ব্যভিচার প্রসঙ্গে দু’টি কথা

লিখেছেন লিখেছেন সন্ধাতারা ১৫ মার্চ, ২০১৪, ০৩:২৪:০৬ দুপুর

যৌন নেশায় উন্মত্ত হয়ে প্রতিনিয়ত অবাধে এবং প্রাকাশ্যে অবদমিত নারী-পুরুষেরা যে অশ্লীল, উচ্ছৃঙ্খল, বেহায়াপনা ও পাপাচার জীবনে অভ্যস্ত হয়ে পড়েছে তা যেন জাহেলী সমাজকে স্মরণ করিয়ে দেয়। তারা কুকর্ম করে দর্পভরে বলে এটা ‘বায়োলজিক্যাল নীড’ বা জৈবিক চাহিদা যা অবশ্যই পূরণীয় এতে আবার পাপাচার-অনাচারের প্রশ্ন আসে কেন? একথা খোদ আমার সহপাঠীদের মুখে শুনে চমকে উঠেছি! ব্রিটিশ সরকারের আমন্ত্রণে স্কলারশীপ নিয়ে উচ্চ ডিগ্রী নিতে আসা শিক্ষার্থীর আচরণে মর্মাহত হলেও আশ্চর্য হইনি। কারণ তারা কথায়-আচরণে, মনগড়া যুক্তিতে অনেকভাবেই বুঝানোর চেষ্টা করেছে যে আমি একটা খ্যাত অপদার্থ এবং ইংল্যান্ডের মাটিতে উচ্চ শিক্ষার অনুপযুক্ত। এরকম হাজারো অভিজ্ঞতা ও উদাহরণ রয়েছে বাংলাদেশের মত দ্বিতীয় বৃহত্তম মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ট দেশটিতে। প্রসার ঘটেছে অগণিত তসলিমা নাসরীনদের। বিচ্ছিন্নভাবে এসব ঘটনার প্রতিবাদ হলেও স্থায়ী সমাধানের কোন সুনির্দিষ্ট লক্ষ্য বা কঠোর আইন আজও প্রণীত হয়নি। তাইতো ধর্ষণের সেঞ্চুরি উৎযাপিত হয় ঢাক ঢোল পিটিয়ে খোদ রাজধানীতে অতি নির্লজ্জভাবে। মহান আল্লাহ্‌র সাবধান বাণী আল কোরআনে বর্ণিত হয়েছে এভাবে, ‘যারা বিশ্বাসীদের মধ্যে সমাজে অশ্লীলতা ও নির্লজ্জতার প্রসার ঘটুক এটা কামনা করে তাদের জন্য দুনিয়া ও আখিরাতে যন্ত্রণাদায়ক শাস্তি নির্ধারিত রয়েছে। আর আল্লাহ্‌ সবকিছু জানেন এবং তোমরা জানো না’। (সূরা নূরঃ ১৯)

ব্যভিচারের মূলোৎপাটন করার জন্য পবিত্র কোরআন অত্যন্ত কঠোর ভাষায় বলেছে, ‘ব্যভিচারিণী নারী ও ব্যভিচারী পুরুষ উভয়কে একশো বেত্রাঘাত করো। আল্লাহ্‌র দ্বীনের বিধান কায়েম করার ক্ষেত্রে তোমাদের মধ্যে যেন তাদের প্রতি কোন দয়া অনুভূত না হয়, যদি তোমরা আল্লাহ্‌তে ও আখিরাতে বিশ্বাসী হয়ে থাকো। আর বিশ্বাসীদের একটি দল যেন তাদের এই শাস্তি প্রত্যক্ষ করে’। (সূরা নূরঃ ২)

তথাকথিত প্রণয়ের আধিক্য, অবাধ মেলামেশা এবং ব্যভিচারের কল্পনাতীত বিস্তৃতির ফলে সমাজে তালাকের হার দ্রুতগতিতে যেমন বাড়ছে তেমনি জন্ম নিচ্ছে অগণিত পরিচয় বিহীন জারজ সন্তান। পরিণতিতে ঈমান আকীদাশূন্য হয়ে হিতাহিত জ্ঞান হারিয়ে ফেলে নেশার মরণ সমুদ্রে ঝাপ দিচ্ছে বাঁচার আশায়!! আক্রান্ত হচ্ছে জটিল মহামারী দুরারোগ্য ব্যধিতে, কেউবা বেঁচে নিচ্ছে আত্মহননের পথ। এই মহাবিপদ থেকে উত্তরণে মুমিনদের সম্মুখে দু’টি পথ উন্মুক্ত একটি হেদায়তের অন্যটি শয়তানের। প্রথমটি হক এবং দ্বিতীয়টি বাতিল। একটি আল্লাহ্‌ প্রদত্ত সঠিক পথ, অপরটি শয়তানের কূপথ। বিশ্বাসীদের জন্য আল্লাহ্‌র সুস্পষ্ট নির্দেশ হলো প্রথমটি আঁকড়ে ধরে থাকো এবং দ্বিতীয়টি পরিহার করো। তাই হয় মানুষ পরিপূর্ণ ইসলাম অনুসরণ করবে নয়তো শয়তানের পথ অনুসরণ করে বিপথগামী হয়ে এহকাল-পরকাল দুনো কাল হারাবে। বস্তুগত ভোগবিলাস, প্রাচুর্য, উন্নতি-সমৃদ্ধি ক্ষনিকের এবং আখেরাতের জীবন অনন্ত কালের। মূলতঃ যেসব লোকেরা কোরআন না জেনে বা জানার পরও তাচ্ছিল্য ভরে উপেক্ষা অবজ্ঞা করে, ইসলাম কী জানার পরও তা মানতে রাজী নয় এসব ভাগ্যহত, বিভ্রান্ত, দিশেহারা-পথহারা ভ্রষ্ট মানুষের প্রতি উদাত্ত আহ্বান এবং অনুরোধ আল্লাহ্‌র পরিপূর্ণ আনুগত্য, অধীনতা ও বশ্যতার মধ্যেই কেবল রয়েছে দুনিয়া এবং আখেরাতের অনিঃশেষ অসীম শান্তি-কল্যাণ, আমাদের সকলকেই তাই তাঁরই অভিমুখী হতে হবে। এ ছাড়া মুক্তির আর কোন বিকল্প পথ নেই। আল্লাহ্‌ পদস্খলন তথা বিভ্রান্তি ও ভ্রষ্টতার ভয়াবহ পরিণতি সম্পর্কে হুঁশিয়ার করে বলেন, সুস্পষ্ট নির্দেশনাবলী আসার পরেও যদি তোমাদের পদস্খলন ঘটে, তাহলে জেনে রাখো যে, আল্লাহ্‌ পরাক্রমশালী এবং মহা বিজ্ঞানী।

যৌন নেশায় উন্মত্ত হয়ে প্রতিনিয়ত অবাধে এবং প্রাকাশ্যে অবদমিত নারী-পুরুষেরা যে অশ্লীল, উচ্ছৃঙ্খল, বেহায়াপনা ও পাপাচার জীবনে অভ্যস্ত হয়ে পড়েছে তা যেন জাহেলী সমাজকে স্মরণ করিয়ে দেয়। তারা কুকর্ম করে দর্পভরে বলে এটা ‘বায়োলজিক্যাল নীড’ বা জৈবিক চাহিদা যা অবশ্যই পূরণীয় এতে আবার পাপাচার-অনাচারের প্রশ্ন আসে কেন? একথা খোদ আমার সহপাঠীদের মুখে শুনে চমকে উঠেছি! ব্রিটিশ সরকারের আমন্ত্রণে স্কলারশীপ নিয়ে উচ্চ ডিগ্রী নিতে আসা শিক্ষার্থীর আচরণে মর্মাহত হলেও আশ্চর্য হইনি। কারণ তারা কথায়-আচরণে, মনগড়া যুক্তিতে অনেকভাবেই বুঝানোর চেষ্টা করেছে যে আমি একটা খ্যাত অপদার্থ এবং ইংল্যান্ডের মাটিতে উচ্চ শিক্ষার অনুপযুক্ত। এরকম হাজারো অভিজ্ঞতা ও উদাহরণ রয়েছে বাংলাদেশের মত দ্বিতীয় বৃহত্তম মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ট দেশটিতে। প্রসার ঘটেছে অগণিত তসলিমা নাসরীনদের। বিচ্ছিন্নভাবে এসব ঘটনার প্রতিবাদ হলেও স্থায়ী সমাধানের কোন সুনির্দিষ্ট লক্ষ্য বা কঠোর আইন আজও প্রণীত হয়নি। তাইতো ধর্ষণের সেঞ্চুরি উৎযাপিত হয় ঢাক ঢোল পিটিয়ে খোদ রাজধানীতে অতি নির্লজ্জভাবে। মহান আল্লাহ্‌র সাবধান বাণী আল কোরআনে বর্ণিত হয়েছে এভাবে, ‘যারা বিশ্বাসীদের মধ্যে সমাজে অশ্লীলতা ও নির্লজ্জতার প্রসার ঘটুক এটা কামনা করে তাদের জন্য দুনিয়া ও আখিরাতে যন্ত্রণাদায়ক শাস্তি নির্ধারিত রয়েছে। আর আল্লাহ্‌ সবকিছু জানেন এবং তোমরা জানো না’। (সূরা নূরঃ ১৯)

ব্যভিচারের মূলোৎপাটন করার জন্য পবিত্র কোরআন অত্যন্ত কঠোর ভাষায় বলেছে, ‘ব্যভিচারিণী নারী ও ব্যভিচারী পুরুষ উভয়কে একশো বেত্রাঘাত করো। আল্লাহ্‌র দ্বীনের বিধান কায়েম করার ক্ষেত্রে তোমাদের মধ্যে যেন তাদের প্রতি কোন দয়া অনুভূত না হয়, যদি তোমরা আল্লাহ্‌তে ও আখিরাতে বিশ্বাসী হয়ে থাকো। আর বিশ্বাসীদের একটি দল যেন তাদের এই শাস্তি প্রত্যক্ষ করে’। (সূরা নূরঃ ২)

তথাকথিত প্রণয়ের আধিক্য, অবাধ মেলামেশা এবং ব্যভিচারের কল্পনাতীত বিস্তৃতির ফলে সমাজে তালাকের হার দ্রুতগতিতে যেমন বাড়ছে তেমনি জন্ম নিচ্ছে অগণিত পরিচয় বিহীন জারজ সন্তান। পরিণতিতে ঈমান আকীদাশূন্য হয়ে হিতাহিত জ্ঞান হারিয়ে ফেলে নেশার মরণ সমুদ্রে ঝাপ দিচ্ছে বাঁচার আশায়!! আক্রান্ত হচ্ছে জটিল মহামারী দুরারোগ্য ব্যধিতে, কেউবা বেঁচে নিচ্ছে আত্মহননের পথ। এই মহাবিপদ থেকে উত্তরণে মুমিনদের সম্মুখে দু’টি পথ উন্মুক্ত একটি হেদায়তের অন্যটি শয়তানের। প্রথমটি হক এবং দ্বিতীয়টি বাতিল। একটি আল্লাহ্‌ প্রদত্ত সঠিক পথ, অপরটি শয়তানের কূপথ। বিশ্বাসীদের জন্য আল্লাহ্‌র সুস্পষ্ট নির্দেশ হলো প্রথমটি আঁকড়ে ধরে থাকো এবং দ্বিতীয়টি পরিহার করো। তাই হয় মানুষ পরিপূর্ণ ইসলাম অনুসরণ করবে নয়তো শয়তানের পথ অনুসরণ করে বিপথগামী হয়ে এহকাল-পরকাল দুনো কাল হারাবে। বস্তুগত ভোগবিলাস, প্রাচুর্য, উন্নতি-সমৃদ্ধি ক্ষনিকের এবং আখেরাতের জীবন অনন্ত কালের। মূলতঃ যেসব লোকেরা কোরআন না জেনে বা জানার পরও তাচ্ছিল্য ভরে উপেক্ষা অবজ্ঞা করে, ইসলাম কী জানার পরও তা মানতে রাজী নয় এসব ভাগ্যহত, বিভ্রান্ত, দিশেহারা-পথহারা ভ্রষ্ট মানুষের প্রতি উদাত্ত আহ্বান এবং অনুরোধ আল্লাহ্‌র পরিপূর্ণ আনুগত্য, অধীনতা ও বশ্যতার মধ্যেই কেবল রয়েছে দুনিয়া এবং আখেরাতের অনিঃশেষ অসীম শান্তি-কল্যাণ, আমাদের সকলকেই তাই তাঁরই অভিমুখী হতে হবে। এ ছাড়া মুক্তির আর কোন বিকল্প পথ নেই। আল্লাহ্‌ পদস্খলন তথা বিভ্রান্তি ও ভ্রষ্টতার ভয়াবহ পরিণতি সম্পর্কে হুঁশিয়ার করে বলেন, সুস্পষ্ট নির্দেশনাবলী আসার পরেও যদি তোমাদের পদস্খলন ঘটে, তাহলে জেনে রাখো যে, আল্লাহ্‌ পরাক্রমশালী এবং মহা বিজ্ঞানী।

বিষয়: বিবিধ

১৩৩৫ বার পঠিত, ১৪ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

192524
১৫ মার্চ ২০১৪ দুপুর ০৩:৩০
গেরিলা লিখেছেন : ব্যবিচার কি জিনিস?
১৫ মার্চ ২০১৪ দুপুর ০৩:৫৯
143316
সন্ধাতারা লিখেছেন : ব্যভিচার হলো স্বামী-স্ত্রীর বৈধ বৈবাহিক সম্পর্কের বাইরে যেকোন যৌন মেলামেশা। মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
১৫ মার্চ ২০১৪ বিকাল ০৫:৩১
143348
সন্ধাতারা লিখেছেন : হ্যাঁ হালালুকি আপনাকে বলছি, মন্তব্য অবশ্যই রুচিকর এবং মার্জনীয় হওয়া আবশ্যক। আপনার জন্য সত্যিই অনেক করুণা হচ্ছে।
192545
১৫ মার্চ ২০১৪ দুপুর ০৩:৫৪
মোহাম্মদ নূর উদ্দীন লিখেছেন : মাশা'আল্লাহ ।
১৫ মার্চ ২০১৪ বিকাল ০৪:০০
143317
সন্ধাতারা লিখেছেন : মন্তব্য দেয়ার জন্য অনিঃশেষ দোয়া। শুকরান, জাযাকাল্লাহ খাইরান
192569
১৫ মার্চ ২০১৪ বিকাল ০৫:০৬
মোঃ ওহিদুল ইসলাম লিখেছেন : শুধু ধর্মীয় নয়, সাধারণ নৈতিকতার দৃষ্টিতেও এটি একটি জঘন্য আচরণ। বায়োলজিক্যাল নীড পূরণের সভ্য উপায় ও সংযম বাদ দিয়ে যারা নির্লজ্জতায় মাতছে তারা পশুরও অধম।
১৫ মার্চ ২০১৪ বিকাল ০৫:২৬
143342
সন্ধাতারা লিখেছেন : এই জঘন্য অবস্থার বিরুদ্ধে একযোগে নিরলস প্রচেষ্টা চালিয়ে যেতে হবে। চুপ করে বসে থাকলে অবস্থার আরও অবনতি হতেই থাকবে। যথার্থ মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
192590
১৫ মার্চ ২০১৪ সন্ধ্যা ০৬:০৪
শেষ বিকেলের লিখেছেন : যুদ্ধবন্ধি নারী ধর্ষন কি ব্যবিচার নয়??


সহিহ্‌ বোখারি ভলুম ৭ বই ৬২ হাদিস ১৩৭:

আবু সাইদ আল খুদরি বর্ণনা করলেন:
এক জিহাদে আমরা শত্রুপক্ষের নারী বন্দি পেলাম। তারা আমাদের হাতে আসলে আমরা তাদের সাথে আজল করে সহবাস করলাম। এরপর আমরা রসুলুল্লাহকে এ ব্যাপারে জিজ্ঞাসা করলাম। তিনি বললেন: “তাই নাকি! তোমরা কি এরূপ করে থাক?” রসুলুল্লাহ তিনবার এই প্রশ্ন করলেন, এবং বললেন: “আখেরাত পর্যন্ত যত লোক সৃষ্টি হবে তাদের প্রত্যেকটি অবশ্য জন্মলাভ করবে”।
192598
১৫ মার্চ ২০১৪ সন্ধ্যা ০৬:১৪
শেষ বিকেলের লিখেছেন : আরো দেখুন-

মালিকের মুয়াত্তা হাদিস ২.২৩.৯০:

ইয়াহিয়া—মালিক—নাফি থেকে। ইয়াহিয়া বললেন যে আবদুল্লাহ ইবনে উমরের ক্রীতদাসীরা তাঁর পা ধৌত করতো এবং তাঁর কাছে খেজুর পাতার তৈরি এক মাদুর নিয়ে আসত। সে সময় তারা ঋতুমতী ছিল।

মালিককে জিজ্ঞাসা করা হল কোন এক ব্যক্তি গোসল করার আগেই কি তার সব ক্রীতদাসীদের সাথে যুগপৎ সহবাস করতে পারবে? তিনি (অর্থাৎ মালিক) উত্তর দিলেন যে গোসল ছাড়াই পরপর দুইজন ক্রীতদাসীর সাথে সহবাসে কোন অসুবিধা নাই। কিন্তু যখন কোন স্বাধীন স্ত্রীর সাথে সহবাসের দিন থাকবে সেদিন অন্য আর এক স্বাধীন স্ত্রীর সাথে যৌন সঙ্গম করা যাবে না। কিন্তু এক ক্রীতদাসীর সাথে যৌন সঙ্গমের পর সাথে সাথে অন্য ক্রীতদাসীর সাথে সহবাস করা আপত্তিকর নয়—যদিও তখন লোকটি জুনুব (সহবাসের পর তার কাপড়ে অথবা দেহে বীর্য ও অন্যান্য কিছু লেগে থাকা)।
192603
১৫ মার্চ ২০১৪ সন্ধ্যা ০৬:২৬
সন্ধাতারা লিখেছেন : আপনার ধৃষ্টতা ও মূর্খতা দেখে আপনি নয় বরং এখন আপনার বাবা-মায়ের জন্য দুঃখ হচ্ছে। আমার নবী (সঃ) মহান এবং পবিত্র। যাদের জীবন কলঙ্কপূর্ণ, দুর্গন্ধময় ও অভিশাপযুক্ত তারাই এরকম দুঃসাহস দেখানোর ভান করে। এতে আমার নবীর (সঃ) বা তাঁর উম্মতের সম্মান বা আদর্শের এতটুকু মর্যাদাহানি হয় না বরং তা উত্তরাত্তোর বৃদ্ধি পায়। যাদের অন্তর মৃত, পাপাচার অন্ধকার জীবনে অভ্যস্ত, রুচিজ্ঞানহীন, অধম ও অভাগা তাদের জন্য মহান আল্লাহ্‌র দরবারে হেদায়তের প্রার্থনা করা ছাড়া আর কিছুই করার নেই। যাদের কাছে কোরআনের রেফারেন্স মনঃপুত হয় না.....................
২৭ মার্চ ২০১৪ দুপুর ০১:০৬
148539
মোহাম্মদ শাব্বির হোসাইন লিখেছেন : ধন্যবাদ আছিলা বাঁশ দেয়ার জন্য। উক্ত লেখাটা দেখে আমার রাগ হলেও ভাষা খুঁজে পাচ্ছিলাম না। এখন আপনার লেখা পড়ে ভালো লাগল।
১১ এপ্রিল ২০১৪ সকাল ০৯:২৯
154851
সন্ধাতারা লিখেছেন : আমার উত্তরটি আপনার ভালো লেগেছে জেনে আনন্দিত হলাম। আল্লাহ্‌ আপনার মঙ্গল করুণ। সুস্থ থাকুন। ভাল থাকুন। দোয়া রইল। Good Luck Good Luck Good Luck
196436
২৩ মার্চ ২০১৪ রাত ০১:২৪
হককথা লিখেছেন : সুন্দর পোস্টের জন্য ধন্যবাদ।
২৩ মার্চ ২০১৪ রাত ০৩:৪৬
146545
সন্ধাতারা লিখেছেন : পড়ে মন্তব্য করার জন্য আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ।

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File