সম্প্রতি ইলেন মাস্ক ট্যুইটারে একাধিক পোস্টে ডগিকয়েনের উল্লেখ করেছেন। মজার ছলে লঞ্চ হওয়া এই ক্রিপ্টোকারেন্সি এখন ইলেন মাসের ট্যুইটের জন্য হু হু করে জনপ্রিয় হচ্ছে। ১৬ এপ্রিল এই কয়েন সর্বোচ্চ দামে পৌঁছেছিল। কেন হঠাৎ এই ক্রিপ্টোকারেন্সি হঠাৎ জনপ্রিয়তা পেল?
ডগিকয়েনের ইতিহাস
বিগত কয়েক মাসে ডগি কয়েন জনপ্রিয়তা পেলেও ২০১৩ সাল থেকেই এই ক্রিপ্টোকারেন্সি বাজারে রয়েছে। ২০১৩ সালে সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার বিলি মার্কস ও জ্যাকসন পালমার এই কয়েন আবিষ্কার করেছিলেন। লক্ষ্য ছিল ডিজিটাল পেমেন্টের সময় ব্যাংকিং চার্জ দূরে রেখেছে একটি বিনামূল্যের পেমেন্ট সিস্টেম তৈরি করা। প্রধানত মজার ছলেই তৈরি হয়েছিল ডগি কয়েন।
সেই সময় ইন্টারনেটে একটি কুকুরের মুখের মিম জনপ্রিয় হয়েছিল। আর সেই কুকুরের মুখকেই কয়েনের লোগো হিসাবে ব্যবহারের সিদ্ধান্ত নিয়েছিল বিলি ও জ্যাকসন।
ডগিকয়েন ও ইলেন মাস্ক
সম্প্রতি ইলেন মাসের ট্যুইটের পরে সকলের নজরে আসে ডগি কয়েন। এর পরেই টেক দুনিয়ার অন্যতম জনপ্রিয় ক্রিপ্টোকারেন্সি হয়ে ওঠে ডগি কয়েন। ৪ ফেব্রুয়ারি প্রথম ডগি কয়েন নিয়ে ট্যুইট করেন ইলন। প্রথম ট্যুইটের পরেই ডগি কয়েনের দাম ৭৫ শতাংশ বেড়ে যায়। নতুন নতুন উপায়ে এই ক্রিপ্টোকারেন্সির প্রতি নিজের সাপোর্ট জানিয়েছেন টেসলার মালিক।
ডগি কয়েন ব্যবহার করে কোথায় পেমেন্ট করা যাবে?
সম্প্রতি ইলেন মাস্ক জানিয়েছেন ডগি কয়েন ব্যবহার করে টেসলার যে কোন গাড়ি কেনা যাবে। ইলন মাস্ককে দেখে আরও কোম্পানি এই পেমেন্ট গ্রহণ শুরু রতে পারে।
(ঢাকাটাইমস
পাঠক মন্তব্য
সকল মন্তব্য দেখার জন্য ক্লিক করুন