হিজাব পড়ায় ক্লাস থেকে ছাত্রীদের বের করে দিলেন শিক্ষিকা।

লিখেছেন লিখেছেন রাঙ্গামাটির জামাই ০৭ ফেব্রুয়ারি, ২০১৪, ১২:৫১:১৮ দুপুর

হিজাব পড়ায় ক্লাস থেকে ছাত্রীদের বের করে দিলেন শিক্ষিকা।

কতবড় কুত্তার জাত হলে এমন কাজ করতে পারে। অবশ্যই পর পুরুষের সাথে যৌনলিলায় মেতে উঠে যারা তাদের কাছ থেকে এর চাইতে বেস্শী আর কি আশা করা যায়। তবে আফসোস এই বেশ্যাপাড়ার মাগীগুলো বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক। অবশ্যই আমি বলছি না ঐ শিক্ষিকা একটা বেশ্যা। কিন্তু, তিনি যে কাজ করেছেন সেটা একমাত্র বেশ্যারায় পারে।

বিষয়: রাজনীতি

১৪১৩ বার পঠিত, ৫ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

174173
০৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ দুপুর ০১:১৪
গৃহস্থের কইন্যা লিখেছেন : ঠিক করেছে, বোরখাওলীদের আবার কিসের ক্লাস??
174177
০৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ দুপুর ০১:৪৬
মোহাম্মদ ফখরুল ইসলাম লিখেছেন : আলোচনায় দেখতে পাচ্ছি :
শিক্ষিকা বলেছেন : " এসব মেয়েদের ক্লাস নেবে তেঁতুল হুজুররা। আমি যাদের পড়াবো তাদেরকে সালোয়ার কামিজ অথবা শাড়ি পরে আসতে হবে।"

এই ক্ষেত্রে আমার অভিমত :
১. তেতুল হুজুরী পতিষ্ঠানে মেয়েরা পড়তে যায়নি । সুতরাং তেতুল হুজুরের কাছে পড়ার প্রশ্নই আসে না ।

তবে তেতুল হুজুরী পোষাকও এযুগে গ্রহণযোগ্য নয় । নিকাব, কালো বোরকা ( আবয়ায়া ও জিলবাব )এবং হাত মোজা - পা মোজা তেতুল হুজুরী পোষাক । শিক্ষিতা ও রুচিমীল মেয়েদের উচিত এমন পোষাক বর্জন করা ।


সালোয়ার কামিজ অথবা শাড়ি পড়ে ইসলামের নীতিমালা মেনে পর্দা করা যায় । আমি এই দুই লেখায় কীভাবে সালোয়ার কামিজ অথবা শাড়ি পড়ে ইসলামের নীতিমালা মেনে পর্দা করা যায় তা তুল ধরেছি :
১.স্কুল-কলেজ-বিশ্ববিদ্যালযের মেয়েদের হিজাবী হওয়ার সহজ কৌশল http://www.onbangladesh.net/blog/blogdetail/detail/1864/fakhrul/37577

২. বিয়ের কনের শাড়ি পড়ার ধরণ কেমন হওয়া উচিত এবং কনের করণীয় দিকগুলো
http://www.onbangladesh.net/blog/blogdetail/detail/1864/fakhrul/35888

আরো জানার জন্য এই পেজগুলো দেখুন :

1.https://www.facebook.com/SareeHijab

2.http://www.facebook.com/SalwarKameezHijab

3.http://www.facebook.com/SelfdefenseTechniquesForFemales

4. http://bangladeshi-orna.blogspot.com/


আমাদের মনে রাখতে হবে ,ইসলাম কোন নির্দিষ্ট পোষাককে বাধ্যতামূলক করে দেয়নি । কিছু সংগঠণ ও তেতুল হুজুরীরা মেয়েদের বোরকা ও নিকাব ফরজ বা ওয়াজিব মনে করে থাকে । আমাদের উচিত এই বদ্ধমূল ধারনা পরিবর্তন করা ।

আলোচনায় দেখতে পেলাম :
সংশ্লিষ্ট বিভাগ সূত্রে জানা যায়, অধ্যাপিকা খুরশিদা বেগমের ক্লাসে ছাত্রীরা ওড়না দিয়ে মাথা ঢেকে রাখলেও তাদের নিয়ে কটূক্তি করেন তিনি।

তার উত্তরে বলছি : এই কথা বা ওড়না সঠিক পড়ায় বাধা দেওয়া চরম ইসলামবিরোধী কাজ । ইসলামের আইন অনুযায়ী । এই কাজের শাস্তি মৃত্যুদন্ড । যেহেতু বাংলাদেশে ইসলামী আইন চালু নেই । সেজন্য আমি এই শিক্ষিকার প্রচলিত আইনে শাস্তি দাবি-সহ বিশ্ববিদ্যালয় হতে বহিস্কারই নয়, সারা বাংলাদেশের কোথাও যেন এই মহিলা পড়াতে না পারেন সেজন্য কার্যকর ব্যবস্হা গ্রহণ করার দাবি জানাচ্ছি । আর এব্যাপারে আমাদের সোচ্চার প্রতিবাদী হতে হবে । উপরন্তু সারা বাংলাদেশে আওয়ামী শাসন আমলে এধরনের পাচশতাধিক ঘটনা ঘটেছে । এসব ঘটনার সুষ্ঠ তদন্ত সাপেক্ষে বিচার কার্যক্রম চালু করার জন্য সবাইকে সচেতন ও প্রতিবাদী হওয়ার আহবান জানাচ্ছি ।
174211
০৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ দুপুর ০৩:৪৫
ভিশু লিখেছেন : হিজাব সুস্থ্য-সভ্য মানুষদের অধিকার! এটি নারীদের বিষয় হলেও পুরুষদের অনেক ভূমিকা রয়েছে এখানে! রাঙ্গামাটির জামাইসহ সবারই আরো এগিয়ে আসতে হবে এক্ষেত্রে! ধন্যবাদ আপনাকে... Big Hug Happy Good Luck Rose
174249
০৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ বিকাল ০৫:২৮
হতভাগা লিখেছেন : ''কতবড় কুত্তার জাত হলে এমন কাজ করতে পারে। অবশ্যই পর পুরুষের সাথে যৌনলিলায় মেতে উঠে যারা তাদের কাছ থেকে এর চাইতে বেস্শী আর কি আশা করা যায়। তবে আফসোস এই বেশ্যাপাড়ার মাগীগুলো বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক। অবশ্যই আমি বলছি না ঐ শিক্ষিকা একটা বেশ্যা। কিন্তু, তিনি যে কাজ করেছেন সেটা একমাত্র বেশ্যারায় পারে।''

০ জামাই বাবাজি তো খুব চমতকার কিছু শব্দ আমদানি করেছেন ।
174273
০৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ সন্ধ্যা ০৭:৩৬
শেখের পোলা লিখেছেন : মাথা ঠাণ্ডা রাখুন৷ রুচিশীল ভাষায় লিখুন৷ দায়ীদের নরম মেজাজের হতে হয়৷ ঝগড়া করলেও ভদ্র ভাবে করতে হয়৷ ধন্যবাদ৷

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File