প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির মধ্যে ডিসেম্বরের তৃতীয় সপ্তাহে ১৬ বা ১৭ তারিখে ভার্চুয়াল বৈঠক হবে।
প্রধানমন্ত্রী পর্যায়ের বৈঠকে আলোচ্যসূচি প্রস্তুত করতে ভারতের পররাষ্ট্র সচিব হর্ষ বর্ধন শ্রিংলার সাথে বৈঠক করতে ডিসেম্বরের শুরুর দিকে নয়াদিল্লি যাচ্ছেন পররাষ্ট্র সচিব মাসুদ বিন মোমেন।
প্রধানমন্ত্রী পর্যায়ের বৈঠকে চারটি সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর হতে পারে। এর মধ্যে নীলফামারীর চিলাহাটি ও ভারতের হলদিবাড়ির মধ্যে রেল যোগাযোগ উদ্বোধন এবং স্থলবন্দর ২৪ ঘণ্টা খোলা রাখার বিষয়ে দু’টি সমঝোতা হবে।
তিস্তা প্রসঙ্গে পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন বলেছেন, কোনো ম্যাজিক নেই। এটা সত্য যে, চুক্তিটির একটা খসড়া প্রস্তুত হয়েছিল, তা সইয়ে আমরা উভয়ে সম্মত হয়েছিলাম, কিন্তু তা সই হয়নি।
দেশটি বলছে তাদের অভ্যন্তরীণ কিছু সমস্যার কারণে সই করতে পারছে না। এটি ওই পর্যায়েই আছে। নতুন করে এ নিয়ে কোনো অগ্রগতি হয়নি।
পররাষ্ট্র সচিব মাসুদ বিন মোমেন বলেছেন, তিস্তা চুক্তির জন্য অন্য অভিন্ন নদীর পানি বণ্টন নিয়ে আলোচনা থেমে থাকতে পারে না।
করোনা পরিস্থিতি ভালো হলে স্বাধীনতার ৫০ বছর পূর্তি উদ্যাপনে ২৬ মার্চ ঢাকা সফরে আসতে পারেন নরেন্দ্র মোদি।আস
পাঠক মন্তব্য
সকল মন্তব্য দেখার জন্য ক্লিক করুন