Updf ও jss এলাকাদখল নিয়ে অস্ত্রবাজি মরছে সাধারণ মানুষ। মানবাধিকারের চোখে কালো চশমা।

লিখেছেন লিখেছেন মোহাম্মদ খোরশেদ আলম ০৮ ডিসেম্বর, ২০১৪, ০৩:০৭:৪০ রাত

দীর্ঘদিন

ধরে ইউপিডিএফ ও

জেএসএস এলাকায়

আধিপত্য

বিস্তারে

ভাতৃঘাতি

সংঘাতে লিপ্ত। গত



বছরে

মানিকছড়ি ও

লক্ষ্মীছড়ির অর্ধশত

পাহাড়ে

গ্রামের নিয়ন্ত্রণ

নিতে এসব শসস্ত্র

সন্ত্রাসীদের

হাতে

নির্মমভাবে

প্রাণ

দিতে

হয়েছে ২২

তরুণ যুবককে।

সর্বশেষ গত

শনিবার স্কুল

শিক্ষক

চিংসামং

চৌধুরী ও

সন্ত্রাসীদের ব্রাশ

ফায়ারে জীবন

দিলেন! আর

হত্যাকান্ডকে ঘিরে

উত্তপ্ত

হচ্ছে এলাকা।

পুলিশ ও স্থানীয়

সূত্রে জানা গেছে,

খাগড়াছড়ির

বিভিন্ন

উপজেলায়

ইউপিডিএফ ও

জেএসএস আধিপত্য

বিস্তার

নিয়ে

ভাতৃঘাতি

সংঘাত,

চাঁদাবাজি



হানাহানিতে লিপ্ত।

তারা

এলাকার

নিরিহ গ্রামবাসী,

কৃষক, ব্যবসায়ী,

রাজনীতিবিদকে

অপহরণ,

হত্যা, গুম

করে চলেছে।

মানিকছড়ি ও

লক্ষ্মীছড়ি উপজেলার

অর্ধশত

গ্রামে

চলছে

অঘোষিত শসস্ত্র

মহড়া।

ফলে গত ৫

বছরে দু’উপজেলায়

এসব সন্ত্রাসীদের

হাতে প্রাণ

দিতে হয়েছে অন্তত

২২ যুবককে! এদের

মধ্যে ২১ জনই

জেএসএসের সক্রীয়

সমর্থক ও নেতা।

সর্বশেষ গত

শনিবার

মানিকছড়ির

কলেজিয়েট

উচ্চ

বিদ্যালয়ের

প্রতিষ্ঠাতা

প্রধান

শিক্ষক

চিংসামং

চৌধুরী ও

এসব সন্ত্রাসীদের

ব্রাশ

ফায়ারে

বলি হলেন!

এ নিয়ে শিক্ষক

সমাজ থেকে শুরু

করে সর্ব শ্রেণির

মানুষ এখন

প্রতিবাদমুখর।

খোঁজ

নিয়ে

জানা গেছে,

লক্ষ্মীছড়ির তুনরাম

পাড়া,বৈদ্য পাড়া,

শুকনাছড়ি,

মুক্তাছড়ি,

নারান্যছড়ি,

লেলাং

বড়পাড়া,

কুতুবছড়ি, বিনাজুরী,

বর্মাছড়ির মুখপাড়া,

গরমছড়ি,

কুতুবছড়ির

লম্বাটিলা,

লক্ষ্মীছড়ি

সদর,

যতিন্দ্র

কার্বারীপাড়া,

মরাচেঙ্গী মূখপাড়া,

গলাছড়ি,

ডাইনে

লক্ষ্মীছড়ি,

বড়

মোড়া

,ঢালা মোড়া,

কলাছড়ির ছোট ধুরং,

বক্যাছড়ি,

হাজাছড়ি,

নাভাঙ্গা,

চাইল্যাতলী,

রান্যামাছড়া,

বাগানপাড়া,

দেওয়ান পাড়া,

দুরছড়ি, বানর

কাটা এবং

মানিকছড়ির

কালাপানি,

ছদুরখীল,

বাটনাতলী,

সেম্প্রুপাড়া,

তবলাপাড়া,

পাগলাপাড়া,

টিলাপাড়া,

থলিপাড়া,

লিপি

পাড়া,

বাইখোলা পাড়া,

ফকিরনালা,

ওয়াকছড়ি,

হাফছড়ি,

গাইদং,

লাপাইদংপাড়া,

দোছড়িপাড়া,

মলঙ্গীপাড়াসহ

অর্ধশত

গ্রামে সন্ত্রাসীদের

অভয়ারণ্য! এসব

গ্রামের

চলছে

ওদের

অঘোষিত শাসন!

এলাকার নিরিহ

কৃষক ,সৃজিত বাগান

মালিক ও

সড়কে চলাচলরত

যানবাহন

এমনকি ভূমি বিক্রির

ক্রেতা-বিক্রেতার

নিকট

থেকে

বিক্রিত

টাকার ওপর ১০

শতাংশ চাঁদা আদায়

চললেও প্রশাসন

যেন নির্বিকার।

ফলে সন্ত্রাসীদের

দাপট বেড়েই

চলেছে আর

এতে জীবন

দিতে হচ্ছে নিরিহ

গ্রামবাসী ও

শিক্ষককে!

গত ৫ বছরে এ

এলাকায়

সন্ত্রাসীদের

হাতে

যারা প্রাণ

দিয়েছেন তাদের

মধ্যে জেএসএসের

অনিল চাকমা,

কৃপামুস চাকমা, ভরত

চাকমা,

পেসকা

মারমা,

মনায়া চাকমা,

শান্তিময় চাকমা,

সুজল চাকমা,

আলো বরণ চাকমা,

গপোয়া চাকমা,

শুকরসেন চাকমা,

উমং মারমা,

পাইলা মারমা,

রাজা মারমা,

নারায়ণ মারমা, জয়

কুমার চাকমা,

চিরনজিৎ চাকমা,

লাগ্যা চাকমা,

সনপ্রু মারমা ,নীপ্রু

চাই মারমা,

নাইদ্যা মারমা, মো.

ইউচুপ মিয়া ও

শিক্ষক

চিংসামং

চৌধুরী।

এসব হত্যাকান্ড

ঘটনা ঘটলেও

দু’তিনটি ঘটনায়

অজ্ঞাতনামা

সন্ত্রাসীদের

নামে

মামলা হলেও

সন্ত্রাসীরা রয়েছে

এখনো ধরাছোঁয়ার

বাহিরে।

উপজেলা

জেএসএস

নেতা

ধীমান

চাকমা ও জ্যোতিষ

দেওয়ান উল্লেখিত

নিহতদের নিজেদের

কমী ও সমর্থক

দাবী করে

হত্যাকান্ডের জন্য

লক্ষ্মীছড়ি

ইউপিডিএফকে দায়ী

করেছে। কিন্তু

ইউপিডিএফের তথ্য

ও প্রচার-

প্রচারণা বিভাগের

নিরণ চাকমা এসব

হত্যাকান্ডে তাদের

সম্পৃক্ততা অস্বীকার

করে বলছেন

জেএসএসের

নিজেদের

অর্ন্তদ্বন্দ্বের

কারণে

এসব

হত্যাকান্ড ঘটেছে।

অহেতুক যে কোন

ঘটনায়

ইউপিডিএফকে

দায়ী

করা জেএসএস

নেতাদের

অভ্যাসে

পরিণত

হয়েছে। রামগড়

সার্কেলের

এ.এস.পি

মো.

শাহাজাহান শিক্ষক

হত্যাকান্ডের

ব্যাপারে

বলেন,

সন্ত্রাসীরা যতই

শক্তিশালী হোক

তথ্য পেলে পুলিশ

ওদেরকে ধরতে

সর্বদা প্রস্তুত

রয়েছে।

বিষয়: বিবিধ

১২০৯ বার পঠিত, ০ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File