কোনো সিদ্ধান্ত ছাড়াই রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন বিষয়ক জয়েন্ট ওয়ার্কিং গ্রুপের প্রথম বৈঠক মুলতবি করা হয়েছে। জাতিসংঘ, ইউরোপীয় ইউনিয়ন, জাপানসহ মানবাধিকার সংবেদনশীল সংস্থা ও রাষ্ট্রগুলোর উদ্বেগ-আশঙ্কার মধ্যেই সোমবার দিনভর মিয়ানমারের প্রশাসনিক রাজধানী নেপি’ডতে প্রত্যাবাসন বিষয়ে চূড়ান্ত চুক্তি বা ফিজিক্যাল অ্যারেঞ্জমেন্ট নিয়ে আলোচনা হয়েছে।
১৬ জানুয়ারিও আলোচনা হবে বলে মিয়ানমার সরকার আগেই জানিয়েছে। আসন্ন ২২ জানুয়ারি বাস্তুচ্যুত ৪৫০ হিন্দু শরণার্থীকে গ্রহণের মধ্যদিয়ে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনের আনুষ্ঠানিকতা শুরু করতে চায় তারা।
বাংলাদেশও রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন বিষয়ক দ্বিপক্ষীয় চুক্তির (বাইলেটারাল অ্যারেঞ্জমেন্ট) বাধ্যবাধকতা মানতে চায়।
কর্মকর্তারা বলছে, গত ২৩ নভেম্বর সই হওয়া ওই চুক্তি মতে, দুই মাসের মধ্যেই (২২শে জানুয়ারি) বাস্তুুচ্যুতদের রাখাইনে ফেরানোর কাজ শুরুর প্রস্তুতি রয়েছে ঢাকার।
পাঠক মন্তব্য
সকল মন্তব্য দেখার জন্য ক্লিক করুন