এক লক্ষ শিবির নেতা-কর্মী গ্রেফতার করলেই ১ কোটি ভোট = বিদায় আওয়ামী লীগ

লিখেছেন লিখেছেন Deshe ২৫ সেপ্টেম্বর, ২০১৩, ১০:০৯:১২ সকাল





শিবির যারা করে তারা এই দেশেরই সন্তান। তাদের জন্মদাতা বাবা আছেন তেননি মাও আছেন। তাদের মা-বাবা পাকিস্থানে বা অন্য কোথাও থাকেন না। বাংলাদেশেই তাদের জন্ম এবং বসবাস। তেমনি তাদের মা-বাবারর জন্মও বাংলাদেশে। গ্রেফতারকৃতদের মা -বাবা হয় জামায়াত,না হয় বিএনপি,না হয় আওয়ামী লীগ সমর্থন করেন। অনেক আওয়ামী লীগ নেতার ছেলেরাও শিবির করেন। আমার জানা মতে, একজন কেন্দ্রিয় শিবির নেতার বাবাও আওয়ামী লীগের প্রভাবশালী নেতা। শিবির করার কারনে তার সন্তান নামাজ পড়ছে,রোজা রাখছে,ক্লাসে ফাস্ট ক্লাস পাচ্ছে। এই জন্য এইসব বাবা তার সন্তানকে শিবির করতে নিষেধ করছে না। বাবা জানেন তার সন্তান মিবির করে কি অপরাধ করছে।

এ প্রসংগে আমি একটি কথা বলে রাখছি শিবিরের মধ্যে ৫% খারাপ থাকতেই পারে। একজন বিএনপি পন্থী বা আওয়ামী লীগার বাবা যখন দেখবেন তার সন্তান শিবির করে কোন অন্যায় করছে না। শুধুমাত্র নামাজ,রোজাসহ আল্লাহর দেওয়া বিধানাবলী মেনে চলছে। আর এই অপরাধে তার শিবির করা সন্তানকে তথাকথিত নাশকতার অভিযোগে গ্রেফতার করছে। ঐ বিএনপি পন্থী বা আওয়ামী লীগার বাবা তখনই,ক্ষোভে ফেটে পড়ছেন। গ্রেফতারকৃত ঐ শিবির নেতা-কর্মীর নিশ্চয় চৌদ্দ গোষ্ঠি আপনজন রয়েছে। তার চৌদ্দ গোষ্ঠি ভাল করেই জানে গ্রেফতারকৃত ঐ শিবির নেতা-কর্মী সম্পূর্ন নিরপরাধ। নিরপরাধ তার ঐ চৌদ্দ গোষ্ঠি আপনজন ছেলেটাকে যখন তথাকথিত নাশকতার অভিযোগে গ্রেফতার করা হয়,অথচ সমাজের চোর,ধর্ষক,ছিরতাইকারী,খুনিদেও গেফেতার করা হয় না, উত্তেজিত/দু:খভারাকান্ত হয়ে ঐ চৌদ্দ গোষ্ঠি আপনজন সবাই সিদ্ধান্ত নিচ্ছেন ,আগামী নির্বাচনে তারা এই সরকারকে অর্থ্যৎ আওয়ামী লীগকে আর ভোট দিবে না।

ঘটনা তাহলে কি দাঁড়াল নিরপরাধ একজন ছাত্রকে গ্রেফতার করার জন্য ঐ ছেলের চৌদ্দগোষ্ঠীর ভোট হারাচ্ছে বর্তমান সরকার। ভালো তো! ভাল না?

শিবির যারা করে তারা এই দেশেরই সন্তান। তাদের জন্মদাতা বাবা আছেন তেননি মাও আছেন। তাদের মা-বাবা পাকিস্থানে বা অন্য কোথাও থাকেন না। বাংলাদেশেই তাদের জন্ম এবং বসবাস। তেমনি তাদের মা-বাবারর জন্মও বাংলাদেশে। গ্রেফতারকৃতদের মা -বাবা হয় জামায়াত,না হয় বিএনপি,না হয় আওয়ামী লীগ সমর্থন করেন। অনেক আওয়ামী লীগ নেতার ছেলেরাও শিবির করেন। আমার জানা মতে, একজন কেন্দ্রিয় শিবির নেতার বাবাও আওয়ামী লীগের প্রভাবশালী নেতা। শিবির করার কারনে তার সন্তান নামাজ পড়ছে,রোজা রাখছে,ক্লাসে ফাস্ট ক্লাস পাচ্ছে। এই জন্য এইসব বাবা তার সন্তানকে শিবির করতে নিষেধ করছে না। বাবা জানেন তার সন্তান মিবির করে কি অপরাধ করছে।

এ প্রসংগে আমি একটি কথা বলে রাখছি শিবিরের মধ্যে ৫% খারাপ থাকতেই পারে। একজন বিএনপি পন্থী বা আওয়ামী লীগার বাবা যখন দেখবেন তার সন্তান শিবির করে কোন অন্যায় করছে না। শুধুমাত্র নামাজ,রোজাসহ আল্লাহর দেওয়া বিধানাবলী মেনে চলছে। আর এই অপরাধে তার শিবির করা সন্তানকে তথাকথিত নাশকতার অভিযোগে গ্রেফতার করছে। ঐ বিএনপি পন্থী বা আওয়ামী লীগার বাবা তখনই,ক্ষোভে ফেটে পড়ছেন। গ্রেফতারকৃত ঐ শিবির নেতা-কর্মীর নিশ্চয় চৌদ্দ গোষ্ঠি আপনজন রয়েছে। তার চৌদ্দ গোষ্ঠি ভাল করেই জানে গ্রেফতারকৃত ঐ শিবির নেতা-কর্মী সম্পূর্ন নিরপরাধ। নিরপরাধ তার ঐ চৌদ্দ গোষ্ঠি আপনজন ছেলেটাকে যখন তথাকথিত নাশকতার অভিযোগে গ্রেফতার করা হয়,অথচ সমাজের চোর,ধর্ষক,ছিরতাইকারী,খুনিদেও গেফেতার করা হয় না, উত্তেজিত/দু:খভারাকান্ত হয়ে ঐ চৌদ্দ গোষ্ঠি আপনজন সবাই সিদ্ধান্ত নিচ্ছেন ,আগামী নির্বাচনে তারা এই সরকারকে অর্থ্যৎ আওয়ামী লীগকে আর ভোট দিবে না।

ঘটনা তাহলে কি দাঁড়াল নিরপরাধ একজন ছাত্রকে গ্রেফতার করার জন্য ঐ ছেলের চৌদ্দগোষ্ঠীর ভোট হারাচ্ছে বর্তমান সরকার। ভালো তো! ভাল না?

বিষয়: বিবিধ

১৬৩৪ বার পঠিত, ০ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File