এক ফোঁটা জল - শেষাংশ

লিখেছেন লিখেছেন রেহনুমা বিনত আনিস ১৭ এপ্রিল, ২০১৪, ১০:৩৪:১০ রাত



৭/

‘রুহি আপু, চাচীমা তোমাকে ডাকে’, আঙ্গিনায় এক্কা দোক্কা খেলতে খেলতে খবর দেয় ছোট চাচীর ছ’বছর বয়সী মেয়ে সুমি।

‘বড়চাচী কোথায় রে?’, চাউলের কুলাটা নামিয়ে রাখতে রাখতে জিজ্ঞেস করে রুহি।

‘চাচীর ঘরে’, এক পায়ে লাফাতে লাফাতে উত্তর দেয় সুমি।

ওড়নার আঁচলে হাত মুছতে মুছতে বড়চাচীর দরজায় নক করে রুহি। ভেতর থেকে ডাক শোনা যায়, ‘রুহি, দরজা খোলা, ভেতরে আয় মা’।

রুহি ঘরে ঢুকে হাসতে হাসতে বলে, ‘চাচীমা, আমি যেভাবেই নক করি, তুমি সবসময় ধরে ফেল কিভাবে বল তো? সুমিও তো নক করতে পারত!’

চাচীও হাসতে হাসতে উত্তর দেন, ‘তোর হাতের শব্দ আমি এত বছরে না বুঝলে ত্রিশ বছর সংসার করে আর বুঝলাম কি?’

চাচী বিছানায় বসে ছিলেন। রুহি গিয়ে তাঁর পায়ের কাছে বসে যায়। হঠাৎ ঘরের অন্য পাশ থেকে সামান্য ক্যাঁচক্যাঁচ আওয়াজ শুনে সচকিত হয়ে যায় রুহি, চোখের কোণ থেকে লক্ষ্য করে সা’দ চাচার আরামকেদারায় বসে নিজেকে নিজে জড়িয়ে ধরে সামনে পেছনে দুলছে, চেহারায় দুশ্চিন্তার ছাপ স্পষ্ট। সায়রা বসে আছে ভাইয়ের পায়ের কাছে, চেহারায় সহানুভূতি। দু’জনই চুপচাপ।

চাচী বলেন, ‘আমরা তো আর বসার সময় পেলাম না। তুই বিয়ের ব্যাপারে চিন্তাভাবনা কিছু করেছিস? বায়োডাটাগুলো দেখতে দিয়েছিলাম, দেখেছিলি?’

রুহি মাথা নাড়ে, ‘চাচীমা, আমি বিয়ে করতে চাই, যত তাড়াতাড়ি সম্ভব’।

চাচীকে চিন্তিত দেখায়, ‘তোর কি কোন বায়োডাটা পছন্দ হয়েছে?’

রুহি বলে, ‘একটা হলেই হোল’।

চাচী আশ্চর্য হোন, ‘মানে?’

রুহি হাল্কা হেসে বলে, ‘যোগ্যতা না থাকলে কি আর এরা দাদার কাছে অ্যাপ্লিকেশান পাঠাত? সুতরাং, যেকোন একটার সাথে দিলেই হয়, তোমার যাকে পছন্দ’।

রুহির নির্লিপ্ততায় চাচীর চেহারায় চিন্তার ছাপ আরো স্পষ্ট হয়, ‘রুহি, বিয়েটা সারা জীবনের ব্যাপার। এভাবে হেলাফেলা করিস না’।

রুহি জোর করে হেসে বলে, ‘হেলাফেলা কোথায় করলাম চাচীমা? আমি বিয়ে করতে চাই। তুমি তোমার পছন্দমত যেটা এনে হাজির করবে আমি সেটার সাথেই বসে যাব। রাস্তা থেকে যেকোন কাউকে ধরে এনে বিয়ে দিয়ে দিলেও আমি আপত্তি করবনা। শুধু তাড়াতাড়ি কর’।

রুহির ব্যাস্ততার কারণ আন্দাজ করে মনে মনে ওর জন্য কষ্ট পান চাচী। বলেন, ‘এত তাড়াহুড়ার কি আছে? আমরা দেখি সা’দের জন্য দাদা যে দাওয়াত আয়োজন করছেন সেটা হয়ে গেলে একবার বসতে পারি কিনা সবাই মিলে’।

রুহি অনড়।

শেষে চাচী বলেন, ‘আচ্ছা, তোর যখন এত বিয়ে করার শখ, তোকে আমি যেখান থেকে পারি ছেলে জোগাড় করে সাতদিনের মধ্যেই বিয়ে দেব, আমার পছন্দের ছেলের সাথেই দেব, তখন কিন্তু বলতে পারবিনা আমি তোকে পছন্দ করার সুযোগ দেইনি’।

বাষ্পরুদ্ধ কন্ঠে রুহি বলে, ‘বলবনা, কখনোই বলবনা’।

চাচীর ঘরে থেকে বেরিয়ে যাবার সময় রুহি দেখে সায়রা ভাইয়ের হাঁটুর ওপর মুখ গুঁজে কাঁদতে শুরু করেছে।

৮/

দাদার মাঝে অনেক পরিবর্তন এসেছে। বিয়েবাড়ীর প্রস্তুতি, আত্মীয় স্বজনের আগমন, হই হল্লার মাঝে তিনি একদিন ডেকে নিয়ে রুহি আর সায়রার সাথে পুরো পনেরো মিনিট কথা বললেন! কথা শেষে ওরা চলে আসার সময় রুহির মাথার দিকে হাত উঠালেন, কিন্তু নিজের অহংবোধকে ঠেলে হাতটা ওর মাথায় রাখতে পারলেন না। তবে ওনার এতটুকু প্রচেষ্টাতেই ওরা দু’জন এত উচ্ছ্বসিত হয়ে গেল যে সবকিছু বাদ দিয়ে এই নিয়েই ওরা জল্পনা কল্পনা করল সারা রাত।

বিয়ে নিয়ে বাইরে উচ্ছ্বাস প্রকাশ করলেও রুহি ভেতরে ভেতরে কষ্ট পাচ্ছিল প্রচন্ডভাবে। নিজের বেদনাকে সে মাটিচাপা দিয়ে দিয়েছে, ঠিক যেমন সে চাচীকে প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল। কষ্ট পাচ্ছিল সা’দের কষ্টের কথা ভেবে। ভেবেছিল বিয়ের দিন আসার আগেই সা’দ চলে যাবে, ওকে আর রুহির বিয়ে দেখতে হবেনা। কিন্তু রুহির বিয়ে উপলক্ষ্যে সা’দের যাওয়া পিছানো হোল। বিয়ে আর ওর পাশ করা উপলক্ষ্যে দাওয়াত একই সাথে হচ্ছে। চাচীকে জিজ্ঞেস করলে উনি বললেন, ‘দূর দূরান্ত থেকে একই লোকজন এক বাড়ীতে ক’বার পয়সা খরচ করে আসা যাওয়া করবে? একসাথে হলে একবারে ঘুরে চলে গেল!’ সা’দ সারাদিন হই হল্লা করে, ভাই বন্ধুদের নিয়ে ঘুরে বেড়ায়। রুহি মনে মনে কামনা করে সা’দ বুঝি ওর প্রতি আকর্ষন কাটিয়ে উঠেছে- হলে ভাল হয়। তবে এটা যদি হয় ভাল থাকার অভিনয় তাহলে রুহির মনে কষ্টের সীমা থাকবেনা।

দেখতে দেখতে বিয়ের দিন এসে গেল। রুহি একবারও জিজ্ঞেস করেনি ছেলের নাম কি, ছেলে কি করে, ছেলের বাড়ী কোথায়, ছেলের মা বাবা ভাইবোন কি অবস্থা, কিছুই না। চাচীমা ওর নির্লিপ্ততা দেখে কি ভাববেন নিজেই বুঝে পান না।

বিয়ের আসর লোকে লোকারণ্য। সব চাচা চাচী ভাইবোনেরা রঙ্গিন প্রজাপতির মত বাড়ীময় উড়ে বেড়াচ্ছে যেন। সা’দকেও দেখা যাচ্ছে বেশ ভাল জামাকাপড় পরে উচ্ছ্বসিত হয়ে ঘুরে বেড়াচ্ছে। বেড়াক, সে খুশি থাকলেই রুহি খুশি।

মৌলভী সাহেব এসে সম্মতি নিয়ে গেলেন, সায়রার, ‘কবুল বল, কবুল বল’ ফিসফিসের জ্বালায় সে শুনতেই পেলোনা কার সাথে বিয়ে হচ্ছে, কিন্তু প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী সম্মতি দিয়ে দিলো। এরপর সচরাচর অনুষ্ঠানের আর কিছুই হোলনা। দাদা বললেন, ‘এগুলো বিদ’আত, এগুলো থেকে দূরে থাকাই উত্তম। আমাদের লক্ষ্য দুই দিনের আনন্দ ফূর্তি নয় বরং এক জীবনের সাহচর্য’। সবাই মিলে বরবধূর সুন্দর ভবিষ্যতের জন্য সম্মিলিত প্রার্থনা করল, নেতৃত্ব দিলেন দাদা নিজেই। ব্যাস, অনুষ্ঠান শেষ।

রাতে খাওয়াদাওয়ার পর রুহিকে ওদের বাসায়ই একটা ঘরে থাকতে দেয়া হোল। পুরাতন বাড়ীতে অনেক ঘর থাকে। এই কামরায় কেউ থাকতনা। বেশ বড় একটা রুম। এটাই গুছিয়ে ফুল দিয়ে সাজিয়ে ওর জন্য প্রস্তুত করা হয়েছে। সব বোনরা চারিদিকে ঘিরে বসে গল্প করছে। চুপচাপ পড়ুয়া মেয়ে সায়রার গলাটা শোনা যাচ্ছে সবার ওপরে। রুহি জানে সায়রার কাছে ওর খুশি কতটা গুরুত্বপূর্ণ। তাই বুঝি মন খারাপের মাঝেও এই উচ্ছ্বাস।

একটু পর এই ঘরে থাকবে শুধু রুহি আর একটা অপরিচিত মানুষ যার সম্পর্কে সে কিছুই জানেনা। রুহি মনে মনে ভাবছে এতটা পাগলামী করা মনে হয় ঠিক হয়নি, কে জানে ওর কপালে কি আছে! হঠাৎ সা’দকে ঘরে ঢুকতে দেখে বোনগুলো দিগ্বিদিক জ্ঞানশূন্য হয়ে দৌড়ে পালাল। সায়রা যেতে গিয়ে দেখে রুহি শক্ত করে ওর হাতটা ধরে রেখেছে। সা’দ ওকে একা পেলে কিভাবে প্রতিক্রিয়া দেখাবে ভেবে চিন্তিত বোধ করে রুহি, সা’দের যে অগ্নিমূর্তি সে রাতে সে দেখেছে, আজ সে নিজেই বিধ্বস্ত, এই অবস্থায় সে সা’দকে একা সামাল দিতে পারবেনা। সা’দের পেছন পেছন বড়চাচী এসে ঢোকেন। স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলে রুহি। মায়ের সামনে সে পাগলামী করতে পারবেনা।

চাচী এসে রুহির পাশে বসেন। সা’দ দরজার পাশে দাঁড়িয়ে, সায়রার হাত এখনো রুহির হাতে আবদ্ধ। চাচী হেসে বলেন, ‘কি রে, আমার পছন্দের পাত্র তোর পছন্দ হোল?’

রুহি ভাবে এটাই সুযোগ, চাচীমাকে দিয়ে যদি সা’দকে এখানে থেকে বিদায় করানো যায়। সে মুচকি হেসে বলে, ‘পাত্রই তো দেখলাম না, পছন্দ অপছন্দ বলব কি করে?’

চাচী আশ্চর্য হয়ে বলেন, ‘বলিস কি? আমার এত্তবড় ঢ্যাঙ্গা ছেলেটাকে তুই চোখেই দেখলিনা?’

এবার পুরাই হতভম্ব রুহি। চাচী এসব কি বলছেন?!

সায়রা বুঝতে পারে রুহি নিজের চিন্তার জগতে ডুবে থাকার কারণে খেয়ালই করেনি নিজেদের পরিবারের বাইরে কেউ ছিলোনা অনুষ্ঠানে, কোন বরপক্ষ আসেনি, মৌলভী সাহেব সম্মতি নিতে এলে রুহি যে পাত্রের নাম শোনেনি সেটা অবশ্য সায়রার দোষ। তাড়াতাড়ি কবুল বলানোর জন্য খুব জ্বালাতন করছিল সে রুহিকে। সে বলে, ‘তুই আজ থেকে আমার ভাবী হলি, কি এখনও বুঝিসনি?’

রুহি ওর দিকে এমনভাবে তাকায় যেন ভস্ম করে ফেলবে, সায়রা বলে, ‘বিশ্বাস কর, আমি কাউকে কিছুই বলিনি। ভাইয়াও বলেনি। মা নিজেই এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে’।

কিছুই বুঝতে পারেনা রুহি। জিজ্ঞাসে দৃষ্টিতে চাচীর দিকে তাকায়। চাচী বলেন, ‘ওরে, সেই ছোটবেলা থেকে থেকে তোকে আমি নিজের সন্তানের মত করে মানুষ করেছি। তারপর আমি কি করে তোকে আরেকজনের হাতে তুলে দেই? তাই ভাবলাম তোকে আমার কাছেই রেখে দেই!’

রুহির চোখে অশ্রুর বান ডাকে, তবু ওর জানা প্রয়োজন, ‘চাচীমা, তাহলে এই কথা সরাসরি না বলে বায়োডাটাগুলোর কথা জিজ্ঞেস করেছিলে কেন?’

‘মা বল মা! এতদিনে এই অধিকার আমার হোল। অধিকার হলেই অধিকার খাটাতে হবে এমন কথা আছে নাকি? যদি এমন হত যে আমার সা’দকে তোর পছন্দ নয়, তখন আমি জোর খাটালে তোর ভাল লাগতনা নিশ্চয়ই। একই কথা আমি সা’দকেও জিজ্ঞেস করেছি, তোকে ঘরে রেখে দিতে ওর কোন আপত্তি আছে কি’না। সে কথা শুনে ছেলে আমার যেভাবে হাউমাউ করে কেঁদে উঠল তাতে আমার আর বুঝতে বাকী রইলোনা আমি সঠিক সিদ্ধান্ত নিয়েছি। শুধু তোর নির্লিপ্ততাটা আমি বুঝতে পারছিলাম না। আজ কবুল পড়ানোর পর সায়রা আমার কাছে সব স্বীকার করল। মা’রে এত ভালবেসেছি তোকে, কিন্তু তোর মত করে ভালবাসতে পারিনি’।

বাকরুদ্ধ হয়ে রুহি চাচীকে জড়িয়ে ধরে কান্নায় ভেঙ্গে পড়ে। ঋনের বোঝা যে বাড়তেই রয়েছে!

৯/

‘তুমি আমাকে মিথ্যা বলেছিলে কেন?’

‘চাচীমার আদরস্নেহের প্রতিদানে আমি তাঁর সন্তানের প্রতি তাঁর অধিকার ক্ষুন্ন করতে পারতাম না। সেটা বিশ্বাসঘাতকতা হত। আমার আর কোন উপায় ছিলোনা। আমাকে মাফ করে দিয়ো’।

‘মাফ এত সহজে করবনা’।

‘তাহলে বল, কি শর্তে মাফ করবে?’

‘আমিও তোমাকে কম কথা শোনাইনি। সেজন্য আমাকে মাফ করে দিতে হবে আগে’।

দু’জনেই হেসে ফেলে। কষ্টের সময় অতীত হয়ে গেলে পেছনে ফিরে তাকিয়ে হাসা যায় যদি সমাপ্তিটা ভাল হয়।

‘জানো রুহি, তোমার চোখের ঐ একফোঁটা জল আমাকে সম্পূর্ন নিয়ন্ত্রণহারা করে ফেলেছিল। আমি ওয়াদা করছি আমি তোমাকে কখনো কাঁদাব না’।

‘আমি ওয়াদা করছি আমি আর কখনো কাঁদবনা’।

অতীতের ভুলগুলো ভুলে গিয়ে দু’জন হাসিমুখে এগিয়ে যাবার সংকল্প করে একটি সুন্দর আগামীর পথে।

(সমাপ্ত)

এক ফোঁটা জল - প্রথমাংশ

এক ফোঁটা জল - দ্বিতীয়াংশ

এক ফোঁটা জল - তৃতীয়াংশ

বিষয়: বিবিধ

৩০৭২ বার পঠিত, ৬৪ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

209227
১৭ এপ্রিল ২০১৪ রাত ১০:৫০
তোমার হৃদয় জুড়ে আমি লিখেছেন : জাজাকাল্লা অনেক সুন্দর লিখেছেন । ভালো লাগতেছিল Rose Rose Rose
১৮ এপ্রিল ২০১৪ রাত ০৩:২৮
157852
রেহনুমা বিনত আনিস লিখেছেন : পড়ার এবং উৎসাহ দেয়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ HappyGood Luck
209234
১৭ এপ্রিল ২০১৪ রাত ১১:০৪
সুশীল লিখেছেন : ভালো লাগলো অনেক ধন্যবাদ
১৮ এপ্রিল ২০১৪ রাত ০৩:২৮
157853
রেহনুমা বিনত আনিস লিখেছেন : ধন্যবাদ আপনাকেও। সাথে থাকার জন্য কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি Good Luck Good Luck
209291
১৮ এপ্রিল ২০১৪ রাত ০১:০৪
বিদ্যালো১ লিখেছেন : Ai ending e expect korechi but 'mayer' jaigai 'dadar' maddhome. khub valo laglo.


aager part gulor link add korle notun pathok der jonno upokar hobe.
১৮ এপ্রিল ২০১৪ রাত ০৩:২৯
157854
রেহনুমা বিনত আনিস লিখেছেন : করলাম HappyGood Luck
209296
১৮ এপ্রিল ২০১৪ রাত ০১:১২
দুষ্টু পোলা লিখেছেন : ভালো লাগলো অনেক ধন্যবাদ
১৮ এপ্রিল ২০১৪ সকাল ০৭:২৫
157874
রেহনুমা বিনত আনিস লিখেছেন : সাথে থাকার জন্য আপনাকেও ধন্যবাদ Happy Good Luck Good Luck
209312
১৮ এপ্রিল ২০১৪ রাত ০২:৫৯
রাইয়ান লিখেছেন : দারুন সুন্দর একটি মধুময় সমাপ্তি ! Love Struck Love Struck Love Struck অসাধারণ সংলাপের এক অনন্য রচনা উপভোগ করছিলাম । জীবন যদি সবসময় এভাবেই বয়ে যেত ! Day Dreamingঅসংখ্য শুকরিয়া প্রিয় আপুজ্বিকে সুন্দর লেখাটি উপহার দেবার জন্য । Happy Rose Rose Rose
১৮ এপ্রিল ২০১৪ সকাল ০৭:৩০
157875
রেহনুমা বিনত আনিস লিখেছেন : শুরু থেকেই সাথে থাকার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ আপু। তবে আপনি সমালোচনা করেননি। শেষটা সবাই শুরু থেকেই আন্দাজ করছিল। তবে মধ্যখানে যে আদর্শগুলো তুলে ধরতে চাইলাম সব মনে হয় জলে গেল। তাইনা আপু? :Thinking :Thinking
হুমম, জীবনকে এভাবে সাজানোর জন্য অনেক অনেক নাম না জানা বড়চাচী আর রুহিদের প্রয়োজন, কিন্তু আমরা সবাই যে শুধু নিজের কথাই ভাবি, অন্যের অধিকার নিয়ে ভাবতেই চাইনা! Broken Heart
209316
১৮ এপ্রিল ২০১৪ রাত ০৩:৩০
সাদিয়া মুকিম লিখেছেন : আপু এটা দিয়ে তো আরেকটা বই বের করা যাবে! সময়ের অভাবে পড়া হয়নি! আজ দেখতে পাইনি আপনি যখন কল দিয়েছিলেন!ইনশা আল্লাহ কথা হবে দ্রত Good Luck Love Struck Rose Bee Day Dreaming
১৮ এপ্রিল ২০১৪ সকাল ০৭:৩১
157876
রেহনুমা বিনত আনিস লিখেছেন : একটা গল্প দিয়েই বই? Tongue
বাসা বদলাচ্ছি, কথা হবে ইনশা আল্লাহ Happy
১৮ এপ্রিল ২০১৪ সকাল ০৮:১২
157881
সূর্যের পাশে হারিকেন লিখেছেন : হায়, হায় আবার বাসা বদলাচ্ছেন @রেহনুমাপু Crying Crying Crying Crying
209340
১৮ এপ্রিল ২০১৪ সকাল ০৬:৪৮
সূর্যের পাশে হারিকেন লিখেছেন : রুহী পছন্দের ছেলেটাকে পেয়ে ভীষণ খুশি, আমিও ওদেরকে একসাথে দেখে অশ্রুমাখা হেসে দিলুম I Don't Want To See Tongue I Don't Want To See রিয়েল লাইফে বোধহয় সবসময় এত সহজে হয় না এমন সুন্দর সমাপ্তি! কেউ বলতে পারে না, কেউ আবার বুঝতে পারে না একে অপরকে! চলে যায় দুজন দুপারে Sad Broken Heart Sad Broken Heart
১৮ এপ্রিল ২০১৪ সকাল ০৭:৩২
157877
রেহনুমা বিনত আনিস লিখেছেন : সেজন্যই তো গল্পটা লিখেছিলাম, যেন সবাই বড়চাচীর আদর্শে অনুপ্রানিত হয়, কিন্তু সবাই মজে গেলেন রুহি আর সা'দের বিয়ের গল্পে! Waiting Waiting
১৯ এপ্রিল ২০১৪ দুপুর ০৩:২৪
158566
আলোর আভা লিখেছেন : জীবনটা গল্প নয় গল্প ও জীবন নয় । গল্পে নায়ক নায়িকার মিলন হল না বিচ্ছেদ হল এটা বড় করে না দেখে গল্পের মাঝে যে শিক্ষা আছে সেটা নিয়ে জীবন সাজাবেন তবেই গল্প বা লেখক- লেখিকা হবে সার্থক ।
ভাইজান কিছু মনে করিয়েন না কথা মনে হয় বেশি বলে ফেললাম নাকি ।
১৯ এপ্রিল ২০১৪ দুপুর ০৩:৫৩
158579
সূর্যের পাশে হারিকেন লিখেছেন : Big Grin Big Grin @আলোর আভা আপুজান Big Grin Big Grin একদম বেশি বলেন্নাই, ঠিক কথাই বলেছেন Give Up Give Up তবে খোঁচাটাতে একটু বেশি ঝাঁজ ছিলো। পুরো ঘেমেগেছিগা.. Whew! Whew!
209344
১৮ এপ্রিল ২০১৪ সকাল ০৭:৫২
মোহাম্মদ লোকমান লিখেছেন : আপনার লেখাগুলোতে মানুষের মুখে হাসি ফোটানের যথেষ্ট উপাদান থাকে। বাস্তবে যা-ই হোক, লেখার মাধ্যমে হলেও মানুষ সুন্দর পরিবার আর সমাজের স্বপ্ন দেখে তা বাস্তবায়নের চেষ্টা করতে পারে। খুব ভালো লাগলো।
১৮ এপ্রিল ২০১৪ সকাল ০৮:১৭
157882
সূর্যের পাশে হারিকেন লিখেছেন : "বাস্তবে যাইহোক" ..... কেন? আপ্নারা যদি সা'দ এর মা/বাবার হতে পারেন, আমরাও সা'দ/রুহী বনে যেতে পারবো। এটলিস্ট ক্ষুদ্রতম হলেও একটি "সুন্দর পরিবার/সমাজ" গড়ে তুলতে পারবো।

বেশি বলিফেলছি নাকি আঙ্কেল? Talk to the hand
১৯ এপ্রিল ২০১৪ সকাল ০৫:২৩
158305
রেহনুমা বিনত আনিস লিখেছেন : দু'জনই ঠিক বলেছেন Happy
আমাদের কিছু ঘাটতি থাকতেই পারে, কিন্তু বড়রা যদি সঠিক নির্দেশনা দিতে পারে, সুন্দর উদাহরণ স্থাপন করতে পারে, আর ছোটরা যদি তা অনুসরণ করতে পারে, তাহলে ভবিষ্যত প্রজন্ম একটি স্বপ্নীল সমাজ পেতে পারে Happy
209449
১৮ এপ্রিল ২০১৪ সকাল ১১:৫৫
যাররিনের বাবা লিখেছেন : পড়লাম, আবার পড়লাম- এবং পুনরায় পড়লাম...
আপাতত টুইটুম্বুর আছি, সামলে সুমলে পরে নাহয় মন্তব্য করে যাবো..
১৯ এপ্রিল ২০১৪ সকাল ০৫:২৩
158307
রেহনুমা বিনত আনিস লিখেছেন : আলহামদুলিল্লাহ, আলহামদুলিল্লাহ, আলহামদুলিল্লাহ Praying Happy
১৯ এপ্রিল ২০১৪ সন্ধ্যা ০৭:২৯
158724
যাররিনের বাবা লিখেছেন : ‘মা বল মা"- চট করে একটু খটকা লেগে উঠেছিলো বাক্যটা কি "বল মা বল" হওয়া উচিত ছিলো কিনা... ফের ঘুরে এসে পড়ার পর বুঝলাম এ বাক্যের মাঝেই হয়ত প্রকাশ পেয়েছে একটি আপ্লুত হওয়ার মত মহত্তম অনুভূতি!
রুহি ভাগ্যবতী, তার শ্বাশুড়ি তার মা হতে ব্যাকুল...
১০
209455
১৮ এপ্রিল ২০১৪ দুপুর ১২:২৩
রুপকথা লিখেছেন : শুরু এবং সমাপ্তি সবমিলিয়ে সত্যি অসাধরন ।এক ফোটা চোখের জলের কত না মূল্য আপু। Love Struck Good Luck Rose Rose
১৯ এপ্রিল ২০১৪ সকাল ০৫:২৫
158309
রেহনুমা বিনত আনিস লিখেছেন : আমরা সবাই যদি আমাদের আশেপাশে লোকজনগুলোর চোখের জলের এভাবে কদর করতাম, এভাবে পরস্পরের কষ্টগুলো বোঝার চেষ্টা করতাম, তাহলে হয়ত আমরা সমাপ্তিটির মত একেকটি পরিবার গড়ে তুলতে পারতাম, তাইনা আপু? Love Struck Angel Good Luck Good Luck
১১
209476
১৮ এপ্রিল ২০১৪ দুপুর ০২:০৪
এহসান সাবরী লিখেছেন : অসাধারণ!অসাধারণ!!অসাধারণ!!! অনেক ভাল লেগেছে!
২০ এপ্রিল ২০১৪ রাত ০৮:৩৪
159270
রেহনুমা বিনত আনিস লিখেছেন : আলহামদুলিল্লাহ Happy আপনাদের ভাল লাগাতে আমারও ভাল লাগল Good Luck
১২
209482
১৮ এপ্রিল ২০১৪ দুপুর ০২:১৫
প্রবাসী মজুমদার লিখেছেন : মেয়েদের বিয়ে অধ্যয়টা খুব কষ্টের। বেদনাবিধূর। কষ্ট পাই ভেবে। অপছন্দের একজন মানুষকে নিজের মত কর নিতে হয়। কষ্টের কথাগুলো কাউকে বলা যায়না। বিষাদের অনেক জীবন দেখেছি। এ যেন খাচার মাঝে বন্দী কোন নিস্পাপ পাখীর আর্তনাদ। কলহ আর বিভেদপুর্ন দাম্পর্ত্যজীবন গুলো যে এক একটি জীবন্ত মহাকাব্য।

এ গল্পের নায়িকা রুহির শেষ অনুভুতি জানার সুযোগ নেই। কারণ যার সাথে দাম্পমত্য জীবনের পাল তুলেছে, তার সাথে বিরোধে জড়িয়ে লাভ কি। পছন্দ অপছন্দ আত্মহত্যার করা রুহিকে দেখতে সব কিছু সাবলীল মনে হলেও রুহি যে যাতনার আগুনকে গিলে ফেলতে বাধ্য হয়েছে এটা হয়তবা কোনদিন জানা যাবেনা। ভালা লাগা আর ভাল বাসার এ মিছে অভিনয়ে মেয়েরা দ্ক্ষ বলেই হয়বা ক্ষণিকের জন্য হলেও আমরা সুখী।

ধন্যবাদ।
২০ এপ্রিল ২০১৪ রাত ০৮:৩৬
159271
রেহনুমা বিনত আনিস লিখেছেন : আমাদের দেশে ইসলাম অনুযায়ী বিয়ে হয়না বলেই বিয়েটা মেয়েদের ওপর চাপিয়ে দেয়া হয়, নতুবা তাঁদের পছন্দ অপছন্দের স্বাধীনতা থাকত। Sad
১৩
209497
১৮ এপ্রিল ২০১৪ দুপুর ০৩:০৭
সিকদারর লিখেছেন : আস্-সালামু-আলাইকুম ওয়া রহমতুল্লাহ। সুন্দর সমাপ্তি হল বিরহ নয় মিলনে ।
২০ এপ্রিল ২০১৪ রাত ০৮:৩৭
159272
রেহনুমা বিনত আনিস লিখেছেন : ওয়া আলাইকুম আসসালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহ ওয়া বারাকাতুহ Happy আমি চাই সমাজে রুহির মত সমঝদার এবং বড়চাচীর মত কিছু হৃদয়বতীর সৃষ্টি হোক, সেটা সফল হলেই লেখাটা সার্থক হবে Praying
১৪
209633
১৮ এপ্রিল ২০১৪ রাত ০৮:২৬
আমি আমার লিখেছেন : কষ্টের সময় অতীত হয়ে গেলে পেছনে ফিরে তাকিয়ে হাসা যায় যদি সমাপ্তিটা ভাল হয়। অনেক ভালো লাগলো আপু। ধন্যবাদ এমন একটি সুন্দর গল্প আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য। Rose Rose Rose Rose Good Luck Good Luck Good Luck
২০ এপ্রিল ২০১৪ রাত ০৮:৩৮
159273
রেহনুমা বিনত আনিস লিখেছেন : আপনাকেও ধন্যবাদ পথটুকু সাথে থাকার জন্য Happy Good Luck
১৫
209654
১৮ এপ্রিল ২০১৪ রাত ০৯:০৬
সালমা লিখেছেন : সুন্দর সমাপ্তি হল। খুব ভালো লাগলো। ধন্যবাদ আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ সুন্দর একটি গল্প আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
২০ এপ্রিল ২০১৪ রাত ০৮:৩৯
159274
রেহনুমা বিনত আনিস লিখেছেন : আপনাকেও ধন্যবাদ সময় করে পড়ার জন্য Happy Good Luck
১৬
209874
১৯ এপ্রিল ২০১৪ সকাল ০৮:১৫
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : চমৎকার পরিসমাপ্তি Thumbs Up

রুহির দাদার মত মানুষগুলোর কারণে রুহিদের জীবন যখন থেমে যেতে চায় তখনই বড়চাচী বা এরকম কেউ এসে রুহিদের চলার পথকে মসৃণ করে দেয়।

চমৎকার শিক্ষণীয় গল্পের জন্য জন্য ধন্যবাদ। গল্পের পরিণতিটা বেশ ভালো হয়েছে। Rose Rose Rose Love Struck Bee Star
২০ এপ্রিল ২০১৪ রাত ০৮:৩৯
159275
রেহনুমা বিনত আনিস লিখেছেন : আপনি ভাল বললে মেনে নিতে সাহস পাই Happy সাথে থাকার জন্য ধন্যবাদ আপা Love Struck
১৭
209941
১৯ এপ্রিল ২০১৪ সকাল ১১:০১
সত্য নির্বাক কেন লিখেছেন : অসাধারন আপু.....
তবে বাস্তবে কি এই রকম হয়??
নাকি হওয়া উচিৎ??
বিশেষ করে রুহি পাত্র সম্পর্কে কিছুই না জানা। যদি ও রুহী ঠকেনি। তবে আমাদের পালিত রুহীদের আমরা সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দিই সচরাচর। রুহিকে কেন্দ্র করে, তাকে সম্মানিত করে আপনার গল্প আমার খুবই ভাল লেগেছে। শুক্রিয়া আপুজ্বি.........
২০ এপ্রিল ২০১৪ রাত ০৮:৪০
159276
রেহনুমা বিনত আনিস লিখেছেন : আপনাকেও ধন্যবাদ পুরোটা পড়ার এবং মন্তব্য দিয়ে অনুপ্রানিত করার জন্য Happy Good Luck
১৮
210058
১৯ এপ্রিল ২০১৪ দুপুর ০৩:২৮
আলোর আভা লিখেছেন :
চমৎকার শিক্ষণীয় গল্পের জন্য জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ আপু ।
১৯ এপ্রিল ২০১৪ বিকাল ০৪:০৩
158583
সূর্যের পাশে হারিকেন লিখেছেন : Big Grin Big Grin একদম বেশি বলেন্নাই, ঠিক কথাই বলেছেন Give Up Give Up তবে খোঁচাটাতে একটু বেশি ঝাঁজ ছিলো। পুরো ঘেমেগেছিগা.. Whew! Whew!



"ফিরে এস শান্তির পথ" আটকে গেছে কেন? Time Out Time Out Time Out
১৯ এপ্রিল ২০১৪ বিকাল ০৪:০৮
158585
আলোর আভা লিখেছেন : আহারে......ভাইজান সরি,ফ্যানের স্পীট আরেকটু বাড়িয়ে দেন ভাইজান । ইনশা আল্লাহ তারা তারি দিব ভাইজান ।
২০ এপ্রিল ২০১৪ রাত ০৮:৪৫
159277
রেহনুমা বিনত আনিস লিখেছেন : যান, দিলাম ফ্যানের স্পিড বাড়িয়ে, এবার দু'জনে আইসক্রিম খান, মাথা ঠান্ডা করেন Happy

১৯
210680
২০ এপ্রিল ২০১৪ দুপুর ০৩:৫৮
ডাঃ নোমান লিখেছেন : এত তাড়াতাড়ি শেষ হয়ে গেল?
২০ এপ্রিল ২০১৪ রাত ০৮:৪৬
159278
রেহনুমা বিনত আনিস লিখেছেন : আমি তো আরো ভাবলাম আপনাদের ধৈর্য্যের পরীক্ষা নিচ্ছি, তাই ... Worried
কেমন লাগল তা তো জানালেন না!
২০
210891
২০ এপ্রিল ২০১৪ রাত ০৯:৫০
ডাঃ নোমান লিখেছেন : ভালো লেগেছে আপু।অসাধারণ। বড় আপুর লেখা ভালো না হয়ে যায় ই না! দেখতে হবে না কার আপু? হুহ।
কখন মনে হয় শেষ হইয়াও বুঝি হইল না শেষ আশা করি বুঝবেন। তবে ঐ চাচীর মত মহিla সত্যিই বিরল।
২২ এপ্রিল ২০১৪ রাত ০৪:৪৯
159923
রেহনুমা বিনত আনিস লিখেছেন : হা হা হা, আপুর প্রতি আপনার কনফিডেন্স দেখে ভাল লাগল। আমার নিজের প্রতি যদি আমার এতখানি কনফিডেন্স থাকত হয়ত জীবনে কিছু করতে পারতাম Happy
আমি কি চাই জানেন? - পৃথিবীর সব মানুষ বড়চাচীর মত হোক। এটা একটা অবাস্তব স্বপ্ন, কিন্তু স্বপ্ন না দেখলে মানুষ বাস্তবকে হজম করতে পারতনা, তাকে পরিবর্তন করা তো অনেক দূরের কথা। স্বপ্নটা ৫০% পূরণ হলেও আমি খুশি অবশ্য, তখন অন্তত রুহির দাদার মত লোকরা স্বেচ্ছাচার করতে পারতনা Day Dreaming Day Dreaming Day Dreaming
২১
211535
২২ এপ্রিল ২০১৪ রাত ০২:২৩
ভিশু লিখেছেন : খুব ভালো লাগ্লো...Happy Good Luck
২২ এপ্রিল ২০১৪ রাত ০৪:৪৯
159924
রেহনুমা বিনত আনিস লিখেছেন : পড়ে নাকি না পড়ে? Tongue
২২ এপ্রিল ২০১৪ সকাল ১০:৪০
159992
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : Rolling on the Floor Rolling on the Floor Rolling on the Floor
২২
211669
২২ এপ্রিল ২০১৪ সকাল ১১:৩৭
শারিন সফি অদ্রিতা লিখেছেন : মাশাআল্লাহ আপু! তোমার এক ফোঁটা জল পড়তে পড়তে যে কখন আমার চোখের কোণেও এক ফোঁটা জল এসে জমা হয়ে গেল- টের ই পেলাম না! আল্লাহ্‌ তোমার লিখায় আরো বারাকাহ্‌ দিন। আমীন
২৪ এপ্রিল ২০১৪ সকাল ০৯:৪৪
160822
রেহনুমা বিনত আনিস লিখেছেন : তোমার ভাল লেগেছে শুনে ভাল লাগল HappyLove Struck
২৩
211772
২২ এপ্রিল ২০১৪ দুপুর ০২:৫৩
মাহবুবা সুলতানা লায়লা লিখেছেন : সুন্দর লেখারগাঁথুনী দিয়ে ইতি টানলেন। ধন্যবাদ দেবনা আপনার জন্য দোয়া আল্লাহ আপনার লেখার মেধাকে আরো বাড়িয়ে দিন। আমার জন্যেও দোয়ার দরখাস্ত রইলো।
২৪ এপ্রিল ২০১৪ সকাল ০৯:৪৫
160823
রেহনুমা বিনত আনিস লিখেছেন : প্রশংসার চাইতে দু'আ সবসময় শ্রেয়, এটাই শ্রেষ্ঠ উপহার Happy ধন্যবাদ ও দু'আ রইল আপু Love Struck Praying Praying
২৪
213641
২৬ এপ্রিল ২০১৪ রাত ০৯:০৫
লুকোচুরি লিখেছেন : যেইদিন শেষ পর্বটা পোস্ট করেছিলেন, ঐদিনই সবগুলো পর্ব একসাথে শেষ করেছি। এক বসাতে গল্প শেষ না করলে কেমন অস্বস্তি বোধ হয়। তাই পুরোটা একসাথে পড়েছিলাম। লগইন না করে পড়েছি বলে কমেন্ট করা হয়নি আপু। বরাবরের মত এটাও অনেক ভাল লেগেছে। মাশা আল্লাহ্‌। Happy আল্লাহ্‌ আপনার লেখায় আরও বারাকাহ দিন। আমীন।
২৮ এপ্রিল ২০১৪ সকাল ১০:৩৬
162486
রেহনুমা বিনত আনিস লিখেছেন : Happy Praying
২৫
214316
২৮ এপ্রিল ২০১৪ দুপুর ০১:৩৯
বিনীত তারেকুল ইসলাম লিখেছেন : লিখেছেন ভালোই, মাশাআল্লাহ। মাত্র এক ফোঁটা জলকে আপনি এত অংশে রূপ (গল্প বা কাহিনীতে: একাংশ, দ্বিতীয়াংশ, তৃতীয়াংশ) দিয়েছেন, তাহলে এক ফোঁটা জলের গভীরতা না জানি আরো কত ব্যাপক! ধন্যবাদ এত সুন্দর গল্প উপহার দেওয়ার জন্য।
২৯ এপ্রিল ২০১৪ সকাল ০৯:০১
162941
রেহনুমা বিনত আনিস লিখেছেন : যার চোখের জল যার কাছে মূল্যবান আর কি Happy কারো কারো চোখের অনেক ফোঁটা জলেও অন্যের ভাবান্তর হয়না, আবার কারো চোখের এক ফোঁটা জল অন্যের মাঝে তোলপাড় সৃষ্টি করতে পারে Angel
ব্লগে সম্ভবত নতুন এলেন, আপনাকে স্বাগতম Good Luck Good Luck
২৬
217095
০৪ মে ২০১৪ সকাল ০৫:৪৮
নিশা৩ লিখেছেন : লেখার মধ্যে এমন ডুবে গিয়েছিলাম শেষ পর্বে আনন্দে চোখে পানি এসে গেল। ইস, জীবন গল্পের পরিসমাপ্তিগুলো যদি এমন আনন্দময় হত। অনেক ধন্যবাদ আপনার সুন্দর লেখার জন্য।
০৪ মে ২০১৪ রাত ১০:১৭
165663
রেহনুমা বিনত আনিস লিখেছেন : আপনার মন্তব্য পড়ে আমার আনন্দে চোখে পানি চলে এলো। ধন্যবাদ আপনার সুন্দর মন্তব্যের জন্য HappyGood Luck
২৭
218319
০৬ মে ২০১৪ রাত ১১:০০
মহুয়া হক লিখেছেন : ঐ একফোঁটা জল সত্যিই অসাধারণ ........ Happy Angel
০৭ মে ২০১৪ সকাল ০৮:৪৪
166422
রেহনুমা বিনত আনিস লিখেছেন : আলহামদুলিল্লাহ! আপনার আগমনে আমার প্রচেষ্টা পূর্ণতা পেল Love Struck Love Struck Love Struck
২৮
219587
০৯ মে ২০১৪ রাত ১০:১৪
দ্য স্লেভ লিখেছেন : জাজাকাল্লাহ। ইদানিং আপনি বেশ স্লো। আপনার নতুন কোনো বই আসছে নাকি বাজারে ??
১০ মে ২০১৪ রাত ০৩:৩২
167417
রেহনুমা বিনত আনিস লিখেছেন : সময় পাচ্ছিনা, উভয় প্রশ্নের এক কথায় উত্তর Tongue

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File