র‍্যাগ ডে

লিখেছেন লিখেছেন গাজী সালাউদ্দিন ১২ ডিসেম্বর, ২০১৪, ০৭:২৭:৫৬ সন্ধ্যা



কলেজ বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ুয়াদের জন্য র‍্যাগ ডে সুপরিচিত শব্দ। কলেজ বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষাজীবন সমাপ্তিতে পালিত আনন্দ উৎসবের নাম র‍্যাগ ডে। আসলেই কি আনন্দ উৎসবের নাম র‍্যাগ ডে? চলুন র্যা গ ডে’র কিছু শাব্দিক অর্থ জেনে নেই এবং অর্থের সাথে বাস্তব প্রয়োগের মিল খুজে নেই। র্যা গ অর্থঃ জ্বালাতন করা, রসিকতার নামে কারো উপর অত্যাচার করা, অত্যাধিক হৈহুল্লোরের মাধ্যমে আনন্দ প্রকাশ করা, ন্যকড়া, ত্যানা বা টুকরা কাপড়, পুরোনো ছেড়া কাপড়, অগোছালো পোশাক পরিহিত ব্যক্তি ইত্যাদি।

র‍্যাগ অর্থ রসিকতার নামে কাওকে জ্বালাতন বা অত্যাচার করা। র‍্যাগ ডে মানে হলে জ্বালাতন বা অত্যাচারের দিন। যারা পাশাত্য অপসংস্কৃতির আগ্রাসনে ত্যাক্ত বিরক্ত, আনন্দের নামে কান্ডজ্ঞানহীন বাড়াবাড়ি যাদের অপছন্দ, ঢোল বাদ্য বাজনা, বেশরম ছেলেমেয়েতে রঙ নিয়ে মাখামাখি, ছেলেমেয়ের একি পোশাকে নাচানাচি যাদের অসস্তির কারণ তাদের জন্য দিনটি জ্বালাময়, অত্যাচারিত হওয়ার দিন। এই দিনে অনেক রক্ষণশীল ভাই বোনের লজ্জা, রুচিশীলতা, পর্দানশীলতা রসিকতার ধোকায় অত্যারিত, স্বকীয়তার পতন, ভালমানুষির পরাজয় হয়। ভুলে যায়, একদিন কেন, এক মুহুর্তের জন্যও জেনে বুঝে সীমালঙ্গন অমার্জনীয়। বাদ্য-বাজনা, হিন্দী-ইংলিশ গানের গগণবিদারী আওয়াজে ক্যাম্পাস রঙ্গমঞ্চে পরিণত। ছাত্রদের স্যারের লেকচারে মনোযোগ আসে না। পরীক্ষার হলে স্বাভাবিক পরিবেশ বিঘ্নিত। তাহলে এটা জ্বালাতন অথবা অত্যাচার দিবস নয়?



র‍্যাগ মানে অত্যাধিক হৈহুল্লোর করে আনন্দ প্রকাশ। আর র‍্যাগ ডে মানে আনন্দের দিন। বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষাজীবন সমাপ্তিতে পালিত হয় আনন্দ দিবস!!! বিদায়ের দিনে চোখের জলের পরিবর্তে এতো আনন্দ কেন? পরাধীনতা থেকে মুক্তির আনন্দ? বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনাটা কি এতোদিন কাধে বোঝা হয়ে ছিল? র‍্যাগ ডে হয় সাধারণত ক্লাসের শেষ দিন। বাধ ভাঙ্গা উল্লাসের বহিঃপ্রকাশ ঘটে কিছুতে সফলতার পর। ক্লাস শেষ, যুদ্ধ শেষ হয়নি, পরীক্ষা আর রেজাল্ট এখনো বাকী, ফলাফল ভাল খারাপ দুটোই হতে পারে, রেজাল্ট খারাপে আজকের আনন্দ বিষাদে রুপ নিতে পারে তবু এতো আনন্দ আসে কোথা থেকে?

বিদায়ে মন থাকবে ভারাক্রান্ত, আবেগে আপ্লুত, ক্ষমার গুনে গুনান্বিত, উপদেশ পরামর্শ দান এবং গ্রহণে মন উচাটন। মাদ্রাসায় ক্লাস শেষে বিদায় অনুষ্ঠান শুরু কোরআন তিলাওয়াত, ইসলামী সঙ্গীত গাওয়ার মধ্য দিয়ে। বিদায়ী ছাত্রদের পক্ষ থেকে এক বা একের অধিক ছাত্র বক্তব্য রাখে। শিক্ষকদের অক্লান্ত পরিশ্রমের সকৃতজ্ঞতা স্বীকার, সজ্ঞানে অথবা অবচেতন মনে শিক্ষকদের প্রতি বেয়াদবীর জন্য চোখের জল ছেড়ে ক্ষমা পাওয়ার আকুলতা, (মনে পড়ে কথা বলতে গিয়ে আমার গলা ধরে আসে, কান্নায় চোখ ভিজে যায়), অনুষ্ঠানস্থল আবেগ ঘন হয়ে উঠে। ক্লাসমেইট, ছোট বড় সব ছাত্রছাত্রীদের কাছে ক্ষমা চাওয়া যা চলার পথে কারণে অকারণে হয়ে থাকবে, দোয়া কামনা সর্বোপরি আল্লাহর অনুগ্রহ কামনা করে বক্তব্য শেষ হয়। তারপর আসে সিনিয়র বড় ভাইয়েরা যারা বক্তব্যে বিদায়ী ছাত্রদের উপদেশ পরামর্শ দান এবং সাফল্য কামনা করে। সবশেষে শিক্ষকরা বক্তব্য রাখে, ছাত্রদের প্রতি তাদের প্রচেষ্টা যেন ফলদায়ক হয় সেই দোয়া এবং আশীর্বাদ করে। তারপর দোয়া দুরুজ, তসবিহ তাহলীল, কান্নাকাটির মোনাজাত শেষ করে কোলাকোলি করার মধ্য দিয়ে শেষ হয় বিদায়ী অনুষ্ঠান। অতঃপর মিষ্টি বিতরণ, তাতে পরস্পরকে খাইয়ের দেয়ার মুহুর্ত কখনো ভুলে যাবার নয়, পরিমিত দুষ্টামী ক্লাস্মেইটদের পরস্পরের কাছে ভাললাগার কারণ হয়ে রয়।

শুধু মাদ্রাসায় নয়, আশে পাশের স্কুল কলেজেও দেখি তেমনি মিলাদ মাহফিলের আয়োজন হয় বিদায়ী অনুষ্ঠানে।ছাত্ররা পরস্পর এবং শিক্ষকদের নিকট নিজেদের ভুলগুলোর জন্য ক্ষমা চেয়ে নেয় আর শিক্ষকরা আশীর্বাদ করে, ছাত্ররা চোখের জলে উক্ত প্রতিষ্ঠান কে বিদায় জানায়। বিদায় অনুষ্ঠানের দাবীতো এটাই, বিদায়ের নামে অনাচার কাম্য নয়। কখনো আমাদের আনন্দঘন পরিবেশে কাওকে বিদায় জানানো যৌক্তিক মনে হয়, ভাল কথা, অন্যেরা নেচে গেয়ে বিদায়ীদের হাসি খুশিতে বিদায় জানাবে, কিন্তু বিদায়ীরা নিজেরাই যখন নাচানাচি করে তখন বিদায় অনুষ্ঠান ঠিক কাদের জন্যও হয়? সবাইকে ছেড়ে যাচ্ছে বলে তাদের খারাপ কথা, একসাথে চলতে গেলে মনোমালিন্য হওয়া স্বাভাবিক, কিছুদিন পর সবাই নানান পেশায় চলে যাবে, চাইলেও সহজে সাক্ষাত মিলবেনা, এইতো উত্তম সুযোগ সকল অহমিকা ঝেড়ে মুছে অতীতে ঘটে যাওয়া সব ভুল ত্রুটির ক্ষমা চাওয়া, এইদিনে কেও ক্ষমা না করে পারেনা! খোশ গল্প, পরবর্তী গন্তব্য কোথায় তা নিয়ে পারস্পরিক আলাপ আলোচনা, ভাল কিছু খাবারের আয়োজন করার পর মনে রাখার জন্য আর বেশি কি দরকার?

অনুকরণে আমাদের মারাত্মক বাড়াবাড়ি। পশ্চিমারা কখনো আমাদের ভাল চায়নি, চাইবেওনা তবু গোগ্রাসে গিলছি তাদের ছুড়ে মারা উচ্ছিট্ট। প্রয়োজনে শত্রুর কাছ থেকেও বিদ্যা বুদ্ধি, কৌশল রপ্ত করা যায় শত্রুকেই ঘায়েল করতে, শত্রুর পা লেহনের জন্য নয়। পশ্চিমা দেশে র‍্যাগ ডে পালন হয় আমাদের ও করতে হবে! তাতে কি কল্যাণ? ভাবিনা, শুধুই বিনোদনেই ডুবে থাকি। তাতে আমাদের আদর্শ, নীতি নৈতিকতা, ইসলামী মূল্যবোধ, দেশীয় সংস্কৃতির কতটা ক্ষতি হচ্ছে সেদিকে ক্ষণিকের তরে হলেও দৃষ্টিপাত করার অবসর কোথায়! আনন্দের ঘোরে আমাদের বিবেক নিস্ক্রীয়। কিন্তু এথিকস নিয়ে ভূড়ি ভূড়ি লেকচার আমাদের শোনানো হয়।

র‍্যাগ অর্থ ত্যানা, অগোছালো পোশাক পরিহিতা ব্যাক্তি। আজকাল র্যাকগ ডেতে যা হয় তা অনাচার আর অসুস্থ বিনোদন ছাড়া আর কিছু নয়। এইদিনে সবাই বেশামাল হয়ে পড়ে। র‍্যাগ ডে আর হিন্দুদের হোলি উৎসবের মাঝে তফাত থাকেনা। রঙ চং মেখে এক একটা যেন গোবরের স্তুপ থেকে উঠে আসা সাক্ষাত ভূত প্রেত। র‍্যাগ অর্থ যদি হয় অগোছালো পোশাক পরিধান তবে র‍্যাগ ডে মানে হল অগোছালো পোশাক পরিধানের দিন, কে কত অগছালো পোশাক পরতে পারে তা নিয়ে প্রতিযোগিতায় চলে। ছেলেমেয়ে এক রঙয়ের পোশাক কখনো টি শার্ট পড়ে নেচে গেয়ে বারবার ক্যাম্পাস প্রদক্ষীণ করে, তাদের শরীরের প্রদর্শনী করে।



মেয়েদের মেয়ে করে সৃস্টি করা আল্লাহর পক্ষ থেকে চরম বৈষম্য। মেয়েদের কেন মাসে মাসে বিরক্তিকর বিশেষ সময় পার করতে হবে, কেন গর্ভে বাচ্ছা ধরতে হবে, কেন বিশেষ অংগগুলো বড় চাদর আর রুপ লাবন্যে ভরা পুরো শরীর কে বোরখা দিয়ে ঢেকে নিতে হবে! সেলোয়ার কামিজ কেন পড়তে হবে! এইসব কিনা নারীর প্রতি বিধাতার পক্ষ থেকে চরম বৈষম্য। তাই নারীরা আজ জেগেছে, সেলোয়ার কামিজ উড়না, বোরখা ফেলে দিয়ে ছেলেদের প্যান্ট, শার্ট, গেঞ্জি পরে, ছেলেদের মত করে লম্বা কদমে হাঁটে। হোটেল রেস্টুরেন্ট, রেস্তোরাঁয় অবাধ যাতায়াত করে, সিগারেট মুখে পায়ের উপর পা তুলে পুরুষালী স্টাইলে ধোয়া ছাড়ে, খেলাধুলায় ছেলেদের মতই হাফপ্যান্ট পড়ে আর গেঞ্জি পড়ে উরু দেখাচ্ছে, রাত দুপুরে বুক ফুলিয়ে হেঁটে পুরুষের মত সমসাহসের জানান দেয়, পুরুষ রাতে বাহিরে থাকলে কথা উঠেনা নারীরা বাহিরে থাকলে কথা উঠবে কেন তাই তারাও বাহিরে রাত যাপন করে।

এ সবি পুরুষ হওয়ার অদম্য প্রচেষ্টা। আল্লাহ প্রদত্ত পুরুষ তথা পৌরুষত্বের বিপরীতে তৈরি হচ্ছে আরেকটা কৃত্তিম পুরুষ(নারীর পুরুষ হয়ে ঊঠা)। নারী এখানে অনুপস্থিত, কৃত্তিম পুরুষ আর আসল পুরুষের দ্বন্দ্বের ফল আজকের সমাজে পরকীয়ার বিষাক্ত ছোবল, মেয়ের দাবী বাবা ধর্মান্ধ গোঁড়া, বাবার দাবী মেয়ে নষ্ট হয়ে গেছে, পুরুষ ঘরকুনো আর নারীর সর্বত্র অবাধ বিচরণ। র‍্যাগ ডে সহ বিভিন্ন সামাজিক সেবা প্রদানে ছেলে মেয়ে সবাই অভিন্ন টি শার্ট পরে, কিন্তু সেবা প্রদানে পোশাকের কি সম্পর্ক? মেয়েরা মেয়েদের পোশাক পরে সেবা প্রদানে সমস্যা কোথায়? সমস্যা আসলে কিছুইনা, যে কোন ছুতায় নারীর পুরুষ হয়ে উঠার নেশাই মূল সমস্যা।

র‍্যাগ ডেতে সবাই কি অংশগ্রহণ করে? আমি বলব, না করে না। সামান্য কিছু সংখ্যক অংশগ্রহণ করে না, তবে তাদের থেকেই কিছু খেই হারিয়ে ফেলে, মিছে আনন্দে শামিল করে নেয়। এক বন্ধুকে বলি, “ কিরে তোদের (পলিটিক্যাল সাইন্স) র‍্যাগ ডে কেমন উপভোগ করলি? শোনলাম, ঢা বির ইতিহাসে উদ্যাম আদিমতায় তোরা রেকর্ড করেছিস, ঠিক তো”? জবাবে “ আমি অংশগ্রহণ করিনি! ঠিক শোনেছিস খুব বেয়াপনা করেছে ছেলেমেয়েরা। বন্ধুদের শত চাপাচাপিতেও যাইনি ঐসব বিকৃত আনন্দ উল্লাসে। আল্লাহ হেফাজত করেছেন, অবাক হলাম আমার বেশ কিছু নামাজী ভাল বন্ধুও এইসবে যোগ দিয়েছে”। আমি বলি আচ্ছা এতো আনন্দে তোর বিমুখতা তোকে কষ্ট দেয়না? “ না, মোটেই না, আমি বরং না যাওয়াতে বেশ সস্তি পাচ্ছি।

অন্য এক বন্ধু ইসলামের ইতিহাসে পরে, তাদের র‍্যাগ ডে হল, সে যায়নি, কারণ জিজ্ঞাসা করলে বলে, “রিহার্সেলে যা দেখেছি, এরপরেও যাওয়ার ইচ্ছা পোষণ আল্লাহর কাছে ক্ষমার অযোগ্য অপরাধ হিসেবে বিবেচিত হবে। ছেলে মেয়েতে পরস্পরের কোমর ধরে, জড়াজড়ি করে নাচানাচির প্রস্তুতি নিচ্ছে। বন্ধুরা অনেক অনুরোধ করছে, কিন্তু আমি সায় দেইনি। আমি অনেক খুশি আল্লাহ আমাকে বেহায়া উৎসব থেকে রক্ষা করেছেন। বিস্ময়ের সুরে বলে, ইসলামের ইতিহাস বিভাগে এমন অসভ্যপনা অকল্পনীয়! ইসলামের ইতিহাসে যদি কথিত র্যায়গ ডে হয়, তাহলে বাহালুল নামের শিক্ষকের সাথে বিভাগের ছাত্রীরা রাত কাটাতেই পারে, শিক্ষক বলতেই পারে “আজ থেকে আমাকে স্যার ডাকবেনা, নাম ধরে ডাক্তে পারো, অন্য কিছু ভাবতে পার”।

বিসিএস প্রিলিতে অংশগ্রহণ করব বলে নির্দিষ্ট সময়ের দুই মাস আগেই আমরা ফাইনাল পরীক্ষা দিয়ে অনার্স শেষ করি, প্রিলির আবেদনের লাস্ট ডেইট ছিল ৩০শে অক্টবার। তাড়াহুড়ার কারণে র্যা গ ডে করা হয়নি। কিন্তু আবারো তোরজোর চলছে র‍্যাগ ডে পালন করতে। আমরা বেশ কজন দ্বিমত পোষণ করি, জানতে চাওয়া হয়, দ্বিমত করার পেছনে কি সমস্যা? বলি, সমস্যা আমাদের নয়, র্যা গ ডে সিস্টেমটাই একটা সমস্যা। প্রভুর কাছে মনে প্রাণে কামনা করি, ক্ষণীকের ভাললাগায় যেন চিরকালীন আনন্দ সুখের কথা ভুলে না যাই।

অনর্থক আনন্দ উল্লাসে থাকে সাময়ীক সুখানুভূতি, কিন্তু ভবিষ্যত পরিণতি হয় অত্যন্ত ভয়াবহ। র‍্যাগ ডে পালনে আপত্তি থাকে না যদি তা হয় অশ্লীলতামুক্ত। বেশি নয়, এইটুকু জেনে রাখা আমাদের সবার উচিত, র‍্যাগ ডেতে নীতি নৈতিকতার বিসর্জন আপনার সৎ কর্মগুলোকে নস্যাত করে দিয়ে চিরকালীন মুক্তির পথ রুদ্ধ করে দিতে পারে। চলুন, পরিমিত আনন্দে শামিল হই, অসুস্থ আনন্দে পৃষ্ঠ প্রদর্শন করি। আল্লাহ সহায় হোন।

বিষয়: বিবিধ

৬২৩৩ বার পঠিত, ৩৪ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

293712
১২ ডিসেম্বর ২০১৪ সন্ধ্যা ০৭:৪৫
সায়েম খান লিখেছেন : এরকম অশুভ সংস্কৃতি আরও অনেক আছে। আর মাত্র কয়েকটা দিন অপেক্ষা করেন, ৩১শে ডিসেম্বর রাতে টের পাবেন জ্বালাতন কাকে বলে।
১২ ডিসেম্বর ২০১৪ সন্ধ্যা ০৭:৫৩
237333
গাজী সালাউদ্দিন লিখেছেন : ভাইরে টের পাওয়ার বাকী আছে কি!!! দুই বছর হলে থেকে ঢা বি এলাকায় যা দেখেছি, জ্বলতে জ্বলতে অঙ্গার হয়ে গেছি।

আপনাকে অনেক ধন্যবাদ সুন্দর এবং চমৎকার মন্তব্যের জন্য।
ভাল থাকুন।
293713
১২ ডিসেম্বর ২০১৪ সন্ধ্যা ০৭:৫২
আফরা লিখেছেন : খুব ভাল লাগল ।আল্লাহ আমাদের সবাইকে হেফাজত করুন ।
১২ ডিসেম্বর ২০১৪ রাত ০৮:০৪
237335
গাজী সালাউদ্দিন লিখেছেন : আফরা!!!!
আপনি ইদানিং ব্লগের কারো লেখার সবটূকু অংশ পড়েন না, একটু একটু পরে ব্লগের সবাইকে টাসে রাখতে চান, যার কারণে সব ব্লগ পড়তে গেলে আপনাকে খুজে পাওয়া যাবেনা। তবে পুরো লিখা না পড়তে চাইলে সামান্য অংশ পড়ার কি দরকার?

আমরা চাইলেও ব্লগের সবার লিখা পড়তে পারিনা, কারণ লিখাগুলো হয় অনেক বড় বড়, তাই অল্প পড়ি, কিন্তু যার লিখা পড়ি খুব দরদ দিয়েই পড়ি।
মন্তব্যের জন্য শুস্ক ধন্যবাদ।
১২ ডিসেম্বর ২০১৪ রাত ০৮:১৫
237342
আফরা লিখেছেন : আপনার এমন মনে হওয়ার কার কি ভাইয়া ?
১২ ডিসেম্বর ২০১৪ রাত ০৮:৩১
237361
গাজী সালাউদ্দিন লিখেছেন : মন্তব্যে খুব কৃপণতা করে থাকেন, শুধু আমার লিখাই না, আরো অনেকের লিখায়! আগের মত মন প্রাণ উজার করে মন্তব্যো করেন না, হয়ত সবার কাছে কদর বেড়ে গেছে, তাই ভাললাগার প্রতিদান দিয়ে থাকেন সবাই লিখাকেই একটু একটু টাস করে, এইতো।
আর হা এটা আমার ধারণা মাত্র, সত্য নাও হতে পারে, সত্যিটা আপনি জানেন। ভুল ভেবে থাকলে ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন।
১২ ডিসেম্বর ২০১৪ রাত ০৮:৪৩
237364
আফরা লিখেছেন : ভাইয়া একটু কথা বলি আমি ও সব লেখা পড়ি না বা পড়তে পারি না । তবে যে লেখা পড়ি মনোযোগ দিয়েই পড়ি বা পড়ার চেষ্টা করি আর আপনার আজকের লেখাটা আমি একবার নয় দুইবার পড়েছি ।আর সবার পোষ্টে আমি মন্তব্য করার ও চেষ্টা করি । এখানে কদরের বা অকদরের কোন প্রশ্ন নেই ।

এই ব্লগ ছাড়া আমি বাংলাদেশীদের সাথে আমার পরিবার ছাড়া মেলা মেশা নেই বল্লেই চলে । তাই আপনাদের সাথে আমি আন্তরিক মেশার চেষ্টা করেছি ।কিন্তু তার জন্য আমি বার বার বিব্রত হয়েছি । সে কারনেই যাষ্ট আমি আমাকে গুটিয়ে নিচ্ছি ।ব্লগে আমি আসিই পড়ার জন্য পড়ে কিছু জানা ও শিখার জন্য অন্য কোন উদ্দেশ্য নিয়ে তো নয় ।আপনার কমেন্ট পড়ে মন চাচ্ছে আর কমেন্ট ও করব না ।

১২ ডিসেম্বর ২০১৪ রাত ০৯:০১
237366
গাজী সালাউদ্দিন লিখেছেন : আচ্ছা বাবা, আমি যদি এইভাবে খোচা দিয়ে কথাটা না বলতাম তাহলে কি বুঝতে পারতাম আমার আফরা আপুটি আমার লিখা দুইবার পড়েছে!!!! তাছারা আমিতো শেষে বলেছি এটা আমার ধারণা মাত্র!!!! ভুল ভেবে থাকলে ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন!

রাগ করবেন না।আপনাকে আঘাত দেয়ার জন্যও বলিনি, হয়ত ভাল করে বলার যোগ্যতা নেই বলেই কথাটি আপনার কষ্টের কারণ হয়েছে।

আমার লিখায় মন্তব্য না করলেন, কারণ কষ্টতা আমি দিয়েছি, অন্যেদের লিখায় অবশ্যই করবেন, তারাতো আপনাকে আঘাত করেনি।

আপনার মনঃকষ্ট দূর হয়েছি কিনা জানাবেন, অপেক্ষায় থাকলাম।
আর হা, আমার প্রিয় ব্লগারদের মধ্যে আপ্নিও একজন, প্রিয় বলেই কথাটি সরাসরি বলার সাহস পেয়েছেই, অন্যদের ক্ষেত্রে বলা সম্ভব হতনা!
১২ ডিসেম্বর ২০১৪ রাত ০৯:১২
237368
আফরা লিখেছেন : না ভাইয়া আপনাদের কথায় আমি কখনো কিছু মনে করি না আর কোন কষ্ট ও পাই না বা রাখি না কারন আমি মনে করি আপন মনে না করলে কেউ কাউকে এমন ভাবে বলতে পারে না । আমি ও সবাইকে আপন মনে করেই অনেক সময় অনেক কথা বলে ফেলি কিন্তু পরে দেখি সে আমাকে ভুল বুঝে ।
সবার পোষ্টে কমেন্ট করলে আপনার পোষ্টে করব । ইনশা আল্লাহ ।

আল্লাহ আমাদের ক্ষমা করুন। আমীন
293724
১২ ডিসেম্বর ২০১৪ রাত ০৮:২৪
মুসা বিন মোস্তফা লিখেছেন : ভালো তো ভালো না ? এগিয়ে যাচ্ছে দেশ !!!!!!! m/ m/ m/
১২ ডিসেম্বর ২০১৪ রাত ০৮:৩২
237362
গাজী সালাউদ্দিন লিখেছেন : হুম ভালতো ভালই! এগিয়ে যাচ্ছে দেশ দিবালোক, কিন্তু আধারে হাজার মেইল পিছিয়ে যাচ্ছে মুসা বিন মোস্তফা!
দুষ্টু মন্তব্যের জন্য বিশেষ ধন্যবাদ।
293728
১২ ডিসেম্বর ২০১৪ রাত ০৮:২৯
শেখের পোলা লিখেছেন : আল্লাহর রসুল বলেছেন, বণী ইস্রাঈলে যা যা ঘটেছে, আমার উম্মতের মাঝেও তাই ঘটবে, এমনকি যদি কোন ইস্রঈলী মায়ের সাথে জেনা করে থাকে তবে আমার উম্মতেও তেমন কূলাঙ্গার পয়দা হবে৷ তাই আমরা ওদেরটা অনুসরণ করে সেদিকেই এগিয়ে চলেছি৷
১২ ডিসেম্বর ২০১৪ রাত ০৮:৩৯
237363
গাজী সালাউদ্দিন লিখেছেন : আপনার মন্তব্যটি খুব খুব যথার্থ হয়েছে বলে আমার বেশ ভাল লেগেছে।
সত্যি এমন কুলাঙ্গারের ভরে সমাজ দেশ। আল্লাহ উত্তম হেদায়েত কারী।

এই অন্ধ অনুসরণ নিঃসন্দেহে আমাদের একদিন চরম পরিনতির দকে ডেকে নিয়ে যাবে। সময় থাকতে সচেতন না হলে পরে কিছুই করার থাকবেনা।

আল্লাহ আপনার মঙ্গল করুন আমিন।
293730
১২ ডিসেম্বর ২০১৪ রাত ০৮:৩২
তোমার হৃদয় জুড়ে আমি লিখেছেন : আপনার লেখাটা বাস্তবসম্মত। আমি ২০০৪ সালে জাবিতে ভর্তি পরীক্ষা দিতে যাই। সেখানে আমার বড় ভাই পড়তো। সেই সুবাদে আগে থেকেই জানতাম র‌্যাগ সম্পর্কে। তাই আমি পারত পক্ষে ভাইয়ের রুমমেট বাদে বাইরের কারোর সঙ্গে সাক্ষাৎ করা থেকে বিরত থাকতাম। বাথরুমেও চুপি চুপি যেতাম। তো একবার আমার সাথে আমার একই কলেজমেট আসলো জাবিতে ভর্তি পরীক্ষা দিতে। তার সে কি ভাব। বলতো কে আমাকে র‌্যাগ দিবে । কার এক বড় সাহস। দেখি দেখা যাবে। তো সে একটি মাত্র ভর্তি পরীক্ষা দিয়ে হল ছাড়তে হয়েছে। Rolling on the Floor Rolling on the Floor Rolling on the Floor কেন ছাড়ছে বুছে লন। লেখায় গোল্ডেন প্লাস
১২ ডিসেম্বর ২০১৪ রাত ০৮:৪৫
237365
গাজী সালাউদ্দিন লিখেছেন : ওহ ভাই, চরম এবং সত্য একটা অভিজ্ঞতা শেয়ার করলেন। আমিও অনেক শোনেছি জাবিতে এমন হয়ে থাকে। হয়ত সেখানে ভর্তি হননি, ভাল করেছেন, নাস্তিকের আড্ডাখানা! এখন আবার আন্দোলন করছে রাত দশটার পরে কেন হলের বাহিরে থাকতে পারবেনা তা নিয়ে, মেয়েরা নাকি খোয়ারে মুরগী হয়ে থাকবেনা। মজার ব্যাপার হল ছেলেমেয়েদের অসভ্যপনা করার জন্যও রাত দশটাওতো খুব কম সময় নয়!!!!!

আর হা, আমি হলের র‍্যাগের স্বীকার হয়ার বিষয়টি উল্লেখ করিনি কারণ বিষয়টি প্রাসঙ্গিক নয় বিধায়। আমি শুধু শিক্ষাজীবন সমাপ্তিতে অনুষ্ঠিত র‍্যাগ ডে বা আনন্দ উদযাপনের কথা বলেছি।

অনেক অনেক ধন্যবাদ খুব সুন্দর মন্তব্যের জন্যও।
293751
১২ ডিসেম্বর ২০১৪ রাত ০৯:৫৯
রিদওয়ান কবির সবুজ লিখেছেন : র্যাগিং এর জঘন্য সংস্কৃতি থেকেই র্যাগ ডে এর নামে উদ্দাম নাচানাচির শুর। গত বছর ঠিক এই সময় চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ এর র্যাগ ডে হচ্ছিল প্রচন্ড শব্দে ঢোল বাজিয়ে এবং হৈহুল্লোড় করে। অথচ আমি ছিলাম হাসপাতালের সিসিইউতে আমার হার্ট এটাক আক্রান্ত চাচার সাথে!! যেখানে মেডিকেল স্টুডেন্ট দের এই জ্ঞান নাই যে তাদের পাশেই রয়েছে এমন রোগি যাদের অসুবিধা হতে পারে এই আচরন এ সেখানে বাকিদের থেকে কি আশা করা যায়। আসলে আমাদের দেশে সৃষ্টি হয়েছে একটি নষ্ট প্রজন্মের বিরাট কোন যুদ্ধ বা মহামারিতে এরা ধ্বংস না হওয়া পর্যন্ত শান্তির আশা দুরহ।
১৩ ডিসেম্বর ২০১৪ সকাল ০৯:০৬
237458
গাজী সালাউদ্দিন লিখেছেন : খুব পীড়াদায়ক একটা অভিজ্ঞতা শেয়ার করলেন, বদজ্জাতগুলো কবে যে কান্ডজ্ঞান হবে!

র‍্যাগ ডে তে লক্ষ লক্ষ টাকা খরচ শুধুমাত্র আনদন বিনোদনের পিছনেই! স্পন্সর করার প্রতিষ্ঠনের অভাব পড়েনা, অথচ শীত বস্র বিতরণের জন্যো আমাদের মানুষের দ্বারে দ্বারেভিক্ষুকের মত ঘুরে বেড়াতে হয়।

আর হা, মহামারী অথবা বিরাট কোন যুদ্ধ তাদের ধ্বংস করে দিতে পারে কিন্তু তাদের পরবর্তী প্রজন্ম তাদের মতই হবে। যুগে যুগে আল্লাহ কর্তিক অসংখ্য আজাবের নিদর্শন রয়েছে তাতেও বিপথগামী কিছু শিক্ষা নেয়নি, আজকেও নিবেনা, তারা এই ধরাতে আসে বদ কামাই করে পরকালে নিজেদের করুণ পরিণতি ডেকে আনতে।

খুব ভাল লেগেছে আপনার মন্তব্য। অশেষ ধন্যবাদ। ভাল থাকুন এই কামনা।
293775
১২ ডিসেম্বর ২০১৪ রাত ১১:২০
ভিশু লিখেছেন : অপসংস্কৃতি, বেহায়াপনা ছাড়া আর কিছু না।
১৩ ডিসেম্বর ২০১৪ সকাল ০৮:৫৩
237453
গাজী সালাউদ্দিন লিখেছেন : সংক্ষিপ্ত অথচ মাহাত্মপূর্ণ মন্তব্যের জন্যও শোকরিয়া ভিশু ভাই।
আল্লাহ আপনার মঙ্গল করুন।
293784
১২ ডিসেম্বর ২০১৪ রাত ১১:৪৯
মনসুর আহামেদ লিখেছেন : বিশ্বের কোন বিশ্ব বিদ্যালয়ে এরকম বেহায়াপনা
নাই।
১৩ ডিসেম্বর ২০১৪ সকাল ০৮:৫৫
237454
গাজী সালাউদ্দিন লিখেছেন : হয়ত! আমার জানা নেই, কারণ এখনো পর্যন্ত
বাহিরে যাবার সৌভাগ্য হয়ে উঠেনি। মিডিয়ার মাধ্যমে যতটুকু জানতে পেরেছি তাই আমার জানা।

অশেষ ধন্যবাদ সুন্দর মন্তব্যের জন্যও। ভাল থাকুন।
293790
১৩ ডিসেম্বর ২০১৪ রাত ১২:৪৯
জুমানা লিখেছেন : Crying Crying Crying
১৩ ডিসেম্বর ২০১৪ সকাল ০৮:৫৭
237455
গাজী সালাউদ্দিন লিখেছেন : Winking) Winking) Winking) Winking) Winking) Winking) Winking) Winking) Winking) Winking)
১০
293812
১৩ ডিসেম্বর ২০১৪ রাত ০৪:৩৭
কাহাফ লিখেছেন :
তথাকথিত শিক্ষিত সমাজ বিদেশী এই সব অপসংস্কৃতি পালনে বহুত এগিয়ে!
নিজেদের আধুনিক প্রমানে উচ্ছৃংখল এই সব কার্য্যকলাপ বন্ধে নৈতিকভাবে শক্তিশালী হওয়া ছাড়া উপায় নেই!
১৩ ডিসেম্বর ২০১৪ সকাল ০৯:০০
237456
গাজী সালাউদ্দিন লিখেছেন : অবাক লাগে এই জায়গায়, অনেকে খুব ভাল, ইসলামী অনুশাষনে অভ্যস্ত, কিন্তু এমন দিবস এলে যেন তাদের মাথা নষ্ট হয়ে যায়!

আমিও আপনার সাথে পুরোপুরি একমত, এই সব কার্য্যকলাপ বন্ধে নৈতিকভাবে শক্তিশালী হওয়া ছাড়া উপায় নেই!

সুন্দর মন্তব্যের জন্যো অসংখ্য ধন্যবাদ।
আল্লাহ আপনার মঙ্গল করুন। আমার জন্যও দোয়া করার অনুরোধ রইল।
১১
293866
১৩ ডিসেম্বর ২০১৪ সকাল ১১:২৯
ব্লগার অকর্মা লিখেছেন : আল্লাহ আপনার চিন্তা শক্তি আরো বাড়িয়ে দিক, যাতে সমাজের অন্যান্য অসংগতি গুলো সবার সামনে ঠিক ভাবে তুলে ধরতে পারেন,

দোয়া রইল...
১৩ ডিসেম্বর ২০১৪ দুপুর ০২:৩৬
237545
গাজী সালাউদ্দিন লিখেছেন : আপনার হৃদয় নিংরানো দোয়া আমার চিন্তা শক্তিতে দারুণ প্রভাব ফেলবে। দোয়া সমেত চমতকার মন্তব্যের জন্যো অসংখ্য ধন্যবাদ।

আর, তুইতো অনেক ভাল ছেলে জানি, কিন্তু নামটা এতো বদ টাইপের কেরে????? ভাল ্নাম রাখবি নয়ত কান পেছিয়ে ছোপার দেব!!!!!
১৩ ডিসেম্বর ২০১৪ দুপুর ০২:৫৪
237549
ব্লগার অকর্মা লিখেছেন : বাহ, আপনি এবং তুই এর মচেতকার কম্বি নেশন...

উপদেশের জন্য থ্যাঙ্কু...
১২
293897
১৩ ডিসেম্বর ২০১৪ দুপুর ০১:০৪
বৃত্তের বাইরে লিখেছেন : দেশে দেখি এখন সব কিছুতেই রাস্তায় নাচানাচি করে। কত ধরনের যে দিবস! আমার এক আত্তীয় একবার খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষা দিতে গিয়েছিল। হলে ঢুকার আগে দোতলা থেকে কয়েকজন গায়ে পানি ঢেলে দেয়। ওরা নাকি এভাবেই নতুনদের এভাবেই বরণ করে। এই নিয়ম এখনো বহাল আছে কিনা জানিনা। ওই ভাইয়া প্রথমদিনের এমন কান্ড দেখে চান্স পেয়েও পরে আর ভর্তি হয়নি। দেশে বিচিত্র সব কাজ কারবার।
১৩ ডিসেম্বর ২০১৪ দুপুর ০২:৪২
237547
গাজী সালাউদ্দিন লিখেছেন : হেরে আপু রাস্তায় রাস্তায় গরু ছাগলের মত তিরিং বিরিং করতে আজ হাজারো দিবসের ভে ভে ভে তে জনজীবন অতিষ্ঠ!

হুম আপু, ক্যাম্পাসে এমন হয়না খুব একটা, তবে হলে হয়ে থাকে, বরণ করে নেবার সিস্টেম টা সব জাউগায় একি রকম নয়, খুলনারটা আমার পক্ছিষে সম্লাভব নয় কিন্মতু আমার ঢা বি র হলের কথা বলতে পারি, আমি অনেক দিন হলে ছিলাম, দেখেছি, ফার্স্ট ইয়ারে আমরাও নানা অপমান লাঞ্চনার স্বীকার হয়েছে, শোকরিয়া, পরে যখন সিনিয়র হই, প্রতিশোধ হিসেবে আমার কাছ থেকে কোন জুনিয়র এমন নিগ্রহের স্বীকার হয়নি, আল্লাহ এইসব জঘন্য কাজ থেকে বিরত রেখেছেন।

অনেক ধন্যবাদ পীড়াদায়ক অভিজ্ঞতা শেয়ার করার জন্য। ভাল থাকুন।
১৩
293924
১৩ ডিসেম্বর ২০১৪ দুপুর ০৩:২৭
সত্য নির্বাক কেন লিখেছেন : ভালো লাগলো ধন্যবাদ
১৪ ডিসেম্বর ২০১৪ বিকাল ০৫:৪১
237817
গাজী সালাউদ্দিন লিখেছেন : কই সত্য নির্বাক, আমিতো বলেই দিলাম লিখায় সবকিছু!
আপনার ভাল লেগেছে জেনে ভাল লাগল।
১৪
295760
১৯ ডিসেম্বর ২০১৪ সন্ধ্যা ০৬:৩৮
হতভাগা লিখেছেন :
'র‍্যাগ ডে আর হিন্দুদের হোলি উৎসবের মাঝে তফাত থাকেনা।''


০ ১০০% একমত
২১ এপ্রিল ২০১৬ দুপুর ০৩:৪৩
304152
গাজী সালাউদ্দিন লিখেছেন : সহমতের জন্য ধন্যবাদ হতচ্ছাড়া

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File