ভারতের পশ্চিমবঙ্গের বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেল জি বাংলার গানের প্রতিযোগিতা ‘সারেগামাপা’য় একের পর এক গান গেয়ে আলোচনায় এসেছেন নোবেল। জনপ্রিয় গানগুলো নতুন আয়োজনে নোবেল উপস্থাপন করেছেন ‘সারেগামাপা’র মঞ্চে। আর এভাবেই প্রাথমিক খ্যাতি লাভ করেন এই তরুণ।
এদিকে এই প্রতিযোগিতায় অনুমতি ছাড়া সুরকার প্রিন্স মাহমুদের লেখা ও সুরারোপিত তিনটি গান গেয়েছেন নোবেল। ‘বাবা’, ‘মা’ এবং ‘এত কষ্ট কেন ভালোবাসায়’। তিনবারের একবারও গীতিকার বা সুরকার হিসেবে প্রিন্স মাহমুদের নাম উচ্চারণ করেননি তিনি।
এটাই প্রথম না, আগেও দুবার ভুল করেছিলেন মাঈনুল আহসান নোবেল। অনুষ্ঠান প্রচারে উচ্চারণ করেননি মূল সুরকার ও গীতিকারের নাম। বাণিজ্যিকভাবে টেলিভিশনে ব্যবহারের পর ইউটিউবেও আপলোড হয়েছে সেই গান।
এই প্রসঙ্গে বেশ উত্তেজিত হয়ে প্রিন্স মাহমুদ বলেন, ‘আমি হতাশ। একই ঘটনা বারবার হলে সেটা ভুল না, অপরাধ। আগে দুইবার এমন ঘটনা ঘটেছে। আমি শুরুতে অনেক ছাড় দিয়েছি, উদারতা দেখিয়েছি। আর না।’
প্রিন্স মাহমুদ বলেন, ‘একটা মানুষের সৃষ্টিকে এভাবে অপমান করা হয়, তখন কী পরিমাণ খারাপ লাগে, এটা এদের মতো নবীন অবুঝেরা বুঝতে পারবে না। তবে বারবার এভাবে ছাড় দিলে অন্যায়কে প্রশ্রয় দেওয়া হবে।’
প্রিন্স মাহমুদ জানান, তার সঙ্গে নোবেলের আলাপ হয়েছে, জি বাংলার কর্তৃপক্ষের সঙ্গেও আলাপ হয়েছে।
প্রিন্স বলেন, ‘নোবেল আমার গানের বিস্তারিত জানে। জি বাংলা আমাকে জানিয়েছে নোবেল যা যা বলেছে, সেটাই প্রচার করেছে তারা। কোনো কিছু বাদ দেওয়া হয়নি। তার মানে নোবেল ইচ্ছা করেই বারবার এমনটা করছে। ’
ব্রেকিংনিউজ
পাঠক মন্তব্য
সকল মন্তব্য দেখার জন্য ক্লিক করুন