ঘর পুড়া আগুনে আলু পুড়ে খাও।

লিখেছেন লিখেছেন আহমদ মুসা ২৬ মে, ২০১৬, ১১:২০:৫৭ রাত

রাজনৈতিক সিদ্ধান্তের কারণে ঐতিহাসিক আশংকাজনক সম্ভাব্য করুণ পরিনতির আশংকায় ৭১ সালে পাকিস্তান থেকে পৃথক হয়ে আলাদা স্বাধীন দেশ গঠনের বিপক্ষে থাকার কারণে জামায়াতে ইসলামী তখন স্বাধীনতাকামীদের পক্ষাবলম্বন না করা সত্বেও তৎকালীন সংখ্যাগরিষ্ট আসনে বিজয়ী দল হিসেবে আওয়ামী লীগের কাছে রাষ্ট্র ক্ষমতা ন্যস্ত করার পক্ষে অবন্থান নেয়। পরবর্তীতে আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে শশস্ত্র রক্তক্ষয়ী মুক্তিযোদ্ধের মাধ্যমে দেশ স্বাধীন হলে জামায়াতসহ পাকিস্তানকে দুই টুকরো করার বিরোধীতাকারী কয়েকটি দলকে নিষিদ্ধ করে দেয় আওয়ামী লীগ সরকার। ৭৫ সালে স্বৈরচারী এক নায়কতন্ত্রী দুর্নীতিবাজ বাকশালীদের পতন হলে জামায়াতে ইসলামীসহ নিষিদ্ধ ঘোষিত কয়েকটি ইসলামী দলের উপর থেকে রাজনৈতিক নিষেধাজ্ঞা তুলে নেয় পরবর্তী সরকার।

সেই থেকে বিভিন্ন চড়াই উৎরাই পাড়ি দিয়ে দীর্ঘ ৪১ বছর ধরে স্বাধীন বাংলাদেশের অস্থিত্ব মেনে নিয়ে চতুর্পাশে শত্রু বেষ্টিত বাংলাদেশের প্রতি পূর্ণ আনুগত্য স্বীকার করে বিভিন্ন রাজনৈতিক আন্দোলনে জনসম্পৃক্ততামূলক পলিসি মেকিংয়ের ক্ষেত্রে জামায়াত ইতিবাচক ভূমিকা রেখে দেশীয় এবং আন্তর্জাতিক মহলের দৃষ্টি আকর্ষণে সক্ষম হয়। স্বৈরাচার এরশাদ পতন আন্দোলনে জামায়াতের সম্পৃক্ততা, ৯১ সালে বেগম খালেদা জিয়ার নেতৃত্বে সরকার গঠনের ক্ষেত্রে রাজনৈতিক সংকট নিরসনে নিঃর্শত সমর্থন দিয়ে সংকটমুক্ত করণ, ৯৬ সালে তত্বাবদায়ক সরকার পদ্ধতির থিউরী দিয়ে রাজনৈতিক বিজ্ঞানে নতুন অধ্যায় সৃষ্টিতে অবদান রাখা, আবার ৯৬-২০০০ সাল পর্যন্ত শেখ হাসিনার দুঃশাসনের বিরুদ্ধে ঐক্যজোট গঠনে বেগম জিয়াকে সহযোগিতা দান, ২০০১ সালের নির্বাচনে বিজয়ী বিএনপির শরীকদার হয়ে বাংলাদেশর ইতিহাসে মন্ত্রীসভার একমাত্র শতভাগ দুর্নীতিমুক্ত হয়ে পুরিপূর্ণ এবং সর্বোচ্চ দক্ষতার পরিচয় দিয়ে মন্ত্রনালয়কে সফলতার শীর্ষে নেয়ার যে রেকর্ড সৃষ্টি করে ছিলেন তা দেশী বিদেশী সকল মহলের নিকট পরিস্কার হয়ে যায় বাংলাদেশ প্রকৃত পক্ষে কোন ধরনের নেতৃত্বের হাতে থাকলে বিশ্ব দরবারে সত্যিকার অর্থে একটি স্বাধীন সার্বভৌম আত্মমর্যাদাশীল উন্নত দেশে পরিনত হবে। আর জাতি হিসেবে বাংঙ্গালীদের আধুনিক সভ্যতার শীর্ষে পৌছানোর আসল কারিগর কারা তাও বুঝতে বাকি রইলো না বিশ্ববাসীর।

আর এই সুযোগে বাংলাদেশের আসল এবং প্রকৃত শত্রু তথা ভারতীয় ব্রাহ্মণ্যবাদী চানৌক্যের কুশিলভরা বাংলাদেশের ভিতরে তাদের প্রকৃত তাগের্ট খুজে পেয়ে যায় খুব সহজেই।

তাদের দক্ষ ও চৌকস বৈদেশিক কুটকৌশল প্রণয়নকারী সংস্থা “র’ কে দিয়ে কর্মসূচী প্রণয়ণ করে জামায়াতের নেতৃত্বশূণ্য এবং সংঘঠনের নেটওয়ার্ক ভেঙ্গে চুরমার করে দেয়ার দায়িত্ব দেয়। বর্তমানে ভারতের অনুগত বাংলাদেশের পুতুল সরকারকে ক্ষমতায় বসানোর পর থেকে বিগত ৮ বছর ধরে চলা জামায়াত ধ্বংসের ধারাবাহিক ধাপগুলো দেশের আমজনতা অত্যন্ত করুণভাবেই চোখের পানি ফেলে দেখা এবং মনে মনে আফসোস করা ছাড়া আর কোন উপায় খুজে বের করার সাহসটুকুও হারিয়ে ফেলেছে। জামায়াত ধ্বংশের কর্মসূচীর বাইরে পিলখানা ম্যাসাকারের মাধ্যমে দেশের শশস্ত্র বাহিনীর মেরুদন্ড ভেঙ্গে দিতে সফল হওয়ায় এদের সাহস এবং আত্মবিশ্বাস আরো বেড়ে যায়। ফলে শাপলা চত্বরের হেফাজত ম্যাসাকারসহ পর্দার আড়ালে সংঘটিত অপ্রকাশিত আরো অনেক নিষ্ঠুরতার সফল চিত্রায়ন ঘটায়।

জুডিশিয়াল মার্ডারের সর্বশেষ শিকার মাওলানা নিজামীর ফাসি কার্যকরের বিরুদ্ধে তুর্কি জাতি এবং প্রেসিডেন্ট এরদোগানের কঠোর অবস্থানের কারণে পুতুল সরকার দিগ্বিদিকজ্ঞনশূল্য হয়ে তাদের সেল্টারদাতাদের মুখের দিকে নিরাপত্বার জন্য চেয়ে আছে।

শিরোনামে বলেছিলাম ঘর পুড়া আগুনে আলু পুড়ে খাও। তুরুস্ক-সৌদি আরবের নেতৃ্ত্বে নবগঠিত ইসলামিক সামরিক জোটের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ এবং পলিসি মেকিং দেশ হচ্ছে পরমানু শক্তির অধিকারী পাকিস্তান। বর্তমানে পাকিস্তানে ক্ষমতাসীন নেওয়াজ শরীফের মুসলিম লীগ সরকার বাংলাদেশের আমীরে জামায়াতের ফাসি কার্যকরের বিরুদ্ধে যেসব চটকদার এবং পাকলিক সেন্টিমেন্ট নিজেদের পক্ষে নেয়ার চলমান পাকিস্তানের রাজনৈতিক বাজারের হটকেক ”নিজামীকে ফাসি দেয়ার প্রতিবাদে” যা কিছু করা হহ্ছে তা বাংলাদেশের মজলুম জামায়াত নেতাদের হত্যা পরবর্তীও পাকিস্তানপন্থী ছিলেন তা প্রমাণ করার জন্য?

অথচ বিগত চল্লিশটি বছর বাংলাদেশের জামায়াত দায়িত্বশীলরা বাংলাদেশের প্রতি পূর্ণ আনুগত্য শুধু নয় বরং সত্যিকার অর্থে বলতে গেলে ভারতের আধিপত্য থেকে বাংলাদেশকে হেফাজত রাখার চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দিয়েছিলেন বলেই আজ ভারতীয়দের চাপে তাদেরকে হত্যা করা হয়েছে। কিন্তু পাকিস্তানী নেতৃবৃন্দ আছেন বাংলাদেশে জুলুমের স্বীকার জামায়াত নেতারা পাকিস্তানপন্থী হওয়ার কারণে তাদেরকে ফাঁসিতে লটকানো হচ্ছে প্রমাণে! সত্যিই যদি পাকিস্তানী কর্তৃপক্ষ বাংলাদেশের জামায়াত নেতাদের প্রতি দরদী থাকতো তবে পুতুল সরকারের বিরুদ্ধে উল্টা-ফাল্টা কিছু না বলে আসল নাঠের গুরু পুতুলদের আশ্রয়দাতাদের বিরুদ্ধেই হুংকার দিতে পারতেন। অন্তত তুরুস্ককে সাথে নিয়ে সৌদি আরবের অন্তত একজন দ্বিতীয় সারির সরকারী মুখ্যপত্র দিয়ে একটি বিবৃতি দেয়ার ব্যবস্থাও নিতেন তবে বাংলাদেশের পুতুল সরকার মজুলম নেতাদের ফাসি দেয়ার আগে হাজার বার চিন্তা করতো।

বিষয়: বিবিধ

১৫৪৪ বার পঠিত, ৪ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

370223
২৬ মে ২০১৬ রাত ১১:৩৫
রিদওয়ান কবির সবুজ লিখেছেন : যারা অত্যাচারি তারা কিছুই ভাবে না।
370239
২৭ মে ২০১৬ সকাল ১১:০০
হতভাগা লিখেছেন : জামায়াত যদি তাদের ৭১ এ কৃত অপরাধের জন্য অনূকুল সময়ে (২০০১-২০০৬)ক্ষমা চাইত তাহলে আজ তাদের এরকম মাইনকা চিপায় পড়তে হত না । সে সময়ে রাম বামেরাই ধরা খেয়ে বসত - কারণ ৭১ এ তারা বাংলাদেশের অভ্যন্তরে যুদ্ধ না করে কলিকাতার পার্কস্ট্রীটে গিয়ে যুদ্ধ করেছে , তখন সেটা জোরেসোরে বের হয়ে আসতো ।
আপনারা যারা ৭১ পরবর্তী জামায়াতের কর্মী হয়েছেন তারা নেতাদের কি এই পরামর্শ দেবার যোগ্যতাও রাখতে পারেন নি ? এটা বলে বুঝাতে চেষ্টা করেন নি যে , মাফ চাইলে হয়ত বা আমাদের জন্য সেটা লজ্জার হবে । তবে সেটা সাময়িক ।এর ফলে জনগনের সিমপ্যাথি আমাদের উপরে চলে আসতো । কারণ এতদিন মাফ না চেয়েও তো জনগন আমাদের সাংসদ করিয়েছে । আর আমাদেরকে নিয়ে যারা রাজনৈতিক ফায়দা তুলছে সেই রাম-বাম-আমেরাই উল্টো এখন ফাঁপড়ে পড়ে যাবে ।

এসব বলতে গেলে ধমকিয়ে বের করে দিত ?

আপনাদের লিডাররা বাংলাদেশের জনগনের পালস্‌ বুঝতে পারেন নি , সেটা আপনারা নতুন প্রজন্মের হবু লিডারেরা বুঝতে পেরেছেন । পেরেছেন বলেই নেতাদের ফাঁসি কার্যকর হবার পর দায়সারা গোছের হরতাল দিয়ে পার পেতে চাইছেন । চাচ্ছেন কলংকের দাগ দূর হয়ে গিয়ে ফিনিক্স পাখির মত বের হয়ে আসতে ।

অন্তত তুরুস্ককে সাথে নিয়ে সৌদি আরবের অন্তত একজন দ্বিতীয় সারির সরকারী মুখ্যপত্র দিয়ে একটি বিবৃতি দেয়ার ব্যবস্থাও নিতেন তবে বাংলাদেশের পুতুল সরকার মজুলম নেতাদের ফাসি দেয়ার আগে হাজার বার চিন্তা করতো।


০ সৌদিতে নাকি ২২ লাখ বাংলাদেশী আছে । বাংলাদেশের সাথে বাংলাদেশের অভ্যন্তরীন ব্যাপার নিয়ে বাহাস করলে ঐ ২২ লাখ লোক চলে আসবে । সস্তায় এত বড় জনবল কেন হারাতে চাইবে সৌদিরা ?

আপনারা তুরষ্ককে নিয়ে কেন এত এক্সাইটেড সেটা আমার মোটেও বুঝে আসে না । এরা ইইউ এর মত ইসলামবিদ্বেষী দেশগুলোরও সাথে আছে , আবার মুসলমানদের লিডার হতে চায় হাবে ভাবে । না ঘর কা , না ঘাট কা ।

মুসলমানদের নেতৃত্ব দেবার সাহস সৌদিও করে না ইসরায়েলের রক্ত চক্ষুকে ভয় পায় বলে । তুরষ্ক কি এর চেয়েও বেশী গার্ডথস্‌ রাখার মত নেতৃত্বে আছে ?

নাকি ফাঁকা বুলি আউড়িয়ে মুসলমানদের সদা অস্থির রাখতে ইসরায়েলেরই শিখিয়ে দেওয়া রেসিপিতে রিসেপ সাহেব রান্না করে যাচ্ছেন বাংলাদেশকে আমেরিকা তথা পশ্চিমাদের ব্যাটলফিল্ড বানিয়ে দেবার জন্য ?
২৭ মে ২০১৬ বিকাল ০৫:৫৭
307257
আবু সাইফ লিখেছেন : আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহ..

(১)"ইসলামী আন্দোলন" এবং (২)"সুবিধাবাদী রাজনীতিবিদ ও বিশ্ব রাজনীতি"- এ দুয়ের যে চরিত্র, যদি ভুল না বুঝে থাকি, তবে মূল পোস্ট এবং উপরের মন্তব্য- দুটোই খুব হাল্কা মনে হলো! হয়তো বিতর্ক জমতে পারে, কিন্তু আমার তাতে আগ্রহ নেই!

ইসলামী আন্দোলনের পথের ট্রাফিক সিগনালগুলো যেমন কালোত্তীর্ণ, সুবিধাবাদী বলদর্পী (এমনকি সেটা ইসলামের নামে হলেও) রাজনীতির আচরণও ইতিহাসের পাতায় অনন্য বৈশিষ্টমন্ডিত! রেললাইনের মতই এরা সমান্তরালে চলে, আল্লাহতায়ালা কাউকে স্বচ্ছ অন্তর্দৃষ্টি না দিলে ও দুটোর তফাৎ করা সম্ভবপর হয়না!
যুক্তিতর্কের মঞ্চে কুযুক্তি ও ভ্রান্তযুক্তি এবং সত্য-মিথ্যার মিশ্রণে সেই গল্পের ["I DO NOT KNOW" মানে "আমি জানিনা"] পূণর্মঞ্চায়ন হয়, কিন্তু সত্য চাপা পড়ে থাকে স্বার্থান্ধ আবেগ ও মূর্খতার হট্টগোলে! কালের প্রবাহে যখন সত্য তার আপন শক্তিতে প্রকাশিত হয় তখন রাজনীতির মঞ্চে অন্য খেলা চলে!!

আপনারা দুজনেই বোদ্ধা মানুষ, পড়াশোনা করেন বলেই মনে করি!
তাই এর বেশী কিছু না বলাই উত্তম মনে করছি!
জাযাকুমুল্লাহ..
370254
২৭ মে ২০১৬ সন্ধ্যা ০৬:০৪
হককথা লিখেছেন : জটিল ও সময়োপোযোগী একটা বিষয়। তবে বিষয়টা এত সহজ নয়, এর সমীকরণটাও অতি জটিল। বাংলাদেশের 'আভ্যন্তরীণ রাজনীতি'র নামে মুখে কুলুপ এঁটে থাকা 'মুসলিম দেশ' বিগত ছয়টি বৎসর, বিশেষ করে বললে বলতে হয়, বিগত সাড়ে পাঁচটি বৎসর পর্দার আড়ালে যে তৎপরতা চালিয়েছে, তা বাংলাদেশের জন্য কেবল যে নিস্কৃতয়তাই নয়, বরং তা বাংলাদেশ, তথা বাংলাদেশের ইসলামি আন্দোলনের জন্য ধ্বংসাত্বক। সউদি আরবের বিগত রাষ্ট্রদূতের ভূমিকা ছিল অত্যন্ত বেদনাদায়ক এবং হতাশাব্যঞ্জক। আজ হতে পাঁচ বৎসর আগে তারা যদি কেবলমাত্র একটা টেলিফোন করতো জায়গামত, তবে পুরো চিত্রই হতো অন্যরকম। তারা তা করেনি। মুসলিম বিশ্ব যদি ওআইসি তে একটা প্রস্তাব পাশ করাতো যুদ্ধাপরাধীর বিচারে স্বচ্ছতা নিশ্চিতে, অথবা আজকের তুরস্ক য ভূমিকাটা নিয়েছে, তারা যদি একটা বৎসর আগে সেটা নিতো, তা হলেও ঘটনাপ্রবাহে ভিন্নমাত্রা পেতো। আলজেরিয়া, সুদান, মিশরজুড়ে ইসামি আন্দোলনকে স্তব্ধ করে দেবার পরে আন্তর্জাতিক মহলের সামনে দ্রুত অগ্রসরমান একটি ইসলামি সামাজিক ও রাজনৈতিক আন্দোলন হিসেবে বাংলাদেশের ইসলামি আন্দোলনকে ধ্বংস করাটা জরুরী বিষয়। তা ছাড়া অতি দূর্বল ভারতের রাষ্ট্রীয় অখন্ডতা সংরক্ষণের জন্যই তার প্রতিবেশী রাষ্ট্রে ইসলামি সমাজের উদব্ভ এক বিরটা হুমকি। সেই হুমকিটা দূর করতে, ভারতের রাষ্ট্রীয় অখন্ডতা বজায় রাখতেই বাংলাদেশে ইসলামি আন্দোলনকে স্তব্ধ করে দেয়াটা জরুরী। (বস্তুত সেটা তারা পারবে কী না, সে প্রশ্ন পরে আলোচনার বিষয়।)

অবশ্য কারো কোনো দরকার ছিল না, বাংলাদেশের ভেতরে আলেম ওলামারা, জমিয়তাুল মোদাররিসিনের ব্যনারে যদি সম্মিলিত একটা আওয়াজও তুলতো, তা হলেও চিত্রটা ভিন্ন হতো। যারা মাদ্রাসা উন্নয়নের নামে বরাদ্দ নিয়ে এই ফাঁসিগুলো নীরবে দেখে গেছেন, এই সরকারের কাছেই তাদের জবাবদীহি করতে হবে, একটু ভিন্নভাবে। সময়টা বোধ হয় খুব বেশী দূরে নয়।

লেখকের কলমে ঘটনার গভীরে যাওয়ার স্বদিচ্ছা আছে, তবে এ বিষয়ে আরও বিশ্লেষণের প্রয়োজন ছিল। ধন্যবাদ।

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File