সন্ধ্যের পর প্রেসক্লাব যশোরে এসেছিলেন ডন। উদ্দেশ্য কাল রোববার এলজিইডির ঠিকাদারদের সংবাদ সম্মেলন আয়োজনের জন্য হল রুম বুক ও আনুসঙ্গিক কাজ।
প্রেসক্লাবের কর্মকর্তা ছাড়াও উপস্থিত সংবাদকর্মীদের সঙ্গে কথা বলে সাতটার কিছু সময় পর বেরিয়ে গেলেন। এর কিছু সময়ের মধ্যে খবর এলো ডন মারা গেছেন।
মস্তিষ্কে রক্তক্ষরণজনিত কারণে আজ রাত সাড়ে আটটার দিকে মারা যান জিয়াউল ইসলাম ডন। বেজপাড়া এলাকার বাসিন্দা ডন ছিলেন এই শহরের পরিচিত রাজনৈতিক কর্মী ও ব্যবসায়ী।
জেলা বিএনপির সহ-সমাজকল্যাণ বিষয়ক সম্পাদক ছাড়াও জেলা যুবদলের সহ-সভাপতির দায়িত্ব পালন করছিলেন তিনি। কিন্তু সবকিছু ছাপিয়ে একজন সামাজিক মানুষ হিসেবে শহরে তার ব্যাপক পরিচিতি ছিল।
জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট সৈয়দ সাবেরুল হক সাবু বললেন, ‘‘ডন অন্য সব রাজনৈতিক নেতাকর্মীদের মতো ছিলেন না। তার বিশ্বস্ততা ছিল প্রশ্নাতীত। স্বৈরাচারী এরশাদবিরোধী আন্দোলনে তিনি যেমন সক্রিয় ছিলেন, চলমান ‘ফ্যাসিস্ট সরকার’বিরোধী আন্দোলনেও তিনি রাজপথেই ছিলেন।’’
ডনের মৃত্যু যশোর বিএনপি ও যুবদলের রাজনীতিতে শূন্যতা সৃষ্টি করবে বলে মনে করেন অ্যাডভোকেট সাবু।
শীর্ষনিউজ
পাঠক মন্তব্য
সকল মন্তব্য দেখার জন্য ক্লিক করুন