ফেরা .. ..

লিখেছেন লিখেছেন সাদিয়া মুকিম ০২ নভেম্বর, ২০১৫, ০৮:৪৮:০৫ রাত



আকাশে মেঘ জমলো, বাতাস বইলো, বৃষ্টি পড়লো, নদী-নালা পূর্ণ হলো, দিনপঞ্জিকা পাতা উল্টিয়ে জানান দিলো দিন ফুরিয়ে এলো; সকল হাসি- আনন্দ সাঙ্গ করে এবার বিদায় নেবার পালা- ফেরার আয়োজন!

এই সময়টা খুবই কষ্টের । বুক চিড়ে লম্বা লম্বা শ্বাষ ফেলা, বার বার ঘরময় তাকানো, আড় চোখে প্রিয়জনের চেহারায় বিমর্ষতার সুষ্পষ্ট ছাপ দেখা, এখানে সেখানে এলোমেলো হয়ে পড়ে থাকা জিনিষগুলোকে গুছানোর চেস্টা করেও কাজ অসম্পূর্ণ থেকে যাওয়া।

ফেরার সময় বরাবর মনে হয় কোনো এক মন্ত্র তন্ত্র পড়ে সবাইকে যদি ক্ষণিকের জন্য ঘুম পাড়িয়ে দেয়া যেতো; আমি নিঃশব্দে বেড়িয়ে যেতাম , কাউকে কিছু না বলে! নাই বা হলো শেষ আলিঙ্গন, শেষ বিদায়ী সম্ভাষন তবু তো সেই মর্মস্পর্ষী করুণ অধ্যায়টির যাতানা থেকে মুক্তি পেতাম!

কিন্তু তা আর হয় না! ভাই-বোনরা পছন্দের জিনিষগুলো গুনে গুনে খেয়াল করে খুবই সযতনে লাগেজে ঢুকিয়ে দেন, আব্বার সাবধান বাণী থাকে কাগজপত্রের দিকে নজর রাখার, আম্মা শুধু নিরবে চোখ মুছেন , পাছে আমি দেখে ফেলি তাই আড়ালে আড়ালে থাকেন!

অনেক স্বপ্ন, আর আশার ঢালি সাজিয়ে দেশে এসেছিলাম, সবার সাথে রমাদানের কিছু দিন আর ঈদ উদযাপন করবো- আলহামদুলিল্লাহ সেই উদ্দেশ্য শতভাগ সফল হয়েছে। সেহরীতে কতো বছর পর ঘুম ভাঙ্গানিয়া সাইরেন শুনেছি, ভোরের রেডিওর ইসলামী আলোচনা, সেই বিখ্যাত ইসলামী সংগীত, সবাইকে নিয়ে সেহরী করা, ইফতারে ভাইয়ার আবেগঘন দোআ, ঈদের আগের রাতে হুড়োহুড়ি, রান্না নিয়ে হৈচৈ, ঈদের নামাজের পর সালামী, একসাথে খাওয়া, সবাই মিলে নৌকা ভ্রমণ, গ্রামের বাড়িতে বনভোজন , আত্নীয় -স্বজনদের সাথে দেখা করার উদ্দেশ্যে পারিবারিক সফর প্রতিটা কাজ খুব সুন্দর ভাবে করা হয়েছে। আলহামদুলিল্লাহ ।

সবকিছু সুন্দর ভাবে হলেও একটা ক্ষত রয়েই গেলো; আম্মা আমাদের সাথে চট্টগ্রাম গেলেও আর ফিরে আসতে পারলেন না, উনি ডায়াবেটিস পেশেন্ট - ফুট ইনফেকশন ধরা পড়লো, ভাইয়া ডাক্তার দেখালেন, অপারেশন করা হলো ইমিডিয়েটলি! সম্পূর্ণ বেড রেস্টে থাকতে হবে। আর আমাকে বিদায় নিতে হলো ঢাকা থেকে- মায়ের আলিঙ্গনহীন বিদায় সেটা যে কতো দুঃখের শুধুমাত্র ভুক্তোভোগীরাই বুঝবেন!

অন্যান্য সময়ে আমাদের পরিবারের সবাই এয়ারপোর্ট পর্যন্ত এগিয়ে দিতে আসেন এবার আম্মা এবং ছোটো ভাই দুজনেইও অসুস্থ হয়ে পড়ায় কেউ আসতে পারে নি! গাড়িতে বসে এতো শূন্য শূন্য লাগছিলো ! ভাইয়া পাশে বসে অনবরত ফুপিয়ে ফুপিয়ে কেঁদেই চলছিলেন!

এয়ারপোর্টের লাউঞ্জে বসে আছি, কখনো চোখে পানি, কখনো দীর্ঘশ্বাস, আবার কখনো ফেলে আসা স্মৃতির সরোবরে অবগাহন করে সীমানা ছাড়ার অপেক্ষায়!

বোখারী -বড় ভাইয়ার ছেলে, দরজা দিয়ে বের হওয়ার সময় কি জানি গুঁজে দিয়েছিলো আমার সাইড ব্যাগে, মনে পড়তেই ব্যাগ খুললাম- আমাদের পেয়ারা গাছের প্রায় মগডালে দুটো কচি পেয়ারা ছিলো, বোখারী কোনো ভাবেই এতোদিন নাগাল পায় নি, আজ সেই পেয়ারা দুটি ছিঁড়ে আমার ব্যাগে দিয়ে দিয়েছে!

বোখারী মাদ্রাসায় পড়ে, বারো পাড়ার হাফিজ হয়েছে, এইবার দেশে এসে ওর ইমামতিতে তারাবীহ পড়েছিলাম। সুবহান আল্লাহ! কচি স্বরে পাঠ করা সেই সুমধুর তিলাওয়াতের সুর কিভাবে আমাদের প্রতিটি হৃদয়ে ঝড় তুলেছিলো, শীতল ঝর্ণাধারা হয়ে দু- চোখ বেয়ে অশ্রু ঝরেছিলো তা ভাষায় প্রকাশ সম্ভব নয়!

বোখারী জানতো ফুপিমার পেয়ারা খুব পছন্দ। প্রতিদিন মাগরীবের পর সে পেয়ারা কাটতে বসে যেতো! এতো ছোটো মানুষ কিভাবে পিয়ারা কাটবে? দাদুর সুপাড়ি কাঁটার ছোড়তা টাই হতো তাঁর একমাত্র ভরসা। অনেক কসরত করে এবড়ো থেবড়ো ভাবে কাঁটা সযতনে পেয়ারার টুকরোতে মিশাতো কাসুন্দি আর লাল মরিচের গুঁড়া। তারপর সবগুলো দন্ত বিকশিত করে আমার সামনে এসে বলতো- ফুপিমা পেয়ারা! এই অকৃত্রিম ভালোবাসা শুধু হৃদয় জুড়োয় নি বরং বিদায় বেলায় চোখের জল আরো ভারী করে তুললো।

একটা ফোন এলো, এই সময়ে ফোন রিসিভ করার ইচ্ছা থাকে না তবু খুব পরিচিত বোন এবং উনি আমাদের প্রতিবেশী। আমার কিছু দিন আগে বাংলাদেশে এসেছেন আর অনেক পরে ফিরবেন ইতালি, উনি রিং দিলেন। যা শুনলাম অনেক ক্ষণ পাথরের মতোন স্থির হয়ে হয়ে রইলাম।

উনি দেশে আসার পর উনার মা কিডনী প্রবলেমে হসপিটালাইজড হয়েছেন, উনার ছেলের কানে ইনফেকশন হয়েছিলো প্রতি তিন দিন পর ওয়াশ করতে হসপিটালে দৌড়াতে হয়েছে, ঈদের কিছুদিন আগে উনার বড় দুলাভাই ইন্তেকাল করেছেন, আর ঈদের একসপ্তাহ পর ছোটো বোন পাড়ি জমিয়েছেন না ফেরার দেশে!

মাত্র দু মাসের ছুটিতে এসে কতোগুলো বিপদ উনার উপর দিয়ে গেছে! নিজেই স্বান্তনা খুঁজে পেলাম নিজের জন্য! আমার আম্মা শুধু অসুস্থ, আমাকে বিদায় দিতে পারেন নি, ফেরার সময় আলিঙ্গন টুকু হয়নি, মাথায় হাত দিয়ে দোআ করেন নি তবু বেঁচে তো আছেন! আমাদের পরিবারের সবাই তো বেঁচে আছে! মনে মনে অনেকবার আলহামদুলিল্লাহ বলেও মনে হলো কৃতজ্ঞতা প্রকাশের হক আদায় হলো না!

বাচ্চারা বসে টুকটাক কথা বলছিলো, এমন সময় একজন বোন এসে জিজ্ঞেস করলেন, আমরা কি ইতালি যাবো কি না? হ্যা সূচক জবাব পেয়ে উনি আমাদের পাশেই বসলেন। কোলে একটা বাচ্চা ছেলে বয়স আনুমানিক দুই -আড়াই হবে! মা-ছেলে দুজনকেই খুব বিপর্যস্ত মনে হলো।

ট্রেন স্টেশন, বাস স্টেশন, এয়ারপোর্ট এই জায়গাগুলোর একটা মিল আছে, এখানকার যাত্রীদের সবার মন খারাপ থাকে! আমার পাশে বসা বোনটির তাকিয়েই বোঝা যায় উনি অসম্ভব কান্নাকাটি করেছেন। দু-চোখ ফুলে আছে, নাকের ডগা লাল হয়ে আছে, অনবরত কান্না করেই চলছেন তবে নিরবে! শুধু মাঝে মাঝে দু হাত দিয়ে চোখের পানি মুছছেন!

ভাবলাম মনে হয় প্রথমবার বাবা-মা ছেড়ে প্রবাসী স্বামীর নিকট যাচ্ছে, তাই কান্নার পরিমানটা বেশি! উনার কোলের বাচ্চাটা খুব কান্নাকাটি করছিলো উনি ক্ষণে দাঁড়ান তো ক্ষণে বসেন, কোনো ভাবেই বাচ্চা থামে না। বোধহয় ভালো ঘুম হয়নি এজন্য বিরক্ত করছিলো!

আমাদের সময় হয়ে এলো, গেইট নাম্বার দেখা গেলো, আমরা একে একে সিরয়ালে দাঁড়ালাম। উনিও আমাদের পিছনে এসে দাঁড়ালেন। এই সময় উনার সাথে টুকটাক কথা বললাম। উনি এর আগেও সফর করেছেন অর্থাৎ এটাই প্রথম বার নয়। ভাবলাম বাবা -মা ছেড়ে যাওয়ার সময় প্রতিবার ই মন খারাপ হয় এজন্যই মনে হয় উনাকে এমন লাগছিলো।

কিন্তু না! লাইন ধীরে ধীরে সামনে এগুচ্ছিলো, আমি উনার সাথে কথা বলছিলাম। যা শুনলাম তা আমার কর্নযুগলকে বজ্রপাতের ন্যায় ঝলসে দেয়ার জন্য যথেষ্ট ছিলো!

উনি তিনমাস আগে স্বামীসহ দেশে এসেছিলেন, স্বামী ক্যানসারে আক্রান্ত ছিলো, সেই স্বামী কঠিন অসুস্থতায় ভুগতে ভুগতে রমাদানের ২৭ রাতে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেছিলেন। উনি বিধবা হলেন, ছেলেটি এতীম হলো! উনি বলছিলেন আর অঝোরে কান্না করছিলেন, সেই চোখের পানি আমাকেও ভাসিয়ে নিয়েছিলো!

উনার দিকে ভালো করে তাকালাম, খুব অল্প বয়স, এতো সুন্দর মেয়েটি, যথেস্ট লম্বা এবং ফর্সা! চেহারার দিকে তাকালেই বোঝা যায় কতো অবহেলা এবং অযত্ন গিয়েছে এই মানুষটির উপর আর বাচ্চাটিও এর নির্মম স্বীকার হয়েছে।

আমি ভুলে গেলাম কিছুক্ষণ আগে আমি নিজেই অনুশোচনায় দগ্ধ হচ্ছিলাম, নিজেকে ভাগ্যহীণা বলে মনঃস্তাপ করছিলাম। হায় ! আমার সামনে যে মেয়েটি দাঁড়িয়েআছে, কি নিদারুণ কঠিন পরীক্ষাই না সে দিচ্ছে! কি বিশাল ঝড় তাঁর জীবনকে, আজন্ম সাধের স্বপ্নকে দুমড়ে মুচড়ে তছনছ করে দিয়েছে!

এটা ভেবে ভেবে আমার ভিতরটা একেবারে শুকিয়ে এলো!

এরপর উনার হাতের লাগেজটার দায়িত্ব আমি নিলাম, উনাকে আশ্বাস দিলাম পুরোটা পথ আমরা একসাথে যাবো, উনার যে কোনো প্রয়োজনে আমরা সাথে আছি!

আসলে যে সাগরে ঘূর্নিঝড় উঠেছে ছোটো খাটো ঢেউ কি সেই ঝড়ের ক্ষতি বুঝতে পারে? তবু চেস্টা করা !

বিমানে পাশের সিটে বসলাম, বার বার যখন উনার দিকে তাকাচ্ছিলাম উনি শূন্য দৃষ্টি দিয়ে শুধু বাইরে তাকিয়ে ছিলেন, সেখানে দেখার মতো কিছু ছিলো না , তবু দৃষ্টি যেনো জীবনের অংকের না মেলা হিসাবটুকু বার বার বুঝতে চাইতো তারই ব্যর্থ প্রায়স ছিলো সেই দৃষ্টি!

ট্রানজিটে একসাথে ছিলাম, একে এক উনার সব কথা শুনলাম। উনার বর্তামন বয়স ২৩। বিয়ে হয়েছিলো ১৬ বছর বয়সে। স্বামী হিসেবে লোকটি খুবই ভালো ছিলো। সুখের সংসার খুব সুন্দর ভাবেই কেটে যাচ্ছিলো। হঠাৎ করেই ধরা পড়লো অসুখ। চিকিৎসা চললো, ভদ্রলোকের মন টিকছিলো না প্রবাসে, স্ত্রী-পুত্র নিয়ে দেশে কিছুদিন থাকবেন এই জন্য এসেছিলেন।

দেশে স্বামী মারা যাওয়ার পর উনার শ্বশুড় বাড়ির লোকরা উনার পাসপোর্ট আটক করে রেখেছিলো, কেউ চায় নি বউ আর প্রবাসে ফিরুক। বউয়ের খুব একটা ইচ্ছে প্রথমে ছিলো না কিন্তু পরে যখন বুঝতে পারলো এর পিছনে অন্য অভিসন্ধি, সে একপ্রকার বাধ্য হয়েই ফিরে আসলো!

উনার অবিবাহিত দেবর আছেন একজন , যিনি চাকরী করতেন কোনো এক ফ্যাক্টরিতে। সেখানে আগুন লেগে দুর্ঘটানায় উনি উনার দু হাত হারিয়েছেন। কেটে ফেলতে হয়েছে হাতদুটো। শ্বাশুড়ির ইচ্ছে এই দু হাত কাটা ছেলের সাথে বিধবা বউয়ের বিয়ে দিবেন। মেয়েটি আপাততঃ বিয়ের কথা ভাবছে না তার উপর যে ব্যাক্তি নিজেই কিনা শারীরিক ভাবে স্বাবলম্বী নয় ! সব মিলিয়ে মেয়েটির চলে আসা ছাড়া এই পরিস্থিতি থেকে মুক্তি পাওয়ার কোনো উপায় ছিলো না!

আমি মেয়েটির সাথে অনেক ক্ষণ কথা বললাম, অকপটে আমার সাথে সে সব কথাই বললো। আমার মোবাইল নাম্বার দিলাম যোগাযোগ করার জন্য। যেকোনো প্রয়োজনে জানানোর জন্য। এটাও বললাম, তোমার বয়স কম, কেউ যদি ভালো কোনো বিয়ের প্রস্তাব আনে তুমি অমত করো না! সমুদ্রের যে ঢেউ এতোক্ষণ স্থির ছিলো তা বুঝি আবারো উতাল হয়ে উঠলো, মেয়েটি অঝোরে কান্না শুরু করলো!

ট্রানজিটের সময় শেষ, এবার আমাদের দুজনার দুই প্লেনে উঠতে হবে। মেয়েটিকে নির্ধারিত স্থানে পৌঁছে দিলাম, বিদায় নেয়ার সময় মনে হলো এতোক্ষণ কথা হলো ওর নামটাই জানা হলো না। বর্ষাকালের বৃষ্টিতে হাছগুলো যেমন ভিজে একাকার হয়ে থাকে আর সামান্য স্পর্শে ঝর ঝর করে পানি ঝরে পড়ে ঠিক সেভাবেই সে আবার কান্না শুরু করলো। কাঁদতে কাঁদতেই বললো ওর নাম হাসি! হাসি নামটা যেনো আজ তাঁর পুরো জীবনটাকেই পরিহাস করছে!

আমরা আমাদের প্লেনে আসলাম, যথাসময়ে যাত্রা শুরু হলো। কিছুক্ষণ আগের জানা ঘটনাগুলো বুকের মধ্যে তোলপাড় করতে লাগলো! আমরা তো ফিরছি আমাদের পরিচিত সেই নীড়ে, আপনজনরা সবাই একসাথে। প্রিয়তমের সাথে দেখা হবে, বাচ্চারা হোম সুইট হোম বলে বিছানায় গড়াগড়ি খাবে, কিন্তু হাসি?

ও যখন ওদের সেই বাসাটাতে ঢুকবে কেমন লাগবে ওর? ওদের এতো বছরের সাজানো যুগল দাম্পত্য জীবনের প্রতিটি স্পর্শ, প্রতিটি স্মৃতি, সুখ-স্বপ্নে - মায়ায় মায়ায় জড়ানো যে ঘরটি ছেড়ে ওরা দুজনে একসাথে গিয়েছিলো আর ফিরে এসেছে একা! কেমন অনুভূতি হবে হবে ওর ? আর ভাবতে পারছিলাম না!

জীবনে পারফেক্ট বা পরিপূর্ণতা বলতে আসলেই কিছু আছে? নেই। জীবনটা এরকম অসংখ্য অপরিপূর্ণ ঘটনার সমষ্টি। এখানে চিরস্থায়ী সুখ নেই। এখানে চিরস্থায়ী ভাবে কেউ থাকবো না।

আজকের সফরের মতো এরকম একটি দীর্ঘ সফরের যাত্রী আমরা সবাই। আজ দুনিয়াবী ঠিকানায় ফিরছি, সেদিন ফিরে যেতে হবে প্রকৃত গন্তব্যে। সেখানেই অপেক্ষা করছে পরিপূর্ণ সুখ বা দুঃখ! ভাবছিলাম এবারের স্বদেশের সফর আমাকে শুধু আপনজনদের সাথে মিলিত হওয়ার আনন্দ দেয় নি, মনের মাঝে গেঁথে দিয়েছে ফেরার প্রকৃত উপলব্ধি , দিয়েছে নিজের অবস্থানে সুখী থাকার শিক্ষা। আর তাই অনেক অসম্পূর্ণতার মাঝেও স্বার্থক মনে করি এ ফেরা ..............



বিষয়: বিবিধ

১৭১২ বার পঠিত, ৪২ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

348263
০২ নভেম্বর ২০১৫ রাত ০৯:১১
আবু সুফিয়ান লিখেছেন : আজকের সফরের মতো এরকম একটি দীর্ঘ সফরের যাত্রী আমরা সবাই। আজ দুনিয়াবী ঠিকানায় ফিরছি, সেদিন ফিরে যেতে হবে প্রকৃত গন্তব্যে। সেখানেই অপেক্ষা করছে পরিপূর্ণ সুখ বা দুঃখ.....সঠিক বলেছেন।
০৩ নভেম্বর ২০১৫ রাত ১২:১৭
289118
সাদিয়া মুকিম লিখেছেন : আসসালামুআলাইকুম ওয়ারহমাতুল্লাহ!

প্রথমবারের মতো আপনার পদচারণা এবং প্রথম মন্তব্যের জন্য আন্তরিক শুকরিয়া!

অনুভূতি রেখে যাওয়ার জন্য আন্তরিক শুকরিয়া!Praying
348264
০২ নভেম্বর ২০১৫ রাত ০৯:৪০
রফিক ফয়েজী লিখেছেন : পৃথিবী আমার আসল ঠিকানা নয় , মরণ একদিন মুছে দেবে সকল রঙ্গিন পরিচয়। এটাই বাস্তবতা। খানিকটা সময় অনেক অভিজ্ঞতা বেশ ভাল ধন্যবাদ।
০৩ নভেম্বর ২০১৫ রাত ১২:১৯
289119
সাদিয়া মুকিম লিখেছেন : আসসালামুআলাইকুম ওয়ারহমাতুল্লাহ!
চমৎকার অভিব্যাক্তির মাধ্যমে অনুভূতি ব্যক্ত করার জন্য আন্তরিকভাবে শুকরিয়া জানাই!

প্রথমবারের মতো আপনার পদচারণা ও উপস্থিতিতে আন্তরিকভাবে খুশী হলাম!

শুকরিয়া ও শুভকামনা নিরন্তরPraying
348273
০২ নভেম্বর ২০১৫ রাত ১০:৪৩
আবু জান্নাত লিখেছেন :
আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ
Crying Crying Crying Crying Crying Crying Crying Crying Crying Crying Crying Crying Crying Crying Crying Crying Crying Crying Crying Crying
০৩ নভেম্বর ২০১৫ রাত ১২:১৯
289121
সাদিয়া মুকিম লিখেছেন : ওয়ালাইকুমসালাম ওয়ারহমাতুল্লাহ!
Praying Praying Praying Praying Praying Praying

মন্তব্য নাই কেনো ভাইয়া?
০৩ নভেম্বর ২০১৫ দুপুর ০১:৫২
289159
আবু জান্নাত লিখেছেন : হাসির গল্প কল্পনা করতে গিয়ে বাকরুদ্ধ হয়ে গেল যে, তাই কিছু লিখতে পারলাম না...........
348274
০২ নভেম্বর ২০১৫ রাত ১০:৪৬
আফরা লিখেছেন : আপু শেষে এসে তো চিন্তায় ফেলে দিলেন কখন আমার ট্রানজিটের শেষ হয়ে যায় ।

জীবন চলার পথে অনেক শিক্ষা আছে শুধু খেয়াল রেখে নিজের ভুলগুলো শুধরে নিতে হয় । অনেক শিক্ষনীয় লিখা জাজাকিল্লাহ খাইরান আপু ।
০৩ নভেম্বর ২০১৫ রাত ১২:২১
289122
সাদিয়া মুকিম লিখেছেন : আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ ।
তুমি মন দিয়ে পড়েছো জেনে খুব ভালো লাগলো! তোমার ভালোলাগাতে বড় আপু অনেক আনন্দিতো হলাম!

শুভাকামনা, দোআ ও শুভেচ্ছা নিরন্তরLove Struck Praying Happy Angel
348278
০২ নভেম্বর ২০১৫ রাত ১১:৫৭
জ্ঞানের কথা লিখেছেন : বাকরুদ্ধ, স্তম্ভিত, নিশ্চল, প্রানহীন, অশ্রুসজল, চিন্তিত, ভাবুক, হয়ে গেলাম। এগুলো না লিখলে কি হতো!!

মুসাফির হয়ে গেলাম।........
০৩ নভেম্বর ২০১৫ রাত ১২:২৩
289123
সাদিয়া মুকিম লিখেছেন : আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ ।

না লিখে স্বস্তি পাচ্ছিলাম না!Crying

আমরাতো মুসাফির ই.......Happy

দোআ প্রার্থীPraying
০৩ নভেম্বর ২০১৫ সকাল ১১:৪০
289147
জ্ঞানের কথা লিখেছেন : আমরা মুসাফির এজন্যই কোন টেনশন নেই না। টেনশন করা নিষেধ তবে মানবীয় গুনে টেনশন আসতে পারে। ইন্নালিল্লাহী ওয়া ইন্নাইলাইহির রজিউন। এটাই আমাদের আসল ঠিকানা। মুসাফির হতে পারলে কোন টেনশন আর পরাভূত করতে পারে না।

তবে আপনার লেখা খুব টেনশনের ছিলো গতকাল পড়ার পর। এখন টেনশন মুক্ত হয়ে গিয়েছি।

উনি বিদেশে গিয়ে কি আবার নতুন করে বিয়ে করবেন? একজন মুসলিমকে বিয়ে করলে আমার মনেহয় ভালো হত। এই উপদেশটি পৈছাবেন।
০৫ নভেম্বর ২০১৫ সন্ধ্যা ০৬:১৫
289341
সাদিয়া মুকিম লিখেছেন : হাসি ফিরে আসার পর ওর বেশ কষ্টেই সময় কাটছে। সোশাল থেকে হেল্প আশা করা হাচ্ছে সেটা কিন্তু সময় সাপেক্ষ ব্যাপার । আমি পরামর্শ দিয়েছি বিয়ের ব্যাপারে; বয়স কম, বিদেশের মাটিতে অভিভাবকহীন অবস্থায় আছে তাই বুঝে সামনে আগানো উচিত। বিয়ে হলে অবশ্যই মুসলিমের সাথেই হবে ইনশা আল্লাহ!

হাসি মেয়েটির একজন উপযুক্ত জীবনসংগী প্রয়োজন সেটার জন্য চেষ্টা করছি!তথ্য থাকলে জানাতে পারেন!

আপনার পরামর্শ যথাস্থানে পৌঁছে যাবে ইনশা আল্লাহ।

শুকরিয়া।Good Luck
348281
০৩ নভেম্বর ২০১৫ রাত ১২:১৫
অপরিচিত লিখেছেন : অনেক কষ্ট পেলাম। কি মর্মান্তিক!! ফিরবো একদিন আপন ঠিকানায়।
০৩ নভেম্বর ২০১৫ রাত ১২:২৬
289124
সাদিয়া মুকিম লিখেছেন : আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ ।

অনেক দিন পর যে! Happy

কষ্ট দেয়ার উদ্দেশ্যে লিখি নি, উপলব্ধিটুকু একটু জাগ্রত করাই ছিলো উদ্দেশ্য!

যেদিন আপন ঠিকানায় ফিরবো সেদিনটি নাফসুল মুতমাইন্নাহ হয়ে ফিরতে পারি, যাদের সালাম জানাবেন সন্মানিত ফেরশাতাগণ!

শুকরিয়া উপস্থিতির জন্য! শুভাকামনা ও দোআ নিরন্তরPraying Good Luck
348285
০৩ নভেম্বর ২০১৫ রাত ১২:৪৬
মোহাম্মদ লোকমান লিখেছেন : সত্যিই মন খারাপ করার মতো।
আমরা যারা এখনো বড় বড় বিপদের সম্মুখীন হইনি, আল্লাহর শোকরিয়া আদায়া করে শেষ করতে পারবো না।





০৫ নভেম্বর ২০১৫ সন্ধ্যা ০৬:১১
289339
সাদিয়া মুকিম লিখেছেন : আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ ।
উপস্থিতি, পড়া ও মন্তব্যের জন্য আন্তরিক শুকরিয়া!


হাসি মেয়েটির একজন উপযুক্ত জীবনসংগী প্রয়োজন সেটার জন্য চেষ্টা করছি!তথ্য থাকলে জানাতে পারেন!
জাযাকাল্লাহু খাইর। Good Luck
348300
০৩ নভেম্বর ২০১৫ সকাল ০৮:১৬
ছালসাবিল লিখেছেন : আপপপপপি Sad দুঃসহ ঘটনা বর্ণন কোরে Hypnotised আপুনি কি কোরলেন Time Out Time Out Sad Crying
নিজে সামলাতে না পেরে At Wits' End আমাদের ঘাড়ে চাপালেন Time Out Time Out Time Out Worried
পাাঁজরের Hypnotised ভিতরে কষ্ট পেলাম Sad Sad
০৫ নভেম্বর ২০১৫ সন্ধ্যা ০৬:১৭
289342
সাদিয়া মুকিম লিখেছেন : আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ
চাপালাম ঘাড়ে আর ব্যথা পাঁজরে????? Frustrated

হাসি মেয়েটির একজন উপযুক্ত জীবনসংগী প্রয়োজন সেটার জন্য চেষ্টা করছি!তথ্য থাকলে জানাতে পারেন!
জাযাকাল্লাহু খাইর।Good Luck
০৬ নভেম্বর ২০১৫ সকাল ০৮:০৫
289405
ছালসাবিল লিখেছেন : এইযে আপপপপি এইযে হাতুড়ি Time Out Time Out অস্পর্শ ব্যাথা Broken Heart পাজরের বামে না পেলে কোথায় পায় Waiting Time Out Time Out At Wits' End

It Wasn't Me! Love Struck Day Dreaming Smug
348308
০৩ নভেম্বর ২০১৫ সকাল ১১:৩৭
আবু সাইফ লিখেছেন : আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহ..

"একদা ছিলনা জুতা চরণযুগলে...
...
হেরিলাম এক ব্যক্তি- পদ নাহি যার,
অমনি জুতার ক্ষেদ ঘুচিল আমার""

আলহামদুলিল্লাহ....
আলহামদুলিল্লাহ....
আলহামদুলিল্লাহ....

Praying Praying Praying Praying Praying
০৫ নভেম্বর ২০১৫ সন্ধ্যা ০৬:২২
289343
সাদিয়া মুকিম লিখেছেন : ওয়ালাইকুম আসসালাম ওয়ারহমাতুল্লাহ ।

চমৎকার ছন্দ সহকারে মন্তব্যের জন্য আন্তরিক শুকরিয়া!

হেরিলাম - শব্দের অর্থ কি হারানো নাকি খুঁজে পাওয়া?
হাসি মেয়েটির একজন উপযুক্ত জীবনসংগী প্রয়োজন সেটার জন্য চেষ্টা করছি!তথ্য থাকলে জানাতে পারেন!
জাযাকাল্লাহু খাইর।Good Luck
০৫ নভেম্বর ২০১৫ রাত ১১:২০
289382
আবু সাইফ লিখেছেন : "একদা ছিলনা জুতা চরণযুগলে...
...
হেরিলাম এক ব্যক্তি- পদ নাহি যার,
অমনি জুতার ক্ষেদ ঘুচিল আমার""

এটা শৈশবে মুখস্থ করা কবিতার লাইন
**
হেরিলাম = দেখিলাম
**
দেশে এমন 'হাসি'দের মুখে হাসি ফোটাতে চেষ্টা করে থাকি, সাফল্যের ঘর শূন্য নয়!

কিন্তু প্রবাসের জন্য এ মুহূর্তে হাতে কিছু নেই দোয়া ছাড়া, খুঁজে দেখবো ইনশাআল্লাহ!
০৬ নভেম্বর ২০১৫ রাত ০২:১৭
289396
সাদিয়া মুকিম লিখেছেন : জাযাকাল্লাহু খাইর। ফি আমানিললাহHappy Praying Good Luck
১০
348311
০৩ নভেম্বর ২০১৫ দুপুর ১২:০০
দ্য স্লেভ লিখেছেন : অনেক স্বপ্ন, আর আশার ঢালি সাজিয়ে দেশে এসেছিলাম, সবার সাথে রমাদানের কিছু দিন আর ঈদ উদযাপন করবো- আলহামদুলিল্লাহ সেই উদ্দেশ্য শতভাগ সফল হয়েছে। সেহরীতে কতো বছর পর ঘুম ভাঙ্গানিয়া সাইরেন শুনেছি, ভোরের রেডিওর ইসলামী আলোচনা, সেই বিখ্যাত ইসলামী সংগীত, সবাইকে নিয়ে সেহরী করা, ইফতারে ভাইয়ার আবেগঘন দোআ, ঈদের আগের রাতে হুড়োহুড়ি, রান্না নিয়ে হৈচৈ, ঈদের নামাজের পর সালামী, একসাথে খাওয়া, সবাই মিলে নৌকা ভ্রমণ, গ্রামের বাড়িতে বনভোজন , আত্নীয় -স্বজনদের সাথে দেখা করার উদ্দেশ্যে পারিবারিক সফর প্রতিটা কাজ খুব সুন্দর ভাবে করা হয়েছে। আলহামদুলিল্লাহ ।

এত হৃদয় নিংড়ানো লেখা খুব কম পাওয়া যায়। মনের সব অবেগ দিয়ে লিখেছেন। দুজন মানুষের দু:খের বিষয় বললেন আর মনে হল আমরা কতটাই না সুখে আচি,আবার অভিযোগও করি। এই লেখাটা স্টিকি হলে লেখার মর্যাদা খানিকটা রক্ষিত হত। জাজাকাল্লাহ খায়রান
০৫ নভেম্বর ২০১৫ রাত ০৮:৫৪
289356
সাদিয়া মুকিম লিখেছেন : আসসালামু আলাইকুম।
সময় নিয়ে পড়া ও মন্তব্যের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ।

হাসি মেয়েটির একজন উপযুক্ত জীবনসংগী প্রয়োজন সেটার জন্য চেষ্টা করছি!তথ্য থাকলে জানাতে পারেন!
জাযাকাল্লাহু খাইরGood Luck
০১ এপ্রিল ২০১৬ দুপুর ১২:৩৯
302166
গাজী সালাউদ্দিন লিখেছেন : যতদূর জানি, উনি এখনো আবিয়াত্যা।উনাকে বলে দেখেন,কি বলে।
০১ এপ্রিল ২০১৬ রাত ১০:৫০
302205
দ্য স্লেভ লিখেছেন : হাসি মেয়েটি আমার পুটির মা নন। পুটির মাকে তো বিয়ে করব ঠিক হয়েছে Happy আমি দোয়া করি তার জন্যে। আমি বিদেশে কাওকে চিনিনা। দেশে আমার এক বন্ধু আছে সে পাত্রী খুজছে। অনেক ধনী মানুষ সে।
১১
348327
০৩ নভেম্বর ২০১৫ দুপুর ০৩:০০
দিল মোহাম্মদ মামুন লিখেছেন : আসসালামু আলাইকুম আপু, আপনার স্মৃতিচারণমুলক লিখাটা খুব ভাল লাগলো, প্রবাসীদের দু:খ প্রবাসী ছাড়া আর কেউ বুঝবেনা। আগামী ঈদ দেশে করার আশা আছে। দোয়া করিয়েন।
০৫ নভেম্বর ২০১৫ রাত ০৮:৫৫
289357
সাদিয়া মুকিম লিখেছেন : ওয়ালাইকুমসালাম ওয়ারহমাতুল্লাহ।

আসছে দিনগুলো আপনার সুন্দর কাটুক এই দোআ ও শুভকামনা রইলো!
নিরন্তর দোআPraying Good Luck
১২
348343
০৩ নভেম্বর ২০১৫ বিকাল ০৫:৪৭
রিদওয়ান কবির সবুজ লিখেছেন : তবুও মানুষ পথ চলবে জিবনের জন্য।
০৫ নভেম্বর ২০১৫ রাত ০৮:৫৭
289358
সাদিয়া মুকিম লিখেছেন : আসসালামুআলাইকুম।
জ্বি তবু জীবন নদী থেমে রয় না, এগিয়ে যেতেই হয়!

হাসি মেয়েটির একজন উপযুক্ত জীবনসংগী প্রয়োজন সেটার জন্য চেষ্টা করছি!তথ্য থাকলে জানাতে পারেন!
জাযাকাল্লাহু খাইরGood Luck Praying
১৩
348401
০৪ নভেম্বর ২০১৫ রাত ০২:২১
বৃত্তের বাইরে লিখেছেন : খারাপ লাগছে পরিবারটির কথা জেনে। এই পরিস্থিতিতে এমন একটা সাহসী সিদ্ধান্ত নেয়ার জন্য অভিনন্দন বোনটিকে
০৫ নভেম্বর ২০১৫ রাত ০৮:৫৯
289359
সাদিয়া মুকিম লিখেছেন : আসসালামুআলাইকুম আপুLove Struck

হাসি মেয়েটির একজন উপযুক্ত জীবনসংগী প্রয়োজন সেটার জন্য চেষ্টা করছি!তথ্য থাকলে জানাতে পারেন!
জাযাকিল্লাহু খাইর আপুGood Luck Praying Happy
১৪
348510
০৫ নভেম্বর ২০১৫ রাত ০৩:০৩
ধ্রুব নীল লিখেছেন : আসসালামু আলাইকুম। ভাল আছেন আপু?
পাখি উড়ে চলে গেল কিন্তু কিছু পালক ফেলে গেল... ফেলে যাওয়া সেই পালকের জন্য সমস্ত ভালবাসা...
মায়েরা এই পালক গুলো নিয়েই বেঁচে থাকেন। আপনার আম্মার সুস্থতা ও দীর্ঘায়ু কামনা করছি। Praying Praying
০৫ নভেম্বর ২০১৫ রাত ০৯:০১
289361
সাদিয়া মুকিম লিখেছেন : ওয়ালাইকুম সালাম ওয়ারহমাতুল্লাহ!

আলহামদুলিল্লাহ ভাই, আল্লাহ ভালো রেখেছেন।

অনেক দিন পর এলে যে ভাই! খুব ভালো লাগলো তোমার উপস্থিতি! একটু কি নিয়মিত হওয়া যায় না?
হাসি মেয়েটির একজন উপযুক্ত জীবনসংগী প্রয়োজন সেটার জন্য চেষ্টা করছি!তথ্য থাকলে জানালে উপকৃত হই!
জাযাকাল্লাহু খাইর।Praying
১৫
348615
০৫ নভেম্বর ২০১৫ রাত ০৮:৫০
মোঃজুলফিকার আলী লিখেছেন : পড়ে অনেক ভাল লাগলো। ধন্যবাদ।
০৫ নভেম্বর ২০১৫ রাত ০৯:০১
289362
সাদিয়া মুকিম লিখেছেন : আসসালামুআলাইকুম আপু ।

শুকরিয়া আপনাকে। Praying Good Luck
১৬
350370
১৯ নভেম্বর ২০১৫ দুপুর ০১:৩৯
ঘুম ভাঙাতে চাই লিখেছেন : মনটা খারাপ হয়ে গেল। আল্লাহ তাকে উত্তম জীবনসঙ্গী মিলিয়ে দিক।
০১ এপ্রিল ২০১৬ দুপুর ১২:৪৪
302167
গাজী সালাউদ্দিন লিখেছেন : এই ব্লগে একটা চমৎকার গল্প পড়েছিলাম বেশ আগে। বিয়ের কিছুদিনের মাথায় বরের দুটি পা ডেমেজ হয়ে যায়, বর বউকে নতুন করে বিয়ে করতে বল্লেও সে করেনি বরং সারাজীবন সেবাযত্ন করে বরের কাছেই সুখ খোঁজে নিয়েছেন। গল্পতি একটি মেয়েই লিখেছিল। হাসি ত্যাগ স্বীকার করতে পারতো।
০৪ এপ্রিল ২০১৬ রাত ১০:৩১
302473
ঘুম ভাঙাতে চাই লিখেছেন : ভাইয়া আপনাকে তাড়াতাড়ি বিয়ে দিতে হবে আচ্ছা সাদিয়া আপি একটা মেয়ে দেখোনা ভাইয়ার জন্য় ☺
১৭
364333
০১ এপ্রিল ২০১৬ দুপুর ১২:৪৮
গাজী সালাউদ্দিন লিখেছেন : ইয়ারপোর্টের মানুষ গুলোর মুখ সবসময় বিষন্ন থাকেনা, হাসি হাসিও থাকে, যেমনটি ইতালিয়ান ইয়ারপোর্ট থেকে দেশের উদ্দেশ্যে রওনা দেয়ার সময় আপনার হয়েছিল। জাযাকাল্লাহু খাইর

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File