ সেপ্টেম্বর ২০১৪ দুপুর ০২:১২
213401
ইমরান ভাই লিখেছেন : বাচ্চাটা আমার ফেভরিট, তাই তার ছবিটা দিলাম সাথে প্রফাইলেও এড করলাম। ধন্যবাদ আফরা বোনজি।

তোমার প্রফাইল পিকটা মেয়ে বাচ্চার ছবি দিয়ে চেঞ্জ করা যায় কি??
২৮ সেপ্টেম্বর ২০১৪ দুপুর ০২:২০
213408
আফরা লিখেছেন : না ভাইয়া আমি কোন প্রানীর ছবি আমার প্রফাইলে দিতে চাই না ।ধন্যবাদ ভাইয়া ।
২৮ সেপ্টেম্বর ২০১৪ বিকাল ০৪:০১
213448
ইমরান ভাই লিখেছেন : হুম মানুষ তো প্রানি তবে বুদ্ধিযুক্ত। আর বাচ্চার ছবি দেয়া যেতে পারে তাই বলছিলাম।
ইটস ওকে.... প্রকৃতিই সুন্দর Love Struck
২৯ সেপ্টেম্বর ২০১৪ সকাল ১১:৩০
213746
সূর্যের পাশে হারিকেন লিখেছেন : আমিও আফরামণির কথায় সন্তুষ্ঠ। থ্যাংক্স।
269752
২৯ সেপ্টেম্বর ২০১৪ সকাল ১১:১১
পবিত্র লিখেছেন : খুব সুন্দর ও অনেক প্রয়োজনীয় বিষয়ে পোস্টটি। ভীষন ভালো লাগলো। Happy Angel


আপনার পোস্টটি কালকেই পড়েছিলাম। Smug
২৯ সেপ্টেম্বর ২০১৪ দুপুর ০১:৫৭
213792
ইমরান ভাই লিখেছেন : পবিত্র@ দেখেন আমার "হারিকেন" স্যারি আমার "মিউকেন" ফুল পেয়ে অনেক খুশি হইছে....


=====
কালকে পড়ে আজকে কমেন্টস Crying
১০
270061
৩০ সেপ্টেম্বর ২০১৪ রাত ০১:১০
সাদিয়া মুকিম লিখেছেন : জাযাকাল্লাহু খাইর শ্রদ্ধেয় ইমরান ভাই! অনেক অনেক শুকরিয়া গুরুত্বপূর্ন বিষয়টি শেয়ার করার জন্য! Good Luck
৩০ সেপ্টেম্বর ২০১৪ দুপুর ১২:২৯
214161
ইমরান ভাই লিখেছেন : জাজাকাল্লাহু খায়রান, আপা,

১১
270063
৩০ সেপ্টেম্বর ২০১৪ রাত ০১:১৫
চেয়ারম্যানের বউ লিখেছেন : সুন্দর লিখেছেন।
৩০ সেপ্টেম্বর ২০১৪ দুপুর ১২:৩৫
214172
ইমরান ভাই লিখেছেন : ইয়া আল্লাহ! চেয়ারম্যান ভাবী আসছে্ Surprised কোথায় বসতে দেই Love Struck এখানে বসেন...


কিছু মিষ্টি খান..


একটু পানি খান..



আপনাকে আমার বাসায় দেখে খুউবববব ই ভালো লাগছে Day Dreaming Day Dreaming আশাকরি আবার আসবেন ইনশাআল্লাহ।
১২
270268
৩০ সেপ্টেম্বর ২০১৪ বিকাল ০৫:৩৬
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : চমৎকার শিক্ষণীয় লেখাটি শেয়ার করার জন্য ধন্যযুক্ত। একটা বিষয় বুঝলাম না...ফানি লিখলেন কেন?
০১ অক্টোবর ২০১৪ রাত ১২:০৬
214271
ইমরান ভাই লিখেছেন : আপাজি ধন্যযুক্ত নিলাম Good Luck ওস্তাদ নুমান আলী ব্যাপারটা একটু ফানিভাবে বলেছিলো তাই (ফানি) লিখছে মনেহয়। Angel Rolling Eyes Angel

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File