দুদক আইনজীবী অ্যাড. খুরশিদ আলম খান বলেন, পাপুলের ব্যাপারে কোনো অভিযোগের তদন্ত করতে কোনো বাধা থাকবে না।কূটনৈতিক পাড়ায় তার স্ত্রী সংরক্ষিত নারী আসনের সংসদ সদস্য সেলিনা ইসলামের নামে কেনা বাড়িতে থাকে দুই গৃহকর্মী।গুলশান-১ এ স্ত্রী ও মেয়ের নামে ৩ হাজার স্কয়ার ফিটের দুটি ফ্ল্যাট।
বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় রয়েছে ৬ তলা বাড়ি। এছাড়াও পাপুলের নিজ সংসদীয় এলাকা ও রায়পুরে রয়েছে অঢেল সম্পদ।
পাপুল ৫০ কোটি টাকার শেয়ার কিনে এনআরবি কমার্শিয়াল ব্যাংকের পরিচালক হয়েছেন । এই ব্যাংকের মাধ্যমে ১ হাজার ৪০০ কোটি টাকা অবৈধভাবে বিভিন্ন দেশে পাচার করেছেন।
২০১৬ সালে বাংলাদেশ থেকে ২৮০ কোটি টাকা হুন্ডি ও বিভিন্ন ব্যক্তির ব্যাংক হিসাবের মাধ্যমে পাচার করেছেন বলে অভিযোগ তদন্ত করছে দুদক।
পরিচালক হয়েও বেআইনীভাবে ইউসিবিএল ব্যাংক থেকে ১ হাজার ২শ কোটি টাকার ব্যাংক গ্যারেন্টি ইস্যু করে সুবিধাভোগ করেন ।
গত ১৭ জুন মানব ও অর্থপাচারের অভিযোগে কুয়েত পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হন সংসদ সদস্য পাপুল।
সময় টিভিকে সিআইডির ডিআইজি ইমতিয়াজ আহমেদ বলেন, মানবপাচার নিয়ে তো মামলা হয়েছে, এখন অর্থপাচার নিয়েও তদন্ত শুরু হয়েছে। উৎস পেলেই সিআইডি মামলা করবে। সম্পাদনা : রায়হান রাজীব
পাঠক মন্তব্য
সকল মন্তব্য দেখার জন্য ক্লিক করুন