ব্যাঙ্গাত্মক ম্যাগাজিন শার্লি হেবদো- এবার আল্লার কার্টুন........

লিখেছেন লিখেছেন অপি বাইদান ০৭ জানুয়ারি, ২০১৬, ০৮:২৯:৩৮ সকাল



ব্যাঙ্গাত্মক ম্যাগাজিন শার্লি হেবদোতে এই সেই সদ্য নতুন কার্টুন।

মাত্র ৩০ হাজার সার্কুলেশনের শার্লি হেবদো এখন ১০ লক্ষ কপি ছাড়িয়ে গেছে।

ম্যাগাজিনের বিশেষ সংখ্যার প্রচ্ছদে আঁকা কার্টুনে আল্লার প্রতীক হিসেবে দাঁড়িযুক্ত এক ব্যক্তিকে দেখানো হয়েছে যার কাঁধে কালাশনিকভ রাইফেল ঝোলানো। তার কাপড়-চোপড়ে রয়েছে রক্তের দাগ। কার্টুনের টেক্সট হিসেবে লেখা হয়েছে- “এক বছর পূর্ণ হলো: ধরাছোঁয়ার বাইরে খুনিরা।”

বিষয়: বিবিধ

১৩৩৯ বার পঠিত, ৪ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

356736
১২ জানুয়ারি ২০১৬ দুপুর ১২:৪৯
বিবেক নাই লিখেছেন : নাস্তিকদের শিক্ষা দেয়ার জন্য নিচের লেখাটুকুই যথেষ্ট ।।
একদা দুই জমজ শিশু মাতৃগর্ভে গল্প করিতেছিলো।
একে অপরকে সুধাইলো, " তুমি কি প্রসবের পরবর্তী জীবনে বিশ্বাস কর?"
অপরজন উত্তর দিলো, "অবশ্যই করি। নিশ্চই প্রসবের পরবর্তীকাল বলিয়া কিছুরহিয়াছে এবং সেই পরবর্তীকালের প্রস্তুতিকরণের উদ্দেশ্যেই আজ আমরা এইখানে।"
প্রথম জন কহিলেন "আহারে বেয়াকুফ, প্রসব- পরবর্তী জীবন বলিয়া কিছু নাই। তোমার সেই প্রসব-পরবর্তী কাল্পনিক জীবন কিরুপে সম্ভব???"
দ্বিতীয় জন উত্তর দিলেন, "আমি ঠিক জানি না। তবে সেথায় এখান হইতে আলোক অনেক বেশি হইবে। হয়তো সেথায় আমরা নিজ পায়ে হাটিয়া বেড়াইবো, মুখ দিয়া আহার করিবো। হয়তো সেখানে আমাদের ইন্দ্রিয়গুলো, অনুভুতিগুলো এখানকার চাইতে ভিন্ন হইবে যাহা এখন আমরা বুঝিতে পারিতেছিনা।"
প্রথম জন, "ইহা কল্পনাবিলাস ব্যতীত কিছুই নহে। নিজের পায়ে চলাচল? অসম্ভব। আর মুখ দিয়ে খাদ্য গ্রহন? অলিক কল্পনা আর কাহাকে বলে। আমাদের শরীরে প্রয়োজনীয় পুষ্টির সরবরাহ আসে এই নাড়ির মাধ্যমে। কিন্তু নাড়ির এই স্বল্প-দৈর্ঘ্য আমাদের প্রসব-পরবর্তী জীবনের জন্য কোনো যুক্তিতেই যথেষ্ট হইতে পারে না।
সুতরাং প্রসব-পরবর্তী জীবন এক কথায় অসম্ভব।"
দ্বিতীয় জন, "আমি মনে করি জীবন এখানেই শেষ নহে। হয়তোবা প্রসব-পরবর্তী জীবন অন্যরকম। হয়তো সেখানে আমাদের এই নাড়ির প্রয়োজনই হইবে না।"
প্রথম জন, "ফালতু চিন্তারও তো একটা সীমা থাকে। আর যদি এমন হতোই, তাহলে কেন কেউ কখনো সেখান হইতে ফিরিয়া আসেনি? প্রসব হইল জীবনের শেষ এবং তাহার পর কেবলই অন্ধকার, নিরবতা আর শূন্যতা।"
দ্বিতীয় জন, "আমি ঠিক বলিতে পারি না। কিন্তু তখন আমরা আমাদের মায়ের কাছে থাকিব আর সেই আমাদের দেখাশোনা করিবে।"
প্রথম জন, "মা ? ? ? ! ! ! তুমি সত্যিই মা বিশ্বাস কর??? মা যদি সত্যিই থাকিয়া থাকে, তাহলে সে এখন কোথায়???"
দ্বিতীয় জন, "সে আমাদের চারদিকেই বিরাজমান। সে আমাদের ঘিরিয়া রহিয়াছে। আমরা তাহার মাঝেই বাঁচিয়া আছি। তাহাকে ছাড়া এই পৃথিবী অসম্ভব। তাহাকে ছাড়া আমরা অসম্ভব।"
প্রথম জন, " তাহলে আমরা তাহাকে দেখিনা কেন? কেন তাহাকে অনুভব করি না? এর একমাত্র যুক্তিসংগত কারন হইল, মা বলে কিছু নাই।"
দ্বিতীয় জন উত্তর দিলো, " মাঝে মাঝে, যদি তুমি নিরব থাকিয়া মনোযোগ সহকারে খেয়াল করিয়া থাক, তুমি তাহার অস্তিত্ব অনুভব করিবে, তুমি তাহাকে শুনিতে পাইবে....
যে তাহার মায়াভরা কন্ঠে আমাদের উপর হইতে ডাকিতেছে।"
০৯ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ রাত ০৮:৪৬
297763
বিবর্ন সন্ধা লিখেছেন : ২য় জন কোন কথা বলে নি আর ????
০৯ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ রাত ০৮:৪৬
297764
বিবর্ন সন্ধা লিখেছেন : ২য় জন কোন কথা বলে নি আর ????
০৯ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ রাত ০৮:৪৬
297765
বিবর্ন সন্ধা লিখেছেন : ২য় জন কোন কথা বলে নি আর ????

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File