বিআরটিএ’র দালালদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ দিয়ে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আরও বলেন, সব অনিয়ম বন্ধ করে বিআরটিএকে সেবাবান্ধব প্রতিষ্ঠানে পরণিত করতে হবে। অভিযোগ পাচ্ছি, গ্রাহক সেবার নামে এসব জায়গায় হয়রানি করা হচ্ছে। কেউ যদি আমার এলাকার, আত্মীয় বা দলীয় পরিচয় দিয়ে বিআরটিএ-তে প্রভাব খাটাতে চান, তাদের ক্ষেত্রে জিরো টলারেন্স পোষণ করি। বিআরটিএ-তে নিয়ম কানুন অনুযায়ী সবাইকে চলতে হবে।
সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী বলেন, গ্রাহক সেবার নামে যাতে কেউ হয়রানির স্বীকার না হন, সেদিকে নজর দিতে হবে। বিআরটিএ’র কিছু কর্মকর্তা সবসময় লাভজনক পোস্টিং, বিশেষ করে ঢাকা বা চট্টগ্রামে আসতে নানাভাবে তদবির করেন।
তিনি বলেন, বাংলাদেশে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ৪১ বিলিয়ন মার্কিন ডলার ছাড়িয়েছে। নতুন গতি এসেছে প্রবাসী আয়ে কিন্তু এসব ইতিবাচক দিক বিএনপি দেখতে পায় না। দেশে এখন পর্যন্ত ১৮টি ফ্লাইওভার, ৪১৩ কিলোমিটার চার লেনের সড়ক নির্মিত হয়েছে। করোনার প্রভাবের পরও প্রবৃদ্ধি ৫ শতাংশের ওপরে অর্জিত হয়েছে। প্রবৃদ্ধি অর্জনের দিক দিয়ে এশিয়ার চতুর্থ শীর্ষ দেশ হবে বাংলাদেশ।
ওবায়দুল কাদের বলেন, দেশের কোনো সুখবর, উন্নয়ন ও সমৃদ্ধি বিএনপি নেতাদের গায়ে জ্বালা ধরায়। এ জন্যই সবকিছু নিয়ে অবিশ্বাস আর মিথ্যাচার করে তারা। এটা বিএনপির মজ্জাগত। রাজনৈতিক ব্যর্থতাজনিত হতাশা গ্রাস করেছে বিএনপিকে। যাদের রাজপথে একটি বড় মিছিলের সক্ষমতা নেই, তারা অভ্যুত্থানের দিবাস্বপ্ন দেখছে।
রোববার বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষ-বিআরটিএ’র সঙ্গে সেবার মান বৃদ্ধিবিষয়ক আলোচনা সভায় তার বাসভবন থেকে ভিডিও কনফারেন্সে তিনি এসব কথা বলেন। আস
পাঠক মন্তব্য
সকল মন্তব্য দেখার জন্য ক্লিক করুন