আমার বাবা

লিখেছেন লিখেছেন কুশপুতুল ১১ মে, ২০১৪, ১১:৫২:২৮ রাত

বাবা যদি মা হতো আর মা হতো বাবা/মাকে লাগতো দারগা-পুলিশ বাবাকে লাগতো হাবা।

নাহ্, বাবাকে হাবা ভাবতে আর মাকে দারগা-পুলিশ ভাবতে আমার মোটেও ভাল লাগে না। এক সময় ভাবনাগুলো এলোমেলো হয়ে যায়। শেষে মায়া করে বলি, না রে, আমার বাবা বাবার মতোই থাক আর মা থাক মার মতো। এত বদলাবদলীর দরকার নেই।

বাবা যতই রাগী হোক, বাবাকে বাবার জায়গা থেকে চুল পরিমাণ সরালেই আর ভাল লাগে না। বাবাকে বাবার জায়গাতেই ভাল লাগে।

অথচ আমি ছোটবেলা মাকে বলতাম, আচ্ছা মা আমাদের বাবাটি এমন কেন? মনিকার আব্বুর মতো হতে পারে না? আমাদের সাথে লুডু, দাবা, ক্যারামবোর্ড খেলতে পারে না? সিনেমা দেখতে পারে না? আমাদের নিয়ে গান করতে পারে না? পায়ে ঘুংগুর বেধে এক সাথে নাচ করতে পারে না? মনিকার আব্বু ছেলে-মেয়ে নিয়ে গান করে! মনিকারা কি সুন্দর বাবার গলায় ঝুলে বায়না ধরে, তারা যা বলে তাই শোনে। যা চায় বিনা কথায় তাই দিয়ে দেয়। তারা বাবার মুখে মুখে কথা বলে, বাবাটি মোটেও রাগ করে না। বাবার সাথে তাদের কত ভাব! কি চমৎকার তাদের বাবাটি!

মা সব শুনলেন এবং একটা লম্বা শ্বাস ফেলে বললেন, “ঠিক আছে। তোমাদের আর কী কী অভাব-অভিযোগ আছে সব বলো। তোমার বাবাকে গিয়ে বলি মনিকাদের বাবার মতো হতে। কাল সকাল থেকে ফজরের নামাজ পড়ার আগে তোমাদের নিয়ে গান করতে, তারপর বাবা আর ছেলে-মেয়ের পায়ে ঘুংগুর বেধে তাকধিনাধিন তাত তাক করতে। তারপর তোমরা তোমাদের বাবার গলায় ঝুলে পড়ে বায়না ধরে বলবে, বাবা, আমরা সিনেমা নাটক দেখতে যাবো। গান-বাজনা শিখবো। তারপর টাইড প্যান্ট আর ম্যাগিহাতা গেঞ্জি পরে বলবে, বাবা চলো না বাইরে যাই, আমরা নাচব আর তুমি দেখবা। প্লিজ বাবা চলো। বলব এসব, বলো?”

মার কথা শুনে লজ্জায় আমি লাল হয়ে যেতাম। মার কথার সাথে ওইসব কাজের দৃশ্য ভেসে উঠতো আমার মনে। আর ভাবতাম, আমি কি সত্যি সত্যি এমন বাবাটিই চাইছি, যিনি যা চাই তাই দিয়ে দিবেন, কিছ্ইু ভাববেন না? যা বলি তাই করবেন? যত বেলেল্লাপনাই হোক বাবা আমাদের আবদার ফেলতে পারবেন না। আমি কি সেটাই চাচ্ছি তাহলে? না, না, আমি মোটেও তেমনটি চাইছি না।

তাহলে কী চাইছি? কী চাইছি তাও বলতে পারছি না। কি অদ্ভুত ব্যাপার!

আমার বাবার কাছে ১০টি টাকা চাইলেও হিসেব দিয়ে চাইতে হয়। হিসেবে গরমিল হলে তো আর পাওয়াই যাবে না। কেন এত হিসেব? কিপটেমি? নাকি অন্য কিছু?

নাকি আমার প্রতি বাবার আদরের অভাব?

আসলে আমার বাবার আদরটা অন্যরকমের। তিনি মুখে মুখে আদর করেন না, তাঁর আদরের নানা রহস্য আছে। অনেক সময় বুঝতে কষ্ট হতো, বাবা আসলেই আমাদের ভালবাসেন কি না। কখনো কখনো শক্রুর মতো মনে হতো বাবাকে। বাবার প্রতি ভীষণ রাগ হতো এবং মনে করতাম বাবা আমাদের ভাল চান না। যা চাই তা পাই না; যা বলি তাই করতে দেবে না। এ কেমন বাবা!

মাঝে মাঝে এত গরিবানা খাবার দিবে যে, দেখেই ঠোঁট উল্টে না খেয়ে সোজা শুয়ে থাকি। মা একটু ছটফট করেন। বাবা খুব টাইড। বাবা বলেন, যা আছে তাই খেতে হবে। কাউকে আাদর করে আলাদাভাবে কিছু খাওয়ানো যাবে না। আমরা ভাইবোন অবাক হয়ে মনে মনে কাঁদতাম। কোনো বাবা কি তার সন্তানকে শাকপাতা, পেঁজমরিচের ভর্তা কিম্বা শুধু আলুভর্তা দিয়ে এভাবে খেতে বাধ্য করতে পারে?

বাবা ধীরে ধীরে আমাদের পাশে গিয়ে বসেন এবং বলেন, ধরো, আমাদের এমন অবস্থা হলো যে, ভাত খাওয়ারই কোন ব্যবস্থা নেই। তরকারী তো পরের কথা। তখন আমরা কী করবো?

কাঁদতে কাঁদতে বলতাম, আমাদের এতো ভয় দেখাও ক্যান? আমরা কি গরিব? ভাত থাকবে না কেন?

বাবা বলতেন, মানুষের ভাগ্যে কখন কী ঘটে বলা যায় না। এছাড়া এই শাক বা আলুভর্তা দিয়ে ভাত খেতে পায় না এমন অনেক লোক আছে। এমন লোকও আছে যারা না খেয়ে ঘুমুতে যাবে। এসো মা, মনে করো আমাদের ঘরে এছাড়া আর কিছুই নেই। অনেকে পারে আমরা পারব না কেন? এসো।

আমরা চোখ কচলাতে কচলাতে খেতে যেতাম। মুখে অরুচির ছাপ। আমরা সামান্য খাবার খেয়ে, কোনোদিন না খেয়ে শুয়ে পড়তাম। মা বলতো, ছেলে-মেয়েরা না খেয়ে শুয়ে আছে। বাবা বলতেন, নো প্রবলেম। না খেয়ে থাকার অভ্যেস করাটা আরো ভালো। বাবার মধ্যে বিন্দু পরিমাণ দুঃখবোধ দেখতাম না। এ কেমন বাবা আমার!

রমজানের ঈদ। বাবা ঈদের আগে মার্কেট থেকে খালি হাতে বাসায় এলেন। খুশি খুশি ভাব। বললাম বাবা ঈদের জামা-জুতো কই?

বাবা বললেন, সবাই আসো একসাথে বসে একটা মজার পরিকল্পনা করি। সবাই এলাম। বাবা বললেন, আরে চা চানাচুর ছাড়া কি পরিকল্পনা করা যায়? সবাই আসো। দারুন আইডিয়া। মজা করে বলতে হবে। আমরা ভাবছি কি জানি কি!

চায়ের কাপে চুমুক দিয়ে খুব আয়েশ করে বাবা মজার কথা বলতেই রাগে বমি করতে ইচ্ছে করছিল আমাদের। ভাইয়া রাগে কাঁদতেও পারলো না। তার গলায় নাকি কি একটা দলা পাকিয়ে আছে। বাবা বলে কি, এবার আমরা অন্যরকম একটা ঈদ করবো। পুরান জামা-জুতো পরে ঈদ করবো। যেমন করে এলাকার অনেক গরিব মানুষ পুরান জামা পরে ঈদ করে। কেমন লাগল আমার আইডিয়াটা?

পচা আইডিয়া। টাকা বাঁচানোর আইডিয়া। জামা-জুতো আনো তাড়াতাড়ি। ভাইয়া রাগে মার পাশে গিয়ে চোখ মুছতে লাগল। মার চোখেও পানি এসে গেলো। বাবা মাথা ঝাকিয়ে মজা করে বলছে নতুন আইডিয়া তো সহজে ভালো লাগবে না। তবে একবার ভালো লেগে গেলে বুঝবে, এটা যে কত বড় আনন্দের।

সত্যি সত্যি বাবা ঈদে কারোর জন্যেই জামা-জুতো আনলেন না। বললেন, ভোগের চেয়ে ত্যাগের মধ্যে আনন্দ অনেক বেশি। তোমাদের জামা-জুতোর টাকা দিয়ে যারা কখনোই নতুন জামা-জুতা পরে ঈদ করতে পারে না তাদের জামা-জুতো কিনে দিলে কেমন হবে? তারা এসব পরে যখন হাসিমুখে ঈদের দিন ঘুরবে, দৃশ্যটা কেমন লাগবে দেখতে, ব্যাপারটা একবার ভেবে দেখো তো তোমরা।

তাই করা হলো। প্রথমে আমরা মেনে নিতে না পারলেও ধীরে ধীরে ভালো লেগে উঠলো। তার পর মাঝে মাঝে আমরাই এমনটি করে আনন্দ লাভ করি। এটা অন্যকমের একটি আনন্দ।

বাবা আমাদের নিয়ে বেড়াতে যেতেন। কখনো এতিমখানায়। কখনো বস্তিতে। কখনো পার্কে। কখনো সাগরপাড়ে। কখনো পাহাড়ে, বনে। শুধু বেড়ানোর জন্য বেড়ানো নয়। হাতে নোট খাতা আর কলম দিয়ে দিতেন আর বলতেন তোমাদের ভাল লাগা মন্দ লাগার নানান অভিজ্ঞতার কথা লিখে রাখো। বাবা পদে পদে বোঝাতেন আমাদের নানান পরিবেশ পরিস্থিতি। যাদের কিছু নেই তাদের জীবনযাত্রা কেমন তা দেখাতেন। মানুষ কত কষ্ট করে বেড়ে উঠতে পারে। কত বাধার মধ্যেও মানুষ বাধা ডিঙ্গিয়ে বেঁচে থাকে। পশুপাখির জীবন, মুক্ত স্বাধীন জীবন, বন্দী জীবন নানাভাবে আমাদের বোঝাতেন। বাবা আমাদের এমন সব লোকের জীবনী শোনাতেন যারা অনেক গরিব ছিল। অনেক কষ্ট করে যারা বড় হয়েছে। অনেক সময় বিরক্ত হয়ে যেতাম। বলতাম, এবার চুপ করো বাবা, প্লিজ আর ভাল্লাগে না।

অনেক ছোট থাকতে বাবা আমাদের বইমেলায় নিয়ে যেতেন। কোলে করে স্টলের সামনে গিয়ে বলতেন, কোনটা নেবে, লও। আমি কোলে থেকেই ছবি দেখে বই হাতে নিতাম। বাবা আমার জন্য ছড়ার বই, গল্পের বই কিনে দিতেন। আর বাসায় এসে মজা করে পড়ে শোনাতেন। আমিও পড়ে শোনাতাম বাবাকে। খুব মজা হতো তখন।

আমরা ভাই-বোন সকালে এক হুজুরে কাছে আরবী পড়ি। কায়দা শেষ করে কোরান শরীফ ধরেছি। অনেক টুকু পড়েছি। একদিন বাবা বললেন, সূরা এখলাছের অনুবাদ ও ব্যাখ্যা করে বোঝাতে হবে। আমাকে আর আমার ভাইয়াকে বললেন, দেখি কার বিশ্লেষণ কতটা ভালো হয় আর কে কেমন বোঝাতে পারে। এ জন্য পুরষ্কারের ব্যবস্থাও রাখলেন।

আমরা আলাদাভাবে পড়তে লাগলাম। বাংলা অনুবাদ থেকে শুরু করে এর তাফছির পড়লাম।

ছোট্ট একটা অনুষ্ঠানের মতো করে বসলেন বাবা। পরিবারের সবাই হাজির। আমরা দুইজন বক্তা। বাড়ির সবাই শ্রোতা।

সেদিন ভয়ে ভয়ে দুই জনেই বক্তব্য রাখলাম। আমি প্রথম হলাম। একটি কলম আর একটি ডায়েরি পুরষ্কার পেলাম। ভাইয়াকে একটি কলম আর খাতা পুরষ্কার দিলেন।

কিন্তু আল্লাহ্র বাণী নিজের ভাষায় পড়তে গিয়ে আমি অন্যরকম একটা আনন্দ ও মজা পেয়ে গেলাম। যতই পড়ি ততই ভালো লাগে। অন্যকে শোনাতে চাইতাম।

এমন করে প্রতিযোগিতা হতো কোন গল্প বা ছড়া নিয়েও। অনেক আনন্দ পেতাম।

আমি অনেক ছড়ার বই পড়েছি। অনেক গল্পের বইও পড়েছি। পড়তে পড়তে একদিন আমি ছোট্ট একটি গল্প লিখে ফেললাম। ভূতের গল্প। ছড়াও লিখে বাবাকে দেখালাম। বাবা খুশিতে আটখান। পাঠিয়ে দিলেন একটি পত্রিকায়। গল্প ও ছড়া ছাপা হলো। পত্রিকা নিয়ে বাড়ি বাড়ি ঘুরে সবাইকে দেখালাম। স্কুলে নিয়ে দেখালাম। সে কি আনন্দ আমার। এ ভাবেই মাঝে মাঝে লিখে ফেলতে পারি ছড়া ও গল্প।

বাবা আমাদের জন্মদিন পালন করতেন অন্যরকম ভাবে। বলতেন, বলো তো শুনি তোমাদের জন্মদিনে তোমরা কী করবে? কীভাবে কাটাবে?

আমরা কেক কেটে অনুষ্ঠান করতে চাইতাম। কিন্তু বাবা বলতেন, এভাবে করার দরকার নেই। স্মরণীয় করে রাখার জন্য ভাল কিছু করার প্রতিজ্ঞা করো আর সেবামূলক কিছু একটা করো। আমরা তাই করতাম।

আমরা জন্মদিনে ভালো কিছু করার প্রতিজ্ঞা করতাম। ছোট ছোট গরিব শিশুদের নিয়ে একসাথে খেতাম। তাদেরকে নানান ধরনের উপহার দিতাম। বেড়াতাম। আর একজন শিশুকে সারা বছর পড়ানোর দায়িত্ব নিতাম। মাস্টারিটা বেশ ভাল লাগতো।

বাবা আমাদের নিয়ে সপ্তাহে একদিন বসতেন। ঘরোয়া বৈঠক বলে এটাকে। বৈঠকে আমাদের কথা শুনতেন। বাবাও অনেক উপদেশ দিতেন। বাবা একটা কথাই বেশি জোর দিতেন সেটা হলো, আমরা মানুষ। আল্লাহ্র শ্রেষ্ঠ ও প্রিয় সৃষ্টি আমরা। প্রতিটি মানুষের মধ্যে অনেক ক্ষমতা দিয়ে রেখেছেন আল্লাহ। আমাদের উচিৎ সেই ক্ষমতাটা জাগিয়ে তোলা। বাবা বলতেন, প্রতিদিনই একটা না একটা ভাল কাজ করবে। দেখবে মনে অনেক শান্তি পাবে। খুব মজা হতো।

বাবা আমাদের কার সাথে কীভাবে কথা বলতে হয়, কেমন পোশাক পরতে হয়, কেমন করে খেতে হয়, আদব-কায়দা ইত্যাদি শেখাতেন। বলতেন জীবনে এগুলো সব সমই কাজে লাগবে। ছোটবেলা থেকে এগুলোর চর্চা না করলে হঠাৎ করে তা করতে পারবে না। আমরা চেষ্টা করি বাবার এসব উপদেশ মেনে চলতে।

বাবা আমাদের চিন্তা করার, সৃজনশীল কাজ করার স্বাধীনতা দিতেন। বলতেন, ভাল কিছু করতে হলে চিন্তা করতে হয়, সৎ চিন্তা। যতই ভাববে ততই নতুন কিছু পাবে। বাবার কথাটি যে কত বড় সত্য তা আজ হাড়ে হাড়ে টের পাচ্ছি।

এমনিভাবে ধীরে ধীরে বড় হচ্ছি আর অনুভব করছি, বাবা আমাদের কঠোর নিয়ম-শৃঙ্খলার মধ্য দিয়ে গড়ে তুলছেন। বাবা কঠোর না হলে হয়তো ভালো কিছু শিখতে পারতাম না।

বাবার প্রতি আমাদের যে রাগ ছিল, কষ্ট আর অভিমান ছিল তা আর রইল না। এখন প্রতি পদে পদে কাজে লাগছে এসব। যতই বড় হচ্ছি ততই অনুভব করছি বাবাকে। বাবা আমাদের যা দিয়েছেন তা আর কেউ দিতে পারবে না।

একজন বাবা তাঁর সন্তানকে আর কি দিতে পারেন? অঢেল টাকা, জমি, বাড়ি-গাড়ি? না আমি মনে করি, বাবা আমাদের যা দিয়েছেন, তা টাকা দিয়ে জমি বা বাড়ি-গাড়ি দিয়ে মাপা যায় না। এ এক অমূল্য সম্পদ।

আমি আমার বাবাকে নিয়ে গর্ব করবো না তো কি!!

বিষয়: Contest_father

১৯৭৩ বার পঠিত, ৭০ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

220427
১১ মে ২০১৪ রাত ১১:৫৪
দুষ্টু পোলা লিখেছেন : ভালো লাগলো ধন্যবাদ
১২ মে ২০১৪ সকাল ০৮:০০
168092
কুশপুতুল লিখেছেন : আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।
১২ মে ২০১৪ সন্ধ্যা ০৬:৫০
168279
আল্লাহর সন্তুষ্টি লিখেছেন :
নারীর সম্ভ্রম কেড়ে নেয়া ইসলাম ধর্মে বৈধ..... লিখেছেন " খেলাঘর বাধঁতে এসেছি " ২৯ এপ্রিল, ২০১৪,

লিখেছেন আল্লাহর সন্তুষ্টি ১২ মে, ২০১৪, ০৫:৫৫ বিকাল

http://www.onbangladesh.org/blog/blogdetail/detail/5409/dhaka2012/45001#.U3C8H3bZ4gs
220439
১২ মে ২০১৪ রাত ১২:০৯
চেয়ারম্যান লিখেছেন : এক নিঃশ্বাসে পড়ে নিলাম। আপনার বাবা অনেক বাস্তবিক। আর এই রকম হওয়াই দরকার।
ভবিষ্যতে বাবা হলে বিষয়গুলো কাজে লাগবে Winking
১২ মে ২০১৪ সকাল ০৮:০১
168093
কুশপুতুল লিখেছেন : আপনার মন্তব্য পড়ে অনেক খুশি হয়েছি। ধন্যবাদ নিন।
220444
১২ মে ২০১৪ রাত ১২:২৩
আব্দুল গাফফার লিখেছেন : ভালো লাগলো , অনেক ধন্যবাদ
১২ মে ২০১৪ সকাল ০৮:০১
168094
কুশপুতুল লিখেছেন : আমার শুভেচ্ছা রইল।
220445
১২ মে ২০১৪ রাত ১২:২৪
লোকমান লিখেছেন : ভালো লাগলো
১২ মে ২০১৪ সকাল ০৮:০১
168095
কুশপুতুল লিখেছেন : ধন্যবাদ আপনাকে।
220574
১২ মে ২০১৪ দুপুর ০২:৩০
মোঃ ওহিদুল ইসলাম লিখেছেন : অসাধারণ ভাল মানুষ আপনার বাবা। এটাকেই বলে মুনষত্ব্য।

বিকশিত হই ব্যক্তিত্বে,
উন্নত হই মনুষত্ব্যে।
১২ মে ২০১৪ রাত ০৮:৩৯
168338
কুশপুতুল লিখেছেন : আমার বাবার জন্য দোয়া করবেন, প্লিজ।
ধন্যবাদ।
220575
১২ মে ২০১৪ দুপুর ০২:৩০
নজরুল ইসলাম টিপু লিখেছেন : দায়িত্বশীল বাবা, মানুষ গড়ার যোগ্যতা রাখে, সুসন্তান তৈরি করার সকল গুনাবলী আপনার বাবার কাছে ছিল। এমন বাবাই প্রতিটি ঘরে দরকার। ভালো লাগলো অনেক ধন্যবাদ
১২ মে ২০১৪ রাত ০৮:৪০
168339
কুশপুতুল লিখেছেন : ভালো লাগল আাপনার কথা। ধন্যবাদ।
220584
১২ মে ২০১৪ দুপুর ০২:৫২
মোহাম্মদ ওমর ফারুক ডেফোডিলস লিখেছেন : বাবা যদি মা হতো আর মা হতো বাবা/মাকে লাগতো দারগা-পুলিশ বাবাকে লাগতো হাবা।

নাহ্, বাবাকে হাবা ভাবতে আর মাকে দারগা-পুলিশ ভাবতে আমার মোটেও ভাল লাগে না। এক সময় ভাবনাগুলো এলোমেলো হয়ে যায়। শেষে মায়া করে বলি, না রে, আমার বাবা বাবার মতোই থাক আর মা থাক মার মতো। এত বদলাবদলীর দরকার নেই।

কথা গুলো এত চমত্কার বারবার পড়তে খুব মন চায়,
আপনার হাতের লেখা
১২ মে ২০১৪ রাত ০৮:৪০
168340
কুশপুতুল লিখেছেন : ধন্যবাদ নিন।
220590
১২ মে ২০১৪ দুপুর ০৩:১৩
মনটা আমার বাঁধনহারা লিখেছেন : অসাধারণ সুন্দর উপলব্ধি আর লেখা। ভীষণ ভালো লাগলো। Angel Angel Rose Rose Angel Angel

১২ মে ২০১৪ রাত ০৮:৪১
168341
কুশপুতুল লিখেছেন : আমারও ভালো লাগলো। শুভেচ্ছা।
220597
১২ মে ২০১৪ দুপুর ০৩:২৯
বিন হারুন লিখেছেন : প্রথম লাইন পড়েইতো ভাল লেগে গেল.
১২ মে ২০১৪ রাত ০৮:৪১
168342
কুশপুতুল লিখেছেন : বাহ্। ভালো লাগলো। ধন্যবাদ।
১০
220598
১২ মে ২০১৪ দুপুর ০৩:৩২
হারিয়ে যাবো তোমার মাঝে লিখেছেন : পিতামাতার দান অর্থ দিয়ে মূল্যায়ন করা যায় না সেটাই বুঝতে পারলাম আপনার লেখনির মাধ্যমে। ধন্যবাদ সুন্দর একটি লেখা উপহার দেয়ার জন্য।
১২ মে ২০১৪ রাত ০৮:৪২
168343
কুশপুতুল লিখেছেন : শুভেচ্ছা নিন।
১১
220653
১২ মে ২০১৪ বিকাল ০৫:৩৯
লোকমান বিন ইউসুপ লিখেছেন : খামচি দিব।
১২ মে ২০১৪ রাত ০৮:৪৪
168344
কুশপুতুল লিখেছেন : খামছি দিবেন কেনো? আমি আপনাকে কী করেছি! হেহ্?
১৩ মে ২০১৪ সকাল ০৭:১৪
168409
লোকমান বিন ইউসুপ লিখেছেন : আমনে খামছি আপা
১৩ মে ২০১৪ সকাল ১০:৫৫
168463
কুশপুতুল লিখেছেন : নামের সাথে সু্পের বেজায় মিল
খামছি দিলে পিঠা পড়বে কিল
১৪ মে ২০১৪ সকাল ০৭:৫৫
168762
মোহাম্মদ লোকমান লিখেছেন : খামছি না দিলেই ভালো...
১৪ মে ২০১৪ দুপুর ১২:৩৫
168840
লোকমান বিন ইউসুপ লিখেছেন : খামচির উত্তরে খামচিই ভাল।
১২
220654
১২ মে ২০১৪ বিকাল ০৫:৪৩
জুমানা লিখেছেন : অবশ্যই গর্ব করবেন কেননা গর্ব করার মত অসাধারণ ভাল মানুষ আপনার বাবা। এমন বাবাই প্রতিটি ঘরে দরকার। ভালো লাগলো অনেক ধন্যবাদ
১২ মে ২০১৪ রাত ০৮:৪৪
168345
কুশপুতুল লিখেছেন : শুভেচ্ছা নিন।
১৩
220679
১২ মে ২০১৪ সন্ধ্যা ০৬:০৯
অনেক পথ বাকি লিখেছেন : অনেক সুন্দর হয়েছে ... আপনার কাছ থেকে এমন পোষ্ট বেশী বেশী আশা করি ।
১২ মে ২০১৪ রাত ০৮:৪৪
168346
কুশপুতুল লিখেছেন : ধন্যবাদ।
১৪
220689
১২ মে ২০১৪ সন্ধ্যা ০৬:১৫
দুষ্টু পোলা লিখেছেন : ভালো লাগলো অনেক ধন্যবাদ
১২ মে ২০১৪ রাত ০৮:৪৪
168347
কুশপুতুল লিখেছেন : শুভেচ্ছা রইল।
১৫
220696
১২ মে ২০১৪ সন্ধ্যা ০৬:২২
পাহারা লিখেছেন : অনেক শিক্কনিয় পোষ্ট।খুব ভালো লাগলো ।
১২ মে ২০১৪ রাত ০৮:৪৫
168348
কুশপুতুল লিখেছেন : আনন্দ পেলাম।
১৬
220706
১২ মে ২০১৪ সন্ধ্যা ০৬:৩৩
আঁধার কালো লিখেছেন : অসাধারণ ভাল মানুষ আপনার বাবা। এটাকেই বলে মুনষত্ব্য।
১২ মে ২০১৪ রাত ০৮:৪৫
168349
কুশপুতুল লিখেছেন : ধন্যবাদ।
১৭
220734
১২ মে ২০১৪ সন্ধ্যা ০৭:২৮
ভিশু লিখেছেন : প্রথমে নিজে পড়লাম। তারপর আরো কয়েকজনকে পড়ালাম। এরমধ্যে একজন এসএসসি পরীক্ষার্থী মেয়ে কাঁদতে লাগ্লো! এমন বাবাদের যে কি দরকার, সমাজে তাহলে ঐশীদের সংখ্যা কমে পুতুলরা বাড়তো! ভালো থাকবেন শ্রদ্ধেয়া পুতুল!
১২ মে ২০১৪ রাত ০৮:৪৬
168350
কুশপুতুল লিখেছেন : বাহ্ দারুন তো! ধন্যবাদ নিন।
১৮
220743
১২ মে ২০১৪ সন্ধ্যা ০৭:৩৯
মোহাম্মদ লোকমান লিখেছেন : আমরা এমন বাবাকে নিয়ে গর্ব করবো না তো কি!!
১২ মে ২০১৪ রাত ০৮:৪৬
168351
কুশপুতুল লিখেছেন : আসসালামুআলাইকুম।
১৯
220753
১২ মে ২০১৪ সন্ধ্যা ০৭:৪৮
টোকাই বাবু লিখেছেন : চেয়ারম্যান লিখেছেন : এক নিঃশ্বাসে পড়ে নিলাম। আপনার বাবা অনেক বাস্তবিক। আর এই রকম হওয়াই দরকার।
ভবিষ্যতে বাবা হলে বিষয়গুলো কাজে লাগবে
অনেক অনেক সুন্দর লিখেছেন। আমার এতোটাই ভালো লাগতেছিলো গাড়ীতে বসে বসে ঢাকা শহরের জ্যামে আমি ক্লান্তিটাই ভুলে গিয়েছিলাম। মোবাইলে পড়েছি, মন্তব্য করতে পারি নাই। তাই বাসায় এসেই গাপুস-গুপুস Rolling on the Floor Rolling on the Floor Rolling on the Floor Rolling on the Floor Rolling on the Floor Rolling on the Floor Rolling on the Floor Rolling on the Floor Rolling on the Floor Rolling on the Floor Rolling on the Floor
বাস্তববাদী টাই শিখানো প্রয়োজন, এতে করে সন্তানেরা বিপদে ধৈর্য্যর সাথে মোকাবেলা করে নিেজেকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারে।
আল্লাহ আপনার আব্বুকে উত্তম প্রতিদান দান করুক। (আমীন)
১২ মে ২০১৪ রাত ০৮:৪৮
168353
কুশপুতুল লিখেছেন : কথাগুলো শুনে তো ভালই লাগছে। আনন্দ পেলাম। ধন্যবাদ শ্রদ্ধেয় চেয়ারম্যান!
১৩ মে ২০১৪ সকাল ১০:৪৫
168445
কুশপুতুল লিখেছেন : টোকাই বাবু, আপনার মন্তব্য পড়ে অনেক খুশি হয়েছি। আপনার দোয়া কবুল হোক। আমার শুভেচ্ছা নিন।
২০
220804
১২ মে ২০১৪ রাত ০৯:১০
বৃত্তের বাইরে লিখেছেন : বাবাকে নিয়ে মনের কথাগুলো শব্দের ফ্রেমে বন্দী করা যায়না। ভাল লাগলো আপনার উপলব্ধি Good Luck Rose Love Struck
১৩ মে ২০১৪ সকাল ১০:৪৬
168446
কুশপুতুল লিখেছেন : আপনাকে ধন্যবাদ।
২১
220819
১২ মে ২০১৪ রাত ১০:২৫
আওণ রাহ'বার লিখেছেন : খুব ভালো লাগলো অনেক শুকরিয়া।
১৩ মে ২০১৪ সকাল ১০:৪৬
168447
কুশপুতুল লিখেছেন : শুভেচ্ছা রইল।
২২
220834
১২ মে ২০১৪ রাত ১১:২৮
আলমগীর মুহাম্মদ সিরাজ লিখেছেন : ভালো লাগলো অনেক ধন্যবাদ
১৩ মে ২০১৪ সকাল ১০:৫৮
168465
কুশপুতুল লিখেছেন : আপনাকে শুভেচ্ছা জানাই।
২৩
220929
১৩ মে ২০১৪ সকাল ১০:০৯
সুশীল লিখেছেন : অনেক দিন পর ভালো একটা লেখা পড়লাম
১৩ মে ২০১৪ সকাল ১০:৪৭
168451
কুশপুতুল লিখেছেন : আপনার কথা শুনে আমি উৎসাহ পাচ্ছি। ধন্যবাদ।
২৪
220946
১৩ মে ২০১৪ সকাল ১১:০৬
আজব মানুষ লিখেছেন :
সত্যি সত্যি বাবা ঈদে কারোর জন্যেই জামা-জুতো আনলেন না। বললেন, ভোগের চেয়ে ত্যাগের মধ্যে আনন্দ অনেক বেশি। তোমাদের জামা-জুতোর টাকা দিয়ে যারা কখনোই নতুন জামা-জুতা পরে ঈদ করতে পারে না তাদের জামা-জুতো কিনে দিলে কেমন হবে?...

এমন পরিকল্পনা পার্সোনালি অনেকবার করলেও বাস্তবায়ন করা যায়নি, এবং এমন উদার ও সরল সাহস নাই আমার। তবে একজনের বাবা পেরেছেন, তিনি নিঃসন্দেহে অনেক বড় ত্যাগী ও নির্ভিক ছিলেন। অনেক অনেক শুভ কামনা এমন একজন বাবার জন্য Praying Praying Praying

গতকালই কুশপুতুলের কতা কৈছিলাম জনা ক জন বলোগার্রে। আর আইজই খুইজে পাইলাম তাহারে Big Grin Big Grin Big Grinআহারে Winking
১৪ মে ২০১৪ সকাল ০৯:১১
168792
কুশপুতুল লিখেছেন : অনেক অনেক ভাল লেগেছে আপনার কথাগুলো। আমি একটানেই লিখেফেলেছিলাম লেখাটি। আপনাদের এত ভাল লাগছে দেখে আমি অনেক খুশি। ধন্যবাদ নিন।
২৫
221045
১৩ মে ২০১৪ দুপুর ০৩:৫৭
আমি মুসাফির লিখেছেন : বাবার কথা লিখতে গেলেই চোখের জল ধরে রাখা যায় না তাই যারা বাবা সম্পর্কে সুন্দর সুন্দর োষ্ট দেয় তার প্রসংশা করে লেখে তখণ আমার মনটা আরো ব্যথায় ভরে উঠে কারণ বাবা আমার মানুষ করার জন্য কি না করেছে ।
বাবা জান্নাতের উচ্চ স্তরে থাকুক এই দোয়া সর্বক্ষন করি। ।
যাদের বাবা তাদেরজন্য সব কিছু করেছে তারা বাবার এই কর্মের জন্য সর্বদা দোয়া করা উচিত।
১৪ মে ২০১৪ সকাল ০৯:১২
168793
কুশপুতুল লিখেছেন : আমার ধন্যবাদ নিন।
২৬
221109
১৩ মে ২০১৪ রাত ০৮:০৫
শয়তান লিখেছেন : ভালো লাগলো ধন্যবাদ
১৪ মে ২০১৪ সকাল ০৯:১২
168794
কুশপুতুল লিখেছেন : শুভেচ্ছা রইল।
২৭
221185
১৩ মে ২০১৪ রাত ১১:০৬
শিলা লিখেছেন : ভালো লাগলো ধন্যবাদ
১৪ মে ২০১৪ সকাল ০৯:১৩
168795
কুশপুতুল লিখেছেন : আপনাকে ধন্যবাদ।
২৮
221222
১৪ মে ২০১৪ রাত ০১:৫২
প্রবাসী মজুমদার লিখেছেন : ছেলে মির ঐ বয়সটাতে একজন পিতা হালাল আয় দিয়ে সংসারের মানুষগুলোকে খূশী রাখা অনেক কষ্টের। কিন্ত সেই কষ্টের মাঝে গড়ে উঠা সন্তানরা কখনও পথ হারা হয়না, আপনার আপোসহীন বাবা যে শিক্ষাটাই দিলেন। ভাল লেগেছে জীবনে ঘটে যাওয়া কষ্টের কথার সাথে দুঃস্থদের পাশে দাঁড়ানোর চেতনা দেখে। একজন আদর্শবাদী বাবা উলঙ্গ সভ্যতার চোখে কিপ্টা মনে হলেও এটাই মুলত বাস্তবতা হওয়া উচিত। ধন্যবাদ আপনাকে নিজের বাবার সবটুকুন কথা তুলে ধরার জন্য। ভাল লাগল।
১৪ মে ২০১৪ সকাল ০৯:১৪
168796
কুশপুতুল লিখেছেন : আপনাদের চমৎকার মন্তব্য পড়ে আমি অনেক খুশি হয়েছি। বান্ধবীদের দেখালাম। ভাবছি এখন সবাইকে দেখাবো। বাবার জন্য দোয়া চাই।
আপনাকে অনেক শুভেচ্ছা।
২৯
221223
১৪ মে ২০১৪ রাত ০১:৫৪
আমিন ইউসুফ লিখেছেন : বাবা নিয়ে আপনার চমৎকার লেখাটা পড়লাম। অসম্ভব ভাল লাগল। পৃথিবীতে বাবার তুলনা হয় না। আল্লাহ্‌ আমাদের সবার বাবাকে সুখে শান্তিতে রাখুন। রাব্বির হামহুমা কামা রাব্বায়ানি সাগিরা।
১৪ মে ২০১৪ সকাল ০৯:১৫
168798
কুশপুতুল লিখেছেন : আপনার দোয়া কবুল করবেন আল্লাহ।
ধন্যবাদ নিন।
৩০
221259
১৪ মে ২০১৪ রাত ০৪:৩৯
পিপীলিকা লিখেছেন : মনে হছিল আমার বাবার কথাই পড়তেছিলাম ! প্রায় একই রকম কেটেছে আমার ছোট বেলা ! উনার সীমার মধ্যে থেকেও এই পর্যন্ত জীবনে প্রথম বাবার সাথে কোলাকুলি করেছি ঢাকা এয়ারপোর্টে ! সেটা সুধুই বাবাকে ভয় করার কারনে ! I Don't Want To See
প্রবাসে আসার পর একটু একটু বুজতে পারলাম বাবার আদর, মনে হয় ছোট বেলা পাওয়া আদর এখন হজম হচ্ছে !
ধন্যবাদ আপনার অনুভুতি প্রকাশভঙ্গির জন্য ! দুয়া করি পৃথিবীর সকল বাবার জন্য যারা আমাদের জন্য নিরাপদ পৃথিবী . Praying Praying
সকল কৃতজ্ঞতা সকল ক্ষমতার অধিকারীর নিকট .
অনেক ধন্যবাদ
১৪ মে ২০১৪ রাত ০৮:০৯
169014
কুশপুতুল লিখেছেন : আপনাকে অশেষ ধন্যবাদ জানাই।
৩১
221281
১৪ মে ২০১৪ সকাল ০৮:১৮
রেহনুমা বিনত আনিস লিখেছেন : উত্তম শিক্ষা কঠিন অনুশীলনের মাধ্যমেই পাওয়া যায়, শিক্ষানবীশ থাকার সময়টা কঠিন হলেও এর ফল পাবার সময়টা পরিপূর্ণতা এনে দেয়।
একটি চমৎকার স্মৃতিচারণ আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ এবং স্টিকি পোস্টে আপনাকে অভিনন্দন।
১৪ মে ২০১৪ রাত ০৮:১০
169015
কুশপুতুল লিখেছেন : আপনাকে অনেক ধন্যবাদ জানাই।
৩২
223984
২১ মে ২০১৪ রাত ১২:২২
জোনাকি লিখেছেন : khub shundor laglore apu.valo thakun cirokal...
২৭ মে ২০১৪ রাত ০৯:২৫
174027
কুশপুতুল লিখেছেন : অনেক ভালো লাগলো। দোয়া চাই। ধন্যবাদ।

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File