একজন সফল মানুষের নাম মীর কাসেম আলী

লিখেছেন লিখেছেন আবু জারীর ০১ সেপ্টেম্বর, ২০১৬, ১২:০৩:০৯ রাত

একজন সফল মানুষের নাম মীর কাসেম আলী

না, এটা আমার কথা নয় বরং তার স্ত্রী খন্দকার আয়েশার কথা।

মুহতারেমা খন্দকার আয়েশা তার জীবন সাথী, আন্দলন সংগ্রামের সহযোগী, জীবন যুদ্ধের অংশীদার, সর্বপরি তার সন্তানদের জননী। অবশ্য এমন একজন লোক তার স্বামীর কর্মকে সার্টিফাই করবেন এটাই স্বাভাবিক। কিন্তু দোষে গুণেই মানুষ আর প্রতিটা মানুষ যতই দরবেশ বা পীর সাহেব হোকনা কেন তার কোন দোষই স্ত্রীর কাছে গোপন থাকেনা আর সেজন্য প্রত্যেক জান্নাতি নারী পুরুষকে তাদের স্বামী/স্ত্রী সম্পর্কে জিজ্ঞেস করা হবে।

জনাব মীর কাসেম আলী সম্পর্কে আমার ধারনা বেশী একটা ভালো ছিলনা। ছাত্রজীবনে এমনকি দেশে থাকতে তার সুনামের পাশাপাশি বদনামও কম শুনিনি। একটা দুইটা নয় বরং নানা কিছিমের বদনাম। কিন্তু তার সাথে কোনদিন দেখা হয়নি বলে তার কাছ থেকে কখনও কিছু জানা সম্ভব হয়নি। যে লোকটা এত খারাপ সে আসলে দেখতে কেমন সেটা জানার খুবই আগ্রহ থাকলেও দেশে থাকতে তা সম্ভব হয়নি।

দেশে একটা কোম্পানীতে চাকুরী করার সময় ইসলামী ব্যাকং থেকে সাসপেন্ড হওয়া এক ইঞ্জিনিয়ার ভদ্রলোক যে কিনা বুয়েটে শিবিরের সদস্য প্রার্থী ছিল এবং ইসলামী ব্যাংক কুষ্টিয়া শাখার ম্যানেজার ছিল সে এবং তার পরিবারের লোকেরাতো কাসেম আলীর চৌদ্দ গোষ্ঠি উদ্ধার করত, এমনকি কাসেম আলীর ঘরে হিন্দি ফ্লিম চলে, সিনেমার নায়ক নায়িকাদের পোষ্টার আছে এমন কথাও বলে বেরাত! তারা যখন এগুলো বলত তখন তা বিশ্বাস করা ছাড়া কোন উপায় ছিলনা। আর এক সহকর্মী যে কিনা শিবিরের বড় দায়িত্ব পালন করেছে এবং ইবনে সিনায়ও চাকুরী করেছে, সেতো কাসেম আলী সাহেবের নাম শুনতেও রাজি ছিলনা। কাসেম আলী সাহেব নাকি তার নিয়ন্ত্রীত প্রতিষ্ঠানের জানালার একটা পর্দা কেনা হলেও হিসাব নিত!

কাছের এবং দূরের লোকদের কাছ থেকে তার সম্পর্কে এত এত কথা শুনে নিজের কানই পেকে গিয়েছিল, তাই মনের ভিতরে একটা আগ্রহ জেগেছিল তাকে দেখার এবং কথা বলার।

তিনি সর্বশেষ যে বিদেশ ভ্রমণ করেন তখন চাকুরীগত কারণে আমি জেদ্দায় এবং ভাগ্যক্রমে তার একটা প্রগ্রামে দাওয়াত পেয়ে যাই। তার সাথে কথা বলার টার্গেট নিয়ে হল রুমের গেটেই অবস্থান নেই। তার সম্পর্কে বাজে ধারনা আসলেই কতটুকু বাস্তব তা যাচাই করার সুযোগ খুজতে থাকি।

জেদ্দা সংগঠনের ভাইদের কাছে আমি যেহেতু কোন অপরিচিত লোক নই তাই কেউ আমাকে সন্দেহও করেনি। যেমনি ভাবনা তেমনি কাজ, তিনি এলেন এবং হলরুমে প্রবেশ করার আগে জুতা জোড়া খুলে হাতে নিলেন। আমিও সুযোগ হাত ছাড়া করতে চাইলাম না। আমার নিরবতা ভংগ করে তিনি সালাম দিলেন এবং আমার হাতটা টেনে নিজের হাতে নিয়ে নিলেন যেন অনেক দিনের পরিচিত তার ঘনিষ্ট কেউ। তার হাতের মৃদু চাপ আর অমলিন হাসি আমার হৃদয়ে জমাটবাধা ঘৃণার বরফ খন্ড সাথে সাথেই ভেঙ্গে চুরমার হয়ে গেলে। তবে তখনো তা একেবারেই গলে যায়নি।

কাল বিলম্ব না করে আমি তার জুতা জোড়া বাগিয়ে নিলাম এবং তাকে মঞ্চের দিকে এগিয়ে যাওয়ার পথ দেখিয়ে দিলাম।

যথারীতি অনুষ্ঠান শুরু হলে তিনি খুবই জ্ঞানগর্ব বক্তব্য রাখেন যা আমার হৃদয়ে জমে থাকা ঘৃণার বরফ ধিরে ধিরে গলতে সাহায্য করে। শেষে প্রশ্নোত্তর পর্বে আমি তাকে দুটি প্রশ্ন করেছিলাম। তিনি দেশে ফেরত যাবেন কিনা এবং রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের তৎকালিন শিবির নেতা গোলাপ ভাইয়ের উপরে যে অমানুষিক নির্জাতন হচ্ছে তার প্রতিকার সম্পর্কে।

দেশে ফিরে যাবার ব্যপারে তিনি নিজের দৃঢ়তা প্রকাশ করলেন এবং এও বললেন যে রাসূল (সঃ) এর দুনিয়ার জীবন ছিল মাত্র ৬৩ বছরের আর তার বয়স তখন ৬২ বছর। সে হিসেবে দুনিয়ার জীবন শেষ বলেই ধরে নেয়া যায় এবং নিজের মিশন শেষে আল্লা যদি শাহাদাতের মৃত্যু দিয়ে পুরুষ্কৃত করতে চান তাহলে তিনি সে পুরুষ্কার গ্রহন করবেন না কেন? তাদের বিরুদ্ধে যেসকল অভিযোগ আনা হচ্ছে তা সর্ববৈভ মিথ্যা ও ভিত্তিহীন বলেও দাবী করলেন।

ছাত্র নেতা গোলাপকে তিনি ধৈর্য ধারণ করার জন্য বললেন। মনের ভিতরে তখন প্রতিকৃয়া হল যে অন্যকে সবাই ধৈর্যধারণ করতে বলতে পারে কিন্তু নিজের সামনে যখন ধৈর্যের পরীক্ষা আসে তখন কতজন ধৈর্যধারণ করতে পারে সেটাই আসল। কিন্তু আজ সেই প্রশ্নের জবাবও পেয়ে গেলাম। তিনি আসেলেই ধৈর্যধারণকারী আল্লার এক প্রিয় বন্দ।

প্রগ্রাম শেষে তিনি যখন চলে যাচ্ছিলেন তখন আবার আমি চটজলদি হলরুমের গেটে এসে তার জুতাজোড়া এগিয়ে দিলাম। তিনি ছো মেরে আমার হাত থেকে জুতাজোড়া নিয়ে নিলেন। জানিনা হারিয়ে যাওয়ার ভয়ে এমনটা করলেন নাকি আমি আবার অতিভক্তির কারণে যাতে তার পায়ে জুতা পরিয়ে না দেই সেই ভয়ে।

দেশে ছুটিতে এসে কল্যাণপুরের রাবেতা টেকনিক্যালের সেলস সেন্টারে একটা স্টিল আলমিরা বানাতে দেই কিন্তু যথা সময়ে ডেলিভেরি না পাওয়ায় আমার মেজাজ বিগ্রে যায়। আমি মীর কাসেম আলী সাহেবের কাছে নিজের পরিচয় গোপন রেখে একটা মেইল পাঠাই। দু’দিনের মধ্যেই দেখি আলমিরা আমার গেটে হাজির! সেলস ম্যান তাদের অনাকাঙ্খিত বিলম্বের জন্য ক্ষমাও চাইলেন। সামান্য ব্যাপারে তার এই দ্রুত একশান আমাকে ভাবতে বাধ্য করেছে যে কেন তিনি তার প্রতিষ্ঠানে জানালার একটা পর্দা কেনা হলেও হিসেব নেন।

কে এই মীর কাসেম আলী?

জামায়াতে ইসলামীর মীর কাসেম আলী দেশের প্রথম শ্রেণীর একজন শিল্প উদ্যেক্তা। দেশের শিল্প কারখানা, আর্থিক প্রতিষ্ঠান, চিকিৎসা সেবা, গণমাধ্যম, পরিবহন খাতসহ সবখানেই রয়েছে তার অবস্থান।

উদ্যোক্তা হিসেবে মীর কাসেম আলী একজন সফল ব্যক্তি। তার উদ্যোগে প্রতিষ্ঠিত ইবনে সিনা এবং ইসলামী ব্যাংক হাসপাতাল দেশের অন্যতম নামকরা হাসপাতাল। রানা প্লাজা ট্রাজেডির সময় ইবনে ট্রাস্ট পরিচালিত হাসপাতালটি অসংখ্য অ্যাম্বুলেন্স বিনামূল্যে সেবা প্রদান করে বলে জানা যায়।

এছাড়া ওই সময় তার অপর প্রতিষ্ঠান ইবনে সিনা ফার্মাসিউটিক্যালস কোম্পানি থেকে বিনামূল্যে ঔষুধসেবা এবং আহতদের দামিসব ঔষুধ আর ইনজেকশন নিয়ে হাজির হয় সাভারের এনাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে। সেই সাথে যায় ইবনে সিনার মেডিকেল টিমও।

এছাড়া ইবনে সিনা ও ইসলামী ব্যাংক হাসপাতালে গাল কাটা এবং তালু কাটা শিশুদের বিনামূল্যে অপারেশনের ব্যবস্থাও করা হয়। যা এখনো চলমান।

মায়ানমারের আরাকান থেকে আসা কক্সবাজারের টেকনাফের শরণার্থী শিবিরে আশ্রয় নেয়া রোহিঙ্গা শরণার্থীদের চিকিৎসা সেবার জন্য নিয়োজিত রয়েছে তার পরিচালিত দুটি হাসপাতাল।

পৃথিবীর দীর্ঘতম সমুদ্রসৈকত কক্সবাজার। আর এই কক্সবাজার সমুদ্র সৈকতের মূল আকর্ষণ টেকনাফ থেকে বহুদুরে সাগর বক্ষে ১৭ বর্গ কিলোমিটারের একটি ক্ষুদ্র দ্বীপ সেন্টমার্টিন। টেকনাফ থেকে সেনমার্টিগামী প্রথম জাহাজ কেয়ারি সিন্দাবাদ মীর কাসেম আলীই চালু করেন।

জানা যায়, একবার সপরিবারে সমুদ্র ভ্রমণে গিয়ে এই সেনমার্টিনে বিরুপ আবহাওয়ার মুখে পড়েছিলেন তিনি। কারণ, তখন ছিলনা কোনো জাহাজ ট্রলারই ছিল একমাত্র ভরসা।

সেসময় তার সাথে ছিলেন তার মা, স্ত্রী, পুত্র, শিশুকন্যা, সদ্য বিবাহিত ছোট ভাই আর তার নওমুসলিম নববধূসহ পরিবারের প্রায় সকল সদস্য। সেদিনের সেই পরিস্থিতিতে বিরূপ আবহাওয়ার মুখে পড়ে প্রতিজ্ঞা করেছিলেন পৃথিবীর ভ্রমণ পিপাসু মানুষের কাছে নিরাপদ আর অপরূপ সুন্দর দ্বীপ হিসেবে পরিচয় করিয়ে দিবেন এই সেনমার্টিনকে।

এরপর টেকনাফ থেকে সেনমার্টিনগামী চালু হয় বিলাসবহুল পাঁচটি প্রমোদতরি কেয়ারী ক্রুইজ, কেয়ারী ডাইন, কেয়ারী সিন্দবাদ, কেয়ারী কর্ণফুলী ও কেয়ারী তরঙ্গ। এগুলোর উদ্যোক্তা তিনি।

মীর কাসেম আলীর জীবনী ঘেঁটে জানা যায়, তার জন্ম ১৯৫২ সালে মানিকগঞ্জের হরিরামপুর উপজেলার চালা গ্রামে। তার বাবা তৈয়ব আলী বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডে চাকরি করতেন। চার ভাইয়ের মধ্যে তিনি দ্বিতীয়। মীর কাসেমকে এলাকার মানুষ মিন্টু নামেই চেনে। বাবার চাকরির সুবাদে পরিবারের সঙ্গে থাকতেন চট্টগ্রামে। ভর্তি হন চট্টগ্রাম কলেজে। ১৯৭০ সালে চট্টগ্রাম সরকারি কলেজের ছাত্র থাকাকালে সংযুক্ত হন স্বাধীনতাপূর্ব বাংলাদেশের ছাত্র সংগঠন ইসলামী ছাত্রসংঘের সাথে। ১৯৭১ সালে ছাত্রসংঘের চট্টগ্রাম শাখার সভাপতি হন তিনি।

তার পরিবারের দেয়া তথ্য মতে, স্বাধীনতাযুদ্ধের সময় মীর কাসেম আলী চট্টগ্রাম ছেড়ে চলে আসেন রাজধানী ঢাকায়। জানা যায়, স্বাধীনতার পর ব্যক্তিগত কাজ এবং পড়ালেখার কাজে চলে যান লন্ডনে। এরপর দীর্ঘসময় থাকেন সৌদি আরবে। সেসময় তিনি যুক্ত হন মুসলিম বিশ্বের আলোচিত দাতব্য প্রতিষ্ঠান রাবেতা আলমে ইসলামীর সাথে। সৌদিতে থাকাকালীন সেখানকার অনেক গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তির সঙ্গে তার সুসম্পর্ক হয়।

১৯৭৭ সালের ৬ ফেব্রুয়ারি আত্মপ্রকাশ করে বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবির। তিনি হন শিবিরের প্রথম কেন্দ্রীয় সভাপতি। সংগঠন থেকে বিদায় নেয়ার পরে মীর কাসেম আলী ব্যবসায় আত্মনিয়োগ করেন। এরপর তাকে আর পেছন ফিরে তাকাতে হয়নি। মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোর সঙ্গে সুসম্পর্ক থাকার কারণে ১৯৮০ সালে তিনি রাবেতা আল ইসলামীর এ দেশীয় পরিচালক হন।

মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোর সহায়তায় আস্তে আস্তে গড়ে তোলেন ইসলামী ব্যাংক, ইবনে সিনা ট্রাস্ট ও ইবনে সিনা ফার্মাসিউটিক্যালসসহ অসংখ্য প্রতিষ্ঠান।

ব্যাংক, চিকিৎসাসেবা, পরিবহণ, টেলিযোগাযোগ, গণমাধ্যম ও শিক্ষা সব খাতেই সাফল্যে পাল্টে যায় মীর কাসেম আলীর জীবনের গতি।

মীর কাসেম আলী মধ্যপ্রাচ্যভিত্তিক আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠান রাবেতা আল ইসলামীর বাংলাদেশ পরিচালক, ইসলামী ব্যাংকের প্রতিষ্ঠাতা ভাইস চেয়ারম্যান ও পরিচালক, ইসলামী ব্যাংক ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠাতা সদস্য। ইবনে সিনা ট্রাস্ট (প্রশাসন) ও ইবনে সিনা ফার্মাসিউটিক্যালসের বোর্ড অব ডিরেক্টরের সদস্যও ছিলেন তিনি।

এই ট্রাস্টের আটটি হাসপাতাল, ডায়াগনস্টিক ও ইমেজিং সেন্টার, একটি মেডিক্যাল কলেজ, একটি নার্সিং কলেজ ও একটি ফার্মাসিউটিক্যালস কোম্পানি, ইসলামী ব্যাংক হাসপাতাল, ইসলামী ব্যাংক স্কুল ও কলেজ এবং দিগন্ত পেপার মিলের মালিক কাসেম আলীই। তিনি ফুয়াদ আল খতিব ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান, অ্যাগ্রো ইন্ডাস্ট্রিয়াল ট্রাস্ট (এআইটি) ও বাংলাদেশ সাংস্কৃতিক কেন্দ্রের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান।

দিগন্ত মিডিয়া করপোরেশনের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান ছিলেন মীর কাসেম আলী। এর অধীনে রয়েছে দৈনিক নয়া দিগন্ত পত্রিকা আর দিগন্ত টেলিভিশন।

এ ছাড়া মীর কাসেম আলীর উদ্যোগে প্রতিষ্ঠিত হয় ‘কেয়ারী’। তিনি কেয়ারী হাউজিং ও ইডেন শিপিং লাইনসের চেয়ারম্যান ছিলেন। নামের আগে ‘কেয়ারী’ রয়েছে এ রকম ১০টি কোম্পানির পরিচালক ছিলেন মীর কাসেম আলী। এগুলো হলো- কেয়ারী লিমিটেড, কেয়ারী পোলট্রি হ্যাচারি অ্যান্ড প্রসেস, কেয়ারী স্প্রিং, কেয়ারী শান, কেয়ারী ট্যুরস অ্যান্ড সার্ভিসেস, কেয়ারী তাজ, কেয়ারী কালার সেন্টার, কেয়ারী ঝর্ণা, কেয়ারী রিয়েল এস্টেট ও কেয়ারী টেলিকম লিমিটেড।

কক্সবাজারের টেকনাফ থেকে সেন্ট মার্টিনে যাওয়ার জন্য বিলাসবহুল পাঁচটি প্রমোদতরি কেয়ারী ক্রুইজ, কেয়ারী ডাইন, কেয়ারী সিন্দবাদ, কেয়ারী কর্ণফুলী ও কেয়ারী তরঙ্গেরও উদ্যোক্তা তিনি।

এ ছাড়া কেয়ারী গ্রুপের সহস্রাধিক অ্যাপার্টমেন্ট ও বিপণি বিতান রয়েছে ঢাকা, চট্টগ্রাম, কক্সবাজারসহ বিভিন্ন স্থানে।

(কে এই মীর কাসেম আলী অংশ rtnn)

বিষয়: রাজনীতি

১৮০৬ বার পঠিত, ৯ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

377019
০১ সেপ্টেম্বর ২০১৬ সকাল ০৯:০৪
হতভাগা লিখেছেন : হাসুবুর মারাত্মক পেসে জামায়াতের ব্যাটিং অর্ডারে ধ্বস নেমেছে । শীঘ্রই ইনিংস গুটিয়ে যাবে।
০৪ সেপ্টেম্বর ২০১৬ রাত ১২:২০
312614
আবু জারীর লিখেছেন : এ ইনিংস গুটানোর নয়। কিয়ামত পর্যন্ত ম্যারাথন গতিতে চলতেই থাকবে ইনশা'আল্লাহ।
০৪ সেপ্টেম্বর ২০১৬ সকাল ০৯:১৭
312624
হতভাগা লিখেছেন : প্রজ্ম থেকে প্রজন্ম চলতে থাকবে দরকার হলে । হাসুবুর পারফরমেন্স দেশের বাইরেও চমক সৃষ্টিক করেছে ।

বর্তমানে উনিই মনে হয় আয়রন লেডি।
377031
০১ সেপ্টেম্বর ২০১৬ দুপুর ১২:২৬
রিদওয়ান কবির সবুজ লিখেছেন : উনার সম্পর্কে একজন এর মুখে শুনেছিলাম যে উনি নাকি প্রতি বছর রাবেতার মাধ্যমে আসা কুরবানির পশুর গোস্ত আত্মসাত করেন! অথচ সেই গোস্ত রাবেতার মাধ্যসে আসলেও বিলি করার দায়িত্ব বাংলাদেস সরকার এর!!
০৪ সেপ্টেম্বর ২০১৬ রাত ১২:২১
312615
আবু জারীর লিখেছেন : সমালোচকরা কারার কাজ কিছু করতে পারেনে শুধু সমালোচনাই করতে পারে।
আল্লাহ ওনাকে কবুল করেছেন বলে আমার দৃঢ় বিশ্বাস।
377036
০১ সেপ্টেম্বর ২০১৬ দুপুর ০১:৪৯
আবু সাইফ লিখেছেন : আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহ..

কোন এক গুণীজন বলেছিলেন- মীর কাসেম আলী যেখানে হাত দেয় সেখানেই সোনা ফলে!

কিন্তু কয়লার বেপারীদের তো সোনা পছন্দ হবার নয়!
০৪ সেপ্টেম্বর ২০১৬ রাত ১২:২৩
312616
আবু জারীর লিখেছেন : ওয়ালাইকুম আসসালাম ওয়ারহমাতুল্লাহে ওয়াবারাকাতুহ।

তার কথার যথার্থতা আছে।
ধন্যবাদ।
377046
০১ সেপ্টেম্বর ২০১৬ বিকাল ০৫:৪৩
দুষ্টু পোলা লিখেছেন : ভালো লাগলো ধন্যবাদ পিলাচ
০৪ সেপ্টেম্বর ২০১৬ রাত ১২:২৪
312617
আবু জারীর লিখেছেন : আপনাকেও ধন্যবাদ।

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File