চাকরিতে মর্যাদার যেমন ফারাক থাকে, থাকে বেতনেও বৈষম্য। কেউ একজন হয়তো সারা মাস চাকরি করে ৫ হাজার টাকা বেতন পান, একই অফিসে আরেকজনের মাসিক বেতন হয়তো ৫০ হাজার। যোগ্যতা ভেদে এই কমবেশি থাকাটাই স্বাভাবিক।
কিন্তু তাই বলে মাসিক বেতন ৩২ হাজার ডলার! যা কিনা বাংলাদেশি টাকায় প্রায় ২৫ লাখ টাকা!
বেতনের রেঞ্জ শোনার পর যে কেউ শুধু ভরকেই যাবে না, আবেদন করার জন্য হুমকি খেয়েও পড়বে। কিন্তু ‘যোগ্যতা’! না, এখানে স্কুল-কলেজ কিংবা বিশ্ববিদ্যালয়ের সার্টিফিকেট কিংবা উচ্চতর কোনও ডিগ্রি যোগ্যতার মাপকাঠি হবে না।
তাহলে কি এমন চাকরি, কি এমন কাজ- যার জন্য মাসিক বেতন ২৫ লাখ টাকা! গাঁজা ঘ্রাণ নিয়ে বলে দিতে হবে এর গুণগত মান। যে সবচেয়ে নিখুতভাবে বলতে পারবে তারই চাকরি হবে।
তামাকদ্রব্য গাঁজার বিষয়ে সমীক্ষা চালাতে একটি ওয়েবসাইট এমন কর্মীর সন্ধান চেয়েছে। যে কর্মীকে শুধু গাঁজার ঘ্রাণ শুকলেই হবে না, প্রয়োজনে গুণগণ মান যাচাইয়ে সেবনও করতে হতে পারে।
মারিজুয়ানার মান নির্ধারণের জন্য বিখ্যাত ব্যক্তিদের সঙ্গেও যোগাযোগ করেছিল সংস্থাটি।
ওই কোম্পানির প্রতিষ্ঠাতা ব্ল্যাক বলছেন, বাজারে আসা গাঁজা প্রতিদিনই পরীক্ষা করতে হবে। ঘ্রাণ নিয়েই বুঝতে হবে কোনটির মান কেমন। প্রয়োজনে কিছু সেবনও করতে হবে।
সংস্থাটির পক্ষ থেকে জানানো হয়, এই চাকরিতে আবেদন করার জন্য বয়স অবশ্যই ১৮ বছরের বেশি হতে হবে। সেইসঙ্গে আবেদনকারীকে হতে হবে আমেরিকা কিংবা কানাডার বাসিন্দা।
উল্লেখ্য, আমেরিকা কিংবা কানাডার মতো সর্বোচ্চ উন্নত দেশগুলোতে গাঁজা সেবন করা কিংবা গাঁজাকে ধূমপান হিসেবে ব্যবহার করা আইনসম্মত।
ব্রেকিংনিউজ
পাঠক মন্তব্য
সকল মন্তব্য দেখার জন্য ক্লিক করুন