মিয়ানমার করোনাভাইরাসের প্রথম স্রোত সফলভাবে মোকাবেলা করতে পারলেও দ্বিতীয় স্রোত মোকাবেলায় হিমশিম খাচ্ছে। তারা এই অতি মহামারীর জন্য সরাসরি দায়ি করছে দেশটির জাতিগত সংখ্যালঘু রোহিঙ্গাদের। ফলে আরেকটি জাতিগত বিভেদের শঙ্কা দেখা দিয়েছে। টিআরটি ওয়ার্ল্ড
এক ভাষণে দেশটির স্টেট কাউন্সিলর অং সান সুচি বলেছেন, যাদের অবহেলায় এই রোগ ছড়াচ্ছে তাদের কোনও প্রকার মায়া দয়া দেখাবে না দেশটির সরকার। একটি বিশেষ জনগোষ্ঠী নেপিদোর জন্য আন্তর্জাতিক বদনাম নিয়ে এসেছে।
নির্বাচনকে সামনে রেখে মিয়ানমারে বেড়ে গেছে রোহিঙ্গা বিরোধী প্রচার প্রচারণা। রোহিঙ্গা অধিকার কর্মী নেই সান লুইন টিআরটিকে বলেন, মিয়ানমারের রাজনীতিবীদরা সবসময় আমাদের অবস্থার ফায়দা লোটার চেষ্টা করেন। অথচ করোনার দ্বিতীয় স্রোতে কোনও রোহিঙ্গা রোগীই নেই। রাজনীতিবিদরা আমাদের বিরুদ্ধে প্রপাগান্ডা চালাচ্ছে। নির্বাচনে সবাই রোহিঙ্গা বিরোধী কার্ড খেলতে চায়।
তিনি বলেন, দ্বিতীয় স্রোতের প্রথম ও দ্বিতীয় রোগী দুজনেই ছিলেন রাখাইন। অথচ সরকার ও রাজনীতিবীদরা বলছে রোহিঙ্গারা বাংলাদেশ থেকে এই রোগ নিয়ে এসেছে। এখনও রাজনীতিবীদরা রোহিঙ্গা না বলে বাঙালি অনুপ্রবেশকারী শব্দই ব্যবহার করছে। আস
পাঠক মন্তব্য
সকল মন্তব্য দেখার জন্য ক্লিক করুন