দ্বিতীয় ইনিংসের শুরুতেই জিম্বাবুয়ে শিবিরে আতঙ্ক ছড়িয়ে দিয়েছিলেন এক তরুণ। ফলাফল শুরুতেই দুই উইকেট ঝুলিতে পুরেন তিনি। আজ চতুর্থদিন সকালেও সেই আতঙ্কের রেশ ছিল। পরিণাম, একের পর এক উইকেটের পতন। আর এই আতঙ্কের নাম নাঈম হাসান। তার ভয়েই তরী ডুবলো জিম্বাবুয়ের। দীর্ঘ সময় পর টেস্টে জয় পেলো বাংলাদেশ। এক ইনিংস ও ১০৬ রানের বিশাল ব্যবধানে হারালো জিম্বাবুয়েকে।
এই জয়ের নায়ক নাঈম দ্বিতীয় ইনিংসে পাঁচটি উইকেট শিকার করেন। এর আগে প্রথম ইনিংসেও চারটি উইকেট ঝুলিতে পুরেন তিনি। মোট নয়টি উইকেট শিকার করেন। জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে একমাত্র টেস্টে তাই সর্বোচ্চ উইকেটশিকারী তিনি।
সোমবার দিনের শেষভাগে দ্বিতীয় ইনিংসে ব্যাট করতে নামে জিম্বাবুয়ে। নাঈমের প্রথম শিকার হন ওপেনার প্রিন্স মাসভাউরি। শূন্যহাতে ফিরে যান তিনি। তার দ্বিতীয় শিকার ডোনাল্ড ত্রিপানো (১০)।
আজ দিনের প্রথম উইকেটটি তাইজুল ইসলাম শিকার করলেও পরেরটি নিজের খাতায় লিখে নেন নাঈম। তাইজুল সাজঘরে পাঠান কেভিন কাসুজাকে। আর নাঈম ব্রেন্ডন টেইলরকে (১৭)।
নাঈমের চতুর্থ ও পঞ্চম শিকার হন আইসলে নলভু ও তিমাইসিন মারুমা।
এই তরুণের সাথে বাংলাদেশের বোলিং ডিপার্টমেন্ট সামলান অভিজ্ঞ তাইজুল। তিনি চারটি উইকেট শিকার করেন। জিম্বাবুয়ের কফিনে শেষ পেরেকটি ঠুকেন এই স্পিনারই।
পাঠক মন্তব্য
সকল মন্তব্য দেখার জন্য ক্লিক করুন