"মালিকের চিঠি:" পড়ে শোনালেন সহকর্মী"

লিখেছেন লিখেছেন আবু সাইফ ২৬ জুলাই, ২০১৪, ০২:২২:৪৮ রাত

যারা চাকরি করেন তাঁরা অহরহই কোম্পানী/মালিকের নির্দেশনার সার্কুলার/লেটার পেতে ও পড়তে অভ্যস্ত! এসব সার্কুলার নিজে পড়ে বুঝতে না পারলে সহকর্মীদের কাছে বা সিনিয়রদের কাছে বুঝে নিয়ে সেভাবে কাজ করতে হয়! |তবে সাধারণতঃ জটিল কোন বিষয় নাহলে সহজেই বোধগম্য হয় এবং কাজ করতে অসুবিধে হয়না!

সেদিন রাতে আমার মালিকের একটি চিঠি আমাদের মিটিংএ পড়ে শোনালেন আমাদেরই এক সহকর্মী! তিনি পাঠক হিসেবে খুব ভালো- যেমন বিশুদ্ধ উচ্চারণ তেমনি থেমে থেমে পড়া- যেন কারো বুঝতে অসুবিধে না হয়!

সকলের কাজের টার্গেট, ইনক্রিমেন্ট, বোনাস, প্রমোশন, এন্ডসার্ভিস ফ্যাসিলিটিজ নিয়ে অনেক কথাই সেটাতে বলা হয়েছে!


টুডে/টুমরোব্লগের ভাই-বোন-আত্মীয়-কচিকাঁচা সকলের জন্যই সেটা শেয়ার করার লোভ হলো-

পড়ে দেখুন তো কারো কাজে লাগে কিনা!!

[b]বিসমিল্লাহির রহমানির রহীম

[/b]

১) যমীন ও আসমানসমূহের প্রতিটি জিনিসই আল্লাহর তাসবীহ করেছে৷ তিনি মহা পরাক্রমশালী ও অতিশয় বিজ্ঞ৷

২) পৃথিবী ও আকাশ সাম্রাজ্যের সার্বভৌম মালিক তিনিই৷ তিনিই জীবন দান করেন ও মৃত্যু ঘটান৷ তিনি সব কিছুর ওপর ক্ষমতাবান

৩) তিনিই আদি তিনি অন্ত এবং তিনিই প্রকাশিত তিনিই গোপন ৷ তিনি সব বিষয়ে অবহিত৷

৪) তিনিই আসমান ও যমীনকে ছয় দিনে সৃষ্টি করেছেন এবং তারপর আরশে সমাসীন হয়েছেন৷ যা কিছু মাটির মধ্যে প্রবেশ করে,

৫) তোমরা যেখানেই থাক তিনি তোমাদের সাথে আছেন৷ তোমরা যা করছো আল্লাহ তা দেখছেন৷ আসমান ও যমীনের নিরংকুশ সার্বভৌম মালিকানা একমাত্র তাঁরই৷ সব ব্যাপারের ফায়সালার জন্য তাঁর কাছেই ফিরে যেতে হয়৷

৬) তিনিই রাতকে দিনের মধ্যে এবং দিনকে রাতের মধ্যে প্রবিষ্ট করেন৷ তিনি অন্তরের গোপন কথা পর্যন্ত জানেন৷

৭) আল্লাহ ও তাঁর রসূলের প্রতি বিশ্বাস স্থাপন কর এবং ব্যয় কর সে জিনিস যার প্রতিনিধিত্বমূলক মালিকানা তিনি তোমাদের দিয়েছেন৷ তোমাদের মধ্যে যারা ঈমান আনবে ও অর্থ -সম্পদ খরচ করবে তাদের জন্য বড় প্রতিদান রয়েছে৷

৮) তোমাদের কি হয়েছে যে, তোমরা আল্লাহ ও তাঁর রসূলের প্রতি ঈমান আনছো না৷ অথচ তোমাদের রবের প্রতি ঈমান আনার জন্য রসূল তোমাদের প্রতি আহবান জানাচ্ছেন অথচ তিনি তোমাদের থেকে প্রতিশ্রুতি নিয়েছেন৷ যদি তোমরা সত্যিই স্বীকার করে নিতে প্রস্তুত হও৷

৯) সেই মহান সত্তা তো তিনিই যিনি তাঁর বান্দার কাছে স্পষ্ট আয়াতসমূহ নাযিল করছেন যাতে তোমাদেরকে অন্ধাকার থেকে বের করে আলোর দিকে নিয়ে আসতে পারেন৷ প্রকৃতপক্ষে আল্লাহ তোমাদের প্রতি অতীব দয়ালু ও মেহেরবান৷

১০) কি ব্যাপার যে, তোমরা আল্লাহর পথে খরচ করছো না, অথচ যমীন ও আসমানের উত্তরাধিকার তাঁরই৷ তোমাদের মধ্যে যারা বিজয়ের পরে অর্থ ব্যয় করবে ও জিহাদ করবে তারা কখনো সেসব বিজয়ের সমকক্ষ হতে পারে না যারা বিজয়ের পূর্বে ব্যয় করেছে ও জিহাদ করেছে৷ বিজয়ের পরে ব্যয়কারী ও জিহাদকারীদের তুলনায় তাদের মর্যাদা অনেক বেশী৷ যদিও আল্লাহ উভয়কে ভাল প্রতিদানের প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন৷ তোমরা যা করছো আল্লাহ সে সম্পর্কে অবহিত৷

১১)
এমন কেউ কি আছে যে আল্লাহকে ঋণ দিতে পারে? উত্তম ঋণ যাতে আল্লাহ তা কয়েকগুণ বৃদ্ধি করে ফেরত দেন৷ আর সেদিন তার জন্য রয়েছে সর্বোত্তম প্রতিদান


১২) যেদিন তোমরা ঈমানদার নারী ও পুরুষদের দেখবে, তাদের ‘নূর’ তাদের সামনে ও ডান দিকে দৌড়াচ্ছে৷ (তাদেরকে বলা হবে) “আজ তোমাদের জন্য সুসংবাদ৷” জান্নাতসমূহ থাকবে যার পাদদেশ দিয়ে ঝর্ণাধারাসমূহ প্রবাহিত হতে থাকবে৷ যেখানে তারা চিরকাল থাকবে৷ এটাই বড় সফলতা৷

১৩) সেদিন মুনাফিক নারী পুরুষের অবস্থা হবে এই যে, তারা মু’মিনদের বলবেঃ আমাদের প্রতি একটু লক্ষ কর যাতে তোমাদের ‘নূর’ থেকে আমরা কিছু উপকৃত হতে পারি৷ কিন্তু তাদের বলা হবেঃ পেছনে চলে যাও৷ অন্য কোথাও নিজেদের ‘নূর’ তালাশ কর৷ অতপর একটি প্রাচীর দিয়ে তাদের মাঝে আড়াল করে দেয়া হবে৷ তাতে একটি দরজা থাকবে৷ সে দরজার ভেতরে থাকবে রহমত আর বাইরে থাকবে আযাব৷

১৪) তারা ঈমানদারদের ডেকে ডেকে বলবে আমরা কি তোমাদের সাথে ছিলাম না?


(অর্থাত আমরা কি তোমাদের সাথে একই মুসলিম সমাজের অন্তরভুক্ত ছিলাম না৷ আমরা কি কালেমায় বিশ্বাসী ছিলাম না৷ তোমাদের মত আমরাও কি নামায পড়তাম না৷ রোযা রাখতাম না৷ হজ্জ ও যাকাত আদায় করতাম না৷ আমরা তোমাদের মজলিসে শরীক হতাম না৷ তোমাদের সাথে কি আমাদের বিয়ে শাদী ও আত্মীয়তার সম্পর্ক ছিল না ৷ তাহলে আমাদের ও তোমাদের মাঝে আজ এ বিচ্ছিন্নতা আসলো কিভাবে৷))

ঈমানদাররা জওয়াব দেবে হাঁ, তবে তোমরা নিজেরাই নিজেদেরকে ফিতনার মধ্যে নিক্ষেপ করেছিলে ,

((মুসলমান হওয়া সত্ত্বেও তোমরা খাঁটি মুসলমান হও নাই, বরং ঈমানও কুফরের মাঝে দোদুল্যমান ছিলে, কুফরী ও কাফেরদের প্রতি তোমাদের আকর্ষণ কখনো ছিন্ন হয়নি এবং তোমরা নিজেদেরকে কখনো ইসলামের সাথে পূর্ণরূপে সম্পৃক্ত করনি।))



তোমরা সুযোগের সন্ধানে ছিলে, সন্দেহে নিপতিত ছিলে এবং মিথ্যা আশা-আকাংখা তোমাদেরকে প্রতারিত করেছিলো৷ শেষ পর্যন্ত আল্লাহর ফায়সালা এসে হাজির হলো এবং শেষ মুহুর্ত পর্যন্ত সে বড় প্রতারক আল্লাহর ব্যাপারে প্রতারণা করে চললো৷

১৫) অতএব, তোমাদের নিকট থেকে আর কোন বিনিময় গ্রহণ করা হবে না৷ আর তাদের নিকট থেকেও গ্রহণ করা হবে না যারা সুস্পষ্টভাবে কুফরীরতে লিপ্ত ছিল৷ তোমাদের ঠিকানা জাহান্নাম ৷ সে (জাহান্নাম) তোমাদের খোঁজ খবর নেবে৷ এটা অত্যন্ত নিকৃষ্ট পরিণতি৷

১৬) ঈমান গ্রহণকারীদের জন্য, এখনো কি সে সময় আসেনি যে, আল্লাহর স্মরণে তাদের মন বিগলিত হবে, তাঁর নাযিলকৃত মহা সত্যের সামনে অবনত হবে এবং তারা সেসব লোকদের মত হবে না যাদেরকে ইতিপূর্বে কিতাব দেয়া হয়েছিল৷ দীর্ঘ সময় অতিবাহিত হওয়ার কারণে তাদের মন কঠোর হয়ে গিয়েছে এবং আজ তাদের অধিকাংশই ফাসেক হয়ে গেছে৷

১৭) খুব ভাল করে জেনে নাও, আল্লাহ ভূ-পৃষ্ঠকে মৃত হয়ে যাওয়ার পর জীবন দান করেন৷ আমরা তোমাদেরকে স্পষ্টভাবে নির্দশনসমূহ দেখিয়ে দিয়েছি যাতে তোমরা বিবেক-বুদ্ধি কাজে লাগাও৷

১৮) দান সাদকা প্রদানকারী নারী ও পুরুষ এবং যারা আল্লাহকে উত্তম ঋণ দান করে, নিশ্চয়ই কয়েকগুণ বৃদ্ধি করে তাদেরকে ফেরত দেয়া হবে৷ তাছাড়াও তাদের জন্য আছে সর্বোত্তম প্রতিদান৷

১৯) যারা আল্লাহ ও তাঁর রসূলের প্রতি ঈমান এনেছে তারাই তাদের রবের কাছে ‘সিদ্দীক’ ও ‘শহীদ’ বলে গণ্য৷ তাদের জন্য তাদের পুরস্কার ও ‘নূর’ রয়েছে৷ ৩৫ আর যারা কুফরী করেছে এবং আমার আয়াতকে অস্বীকার করেছে তারাই দোযখের বাসিন্দা৷

২০) ভালভাবে জেনে রাখো দুনিয়ার এ জীবন, একটা খেলা, হাসি তামাসা, বাহ্যিক চাকচিক্য, তোমাদের পারস্পরিক গৌরব ও অহংকার এবং সন্তান সন্তুতি ও অর্থ-সম্পদে পরস্পরকে অতিক্রম করার চেষ্টা ছাড়া আর কিছুই নয়৷ এর উপমা হচ্ছে, বৃষ্টি হয়ে গেল এবং তার ফলে উতপন্ন উদ্ভিদরাজি দেখে কৃষক আনন্দে উতফূল্ল হয়ে উঠলো৷ তারপর সে ফসল পেকে যায় এবং তোমরা দেখতে পাও যে, তা হলদে বর্ণ ধারণ করে এবং পরে তা ভূষিতে পরিণত হয়৷ পক্ষান্তরে আখেরাত এমন স্থান যেখানে রয়েছে কঠিন আযাব, আল্লাহর ক্ষমা ও সন্তুষ্টি৷ পার্থিব জীবন প্রতারণার উপকরণ ছাড়া আর কিছুই নয়৷

২১) দৌড়াও এবং একে অপরের চেয়ে অগ্রগামী হওয়ার চেষ্টা করো তোমার রবের মাগফিরাতের দিকে এবং সে জান্নাতের দিকে যার বিস্তৃতি আসমান ও যমীনের মত৷ তা প্রস্তুত রাখা হয়েছে সে লোকদের জন্য যারা আল্লাহ ও তাঁর রসূলদের প্রতি ঈমান এনেছে৷ এটা আল্লাহর অনুগ্রহ ৷ যাকে ইচ্ছা তিনি তা দান করেন৷ আল্লাহ বড়ই অনুগ্রহশীল৷

২২) পৃথিবীতে এবং তোমাদের নিজেদের ওপর যেসব মুসিবত আসে তার একটিও এমন নয় যে, তাকে আমি সৃষ্টি করার পূর্বে একটি গ্রন্থে লিখে রাখিনি৷ এমনটি করা আল্লাহর জন্য খুবই সহজ কাজ৷

২৩) (এ সবই এজন্য) যাতে যে ক্ষতিই তোমাদের হয়ে থাকুক তাতে তোমরা মনক্ষুন্ন না হও৷ আর আল্লাহ তোমাদের যা দান করেছেন ৷ সেজন্য গর্বিত না হও৷ যারা নিজেরা নিজেদের বড় মনে করে এবং অহংকার করে,

২৪) নিজেরাও কৃপণতা করে এবং মানুষকেও কৃপণতা করতে উতসাহ দেয় আল্লাহ তাদের পছন্দ করেন না৷ এরপর ও যদি কেউ মুখ ফিরিয়ে নেয় তাহলে আল্লাহ অভাবশূন্য ও অতি প্রশংসিত৷

২৫) আমি আমার রসূলদের সুস্পষ্ট নিদর্শনসমূহ এবং হিদায়াত দিয়ে পাঠিয়েছি৷ তাদের সাথে কিতাব ও মিযান নাযিল করেছি যাতে মানুষ ইনসাফের ওপর প্রতিষ্ঠিত হতে পারে৷ আর লোহা নাযিল করেছি যার মধ্যে বিরাট শক্তি এবং মানুষের জন্য বহুবিধ কল্যাণ রয়েছে৷ এটা করা হয়েছে এজন্য যে, আল্লাহ জেনে নিতে চান কে তাঁকে না দেখেই তাঁকে ও তাঁর রসূলদেরকে সাহায্য করে৷ নিশ্চিতভাবেই আল্লাহ অত্যন্ত শক্তিধর ও মহাপরাক্রমশালী৷

২৬) আমি নূহকে ও ইবরাহীমকে পাঠিয়েছিলাম এবং তাদের উভয়ের বংশধরের মধ্যে নবুওয়াত ও কিতাবের প্রচলন করেছিলাম ৷ তারপর তাদের বংশধরদের কেউ কেউ হিদায়াত গ্রহণ করেছিল এবং অনেকেই ফাসেক হয়ে গিয়েছিল

২৭) তাদের পর আমি একের পর এক আমার রসূলগণকে পাঠিয়েছি৷ তাদের সবার শেষে মারয়ামের পুত্র ঈসাকে পাঠিয়েছি, তাকে ইনজীল দিয়েছি এবং তার অনুসারীদের মনে দয়া ও করুণার সৃষ্টি করেছি৷ আর বৈরাগ্যবাদ তো তারা নিজেরাই উদ্ভাবন করে নিয়েছে৷ আমি ওটা তাদের ওপর চাপিয়ে দেইনি৷ আল্লাহর সন্তুষ্টি লাভের আশায় তারা নিজেরাই এ বিদয়াত বানিয়ে নিয়েছে৷ তারপর সেটি যেভাবে মেনে চলা দরকার, সেভাবে মেনেও চলেনি ৷ তাদের মধ্যে যারা ঈমান এনেছিল, তাদের প্রতিদান আমি দিয়েছি৷ তবে তাদের অধিকাংশই পাপী৷

২৮) হে ঈমানদারগণ! আল্লাহকে ভয় কর এবং তাঁর রসুল (মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) এর ওপর ঈমান আনো৷ তাহলে আল্লাহ তোমাদেরকে দ্বিগুণ রহমত দান করবেন, তোমাদেরকে সেই জ্যোতি দান করবেন যার সাহায্যে তোমরা পথ চলবে এবং তোমাদের ত্রুটি -বিচ্যুতি মাফ করে দেবেন৷ আল্লাহ অত্যন্ত ক্ষমাশীল ও দয়ালু৷

বিষয়: বিবিধ

১৩৯২ বার পঠিত, ৩০ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

248243
২৬ জুলাই ২০১৪ রাত ০২:২৮
ভিশু লিখেছেন : দারুণ স্টাইলিশ উপস্থাপনা! খুবি আকর্ষণীয় হয়েছে! দোয়া করবেন আমার মালিক...আমার ঐ আসল মালিকটা যেন সবসময় আমার প্রতি সন্তুষ্ট থাকেন! ওখানেই রয়েছে আমাদের মানুষ হিসেবে পৃথিবীতে জন্ম নেয়ার আসল সাফল্য! আল্লাহুম্মা আফুউন, তুহিব্বুল আফওয়া, ফা'আফু আন্না...Praying Praying Praying
২৭ জুলাই ২০১৪ সন্ধ্যা ০৬:৪৯
193251
আবু সাইফ লিখেছেন : শুকরিয়া.. জাযাকাল্লাহ..
শিক্ষকদের প্রশংসা সব শিক্ষার্থীই পছন্দ করে!

আগাম ঈদ মোবারক....
দোয়া চাই/করিPraying
248244
২৬ জুলাই ২০১৪ রাত ০২:৪৭
আফরা লিখেছেন : এত্ত সুন্দর শেয়ারের জন্য আল্লাহ আপনাকে উত্তম প্রতিদান দান করুন দুনিয়া ও আখিরাতে ।
২৭ জুলাই ২০১৪ সন্ধ্যা ০৬:৪৯
193254
আবু সাইফ লিখেছেন : শুকরিয়া.. জাযাকিল্লাহ..

আগাম ঈদ মোবারক....
দোয়া চাই/করিPraying
248246
২৬ জুলাই ২০১৪ রাত ০৩:০৫
সন্ধাতারা লিখেছেন : Alhamdulillah excellent sharing. Jajakalla
২৭ জুলাই ২০১৪ সন্ধ্যা ০৬:৫০
193259
আবু সাইফ লিখেছেন : শুকরিয়া.. জাযাকিল্লাহ..


আগাম ঈদ মোবারক....
দোয়া চাই/করিPraying
248256
২৬ জুলাই ২০১৪ রাত ০৩:২৭
বৃত্তের বাইরে লিখেছেন : একজন মুমিনকে সঠিক পথ দেখাতে পারফেক্ট প্রেজেন্টেশন মাশা আল্লাহ। এর বাইরে আর তো কিছু নেই, দরকার শুধু আমল করা। জাযাকাল্লাহ Good Luck Good Luck
২৭ জুলাই ২০১৪ সন্ধ্যা ০৬:৫০
193260
আবু সাইফ লিখেছেন : শুকরিয়া.. জাযাকিল্লাহ..

আগাম ঈদ মোবারক....
দোয়া চাই/করিPraying
248257
২৬ জুলাই ২০১৪ রাত ০৩:২৮
নিশা৩ লিখেছেন : মালিকের কথা স্মরন করিয়ে দেয়ার জন্য অশেষ ধন্যবাদ।
২৭ জুলাই ২০১৪ সন্ধ্যা ০৬:৫১
193261
আবু সাইফ লিখেছেন : শুকরিয়া.. জাযাকাল্লাহ..


আগাম ঈদ মোবারক....
দোয়া চাই/করিPraying
248260
২৬ জুলাই ২০১৪ রাত ০৩:৫৬
বুড়া মিয়া লিখেছেন : ভালো লাগলো
২৭ জুলাই ২০১৪ সন্ধ্যা ০৬:৫১
193262
আবু সাইফ লিখেছেন : শুকরিয়া.. জাযাকাল্লাহ..

আগাম ঈদ মোবারক....
দোয়া চাই/করিPraying
248286
২৬ জুলাই ২০১৪ সকাল ০৭:৩৬
ইবনে হাসেম লিখেছেন : জাযাকাল্লাহ ভাই। অনেক অনেক ধন্যবাদ মহান মালিকের কথাগুলোকে একস্থানে সাজিয়ে দেয়ার জন্য। প্রিয়তে রাখলাম। রিমাইন্ডার হিসেবে বেশ কাজ দিবে...
ঈদ মোবারক সবাইকে।
২৭ জুলাই ২০১৪ সন্ধ্যা ০৬:৫১
193263
আবু সাইফ লিখেছেন : শুকরিয়া.. জাযাকাল্লাহ..
শিক্ষকদের প্রশংসা সব শিক্ষার্থীই পছন্দ করে!

আগাম ঈদ মোবারক....
দোয়া চাই/করিPraying
248297
২৬ জুলাই ২০১৪ সকাল ০৮:২৩
শেখের পোলা লিখেছেন : আপনার মালিকের কাছে আমার জন্য একটু সুপারিশ করে একটা ব্যবস্থা করেদিলে কৃতজ্ঞ হব৷
২৭ জুলাই ২০১৪ সন্ধ্যা ০৬:৫৪
193264
আবু সাইফ লিখেছেন : শুকরিয়া.. জাযাকাল্লাহ..
একজন উকিলের খবর জানি যিনি এ কাজ করেন,
তাঁর সাথে যোগাযোগ করতে পারেন,
শতভাগ গ্যারান্টী-

"আলকুরআনু হুজ্জাতুল লাকা আও আলাইকা"-
আলকুরআন তোমার জন্য দলিল/উকিল- পক্ষে অথবা বিপক্ষে

আগাম ঈদ মোবারক....
দোয়া চাই/করিPraying
248317
২৬ জুলাই ২০১৪ সকাল ০৯:৪৯
egypt12 লিখেছেন : এটা তো আমাদের সবার মালিকের কথা!!! আল্লাহ আমাদের সবাইকে হেদায়াত ডান করুন আমিন Praying
২৭ জুলাই ২০১৪ সন্ধ্যা ০৬:৫৭
193265
আবু সাইফ লিখেছেন : শুকরিয়া.. জাযাকাল্লাহ..

এমন অনেক কর্মচারী থাকে যারা মালিকের খেয়ে-পরেও তার বিরোধিতা করে, মালিকের শত্রুকে বন্ধু বানায়!


আগাম ঈদ মোবারক....
দোয়া চাই/করি Praying
২৮ জুলাই ২০১৪ সন্ধ্যা ০৭:৪৪
193512
egypt12 লিখেছেন : ঈদ মোবারক দোয়া রইল Praying
১০
248449
২৬ জুলাই ২০১৪ সন্ধ্যা ০৬:৪০
প্রবাসী আব্দুল্লাহ শাহীন লিখেছেন : অনেক সুন্দর পোস্ট ধন্যবাদ
২৭ জুলাই ২০১৪ সন্ধ্যা ০৬:৫৮
193266
আবু সাইফ লিখেছেন : শুকরিয়া.. জাযাকাল্লাহ..

আগাম ঈদ মোবারক....
দোয়া চাই/করি Praying
১১
248601
২৭ জুলাই ২০১৪ রাত ০৩:১৫
আবু ফারিহা লিখেছেন : যাযাকাল্লাহু খাইরান।অামরা সবাই যেন অাসল মালিককে চিনতে পারি অার তাঁর সন্তুষ্টি অর্জন করতে পারি।ধন্যবাদ ে অাপনাকে এতো চমৎকার উপস্হাপনের জন্যে।
২৭ জুলাই ২০১৪ সন্ধ্যা ০৬:৫৮
193267
আবু সাইফ লিখেছেন : শুকরিয়া.. জাযাকাল্লাহ..

আগাম ঈদ মোবারক....
দোয়া চাই/করি Praying
১২
249370
২৯ জুলাই ২০১৪ রাত ০৯:৫৭
গ্যাঞ্জাম খানের খোলা চিঠি লিখেছেন : ধন্যবাদ পিলাচ
৩০ জুলাই ২০১৪ রাত ০৪:৩৮
193767
আবু সাইফ লিখেছেন : জাযাকাল্লাহ খাইরান কাছিরান.... +++
১৩
250397
০৩ আগস্ট ২০১৪ দুপুর ০১:২০
দ্য স্লেভ লিখেছেন : এমন লোকের অধীনে কাজ করে শান্তি আছে। আমার ইচ্ছা আছে একসময় আল্লাহর রসূলের দেশে বসবাস করব।
২১ আগস্ট ২০১৪ রাত ০২:৫২
200156
আবু সাইফ লিখেছেন : আল্লাহতায়ালা আপনার ইচ্ছে পূরণ করুনPraying


কিন্তু এটুকু বুঝিনি Sleepy It Wasn't Me!
এমন লোকের অধীনে কাজ করে শান্তি আছে।

খাওয়ায় ব্যস্ত ছিলেন বুঝি??Winking) Winking)
২১ আগস্ট ২০১৪ সকাল ১১:২৮
200255
দ্য স্লেভ লিখেছেন : মানে: যে কোম্মাপানীর মালিক ভাল,তার অধীনে কাজ করে ভাল লাগার কথা
২১ আগস্ট ২০১৪ সন্ধ্যা ০৭:৫৯
200462
আবু সাইফ লিখেছেন : আপনার কথা ঠিকই-

তবে আমি অন্য মালিকের কথা বলেছিলাম কিনা!

[চিঠিটা তো আপনার না বুঝার কোন কারণ দেখিনা]
২২ আগস্ট ২০১৪ রাত ০৩:৩২
200626
দ্য স্লেভ লিখেছেন : আল্লাহ মালিক, আর এখানে আমরা দাস ! Happy

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File