এক্সপ্রেস ট্রিবিউনের রিপোর্ট
সম্প্রতি ফাঁস হওয়া এক ভিডিওতে পাকিস্তানের পার্লামেন্টের স্পিকার আসাদ কায়সার এবং প্রতিরক্ষামন্ত্রী পারভেজ খাত্তাককে ঘুষ আদান প্রদান করতে দেখা গেছে। ফলে তাদেরকে সংবিধানের ৬২ ও ৬৩ ধারা অনুযায়ী দোষি সাব্যস্ত করে আইনি কার্যক্রম চালু হতে পারে। ২০১৮ সালের সিনেট নির্বাচনের পূর্বে এই ঘুষ আদান প্রদান হয়। অপরাধের সাজা হিসেবে তাদের দুজনকেই দায়িত্ব থেকে অব্যহতি দেয়া হতে পারে বলে জানিয়েছে এক্সপ্রেস ট্রিবিউন।
এদিকে ঘুষ আদান প্রদানের অভিযোগ অস্বীকার করেছেন কায়সার এবং খাত্তাক। তবে আইন বিশেষজ্ঞরা বলছেন, তাদের বিরুদ্ধে ক্রিমিনাল অ্যাক্ট-২০১৭ এবং সংবিধানের ৬২ ও ৬৩ ধারা বিবেচনায় মামলা করা যাবে। পাকিস্তানের খ্যাতনামা আইনজীবী রাজা রিজওয়ান আব্বাসি বলেন, অভিযোগ ভুল প্রমাণিত না হলে তাদের দুজনকেই পদত্যাগ করতে হবে। পাকিস্তানের নির্বাচন কমিশন যদি তাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ আনে তাহলে পূর্নসদস্যের জেলা ও সেশন আদালতে তাদের বিচার শুরু হবে। পাকিস্তানের নির্বাচন কমিশনের সাবেক সেক্রেটারি কানওয়ার দিলশাদ বলেন, কেন্দ্রীয় মন্ত্রী আসাদ উমর ও শিবলি ফারাজ এই ঘুষ আদান প্রদানের বিষয়টির সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।
তাই কেন্দ্রীয় সরকারের উচিৎ নির্বাচন কমিশনের কাছে বিষয়টি আনুষ্ঠানিকভাবে পৌঁছানো।
পাঠক মন্তব্য
সকল মন্তব্য দেখার জন্য ক্লিক করুন