অন্যায়ের মধ্য দিয়ে যারা ক্ষমতা দখল করে তারা কখনো ন্যায়বিচার করতে পারে না’ বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা

লিখেছেন লিখেছেন কুয়েত থেকে ২৬ আগস্ট, ২০১৮, ০১:৩১:১৮ রাত

মানুষ সৃষ্টির সেরাজীব তথা আসরাফুর মাখলুকাত। কেন মানুষ সৃষ্টির সেরা এবং শ্রেষ্ট..? বিবেক বুদ্ধির কারনেই মানুষ সৃষ্টির সেরা। মহান আল্লাহ মানুষকে বিবেক বুদ্ধির ন্যায় অমূল্য সম্পদ দিয়ে মালামাল করেছেন, যাতে ন্যায় অন্যায় বুঝতে পারেন। যারা ন্যায় অন্যায় বুঝেও বুঝেনা তারাতো মানুষের মধ্যেই গন্যনয়। মহান আল্লাহ বলেন তারা পশুর ন্যায় বরং পশুর চেয়েও নিকৃস্ট।

বাংলাদেশের অবৈধ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তিনি মানুষ হিসেবে সত্য কথাটিই বলেছেন। যে ভাবেই হউক তিনি সত্য কথাটিই জাতির সামনে বলেছেন। কিনতু তিনিকি বৈধ ভাবে ক্ষমতায় এসেছেন..? এবং যা কর্ম কান্ড তিনি জাতির সাথে করলেন বা করছেন তা কি বৈধ ভাবে করছেন..?

তিনি হয়তো বিবেক তাড়িত হয়ে কথাগুলু বলে ফেলেছেন যে, অন্যায়ের মধ্য দিয়ে যারা ক্ষমতা দখল করে তারা কখনো ন্যায়বিচার করতে পারে না’ বলে মন্তব্য করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।এই কথাটি ১০০% সত্য এবং বর্তমানে তা ১০০% বাস্তবায়নও হচ্ছে। তিনি কত বাস্তবসম্মত কথাই না বলেছেন।

বিষয়: বিবিধ

৯৬৮ বার পঠিত, ৫ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

385811
২৬ আগস্ট ২০১৮ দুপুর ১২:০৪
ইয়াফি লিখেছেন : শেখ হাসিনা তাঁর অন্যায়, অবিচার কর্মকান্ডের জন্য ২০১৪ সালের ৫ই জানুয়ারীর মত একটা ভোটারবিহীন ভূঁয়া নির্বাচনের মাধ্যমে ক্ষমতাদখলকে দোষারূপ করছেন!
385814
২৬ আগস্ট ২০১৮ দুপুর ০২:০০
কুয়েত থেকে লিখেছেন : জি জনাব আপনার মন্তব্য টিক হাজার হলেও সে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী। জাজির জন্যই তিনি সত্যবাদি হতেই হবে। তাই অবৈধ সরকারের হয়েও সত্য কথাটি বলতে হয়েছে ধন্যবাদ আপনাকে লেখাটি পড়ার জন্য এবং মন্তব্য করার জন্য
385819
২৬ আগস্ট ২০১৮ সন্ধ্যা ০৭:১০
শেখের পোলা লিখেছেন : যিনি তীর ছোঁড়েন কস্মিন কালেও সেই তীর তাকেই বিঁধবে এ কথা ভাবেন না। তাই ওটা অন্যের জন্য বলেছেন আর নিজের সাফাই গাইছেন।
385822
২৭ আগস্ট ২০১৮ রাত ০১:৫৯
কুয়েত থেকে লিখেছেন : মুহতারাম কেমন যেন মনে হচ্ছে চোর নিজেই চিৎকার দিচ্ছে চোর ধরার জন্য। এই জাতির ভবিষ্যত কি হবে আল্লাহ্ ভালো জানেন আপনাকে ধন্যবাদ
386138
১৭ নভেম্বর ২০১৮ সকাল ১০:৫৩
কুয়েত থেকে লিখেছেন : আলকুরআন খুললেই নিজেকে চোর চোর মনে হয়। আমি নির্বোধ,আহাম্মক বুঝি কম। কিন্তু সূরা রোমের এক আয়াতে এসে চোখ আটকে গেল, সরাতে পারলাম না......"যেদিন কিয়ামত সংঘটিত হবে ,সেদিন অপরাধীরা বলবে-তারা দুনিয়াতে মুহুর্তকালের বেশী অবস্থান করেনি। এভাবেই তারা সত্য পথ থেকে বিচ্যুত হত।...(সূরা আর রোম,৫৫)

চোখ বন্ধ করলাম, ভাবতে থাকলাম আমাদের জীবনের পুরো সময় যেন কতটুকু ??? উত্তরের বদলে আবারো প্রশ্ন আসলো,,,,কোন সময়টুকু ?? উপভোগের সময়, নাকি জন্ম থেকে মৃত্যু পর্যন্ত সময় ?? আমি আবারো ভাবনায় পড়ে গেলাম.....যে সময়ে আমাদের জ্ঞানই তৈরী হয়নি বা পরিপূর্ণ হয়নি,,,সে সময়ে জন্মানোর অর্থই তো অর্থহীন ছিলো।....তার মানে জীবনের ব্যপ্তী আসলে কতটুকু !!

উত্তর পেয়ে গেলাম,,,জীবন বিষয়টা বুঝতে বুঝতেই তো প্রায় ২০ বছর লেগে যায়,,,,আর ওদিকে বয়স ৭০ পার হলে জীবন সম্পর্কে বুঝেও কোনো লাভ নেই। যার মুখে দাতই নেই,, তাকে গরুর হাড্ডি চিবাতে দিলে যা হয়,,,,এরকমই একটি অবস্থা ! আসলে জীবন হল ২০ বছর থেকে শুরু করে ৬৫/৭০ বছর পর্যন্ত। এরপর মানুষ সাধারণত সমাজের ,পরিবারের বোঝাতে রুপান্তরিত হতে থাকে। জীবন হল মাত্র ৪৫/৫০ বছরের। কি ভয়াবহ ব্যাপার ! এই তুচ্ছ,ক্ষুদ্র সময়টার জন্যে কি করছি ! দুনিয়া নিয়ে কত শত কাহিনী ! নিজের রবকেই ভুলে গেছি ! ভুলের পরও তার কাছে ক্ষমা না চেয়ে দম্ভে দম্ভে ঘুরে বেড়াই.....। যার ভালোবাসা আমাদের প্রতি সবচেয়ে বেশী, তার ভালোবাসা উপক্ষো করে এখানে সেখানে ঠোকর খেয়ে বেড়াই......যে সময় শেষ হয়ে আসছে,সে সময়ে কখনই ফেরৎ আসা যাবেনা....

তারপরও আমাদের রব ক্ষমাশীল,সুমহান,দয়ালু.....তার প্রতি সেজদাবনত হলাম.......।

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File