গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া ধ্বংস করে নির্বাচন কমিশন গঠন ও নির্বাচন কোনো সুফল আনবে না।
বাসদ সাধারণ সম্পাদক খালেকুজ্জামান বলেন, ঋণখেলাপি, টাকা পাচারকারী ও সংঘর্ষকারীদের নির্বাচনে অযোগ্য ঘোষণা করতে হবে। গণতন্ত্র, রাজনীতি, বিভিন্ন ক্ষেত্রে অনিয়ম-দুর্নীতি ও সামাজিক সংকট নিয়ে খোলামেলা আলোচনা করা প্রয়োজন।
দুর্বৃত্তদের হাতে রাজনৈতিক ক্ষমতা চলে গেছে। এই অবস্থার পরিবর্তন ছাড়া শুধু নির্বাচন হলে দুর্বৃত্তদের হাতে ক্ষমতা আরও কেন্দ্রিভূত হবে। সমস্ত ক্ষেত্রে আমূল সংস্কার জরুরি।
জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের (জাসদ) একাংশের সভাপতি শরীফ নুরুল আম্বিয়া বলেন, একাদশ সংসদ নির্বাচনের অভিজ্ঞতা খুব খারাপ। একই পদ্ধতিতে দ্বাদশ নির্বাচন চাই না।
তিনি বলেন, অন্তর্বর্তীকালীন বা নির্বাচনকালীন সরকার একটা রাজনৈতিক সিদ্ধান্তের ব্যাপার। আলাপ-আলোচনা শুরু হলে আমরা আমাদের মতামত দেবো। তবে এ বিষয়ে রাজনৈতিক ঐকমত্য দরকার। সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য রাজনৈতিক সিদ্ধান্ত নিতে হবে দেশবাসীকে।
সিপিবির অন্যতম সম্পাদক রুহিন হোসেন প্রিন্স বলেন, আমরা একটা সুষ্ঠু ও ভালো নির্বাচন চাই। দলীয় সরকারের অধীনে কোনো নির্বাচন অনুষ্ঠান চাই না। নির্বাচন কমিশনকে গঠনকে আইনের মধ্যে নিয়ে আসতে হবে। নির্বাচনী ব্যবস্থার সংস্কার হওয়া দরকার।আস
পাঠক মন্তব্য
সকল মন্তব্য দেখার জন্য ক্লিক করুন