মেয়ে গুলোকে ইভটিজিং পারলে ধর্ষণ করা জরুরি এবং তা আমাদের কর্তব্য!কারন দর্শাইলাম

লিখেছেন লিখেছেন হুদাই প্যাচাল বাক্স ২৫ নভেম্বর, ২০১৩, ০১:৪০:১৩ দুপুর





অনেকেই প্রথম টাইটেল দেখে অবাক হয়ে গেছেন । আজ পনেরো দিন থেকে ভাবছি এই বিষয়ে কিছু লিখব । ভাবতে ভাবতে আজ লিখতে বসেই পরলাম ।

ফেসবুক ,ব্লগ এই দুইটাকেই আমি স্বাধিন ভাবে ব্যাবহার করি । তাই আমার বক্তব্য মনের ভাব সবসময় একচেটিয়া ভাবে প্রকাশ করি । এতে করে কেউ গলাধঃকরন করুন আর না করুন । আমার দেখার কিছু নেই । এখন যে লেখাটা লিখছি সেটা ফেসবুক এবং আমার প্রীয় ব্লগ"টুডে ব্লগ" এ প্রকাশ করব ।

যাই হোক আমি জিসান । টাইটেল এর কথার কারন দর্শাইলাম ।

আমি যখন ক্লাস নাইন এ পড়ি তখন হ্ঠাত্‍ করে লক্ষ্য করলাম ক্লাসে একজন নতুন মেয়ে এসেছে ।কানাঘুষায় জানতে পারলাম মেয়েটা এই স্কুলে নতুন এবং আমাদের সাথেই ক্লাস করবে । মেয়েটার নাম জানতে পারলাম "শাখি"(সাকি )

তার বেশভূষা দেখে বুঝতে বাকি রইলনা যে সে অনেক বড়লোকের মেয়ে ।

যাই হোক ভাল কথা । কয়দিন ক্লাস করার পড় দেখলাম মেয়েটার পোশাকে কেমন পরিবর্তন এসেছে । একদিন এর ঘটনাঃ

টিফিন খাওয়া শেষ করে গিয়ে ক্লাসে গিয়ে দেখি আমার বন্ধুগুলা সব জটলা পাকিয়ে কোন একটা বিশেষ মেয়ের দিকে নজর দিয়েছে । তাদের কাছে গিয়ে বুঝতে পারলাম মেয়েটা শাখি ই । আর নজর দেওয়ার কারন হচ্ছে এই যে সে যে সাদা স্লাওয়ার নে পরে আছে ঐটা এতই পাতলা এবং মোলায়েম যে সে স্লাওয়ার এর তলে কি পড়ছে তা বোঝা যাচ্ছে(লাল একটা অন্তর্বাস!)এটা দেখে ছেলেদের মাথা ঠিক থাকার কথা নয় ।

বলা বাহুল্য সেদিনের রসায়ন ক্লাস এ আমাদের নজর ছ্যারের দিকে নয় ছিল সাকির স্লাওয়ার এর দিকে ।

পর পর তিন দিন এই ঘটনা ঘটার পর যথন বুঝলাম যে আমাদের টিফিন পিরিয়ড এর পড় যেসব ক্লাস হচ্ছে তা একদম মনোযোগ দিতে পাচ্ছি না । তিন দিনের দিন অনেক ভেবে চিন্তে একটা দুঃসাহসিক কাজ করে ফেললাম । মেয়েটাকে একা পেয়ে একধরনের ইভটিজিং করেই ফেললাম(তাকে বলছিলাম এই শাখি শোন তু কাল থেকে স্লাওয়ার না পড়ে তলে যে লাল পেন্টি টা পড়ছিস ঐটাই পড়িস । কথাটা বলার পড় সে তার স্লাওয়ার এর দিতে তাকাইছিল।)এর পর সে দুইদিন স্কুলে আসেনি । বলা বাহুল্য তাকে আর ঐ রকম পোশাকে দেখা যায়নি ।

*এ ক্ষেত্রে ইভটিজিং এর ফলে মেয়েটা ঠিক মত চলাফেরা করছিল ।

ঠিক এই ঘটনা আজ থেকে ১৫-১৭ দিন আগে কলেজের ক্লাসে রয়েছি আমি । ইংরেজি ক্লাস । আনিস স্যার এর ক্লাসে এমন কোন ছাত্র ছাত্রি নেই যে উপস্থিত থাকেনা । প্রথম ব্রেন্জ এর এক কোনার বসেছি আমি । পাশের ব্রেন্জের এক কোনায় একটি মেয়ে । দেখতে মোটামুটি । ছ্যার তার লেকচার দিয়েই চলছিল । আমিও ইচ্ছা মতই গিলছিলাম সেই লেকচার টা । কিছুক্ষন পড় লক্ষ্য করলাম আমার ব্রেন্জের দুইজন এবং পিছনের তিন জন একটু পড় পড় আমকে খোঁচা দিচ্ছে । কারন জানতে পাশের জনকে জিজ্ঞেস করলাম ঘটনা কি?তো সে আমাকে যা বললঃ দোস্ত তোর পাশের মেয়েটাকে দেখ । হাতের নিচে ঐ টা কিরে?

আমি একনজর দেখেই চোখ ফিরিয়ে নিলাম এবং মনের অজান্তেই বার বার আমার চোখ সেই দিকেই যাচ্ছিল । তাতে যা দেখলাম তা নিম্নরুপঃ মেয়েটা একটা জামা পড়ছে । বলতে পারেন জাল পড়ে আসছে । একদম জালের মতই । তো তার বোকের সাইটের অংশ টুকু এমনই পাতলা যে তার ব্রা টা একদম দেখা যাচ্ছিল । কিছুক্ষন পড় লক্ষ্য করলাম আসলে সে কোন কাপড়ই মনে হয় পরে আসেনি । ভাগ্যিস স্যারের বয়স বেশি তাই ঐ দিকে নজর দেয় নি । যাক ইংরেজি ক্লাস টা আমাদের আর ভাল যায়নি ।

ইচ্ছা আছিল শাখির মত এই মেয়েটারের ইভটিজিং করি । কিন্তে কেন যেন সাহস হয়নি ।

এখন মূল কথায় আসি ।

আপনি হয়তো বলবেন মেয়েরা কি পরে আসে আসুক তার দিকে আপনি নজর দিবেন ক্যান?আচ্ছা আপনি যদি পুরুষ হয়ে থাকেন তাহলে বলেন তো মেয়েটার দিকে আপনি নজর দিবেন কিনা?এবং নজর দেওয়ার পড় কি আপনার মনে কোন প্রকার কুমতলব জাগবে কিনা?

আমি কি বলি জানেন?

আমি মনে করি এইসব মেয়েরা চায় তাদের কেউ ধর্ষন করুক ।

আর এইসব মেয়েদের ধর্ষণ করাটা আমাদের জরুরি । যেন তা দেখে/শুনে আর একজন মেয়ে সেটা থেকে বিরত থাকে । এবং শালিনতা রক্ষা করে ।

পার্শ্ববর্তী দেশ ভারতে যে ধর্ষণের প্রকোপ বেড়ে গেছে তার জন্য এটাই দায়ি ।

সুতরাং আজ থেকে আমি শপথ নিলাম এইসব লেংটা মেয়ে দেখলে আমি ধর্ষণ এর জন্য প্রস্তুত ।

আপনি?

ফেসবুকে আমি https://facebook.com/rrbzlove

বিষয়: বিবিধ

৪৪৫০ বার পঠিত, ০ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File