সায়েদাবাদ থেকে ঢাকা-চট্টগ্রাম-সিলেট মহাসড়কে সব ধরনের পরিবহন চলাচল বন্ধ রয়েছে।
বুধবার সকাল ৭টা থেকে নোয়াখালী, কুমিল্লা, চট্টগ্রাম, সিলেটসহ দক্ষিণাঞ্চলগামী প্রায় ২০টি জেলায় চলাচলরত গণপরিবহন বন্ধ রয়েছে।
এছাড়া রাজধানীতে চলাচলরত বাসগুলোও বন্ধ করে দিয়েছে ধর্মঘটকারীরা। শুধু বাস নয়, মোটরসাইকেল, সিএনজি, রিকশা এমনকি ভ্যানও চলাচল করতে দিচ্ছে না তারা।
এগুলো চলতে দেখলেই চাকার হাওয়া বের করে দেয়া কিংবা যাত্রীদের জোর করে গাড়ি থেকে বের করে দিচ্ছেন ধর্মঘটকারীরা।
এতে চরম দুর্ভোগে পড়ছেন অফিসগামীসহ সাধারণ মানুষ। সবচেয়ে বেশি দুর্ভোগে পড়েছে পিইসি পরীক্ষার্থীরা।
ধর্মঘটের বিষয়ে ঠিকানা বাসের চালক এবং দেলোয়ার হোসেন এবং প্রাইভেটকারচালক নাজমুল হাসান যুগান্তরকে বলেন, আমাদের ওপরে যে আইনটি চাপিয়ে দেয়া হয়েছে তা সম্পূর্ণ অযৌক্তিক। আমরা এই আইন মানি না।
ডেমরা জোনের সহকারী পুলিশ কমিশনার রবিউল ইসলাম যুগান্তরকে বলেন, ঢাকার অংশে যানবাহন প্রবেশ ও এখান থেকে বের হওয়া বন্ধ করে দিয়েছে শ্রমিকরা। আমরা তাদের বুঝিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনার চেষ্টা করছি।
পাঠক মন্তব্য
সকল মন্তব্য দেখার জন্য ক্লিক করুন