ফায়দা-কায়দা

লিখেছেন লিখেছেন শাহ আলম বাদশা ২০ নভেম্বর, ২০১৫, ১২:৪৪:৫৯ দুপুর

ফায়দা-কায়দা

শাহ আলম বাদশা

ইহুদিরাই বানালো আইএস-জঙ্গি

আমরা কেনো হবো পাজিদের সঙ্গী?

ইসলামে নেই কোনো সন্ত্রাসী ফায়দা

বুশরাই বানিয়েছে যত আলকায়দা!

বিনাদোষে যদি মারো একজন লোক

নবী বলে, বিশ্বখুনি সেই আহাম্মক?

নিজহাতে আইনতোলা ইসলাম নয়

এই কাজ করে যারা, সন্ত্রাসী কয়!!

বিষয়: বিবিধ

১৪১৮ বার পঠিত, ১২ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

350519
২০ নভেম্বর ২০১৫ বিকাল ০৪:৩৬
ঘুম ভাঙাতে চাই লিখেছেন : কবিতার জন্য় অবশ্যই বাহবা পাবার অধিকার রাখেন কিন্তু কি সুন্দর করে পশ্চিমা চিন্তায় ইসলামের গুণগান গাইলেন!! ইসলাম এতটাই অহিংস না যে মুসলিম ভূমির উপর আক্রমন করা হল, শহর, বাড়িঘর ধ্বংস করা হল, নির্বিচারে গনহত্যা, শিশুদের পায়ের নীচে পিষে মারা হল,নারীদের ধর্ষণ করা হল,আর মুসলিমরা বলবে, আমরা অহিংস তোমরা আমাদের ধ্বংস করে দাও, রক্তের বন্যা বইয়ে দাও কিছুই বলব না কারন ইসলাম মানে শান্তি. আফগানিস্তানের লক্ষ লক্ষ মৃত মানুষগুলোর কি হবে? সেসব নারীদের ব্যাপার কি যাদের ধর্ষণ করা হয়েছে?ইরাকের ১৪লক্ষ মানুষের ব্যাপার কি যাদের নির্বিচারে হত্যা করা হয়েছে?ফাতিমাদের মত কুরআনের হাফিজাদের ব্যাপার কি যারা ধর্ষণ এর শিকার হয়ে তার ইরাকি ভাইদের বলেছিল, ভায়েরা আমার পারলে বোনকে উদ্ধার কর নাহয় আবগারিব কারাগারটা বোমা মেরে উড়িয়ে দাও কারন আমাদের পেটে এখন মার্কিন কুকুরগুলির সন্তান? এইএস অব্শ্যই মোসাদ সিআইএ এর হাতে গড়া সন্ত্রাসী যারা খোদ আল কায়েদারই 3000 সদস্যকে হত্যা করেছে. আল কায়েদাও হয়ত পরোক্ষভাবে আজ ব্যবহৃত হচ্ছে কিন্তু তার মানে এইনা যারা নিজেদের ভূখন্ড, স্ত্রী সন্তান, বাপ ভাই বোনকে রক্ষার জন্য় লড়তে বাধ্য হচ্চা, তারা সবাই সন্ত্রাসী. কাল হয়ত আপনাকেও বাধ্য করা হবে তখন শান্তির বাণী কাকে শোনাবেন শত্রু কে?যেই মিডিয়া ফিলিস্তিনি গণহত্যাকে সমর্থন দেয় অথচ ইজরাইলে একটা পাথরের টুকরা পরাকেও সন্ত্রাস বলে , তারসত্যতার ভিত্তি কি?
২০ নভেম্বর ২০১৫ রাত ০৮:৩৩
290978
শেখের পোলা লিখেছেন : মাগো, একটু ধৈর্য ধরতে হবেযে,আমরা এখনও শক্তি দিয়ে প্রতিবাদ প্রতিরোধ করার মত হতে পারিনি৷ মনে রাখতে হবে রসুলের দাওয়াতী জীবন ছিল ২৩ বছর, তার ১৩ বছরই ছিল নীরবে সহ্য করা৷ হজরত ইয়াসীর, খাব্বাব রাঃ একেবারে বলহীন ছিলেন না৷ বরং খাব্বাবের রাঃ কামার শালায় হাুড়ী শাবলও ছিল৷ তার পরও তা ব্যবহার করেন নি৷ তারই হাপরের বিছানো আগুনের উপর বিনা বাক্য ব্যয়ে খালি গায়ে শোয়ানো হয়েছিল৷ তাদের কোন অপরাধ ছিলনা৷শুধুই অপেক্ষা ছিল শক্তি সষ্ণয়ের,পায়ের তলায় শক্ত মাটির৷ যা মদিনা বাসীরা যুগিয়েছিল৷ অপর পক্ষে আমরা অপরাধী৷ দুনিয়ায় এমন একটা দেশও নেই যেখানে ষোল আনা ইসলাম আছে৷ আংশীক ইসলাম আল্লাহর কাছে গ্রহণযোগ্য নয়৷ তাই বলা যায় আমাদের পায়ের নীচেও মাটি নাই৷ রসুলের জামাত ছিল, ছিল একতা ডিসিপপ্লিন, যা আমাদের নেই৷ নেই কোন ইমানদার আমির৷ অতএব, আমাদের সহ্য করতেই হবে৷ আল্লাহ বলেছেন,'তোমরাই জয়ী হবে যদি মুসলীম হও'৷ আল্লাহর কথা বিফল হবার নয়৷আমরা বিফল হচ্ছি কারণ আমরা নামের মুসলীম কাজের নয়৷আশা করি ভুল বুঝবেন না৷
২১ নভেম্বর ২০১৫ সকাল ০৯:৩৮
291018
রক্তলাল লিখেছেন : সন্ত্রাস আর জিহাদের মধ্যে পার্থক্য আছে।

রাসূল(সাঃ) মিলিশিয়া না বানিয়ে মক্কা থেকে হিজরত করেছিলেন। আর তাই আল্লাহ বিজয়ীর বেসে মক্কায় ফেরত এনেছিলেন।
অনেকেই খেয়াল করেন না যে ঈসা(আঃ), মূসা(আঃ) ফিরে আসেন নি নিজ বাসভূমে। শুধু এসেছিলেন আমাদের রাসূল(সাঃ)।


২১ নভেম্বর ২০১৫ দুপুর ০৩:১৭
291056
শাহ আলম বাদশা লিখেছেন : আমার কবিতার প্রতিটি লাইন কুরআন ও হাদিসসমর্থিত। যেখানে আল্লাহ বলেন, যে নির্দোষ কাউকে হত্যা করলো, সে যেন গোটা মানবজাতিকেই হত্যা করলো। এজন্যই তিনজন জান্নাতি খলিফার মর্মান্তিক হত্যাকাণ্ড ঘটলেও ইসলামের নামে প্রতিবাদের নামে গুপ্তঘাতক বা সন্ত্রাসী দল তৈরি হয়নি এসব মহান খলিফাদের হত্যার বদলা নিতেও। নির্যাতিত মুসলিমদের পক্ষ নিয়ে অমানবিক সন্তাসের পক্ষে বলতে হলে ইসলামিক দলিল ছাড়া এসব ভাবাবেগের মূল্য নেই। ধন্যবাদ
350535
২০ নভেম্বর ২০১৫ সন্ধ্যা ০৭:৩২
রিদওয়ান কবির সবুজ লিখেছেন : কায়দা করে ফায়দা নেয় কারা!
২১ নভেম্বর ২০১৫ দুপুর ০৩:১৯
291058
শাহ আলম বাদশা লিখেছেন : ভাল্লাগায় ধন্যবাদ
350557
২০ নভেম্বর ২০১৫ রাত ০৮:৩৪
শেখের পোলা লিখেছেন : ভাব ও ছন্দ সুন্দর হয়েছে৷ধন্যবাদ৷
২১ নভেম্বর ২০১৫ দুপুর ০৩:১৯
291060
শাহ আলম বাদশা লিখেছেন : অনেক ধন্যবাদ
350804
২২ নভেম্বর ২০১৫ সকাল ১১:১৭
হতভাগা লিখেছেন : মুসলমানদের তেল সম্পদ লুট করতে ইসরায়েল-আমেরিকা-পশ্চিমা গংরা এসব কাহিনী বানায়
২২ নভেম্বর ২০১৫ দুপুর ০১:০১
291212
শাহ আলম বাদশা লিখেছেন : অই বদমাইশরাই তো আমাদের মাথাটাই খেয়ে ফেলেছে
352272
০১ ডিসেম্বর ২০১৫ দুপুর ০১:০৮
আহমদ মুসা লিখেছেন : পিঠ যখন দেয়ালে ঠেকে যায় তখন আর উপায় থাকে না। আমি সত্যিকার ভাবেই জানি না তালেবান, আল কায়েদা, আল নুসরা, বোকো হারাম, হাল আমলের আই. এস. বা আইসিস কারা কি উদ্দেশ্য বানিয়েছে। চিটেফুটো যতটুকু জানতে পারছি তাতে ধারণা করছি এসব সশন্ত্র গ্রুফগুলো নিজেদের জাতি, বসবাসের ভূমি, ধনসম্পদগুলো অন্য জাতিগুলো অন্যায়ভাবে ধ্বংস করছে, ভক্ষণ করছে, আত্মসাত করছে। অথচ এসব জুলমকারীরা কোন অবস্থাবেই তাদের গরম ভাতে ছাই দেয়ার মতো তেমন কোন অন্যায় করেছিল বলে মনে হয় না। দূর্ভাগ্যজনকভাবে নির্যাতিত ভিকটিমগুলোর বেশীর ভাগই ধর্ম বিশ্বাসে মুসলিম এবং মুসলিম জনবহুল এলাকা। যখন এসব জনবসতির মানুষগুলো নিরুপায় হয়ে অস্ত্র হতে তুলে নেয় তখন নিয়ন্ত্রিত বিশ্ব মিডিয়াগুলো প্রকৃত তথ্য আড়াল করে উদ্দেশ্যমূলকভাবে অধিকারহারা নির্যাতিতদেরকেই বিভিন্ন অপবাদমূলক শব্দাবলী ব্যবহার করে মানবতার দুশমন হিসেবে দুনিয়াবাসীর কাছে তুলে ধরছে। পাশাপাশি তাদের কার্যক্রমের সাথে জুড়ে দিচ্ছে ইসলামের তকমা। এসব সশস্ত্র গ্রুফগুলোর কর্মকান্ডকে চিত্রিত করা হচ্ছে ইসলাম চর্চার ব্যবহারিক স্বরূপ হিসেবে। অথচ এসব গ্রুফগুলোর প্রকৃত চাওয়া পাওয়া কি? কি উদ্শ্যেই বা তারা আজ এ পথে নেমেছে তার সঠিক উত্তর কেউ খুজে দেখার প্রয়োজনীতা অনুভব করছে না। তাদেরকে সমস্ত কার্যকলাপকে এক কথায় নাকচ করে দিয়ে যারা তাদেরকে এ পথে টেনে নামিয়েছে তাদের "সুনজর পাওয়ার আশায় "মডারেট" সেজে অনেকেই বলাবলি করছি, বুলি আওড়ানো হচ্ছে ইসলামের সুমহান বানী প্রচারের মাধ্যমে। যেমন- ইসলাম শান্তির ধর্ম, ইসলামে সন্ত্রাস হারাম, একটি নিরাপরাধ মানুষ হত্যা করা গোটা মানব জাতিকে হত্যার শামিল। অথচ যেসব বঞ্চিত অধিকারহারা মানুষগুলো জীবনের মায়া ত্যাগ করে অস্ত্র হাতে জালিমের বিরুদ্ধে লড়াই করছে তাদেরকেই দায়ী করছি মানবতার শত্রু হিসেবে। আফসোসের বিষয় হচ্ছে লড়াইরত মানুষগুলোর ধর্ম বিশ্বাস ইসলাম। কিন্তু এসব মানুষগুলো কি সত্যিকার অর্থেই ইসলাম প্রতিষ্ঠার জন্য লড়াই করছে নাকি জাতীয়তাবাদী চিন্তা-চেতনাবোধে উদ্ভুদ্ধ হয়ে নিজেদের অধিকার প্রতিষ্ঠা ও হানাদারদের বিড়াড়িত করার জন্য লড়াই করছে সে বিষয়টাও পরিস্কারভাবে বুঝতে দিচ্ছে না তথাকথিত নিয়ন্ত্রিত বিশ্ব মিডিয়াগুলো। যদি এসব লড়াইরত মানুষগুলোর ধর্ম বিশ্বাস ইসলাম না হয়ে অন্য কোন ধর্মবিশ্বাসী হতো তাহলে হয়তো দুনিয়ার মানুষ তাদের ব্যাপারে ভিন্ন কোন পজেটিভ মেসেজ পেতো। হয়তো তাদেরকে বলা হতো বিপ্লবী!! ইতিহাসের পাতা বেশী উল্টাতে হবে না। এই তো সেদিনের কথা মাত্র। দু'দুটো উদাহরনে তো জ্ঞানী চিন্তাশীল ব্যক্তিদের জন্য ভাবনার খোরাক যথেষ্ট আছে। দক্ষিণ সুদান এবং পূর্ব তীমুর। এই দুইটি সদ্য স্বাধীন দেশের লড়াইরত মানুষগুলোকে বিভিন্ন অপবাদ শুনতে হয় নি। পেতে হয় নি সন্ত্রাসীর তকমা! বরং তারা বিপ্লবী! স্বাধীনতা পক্ষের বীর যুদ্ধা!
হাল আমলের হটকেক, আইসিস কর্তৃক সৃষ্ট ক্রাইসিস নিয়েই সবাই সৌচ্চার! সবাই বলাবলি করছে তারা ইস্রাইল-মোসাদ-আমেরিকা-সিআইয়ের সৃষ্ট একটি সন্ত্রাসী গোষ্টী! কিন্তু কেন তাদের ডাকে সাড়া দিয়ে আধুনিক যুগের ভোগ বিলাস জৌলুস ত্যাগ করে ইউরোপ-আমেরিকাসহ মধ্যপ্রাচ্যের যুবকরা অস্ত্র হাতে তুলে নিয়েছে?
আমি এসব লড়াকু অস্ত্রধারী গ্রুফগুলোকে সন্ত্রাসীও বলতে পারছি না। আবার এদেরকে ইসলামের তকমা লাগিয়ে মুজাহেদীন বলেও স্বীকার করতে পারছি না।
370349
২৮ মে ২০১৬ রাত ০৯:৫৭
শাহ আলম বাদশা লিখেছেন : গরিবদের সাহায্যের উদ্দেশ্যে ডাকাতি করাও যা, এদের কাজের ফলও তাই। নবি সাঃ এবং অতীতের নবিদের ওপর মুসলিমের ওপর জুলুমের বদলায় সন্তাস ছিল না। তাই নবিই আমদের আদর্শ এবং এদের কাজের-পন্থার সাথে ইসলামের সম্পর্ক নেই

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File