বিশ্ব ইজতেমা ও ইসলাম, সংক্ষিপ্ত বিশ্লেষণ

লিখেছেন লিখেছেন সত্যের সেনানী ১২ জানুয়ারি, ২০১৫, ১২:৩০:৩২ রাত



মানবতার মুক্তির পথ ইসলাম, শান্তির ধর্ম ইসলাম, প্রায় ১৪০০ শত বছর আগে মহানবী মোহাম্মদ সা: এর মাধ্যমে এই শান্তির ধর্মটি সারা বিশ্ব ব্যাপী ছডিয়ে পড়ে,

ইসলাম ধর্মের মধ্যে ৫ টি স্তম্ভ বা রোকন, যেমন কালিমা, নামাজ,রোজা,হজ্জ ও যাকাত,এই ৫ টি বিষয়ের উপর মুসলমানদের মুটামুটি ধারণা আছে, ধর্ম প্রাণ মুসলমান যারা আল্লাহকে ভয় করে তারা পালন করার চেষ্টা করে, এই চেষ্টার বিতর বত্তমানে হজ্জ সম্পর্কে আমাদের দেশের মুসলমানদের মধ্যে এক ধরনের ভ্রান্ত চিন্তা প্রবেশ করতেছে বিশ্ব ইজতেমার মাধ্যমে, তার কারণ হলো এই ইজতেমাটিকে আমাদের দেশের মানুষ না জেনে হজ্জের সাথে তুলনা করা শুরু করছে, লক্ষ লক্ষ মানুষ প্রতি বছর এটাকে ইসলামের মধ্যে বড় একটা ইবাদত মনে করে উপস্থিত হয়, কোরান হাদিস অনুযায়ী এটা বিদায়েতের সামিল,এক এক জন মানুষ যে ভাবে মন্তব্য শুরু করছে যাহা শিরকের সামিল, যদি এই দেশের মুসলমানরা ইসলামের সঠিক ধারণা না পায় তা হলে ভয়া বহ গোমরাহির মধ্যে প্রবেশ করবে, তাই আমাদের দেশের শিক্ষা ব্যবস্তার আমূল পরিবত্তন করে ইসলামী শিক্ষার প্রসার ঘটিয়ে মানুষদেরকে সঠিক পথের সন্ধান দিতে হবে, তা হলেই আমরা এই সমস্ত ভ্রান্ত আকিদা থেকে মুক্ত হতে পারব আল্লাহ আমাদের সঠিক ভাবে তার দিন বুঝার তাওফিক দান করুক" আমিন"

বিষয়: বিবিধ

১২৯৯ বার পঠিত, ৭ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

300220
১২ জানুয়ারি ২০১৫ রাত ১২:৪৫

A PHP Error was encountered

Severity: Notice

Message: Undefined offset: 10348

Filename: views/blogdetailpage.php

Line Number: 764

"> মুক্তিযুদ্ধের কন্যা লিখেছেন : তালেবান রাষ্ট কায়েম করতে হবে।
১২ জানুয়ারি ২০১৫ দুপুর ১২:০৫
243001
আমি মুসাফির লিখেছেন : যে দেশে ঈমানদারের সংখ্যা বাড়ে সে দেশে শরিয়তের প্রতিষ্ঠায় মোজাহিদদের সংখ্যাও বিপুলভাবে বাড়বে. সেটিই কাঙ্ক্ষিত। সেটি না হলে বুঝতে হবে প্রকৃত ঈমানদাররূপে বেড়ে ওঠায় দেশবাসীর মাঝে বিরাট সমস্যা আছে। সমগ্র মানবকুলে মুসলমান যে শ্রেষ্ঠ তা তো সে মিশন পালনের বরকতেই। মুসলান হওয়ার অর্থই মহান আল্লাহর পক্ষ নেয়া। আল্লাহর পক্ষে খাড়া হওয়ার অর্থ, শুধু তাঁর নাম ও দ্বীনকে বিশ্বময় প্রচার করার কাজে নামা নয়। বরং তাঁর শরিয়তি বিধানকে বিজয়ী করা। আর শরিয়তের প্রতিষ্ঠার মাঝেই তো ইনসাফ ও ন্যায়বিচারের প্রতিষ্ঠা। রাষ্ট্রের বুকে রাজার ক্ষমতা বা সার্বভৌমত্বের প্রমাণ তো তার আইন বা হুকুমের প্রতিষ্ঠায়। রাজার নির্দেশিত আইন বা হুকুমনামাহ যদি ডাস্টবিনে গিয়ে পড়ে তবে কি তার ইজ্জত থাকে? তেমনি জমিনের ওপর মহান আল্লাহর সার্বভৌমত্ব তো তাঁর নির্দেশিত শরিয়তের প্রতিষ্ঠায়। তাই শুধু সাহাবাদের যুগেই নয়, মুসলিম দেশে ইউরোপীয় কাফেরদের শাসন প্রতিষ্ঠার আগ পর্যন্ত প্রতিটি মুসলিম দেশে আইন বলতে বোঝাত শরিয়তি আইন। তাছাড়া শরিয়তের বিধান প্রতিষ্ঠা না পেলে কি ন্যায়বিচারের প্রতিষ্ঠা সম্ভব? শরিয়তের প্রতিষ্ঠা ছাড়া সুবিচার প্রতিষ্ঠা সম্ভব—সেটি বিশ্বাস করাই তো হারাম। সেটি সম্ভব হলে শরিয়তি বিধানের প্রয়োজনীয়তাটি কী? সেটি বিশ্বাস করলে পরম অবিশ্বাস ও অবজ্ঞা করা হয় মহান আল্লাহ তায়ালার কোরআনি বিধানের প্রতি। সেরূপ অবিশ্বাস ও অবজ্ঞার কারণে অবিশ্বাসী ব্যক্তিটি কাফেরে পরিণত হয়। কিন্তু সে শরিয়তের প্রতিষ্ঠা নিয়ে তাবলিগ জামাতের লোকদের সে আগ্রহটি কোথায়? তাছাড়া শরিয়ত প্রতিষ্ঠা করতে হলে রাষ্ট্রীয় ক্ষমতা নিতে হয়। সেটি যেমন শুধু দোয়া-দরুদে সম্ভব নয়, তেমনি ইজতেমায় লাখ লাখ লোকের সংখ্যা বাড়িয়েও নয়। তখন তো অপরিহার্য হয় মানব সভ্যতার সবচেয়ে শক্তিশালী প্রতিষ্ঠান তথা রাষ্ট্রের ওপর দখলদারি প্রতিষ্ঠা করা এবং সব রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানকে সুবিচারের প্রতিষ্ঠায় ও অন্যায় নির্মূলে কাজে লাগানো। নবীজী (সা.) হিজরতের পর কোনোরূপ বিলম্ব না করে সঙ্গে সঙ্গে রাষ্ট্র গড়েছেন এবং রাষ্ট্রপ্রধান হয়েছিলেন তো এমন দায়িত্ববোধ নিয়েই। নবীজী (সা.)-এর সে সুন্নতটিকে শক্তভাবে ধরে রেখেছিলেন খোলাফায়ে রাশেদা। ফলে যাদের জীবনে রাজনীতি নেই এবং রাষ্ট্রের বুকে ইসলাম প্রতিষ্ঠার আগ্রহও নেই তারা আলেম, আল্লামা বা বুজুর্গরূপে যতই পরিচিতি পান, তারা যে নবীজী (সা.)-এর সুন্নত থেকে দূরে তা নিয়ে কি সন্দেহ থাকে? অথচ বাংলাদেশে বহু আলেম, বহু নামাজি ও রোজাদার বেড়ে উঠেছে সে জাহেলিয়াত বা অজ্ঞতা নিয়ে। তাদের জীবনে আল্লাহর দ্বীনের পক্ষে সাক্ষ্যদানে যেমন আগ্রহ নেই, তেমনি আগ্রহ নেই ইসলামের পক্ষের শক্তির হাতে রাষ্ট্রীয় ক্ষমতা দেয়ায় এবং শরিয়তের প্রতিষ্ঠায়।
১২ জানুয়ারি ২০১৫ দুপুর ০১:৫৫
243005

A PHP Error was encountered

Severity: Notice

Message: Undefined offset: 10348

Filename: views/blogdetailpage.php

Line Number: 917

"> মুক্তিযুদ্ধের কন্যা লিখেছেন : দেখুন, আপনার আল্লার এসব দ্বীন/ফিন দিয়ে কাজ হবে। আধুনিক শিক্ষা অর্জন করে মানুষ হ্তে চেস্টা করেন।
300222
১২ জানুয়ারি ২০১৫ রাত ০১:০৯
সত্যের সেনানী লিখেছেন : না
300273
১২ জানুয়ারি ২০১৫ দুপুর ১২:৫০
আমি মুসাফির লিখেছেন : যে দেশে ঈমানদারের সংখ্যা বাড়ে সে দেশে শরিয়তের প্রতিষ্ঠায় মোজাহিদদের সংখ্যাও বিপুলভাবে বাড়বে. সেটিই কাঙ্ক্ষিত। সেটি না হলে বুঝতে হবে প্রকৃত ঈমানদাররূপে বেড়ে ওঠায় দেশবাসীর মাঝে বিরাট সমস্যা আছে। সমগ্র মানবকুলে মুসলমান যে শ্রেষ্ঠ তা তো সে মিশন পালনের বরকতেই। মুসলান হওয়ার অর্থই মহান আল্লাহর পক্ষ নেয়া। আল্লাহর পক্ষে খাড়া হওয়ার অর্থ, শুধু তাঁর নাম ও দ্বীনকে বিশ্বময় প্রচার করার কাজে নামা নয়। বরং তাঁর শরিয়তি বিধানকে বিজয়ী করা। আর শরিয়তের প্রতিষ্ঠার মাঝেই তো ইনসাফ ও ন্যায়বিচারের প্রতিষ্ঠা। রাষ্ট্রের বুকে রাজার ক্ষমতা বা সার্বভৌমত্বের প্রমাণ তো তার আইন বা হুকুমের প্রতিষ্ঠায়। রাজার নির্দেশিত আইন বা হুকুমনামাহ যদি ডাস্টবিনে গিয়ে পড়ে তবে কি তার ইজ্জত থাকে? তেমনি জমিনের ওপর মহান আল্লাহর সার্বভৌমত্ব তো তাঁর নির্দেশিত শরিয়তের প্রতিষ্ঠায়। তাই শুধু সাহাবাদের যুগেই নয়, মুসলিম দেশে ইউরোপীয় কাফেরদের শাসন প্রতিষ্ঠার আগ পর্যন্ত প্রতিটি মুসলিম দেশে আইন বলতে বোঝাত শরিয়তি আইন। তাছাড়া শরিয়তের বিধান প্রতিষ্ঠা না পেলে কি ন্যায়বিচারের প্রতিষ্ঠা সম্ভব? শরিয়তের প্রতিষ্ঠা ছাড়া সুবিচার প্রতিষ্ঠা সম্ভব—সেটি বিশ্বাস করাই তো হারাম। সেটি সম্ভব হলে শরিয়তি বিধানের প্রয়োজনীয়তাটি কী? সেটি বিশ্বাস করলে পরম অবিশ্বাস ও অবজ্ঞা করা হয় মহান আল্লাহ তায়ালার কোরআনি বিধানের প্রতি। সেরূপ অবিশ্বাস ও অবজ্ঞার কারণে অবিশ্বাসী ব্যক্তিটি কাফেরে পরিণত হয়। কিন্তু সে শরিয়তের প্রতিষ্ঠা নিয়ে তাবলিগ জামাতের লোকদের সে আগ্রহটি কোথায়? তাছাড়া শরিয়ত প্রতিষ্ঠা করতে হলে রাষ্ট্রীয় ক্ষমতা নিতে হয়। সেটি যেমন শুধু দোয়া-দরুদে সম্ভব নয়, তেমনি ইজতেমায় লাখ লাখ লোকের সংখ্যা বাড়িয়েও নয়। তখন তো অপরিহার্য হয় মানব সভ্যতার সবচেয়ে শক্তিশালী প্রতিষ্ঠান তথা রাষ্ট্রের ওপর দখলদারি প্রতিষ্ঠা করা এবং সব রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানকে সুবিচারের প্রতিষ্ঠায় ও অন্যায় নির্মূলে কাজে লাগানো। নবীজী (সা.) হিজরতের পর কোনোরূপ বিলম্ব না করে সঙ্গে সঙ্গে রাষ্ট্র গড়েছেন এবং রাষ্ট্রপ্রধান হয়েছিলেন তো এমন দায়িত্ববোধ নিয়েই। নবীজী (সা.)-এর সে সুন্নতটিকে শক্তভাবে ধরে রেখেছিলেন খোলাফায়ে রাশেদা। ফলে যাদের জীবনে রাজনীতি নেই এবং রাষ্ট্রের বুকে ইসলাম প্রতিষ্ঠার আগ্রহও নেই তারা আলেম, আল্লামা বা বুজুর্গরূপে যতই পরিচিতি পান, তারা যে নবীজী (সা.)-এর সুন্নত থেকে দূরে তা নিয়ে কি সন্দেহ থাকে? অথচ বাংলাদেশে বহু আলেম, বহু নামাজি ও রোজাদার বেড়ে উঠেছে সে জাহেলিয়াত বা অজ্ঞতা নিয়ে। তাদের জীবনে আল্লাহর দ্বীনের পক্ষে সাক্ষ্যদানে যেমন আগ্রহ নেই, তেমনি আগ্রহ নেই ইসলামের পক্ষের শক্তির হাতে রাষ্ট্রীয় ক্ষমতা দেয়ায় এবং শরিয়তের প্রতিষ্ঠায়।
300292
১২ জানুয়ারি ২০১৫ দুপুর ০৩:৪৮
সত্যের সেনানী লিখেছেন : আমি মুসাফির ভালো লাগলো ধন্যবাদ
300334
১২ জানুয়ারি ২০১৫ রাত ১০:৩১
আবু জান্নাত লিখেছেন : ভাই নিজেদের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে বাড়াবাড়ি না করে নাস্তিকদের বিরুদ্ধে সোচ্ছার হোন, দেখলেন তো আপনাদের বাড়াবাড়িতে নাস্তিক কন্যাটি কি মন্তব্য ছুড়ে দিল।

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File