দৈনন্দিন জীবনে রসায়নের ওয়ান টু( হি হি)

লিখেছেন লিখেছেন গোলাম মাওলা ১১ সেপ্টেম্বর, ২০১৪, ০১:২৭:৪৩ দুপুর

দৈনন্দিন জীবনে রসায়নের ওয়ান টু( হি হি)



আমাদের প্রত্যহিক জীবনে আমরা যেসব জিনিস ব্যবহার করে থাকি এবং খেয়ে থাকি বা বিভিন্ন প্র্যজনে ব্যবহার করে থাকি সে সব বস্তুকে আমরা বিভিন্ন নামে চিনি। কিন্তু আমরা কই কক্ষনো একটু খেয়াল করে দেখেছি বা ভেবে দেখেছি যে এই বস্তু গুলি কই দিয়ে প্রস্তুত। টা দেখার কোন প্রয়োজন হয় নি। আজ আসুন দেখে নিই কোন বস্তু কই দিয়ে প্রস্তুত এবং এগুলির রাসায়নিক নামই বা কি। তবে এবার আসুন দেখে নিই--

১। পানিঃ পানির অপর নাম জীবন। তা আমরা সকলেই জানি। আবার অনেকেই জানেন এই পানি কি কি দিয়ে প্রস্তুত। হা সকলেই জানেন যারা অন্তত একটু পড়া লিখা করেছেন।

রাসায়নিক যৌগের নামকরণ প্রক্রিয়া অনুসারে পানির বিজ্ঞানসম্মত নাম হল Dihydrogen Monoxide (ডাইহাইড্রোজেন মোনক্সাইড)বা সহজ বাংলায় পানি হল একটি রাসায়নিক পদার্থ যার রাসায়নিক সংকেত হল H2O। পানির একটি অণুতে একটি অক্সিজেন পরমাণু এবং দু'টি হাইড্রোজেন পরমাণুর সমযোজী বন্ধনের মাধ্যমে গঠিত।



>>মানবদেহের আকারের সাপেক্ষে তাতে ৫৫%---৭৮% পানি থাকে। সক্রিয় থাকার জন্য এবং নিরুদন প্রতিরোধ করার জন্য মানবদেহের প্রতিদিন মোটামুটি ২ লিটার (৬ থেকে ৭ গ্লাস) পানির প্রয়োজন।



২।ভিনেগারঃ ভিনেগার বা সিরকা (ইংরেজি: Vinegar) একজাতীয় তরল পদার্থ যা সাধারণতঃ রান্নাকর্মে ব্যবহৃত হয়। এটি মদ কিংবা আপেলের রস দিয়ে উৎপন্ন এলকোহল, ফলের রস ইত্যাদি জাতীয় তরল পদার্থ সহযোগে ভিনেগার তৈরীতে ব্যবহার করা হয়। উক্ত তরলে ইথানল দ্রবীভূত হয়ে ভিনেগারে রূপান্তরিত করে। নির্দিষ্ট ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করেও এটি প্রস্তুত হয়। ভিনেগারে ৫% এসিটিক এসিড থাকে। মধ্যপ্রাচ্যের দেশসমূহে সনাতনী ধারায় খেজুর থেকে ভিনেগার প্রস্তুত করা হয়।

রান্নাকর্মে প্রায়শঃই আচার-চাটনী ও সালাদে এটি ব্যবহার করা হয়। ইতালীয় রান্নায় ভিনেগার, তৈল এবং লবণ আবশ্যকীয় উপাদান হিসেবে বিবেচিত। গৃহস্থালী পরিস্কার, পুড়ে যাওয়া, চিকিৎসায় পথ্য ইত্যাদি বহুবিধ ক্ষেত্রে এর স্বার্থক প্রয়োগ ঘটেছে।

এই ভাবে এত ভাবে ব্যবহার করেন অথচ অনেকে একে ভাল ভাবে চেনেন না। আসলে এটি কি?

ভিনেগারে বিভিন্ন রকমের ফলমূল যেমন: আপেল, আঁখ, নারিকেল, খেজুর, নাশপাতি, টমেটো; শস্য হিসেবে চাউল, গমসহ মধু দিয়ে প্রস্তুত করা হয়। এ সকল ফল বা শস্যের নামানুসারে ভিনেগারের নামকরণ করা হয়ে থাকে। তবে এটির মূল উপাদান বা রাসায়নিক নাম নাম কিন্তু একটিই। আর তা হল এসিটিক এসিড--- CH3COOH. তুচ্ছ নাম অ্যাসেটিক অ্যাসিড সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত এবং পছন্দ IUPAC নাম . নিয়মানুগ নাম ইথানোয়িক অ্যাসিড,

ভিনেগারকে আরেক নামে অনেকে চেনা আর তা হল ইথায়নিক এসিডের ৬-১০% জলীয় দ্রবণ। বিশুদ্ধ ইথানয়িক এসিডকে ১৭*C এ রাখলে তাকে বলে—গ্লেসিয়াল অ্যাসিটিক এসিড। কিন্তু সভাবিক তাপমাত্রায় এর ৬-১০% জলীয় দ্রবণ কে বলা হয় ভিনেগার অর্থাৎ একে তখন বলে এসিটিক এসিড--- CH3COOH.



@জেনে নিন ভিনেগারের স্বাস্থ্য উপকারিতাঃ

আমাদের প্রাত্যহিক জীবনের নানান রান্নায় ভিনেগার ব্যবহৃত হয়। আমাদের দেশে সাধারণত সাদা ভিনেগার বেশি ব্যবহার করা হয়। ১ টেবিল চামচ সাদা ভিনেগারে ০.৯ গ্রাম শর্করা, ০.৯ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম, ০.১ মিলিগ্রাম ম্যাগনেসিয়াম রয়েছে।আসুন জেনে নেয়া যাক ভিনেগারের ৫টি স্বাস্থ্য উপকারীতা।

>>ওজন কমাতে সহায়ক : নিয়মিত ভিনেগার খাওয়ার অভ্যাস করলে ওজন কমানোর প্রক্রিয়া কিছুটা সহজ হয়। যারা ওজন সমস্যায় ভুগছেন তাঁরা সালাদের সাথে মেয়োনেজের বদলে ভিনেগার দিয়ে খান। তাহলে মেয়োনেজের অতিরিক্ত ক্যালোরি ও ফ্যাট ছাড়াই আপনি সালাদকে সুস্বাদু করতে পারবেন। তাই ওজন কমাতে সালাদ, সবজি কিংবা অন্যান্য খাবারে ভিনেগার যোগ করুন।

>>ক্লান্তি দূর করা : ভিনেগার খেলে শরীরের রক্ত প্রবাহ সচল থাকে এবং রক্তে অক্সিজেন প্রবাহ বাড়ে। এ ছাড়াও ভিনেগার শরীরের বিভিন্ন অঙ্গ-প্রত্যঙ্গের ক্লান্তি দূর করা এবং শরীরের বিভিন্ন স্বাভাবিক কার্যাবলীকে সচল রাখে। ফলে নিয়মিত ভিনেগার খেলে শরীর চনমনে থাকবে এবং ক্লান্তি ভাব কমে যাবে।

>>ডায়াবেটিসের জন্য ভালো : কয়েকটি গবেষণায় এর প্রমাণ পাওয়া গিয়েছে যে শর্করা জাতীয় খাবারের সাথে ভিনেগার খেলে রক্তে শর্করার প্রবেশ কিছুটা ধীর হয়। ভিনেগার পরিপাকের কিছু এনজাইমকে রোধ করে যেসব এনজাইমের কাজ হলো শ্বেতসারকে শর্করার ক্ষুদ্র কণায় রূপান্তরিত করা। ২ টেবিল চামচ ভিনেগার আধা কাপ পানির সঙ্গে মিশিয়ে রাতে ঘুমানোর আগে খেলে সকালে রক্তে শর্করা প্রায় ৪-৬ শতাংশ কমে।তাই যারা ডায়াবেটিস সমস্যায় ভুগছেন তারা নিয়মিত ভিনেগার খাওয়ার অভ্যাস করলে উপকার পাবেন।

>>হজমে সহায়তা করে : অনেকেরই হজমে সমস্যা আছে। কিছু খেলেই হজমে সমস্যা হয় যাদের তাদের জন্য ভিনেগার বেশ উপকারী। ভিনেগার হজমে সহায়তা করে। নিয়মিত সালাদের সাথে ভিনেগার খেলে হজম ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়। এছাড়াও ভিনেগার খাবার থেকে বিভিন্ন পুষ্টি উপাদান শোষণ করতে সহায়তা করে।

>>অনিদ্রা দূর করে : অনেকেই আছেন যারা রাতে ঘুমানোর সমস্যায় ভুগছেন। রাতে ঘুমাতে যাদের সমস্যা হয় তাঁরা ভিনেগার ব্যবহারে এই সমস্যা থেকে মুক্তি পাবেন। প্রতিদিন রাতে ঘুমের আগে গরম পানির সঙ্গে ভিনেগার মিশিয়ে সেই পানিতে গোসল করে নিলে শরীরের স্নায়ুর উত্তেজনা কমে আপনার মন শিথিল হবে এবং প্রশান্তি আসবে। ফলে সহজেই ঘুম চলে আসবে এবং গভীর ঘুম হবে।

@এবার আসুন দেখে নিই ভিনেগারের জাদুঃ

পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা ও দাগ তোলার ক্ষেত্রে ভিনেগার বা সিরকার মতো শক্তিশালী এবং কার্যকর বস্তু কমই আছে। ঘরের যে কোনো কিছু পরিষ্কার করতে আপনার সদিচ্ছা আর একটুখানি ভিনেগার ঘরদোরকে করে তুলতে পারে ঝকঝকে-তকতকে। আর এটি একদিকে যেমন সাশ্রয়ী অন্যদিকে পরিবেশবান্ধবও। এটি রাসায়নিক বস্তুর মতো তেমন ক্ষতিকরও নয়। যেমন রান্নাঘরের সিংক পরিষ্কার করতে চান — দুই টেবিল চামচ ভিনেগারের সঙ্গে এক চা চামচ লবণ মিশিয়ে সিংক ঘষে ফেলুন। দেখুন কেমন চকচক করছে।

১. আধা কাপ বেকিং সোডার সঙ্গে আধা কাপ গরম ভিনেগার মিশিয়ে ময়লা ফেলার পাত্রটিতে পাঁচ মিনিট রাখুন। তারপর গরম পানি দিয়ে পাত্রটি ধুয়ে ফেলুন। দেখবেন গন্ধ উধাও।

২. মাইক্রোওয়েভ ওভেনের ভেতরকার গন্ধ দূর করতে আধা কাপ পানির সঙ্গে আধা কাপ ভিনেগার মিশিয়ে মাইক্রোওয়েভ-প্রুফ পাত্রে রেখে কয়েক সেকেন্ড গরম করুন।

৩. ফ্রিজের চারপাশটা পরিষ্কার করতে ভিনেগারের জুড়ি নেই। এক মগ পানির মধ্যে আধা কাপ ভিনেগার মিশিয়ে পরিষ্কার করে ফেলুন।

৪. আর ভেতরটা পরিষ্কার করতেও ভিনেগার মেশানো পানিতে পাতলা কাপড় ভিজিয়ে মুছে ফেলুন। এতে ওভেনের ভেতকার দুর্গন্ধও দূর হবে।

৫. বাসনকোসন পুরনো হয়ে গেলে তা থেকে এক ধরনের গন্ধ বের হয়। অনাকাঙ্ক্ষিত সেই গন্ধ দূর করতে প্রতিমাসে একবার ভিনেগার বা সিরকা মেশানো পানিতে বাসনকোসন ধুয়ে ফেলুন।

৬. গ্লাস ঝকঝকে করতে ভিনেগার দিয়ে পরিষ্কার করে তারপর ঠাণ্ডা পানি দিয়ে গ্লাস মুছে আবার শুকনো কাপড় দিয়ে মুছে ফেলুন। গ্লাস ঘোলা হয়ে গেলে তা পরিষ্কার করতেও ভিনেগারের তুলনা নেই।

৭. চা বানানোর কেটলি অনেক দিন ব্যবহারের ফলে এক ধরনের গন্ধ হয়ে যায় আর এর ভেতরটাও ঠিকমতো পরিষ্কার করা যায় না। সেক্ষেত্রে পানি ও ভিনেগার মিশিয়ে কেটলিতে সারা রাত রেখে দিন অথবা তাড়াতাড়ি কাজ করাতে চাইলে ভিনেগার দিয়ে চুলায় কিছুক্ষণ গরম করে নিন, দেখবেন দাগ-গন্ধ সব উধাও।

৮. কফি মেকার পরিষ্কার করতে চাইলে এক কাপ সাদা ভিনেগার কফি মেকারে দিয়ে মেশিনটা ছেড়ে দিন। তারপর পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।

৯. চা-কফির কাপ দীর্ঘদিন ব্যবহার করার পর এর রঙটা কেমন যেন হয়ে যায়। সেক্ষেত্রে সামান্য ভিনেগার ও লবণ একসঙ্গে মিশিয়ে ঝামা দিয়ে একটু ঘষে নিন, পরিষ্কার হয়ে যাবে।

১০. প্লাস্টিকের জিনিস থেকে দাগ দূর করা বেশ কষ্টকর। সেক্ষেত্রে সহজ বুদ্ধি হচ্ছে ভিনেগার ব্যবহার করা। এতে যে কোনো প্লাস্টিকের পণ্য থেকে দাগ দূর হবে।

১১. লাঞ্চ বক্স থেকে খাবারের বোটকা গন্ধ তাড়াতে হলে এক টুকরো পাউরুটি ভিনেগারে ভিজিয়ে সারা রাত তা লাঞ্চবক্সে রেখে দিন। গন্ধ দূর হবে।

১২. সরু গলার গ্লাস, জার, ফুলদানি, বোতল — এসব ভালোভাবে পরিষ্কার করা একটু কষ্টকর। তাই এসব পাত্রে ভিনেগার ও কয়েক দানা চাল বা বালু মিশিয়ে ভালো করে ঝাঁকিয়ে নিন। ভেতরটা বেশ পরিষ্কার হয়ে যাবে।

১৩. চপিং বোর্ড থেকে দাগ দূর করতে দুই টেবিল চামচ ক্যাচাপের সঙ্গে এক টেবিল চামচ ভিনেগার মিশিয়ে ভালোভাবে ঘষে নিন। দাগ চলে যাবে। একইভাবে রান্নার কাজে ব্যবহার করা পলিশিং ব্লাশও পরিষ্কার করুন।

১৪. অ্যালুমিনিয়ামের পাত্র থেকে দাগ ওঠাতে এক কাপ ভিনেগার ও এক কাপ পানি দিয়ে ফুটিয়ে নিন। দাগ উধাও।

১৫. ফ্রিজের ভেতর থেকে গন্ধ দূর করতে প্রথমে সাবান-পানি দিয়ে একবার মুছে নিন। তারপর একটি কাপড় বা স্পঞ্জে ভিনেগার মিশিয়ে মুছে ফেলুন। তারপর একটি পাত্রে সামান্য বেকিং সোডা ফ্রিজের ভেতর রেখে দিন। কয়েক ঘণ্টা ফ্রিজ না খোলাই ভালো।

১৬.পিঁপড়ের যন্ত্রণায় অনেক সময় ফ্রিজের বাইরে খাবার রাখা যায় না। কিন্তু ফ্রিজের খাবার খেতে তেমন ভালো লাগে না। এই সমস্যা সমাধান করবে ভিনেগার। একটি স্প্রে বোতলে অর্ধেক পানি এবং অর্ধেক ভিনেগার নিয়ে ঝাঁকিয়ে নিন। এরপর যেখানে পিঁপড়ের আনাগোনা বেশি সেই সকল স্থানে স্প্রে করে দিন। ব্যস পিঁপড়ের সমস্যা একেবারে সমাধান। 

১৭.কোনো জিনিসের গায়ে লেগে থাকা কাগজের স্টিকার বেশ বিরক্তিকর। এটি তুলতে সাহায্য করবে ভিনেগার। একটি পাত্রে সামান্য ভিনেগার গরম করুন। এরপর এই গরম ভিনেগার একটি পরিষ্কার কাপড়ের সাহায্যে স্টিকারের গায়ে লাগান। স্টিকারটি ভালো করে ভিজে গেলে আস্তে করে টান দিয়ে স্টিকার তুলে ফেলুন। 

১৮. অনেক সময়ই খাবার ভুলক্রমে পচে যায় বাটিতে। বাটি ধোঁয়ার পরেও এই খাবার পচা গন্ধ যেতে চায় না। এই পচা গন্ধ দূর করতে চাইলে একটি কাপড়ে ভিনেগার লাগিয়ে তা বাটিতে রেখে দিন ঘণ্টাখানেক। ভিনেগার পচা গন্ধ দূর করে দেবে। 

১৯. বাসনপত্রে কিংবা রান্নার প্যানে অনেক সময় তেল চিটচিটে ভাব চলে আসে যা খুবই বিরক্তিকর। কিন্তু ভিনেগারের মাধ্যমে এই তেল চিটচিটে ভাব দূর করতে পারবেন সহজেই। একটি মাজুনিতে ভিনেগার দিয়ে বাসন বা প্যানটি মেজে নিন। ৫ মিনিট পর পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। দেখবেন তেল চিটচিটে ভাব একদম নেই। 

২০.মাছের আঁশ ছাড়ানো বেশ কষ্টসাধ্য কাজ। কিন্তু এই কষ্টসাধ্য কাজটিও সহজ করবে ভিনেগার। মাছের গায়ে কিছু সাদা ভিনেগার ঘষে লাগিয়ে দিন। ৫ মিনিট পর থেকে আঁশ ছাড়ানো শুরু করুন। দেখবেন বেশ সহজেই উঠে আসছে।

২১.যারা চামড়ার জিনিস ব্যবহার করেন তারা চামড়ায় সাদা সাদা ছিতি পরার সমস্যায় পড়েন। এই সমস্যারও সমাধান করবে ভিনেগার। ১/২ টেবিল চামচ ভিনেগার নিয়ে এতে সামান্য তিসির তেল মিশিয়ে নিন। এই মিশ্রণটি দিয়ে চামড়ার জিনিসটি ঘষে নিন। দেখবেন নতুনের মতো চকচকে হয়ে গিয়েছে।

২২.যারা বাগান করতে পছন্দ করেন তারা আগাছার উপদ্রবের কথা ভালো করেই জানেন। এই আগাছার উপদ্রব থেকে বাঁচতে চাইলে একটি স্প্রে বোতলে ভিনেগার নিয়ে আগাছার গোঁড়ায় স্প্রে করে দিন। দেখবেন আগাছা দূর হয়ে গিয়েছে কিছুদিনের মধ্যেই।

------------চলমান------------->

বিষয়: বিবিধ

২৫৭৩ বার পঠিত, ৭ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

263947
১১ সেপ্টেম্বর ২০১৪ দুপুর ০১:৩৪
মামুন লিখেছেন : এই পর্বটি ভালো লেগেছে।
ভিনেগারের উপকারিতে দেখে মনে হচ্ছে ওজন কমাবার জন্য আমারও এটি নিয়মিত সেবন করা উচিত।
ধন্যবাদ আপনাকে এমন একটি উপকারি পোষ্ট উপহার দেবার জন্য।
জাজাকাল্লাহু খাইর। Rose Rose Rose Good Luck
১১ সেপ্টেম্বর ২০১৪ দুপুর ০১:৪১
207489
গোলাম মাওলা লিখেছেন : হা এটি চলবে ------- ধন্যবাদ
263978
১১ সেপ্টেম্বর ২০১৪ দুপুর ০৩:০৩
জেদ্দাবাসী লিখেছেন : এত উপকারি ভিনেগার বা সিরকা আমি চিনিনা । যদি সম্ভব হয় একটা ছবি দেওয়ার বিনীত অনুরুধ রইলো।
উপকারি পোস্টে প্লাস++++++++
অনেক ধন্যবাদ
১৫ সেপ্টেম্বর ২০১৪ দুপুর ০২:২৬
209058
গোলাম মাওলা লিখেছেন : হুম
১৬ অক্টোবর ২০১৪ দুপুর ০২:৪৬
218908
জেদ্দাবাসী লিখেছেন : আপনার পোস্ট পড়ে ভিনেগার কিনেছি। ওটা আগে দেখেছিলাম কিন্তু এত উপকারি জানা ছিল না। তবে টক বেশি। ধন্যবাদ
264336
১২ সেপ্টেম্বর ২০১৪ রাত ০৯:৫১
নিশা৩ লিখেছেন : উপকারি পোস্ট। প্রিয়তে রাখলাম। Good Luck Rose
১৫ সেপ্টেম্বর ২০১৪ দুপুর ০২:২৬
209060
গোলাম মাওলা লিখেছেন : ধন্যবাদ

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File