বায়োডাটা দেখে যায় না চেনা…

লিখেছেন লিখেছেন FM97 ২৯ জুলাই, ২০১৫, ১০:১৬:৪৮ রাত

আমরা সবাই উত্তম জীবনসঙ্গী কামনা করি, কিন্তু এই কামনার পিছনে চেষ্টা-সাধনা করি না। আমাদের প্রথম ব্যর্থতা ও অজ্ঞতা ধরা দেয় বায়োডাটা লেখার ক্ষেত্রে। হাস্যকর নয় বরং অবাক ব্যাপার হচ্ছে- বিবাহে ইচ্ছুক পাত্র/পাত্রী নিজের বায়োডাটা পর্যন্ত লিখতে জানে না। যেকারণে বায়োডাটা দেখে বুঝা যায় না- মানুষটি কেমন!

এদিকে বায়োডাটার মধ্যে সবচেয়ে গতানুগতিক বিষয় হলো নিজের ও বাপদাদার নাম ঠিকানা ও শিক্ষাগত যোগ্যতা। যদিও এসব সাধারণ বিষয়ের বাইরে অসাধারণ কিছু বিষয় নিয়ে আসা দরকার। যেমন-

আমি মানুষটা কেমন?

আমার শখ কি?

আমি কেমন জীবনসঙ্গী কামনা করি?

নিজের জীবন নিয়ে আমার পরিকল্পনা কি?

উপরের প্রশ্নগুলো নিজেকে নিজে করে উত্তরগুলো তৈরি করতে হবে।

এবার উপরের প্রশ্নগুলোর যদি সংক্ষেপে বিশ্লেষণ করি তাহলে বলবো। হতে পারে আপনি পড়ুয়া টাইপ কিংবা লেখক গোছের/ গল্প-সাহিত্য/উপন্যাস পড়তে পছন্দ করেন। হতে পারে আপনি ধার্মিক, ধর্মতত্ত্বে বিশ্লেষক। কিংবা আপনি ভালো সংগঠক, আড্ডা দিতে ভালো লাগে। দেশ-বিদেশের সমাজ/রাজনীতি/ অর্থনীতি/ কূটনীতি নিয়ে ভাবেন। হতে পারে আপনি ভাবুক টাইপ কিংবা নতুন নতুন জায়গায় ঘুরতে পছন্দ করেন। আবার হতে পারে আপনি নির্দিষ্ট কোনো খেলা পছন্দ করেন বা খেলাধুলা করেন- ইত্যাদি বিভিন্ন টাইপের লাইফ স্ট্যাইল আপনার হতে পারে। তাই আগে নিজেকে প্রশ্ন করুন- আপনি কি? আপনি কেমন? নিশ্চয়ই আপনি সবার মতো না, আপনার একটা আলাদা পরিচয় আছে। অতঃপর ‘About myself’ পয়েন্ট উল্লেখ করে নিজের ব্যাপারে সংক্ষেপে লিখুন। যাতে অপরব্যক্তি আপনার ব্যাপারে একটা ধারণা পায়। তেমনি ‘My hobby’ কিংবা জীবনসঙ্গীর দিক থেকে আপনার ‘Expectation’- এসব পয়েন্ট উল্লেখ করে লিখুন- যাতে অপরপক্ষের জন্য আপনাকে বাছাই করা সহজ হয়।

অনেকে হয়ত ভাবছেন- ‘দূর! এতো কিছু লেখার দরকার কি’? ‘এসব আবার মানুষ লেখে নাকি’? এমনকি পরিবারের কর্তারাও হয়ত আপনাকে এরূপ বায়োডাটা লেখার ক্ষেত্রে বাঁধ সাধতে পারে। বলতে পারে- “আজাইরা প্যাচাল বাদ দে”! যদিও এগুলোই হচ্ছে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। কারণ পাত্র/পাত্রী দেখতে কেমন, তাদের বংশ কিংবা সম্পত্তি- এসব ওপর থেকে বুঝা যায় তবে ব্যক্তির মানসিকতা কেমন তা কিন্তু ব্যক্তিকে নিজের ভালোর জন্যই অন্যকে জানিয়ে দিতে হবে, বিশেষ করে বিয়ে করার ক্ষেত্রে। কারণ- একটা মানুষের সাথে হয়ত আপনার শতভাগ মিলবে না, কিন্তু তারপরও নিজ থেকে জানানো কিংবা জেনে-বুঝে কবুল করা ভালো।

এবার অনেকেই হয়ত বলবেন- “এসব বিষয় না লিখে, সামনা-সামনি কথা বললেই তো হয়”! হ্যাঁ, তা তো অবশ্যই। তবে আফসোসের বিষয় হলো- অনেক ছেলে-মেয়েরা বিয়ের আগে কিভাবে আরেকজনের সাক্ষাৎকার নিতে হয় তাও জানেন না! কিছু পাত্র/পাত্রী তো নিজে সাক্ষাৎকার না নিয়ে নিজের মা/বাবা/ভাই/বোন/ভাবীকে ঠেলা দেয়। বলে- ‘আমার ভয় লাগে, তোরা নে’। মনে রাখা উচিত- কিছু কিছু জায়গায় ভয় নয় সাহসিকতা ও বিচক্ষণতার পরিচয় দেয়া উচিত। কারন বিয়েটা আপনি করছেন, আপনার মা-বাবা নয়। জীবনসঙ্গীকে নিয়ে চলতে হবে আপনাকে। তাছাড়া যেকোনো বৈধ পন্থায় যেখানে সুযোগ আছে, সেখানে পিছপা হওয়া উচিত নয়।

আরেকটা বিষয় না বললেই নয়। কারণ আমাদের মধ্যে অনেকেই আছেন যারা বৈধ পথ থাকলেও, সেই পথে ভয় পান/গরিমসি করেন, কিন্তু অবৈধ পথে এগিয়ে যেতে দ্বিধা করেন না। যেমন- অনেক পরিবারে দেখা যায়- মুরুব্বিদের পছন্দ হয়ে গেলে তারা যখন মেয়েকে আংটি পরিয়ে আসে, তারপর থেকেই ছেলে-মেয়ে মোবাইলে চুটিয়ে কথা বলা শুরু করে দেয়। যদিও তাদের মধ্যে আদৌ কোনো বৈধ সম্পর্ক নেই। অনেকে যুক্তি দেখায়- এবার আমরা একে অপরকে বুঝে নিই। সেক্ষেত্রে বলবো- বুঝে নেয়ার পর্বটা যেখানে সরাসরি পরিবারের সামনে দেখা করে প্রাথমিক পর্যায়েই করা যেতো, সেখানে গোপনে মোবাইলে পরপুরুষ কিংবা পরমহিলার সাথে কথা বলার লাভ কোথায়? একটা সামান্য আংটি সম্পর্কের কোনো ভিত্তি/ দলিল নয়। তাই পাত্র/পাত্রীর পরীক্ষাটা প্রথম সাক্ষাতেই করা জরুরি আর পরবর্তীতে কথা বলা কাবিনের পরেই করা উচিত।

এদিকে অনেক পরিবার আছেন যারা নিজের সন্তানকে বলেন-“ তোর এতো পরীক্ষা করার কি আছে? যা বলার, যা জিজ্ঞাস করার আমরাই করবো”। আর এমন কর্তারাই নিজের সন্তানদের না সাক্ষাৎকার নিতে দেন আর না ছেলে-মেয়ে একান্তে কথা বলে নিক- এমন পরিবেশ সৃষ্টি করেন। কি পরিমাণে অজ্ঞতা ও বোকামি!

যাই হোক- যেহেতু বায়োডাটা লিখনের ব্যাপারে কথা হচ্ছে তাই আরেকটা বিষয় বলা জরুরি। এমনও হতে পারে, আপনার কোনো অভ্যাস যেটা বায়োডাটায় উল্লেখ থাকুক আপনি সেটা চান না। কেউ জানুক তাতে আপনি নিজেই লজ্জিত হন। এর অর্থ- আপনি নিজেই স্বীকৃতি দিচ্ছেন, আপনার সেই অভ্যাসটা ‘বদভ্যাস’। আর এ সংক্রান্ত একটা হাদিস আছে, রাসূলুল্লাহ সাঃ বলেছেন- “যেটা অন্যের সামনে প্রকাশিত হোক, লোকে জানুন- সেটা যখন তুমি চাও না, তখন সেটাই পাপ” (মুসলিম, হাদিস নং- ৬৪১০)। তাই এমন যদি কোন পাপ বা বদ-অভ্যাস থেকে থাকে যেটা উল্লেখ করার মতো নয়, তবে সেটা বিয়ের আগেই নিজ থেকে পরিহার করা উচিত। যেমন ধরুন- আপনি ধুমপান করেন বা মাদকসেবী (উল্লেখ্য, মেয়েরাও অভিজাত রেস্টুরেন্টে সিসা কর্ণারে নেশা করে)- তাহলে নিজের ভালোর জন্য, সুস্বাস্থ্যের জন্য এগুলো ত্যাগ করুন।

সবশেষে, যারা বিয়েটাকে শ্রেফ একটা সামাজিক রীতি মনে করে- তাদের কাছে জীবনের তাৎপর্য ফিকে। তবে যারা একটা সুন্দর ও পবিত্র জীবন অতিবাহিত করতে চায়; যারা জানে, বিয়ে- হয় জীবনকে শান্তি দিবে, সুন্দর লক্ষ্যের দিকে পৌঁছে দিবে নয়তো লক্ষ্য বিচ্যুত করবে- তারাই বিয়ের আগে সচেতন হয় এবং তাদের বায়োডাটাগুলোই হয় তাদের প্রতিচ্ছবি…

বিষয়: বিবিধ

২০৪৭ বার পঠিত, ২০ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

332548
২৯ জুলাই ২০১৫ রাত ১০:২৬
আকবার১ লিখেছেন : চমৎকার। প্রা্যে ছেলে মেয়েরা বিয়ের আগে
একএে থাকে বহূ বছর। তারপর আংটি বদল। তারপর বিয়ে। আমি তেমন একটা কিছু জানি না। ইসলামে আংটি বদলের ব্যবস্থা আছে কিনা।
২৯ জুলাই ২০১৫ রাত ১০:৩১
274806
FM97 লিখেছেন : আংটি দেয়াটা সামাজিক রীতি, এটা বাধ্যগত কোনো জিনিস নয়। ইসলামে কাবিন হয়ে যাওয়ার আগে একটা ছেলে-মেয়ে পরষ্পরের জন্য হালাল হয় না। তাই এর পরেই কথা বলা ভালো। আর বায়োডাটা ও সাক্ষাৎকারের কথা তো লিখলামই...
332566
২৯ জুলাই ২০১৫ রাত ১১:৪৭
এ,এস,ওসমান লিখেছেন : দারুন লেখেছেন ভাই। জাযাকাল্লাহু খায়েরান।

লেখাটা প্রিয়তে রাখলাম।
০১ সেপ্টেম্বর ২০১৫ রাত ১০:৫৬
280482
FM97 লিখেছেন : Happy
332568
৩০ জুলাই ২০১৫ রাত ১২:৩২
শেখের পোলা লিখেছেন : আগে জানতাম চাকরীর জন্য দরখাস্ত দিতে হয়৷ পরে এই দরখাস্তই বায়োডাটার রাপ নিল৷ এখন আবার বায়োডাটা বিয়েতেও বিশেষ করে মেয়ে পক্ষ থেকে দিতে হয়৷ আমার যেন কেমন মনে হয় যে, মহাত্মন, আমার সর্ববিধ গুনাবলী বর্ননা করিলাম, এক্ষনে আমাকে গ্রহণ করিয়া বাধিত করিবেন,গোচের কিছু একটা৷এর পর হয়ত নিয়ম হবে সাংসারিক বা ব্যবহারিক জীবনের পাঁচ দিনের ভিডিও দিতে হবে৷ গোস্তাখী মাফ চাই৷ তাই বলে উভয়ে উভয়ের বিষয়ে জানবেনা এটা আমি চাইনা৷ শুধু অফার করাটা ভাল লাগেনা৷ ধন্যবাদ৷
০১ সেপ্টেম্বর ২০১৫ রাত ১০:৫৭
280483
FM97 লিখেছেন : কি আর কমু? আপনের ইচ্ছা...Worried
332570
৩০ জুলাই ২০১৫ রাত ১২:৩৯
বৃত্তের বাইরে লিখেছেন : বায়োডাটা দেখে আজকাল আসলেই চেনার উপায় নেই। এমনও হয়েছে খোজ নিয়ে জানা গেছে বায়োডাটায় উল্লেখিত শিক্ষাগত যোগ্যতা ভুয়া। এক্ষেত্রে অভিভাবকদের আরো সচেতন হওয়া জরুরি। আপনার উল্লেখিত সংযোজন গুলোও চমত্কার। নাম, ঠিকানা, বংশ পরিচয় অভিভাবকরা খোজ নিয়ে জানতে পারেন কিন্তু ছেলে মেয়ের কি ধরনের পছন্দ তা একবারে বায়োডাটায় উল্লেখ করে দিলে দেখাদেখি, অহেতুক খরচের ঝামেলা থেকে রেহাই পাওয়া যায়। প্রসঙ্গক্রমে উল্লেখ করি, সম্প্রতি এই ব্লগের এক শ্রদ্ধেয় ভাইয়ের বিয়ে হয়েছে(নাম বলছিনা)। পাত্রী পছন্দের ব্যাপারে সহযোগীতা করতে যেয়ে ভাইটির বায়োডাটা দেখার সৌভাগ্য হয়েছিল। আমি খুব অবাক হয়েছিলাম যে এ যুগে এমন ছেলেও আছে যিনি ইসলামী নিয়ম-কানুন, সুন্নাহ সব পুরোপুরি মেনে বিয়ে করতে পারেন। শ্রদ্ধেয় ভাইয়ের যে গুনটি সবচেয়ে প্রশংসনীয় ছিল তিনি তার পাত্রী পছন্দের ব্যাপারে স্পষ্টভাবে জানিয়েছেন, নিজের পছন্দ -অপছন্দ, কেমন খরচ করবেন সব কিছু খোলাখুলি বলায় মেয়ের অভিভাবকদের বেগ পেতে হয়নি। অপরিচিত কারো কাছে সব কিছু খুলে বলাটা সাহসিকতার পরিচয় মনে করি যেখানে আমরা নিজেদের লুকাতে বেশি পছন্দ করি। তার সরলতা এবং স্পষ্টবাদিতার জন্য আমি তাকে সাধুবাদ জানাই এবং সুখী দাম্পত্য জীবন কামনা করছি।
বিয়ের ক্ষেত্রে আসলে এমনি স্পষ্টবাদী হওয়া উচিত যেন পাত্র-পাত্রী তার সঙ্গী/সঙ্গীনী আগে থেকেই স্বচ্ছ্ব ধারণা পেতে পারে। ধন্যবাদ আপনার আইডিয়া এবং লেখনীর জন্য। Good Luck Rose Rose
০১ সেপ্টেম্বর ২০১৫ রাত ১০:৫৯
280484
FM97 লিখেছেন : যথার্থ বলেছেন Applause
332584
৩০ জুলাই ২০১৫ রাত ০২:৫৪
মিনহাজুল ইসলাম মোহাম্মদ মাছুম লিখেছেন : বায়োডাটা গুলো পাত্র-পাত্রীরা রেডি করে না..গার্ডিয়ানরা করে..
অনেক ধন্যবাদ..
০১ সেপ্টেম্বর ২০১৫ রাত ১১:০১
280485
FM97 লিখেছেন : এটাই তো ভূল করে! আবুল মার্কা জীবনসঙ্গী দিয়া বাকি জীবন কেমনে কাটবো?- যে নিজের ব্যাপারে পর্যন্ত মা-বাবারে জিগায়! Straight Face
০১ সেপ্টেম্বর ২০১৫ রাত ১১:০২
280486
FM97 লিখেছেন : বলতে- বিয়ের পছন্দ করতেও এরে-ওরে ঠেলে।
০১ সেপ্টেম্বর ২০১৫ রাত ১১:০৩
280487
FM97 লিখেছেন : নিজের একান্ত ব্যাপারে, জীবনের ব্যাপারে অসচেতন? আমি মা-বাবার সিদ্ধান্তের বিরোধীতা বলছি না, তবে কিছু ছেলে-মেয়ে আছে পাক্কা ল্যাদা টাইপ- তাদের কথা বলছি।
332654
৩০ জুলাই ২০১৫ দুপুর ০২:০১
হতভাগা লিখেছেন : বায়োডাটাতে ''আমি কি রকম'' , ''কেমন জীবন সঙ্গী চাই'' - এসব কি খুব একটা কাজে আসবে ? ম্যাক্সিমাম মানুষ নিজের ব্যাপারে অন্যকে আকৃষ্ট করতে বানিয়ে বানিয়ে লিখে ।

বিয়ের ব্যাপারে খোঁজ খবর নেবার বেলায় দেখা যায় যে , ছেলের ব্যাপারে কোন সমস্যা হয় না খোঁজ নিতে । পাত্রী পক্ষ ছেলের অফিসকক্ষের ভিতরে গিয়েও টয়লেট করে আসতে পারে - এতই লিবারেলিটি পাওয়া যায় ছেলের ব্যাপারে খোঁজ নিতে গেলে ।

মেয়ের ব্যাপারে সেটা সম্ভব না । প্রায়ই ক্ষেত্রেই দেখা যায় যে মেয়ে বা মেয়ের ফ্যামিলি মেয়ের ব্যাপারে সঠিক ইনফরমেশন দেয় না বা গড়িমসি করে।

বায়োডাটাতে এসব লিখতে যে মেয়েরা নিজেদের মিস্ট্রেরী করার সুযোগ বরাবরের মত কাজে লাগাবে না সেটার নিশ্চয়তা কি ?
০১ সেপ্টেম্বর ২০১৫ রাত ১১:০৬
280488
FM97 লিখেছেন : লম্পট মেয়েরা লম্পটামি করবেই। যারা ভালো, তারা অন্যের সামনে নিজেকে সেভাবেই উপস্থাপন করবে- তেমনি ছেলের দায়িত্ব হলো -মেয়েকে তার সামনে (তথা তার বাড়িতে গিয়ে যখন দেখতে যাবে) পরখ করা। তবে অনেক আবুল মার্কা ছেলে আছে, পরখ পর্যন্ত করতে পারে না। জানেই না, কি জিগাইতে হবে!
০২ সেপ্টেম্বর ২০১৫ সকাল ০৮:৪০
280539
হতভাগা লিখেছেন : আপনাদের মত মাধুকরী তো আর সবাই নয়
332760
৩০ জুলাই ২০১৫ রাত ১০:৪৩
আওণ রাহ'বার লিখেছেন : হা খুব গুরুত্বপূর্ণ পোষ্ট!
তবে ভাই আমি এস্তেখারা করেই কাজ করবো ইনশাআল্লাহ।
০১ সেপ্টেম্বর ২০১৫ রাত ১১:০৬
280489
FM97 লিখেছেন : Happy
332983
০১ আগস্ট ২০১৫ সকাল ১০:১৫
মু নূরনবী লিখেছেন : যথা সময়ে যথার্থ পোস্ট পড়লাম..জাজা
০১ সেপ্টেম্বর ২০১৫ রাত ১১:০৬
280490
FM97 লিখেছেন : ভাই, আপনার বিয়ে নি?
341395
১৩ সেপ্টেম্বর ২০১৫ সকাল ১১:০৪
দ্য স্লেভ লিখেছেন : একটা অসাধারন লেখা পড়লাম। জাজাকাল্লাহ খায়রান। এসব পোস্ট স্টিকি হওয়া প্রয়োজন

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File