হার্ট এ্যাটাক হবেন না ! হেফাজতে ইসলাম নাস্তিকদের সংগঠন উপাধীপ্রাপ্ত; আল্লামা আহমদ শফিও নাস্তিক !!!
লিখেছেন লিখেছেন জেড ইসলাম ১০ এপ্রিল, ২০১৩, ০৫:৩৯:১৪ বিকাল
একটু শক্ত হয়ে খবরটা পড়বেন। অনেকের হার্ট এ্যাটাক হওয়ার সম্ভাবনা আছে। আমার অল্পের জন্য হয় নাই।
এই খবরটা দেখে আমি বহুত ভয়ের মধ্যে আছি। আমার মনে হচ্ছে সামনে শীঘ্রই যেকোন দিন যেকোন মুহুর্তে কেয়ামত সংগঠিত হয়ে যায় কিনা।
নতুন বার্তা ডটকম
হেফাজতে ইসলাম মুসলমানদের ইমান নিয়ে প্রতারণা করে ফায়দা লুটছে। জামায়াতের কাছ থেকে শত কোটি টাকা পেয়ে তারা মহাসমাবেশের নামে রাস্তায় নেমে নৈরাজ্য করছে। ধর্ম নিয়ে ব্যবসা করছে। হেফাজতে ইসলাম নাস্তিকদের সংগঠন। তাদের নেতা মাওলানা শফীও নাস্তিক। নাস্তিক ব্লগারদের সঙ্গে মাওলানা শফীসহ হেফাজতের সব নেতাকে গ্রেফতার করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানিয়েছে সুন্নী পীর-মাশায়েখ ঐক্য পরিষদ।
বুধবার দুপুরে জাতীয় প্রেস ক্লাবের ভিআইপি লাউঞ্জে নাস্তিক ব্লগার ও ধর্মের আবরণে রাজনীতিকারীদের বিচার ও সর্বোচ্চ শাস্তির দাবিতে করা সংবাদ সম্মেলনে সুন্নী পীর-মাশায়েখ ঐক্য পরিষদ এ দাবি জানায়।
সংবাদ সম্মেলনে সংগঠনটির নেতারা বলেন, “হেফাজতে ইসলাম একটি নাস্তিক সংগঠন। তাদের নেতা মাওলানা শফী মহাসমাবেশের মধ্য দিয়ে জামায়াতকে হেফাজত করতে রাস্তায় নেমেছে। তিনি একজন নাস্তিক। তরিকতপন্থীরা দেশ স্বাধীন করেছে। নাস্তিক দমনেও প্রয়োজনে মাঠে নামবে।”
এক প্রশ্নের জবাবে সংগঠনের সদস্য সচিব মুফতি মাসুম বিল্লাহ বলেন, “ধর্মীয় আবরণে যারা রাজনীতি করে আমরা তাদের নাস্তিক বলি। মাওলানা শফী ধর্ম নিয়ে রাজনীতি করে মানুষকে বিভ্রান্ত করেছে। তিনিও নাস্তিক। আমরা ওয়াহাবি, কাদিয়ানি, নাস্তিক ব্লগারদের সঙ্গে হেফাজতের নেতাদের গ্রেফতার করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির জন্য সরকারের কাছে দাবি জানাই।”
সংগঠনের সমন্বয়ক হাফেজ মাওলানা আব্দুস সাত্তার বলেন, “আমরা মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসী। আমরা যুদ্ধাপরাধীদের বিচার চাই। যারা যুদ্ধাপরাধীদের বাঁচাতে রাস্তায় নামে দেশের ইসলামপ্রেমীদেও উচিত তাদের রুখে দেয়া।”
সংগঠনের আহ্বায়ক ড. খাজা বাকীবিল্লাহ মিশকতা চৌধুরী বলেন, “যুদ্ধাপরাধীদের বাঁচাতে হেফাজতের নামে ইসলামী ঐক্যজোট, নেজামে ইসলামী পার্টি ও জামায়াত মাঠে নেমেছে তারাই ইসলামের শক্র।”
সংবাদ সম্মেলনে পীর মাশায়েখ ঐক্য পরিষদের নেতা আবুল কাশেম বেড়াডী, খাজা আরেফুর রহমান তাহেরী, ড. আব্দুল্লাহ আল-মারুফ, নাসির বিল্লাহ রাব্বানি, মুফতি খলিল ফারুকী, মুফতি মোহতার রেজা মাসুমী, মাওলানা আব্দুস শহিদ, মাওলানা হারুনুর রশিদ, শাহ আব্দুল মতিন জিলানী, মাওলানা মাসুম হোসেন ও মাওলানা মোখতারুজ্জামান আশ্রাফী উপস্থিত ছিলেন।
লিংক- Click this link
বিষয়: বিবিধ
১৯০১ বার পঠিত, ০ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
মন্তব্য করতে লগইন করুন