একটা প্রস্তাবনা

লিখেছেন লিখেছেন বাকপ্রবাস ২৫ মার্চ, ২০১৬, ০৪:৫৯:০১ বিকাল



প্রচলিত প্রথা অনুযায়ী, যখনই পরিবারের কর্তা মারা যান, শোক পালনের জন্য স্ত্রীর দু’হাতের বেশ কয়েকটি আঙুল কেটে দেওয়া হয়। ধারণা, এতে নাকি মৃতের আত্মার শান্তি হয়! আঙুল কাটার আগে মহিলার হাত কষে বেঁধে দেওয়া হয় যাতে হাতে রক্তের প্রবাহ বন্ধ হয়ে যায়। তার পর কুড়ুল দিয়ে আঙুল কেটে দেওয়া হয়। যন্ত্রণায় কাতরাতে কাতরাতে এই প্রথা সহ্য করতে হয় সেখানকার মহিলাদের। দীর্ঘ দিন ধরে নিষ্ঠুর এই প্রথা চলে আসছে ইন্দোনেশিয়ার পাপুয়ার দানি সম্প্রদায়ের মধ্যে। ওই দ্বীপে গেলেই আঙুলহীন মহিলাদের দেখা মিলবে। তবে সম্প্রতি সে দেশের সরকার এই প্রথার উপর নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে।



প্রসঙ্গটা আনলাম একারনে যে, আমরা এই প্রক্রিয়াটা চালু করতে পারি। ধর্ষণ প্রমাণ হবার পর আমরা ধর্ষক এর একটা আঙ্গুল কেটে দেব প্রতিটা ধর্ষণ এর জন্য। সামাজিক ভাবে চিহ্নিতকরণ প্রকৃয়া। কারো কারো কোন কারণবশত আঙ্গুল কাটা যেতে পারে তারা কিভাবে প্রামাণ করবে যে তারা ধর্ষক নন সেটা তারা নিজেরাই বের করে নেবেন। তারা ভুক্তভোগী হলেও দেশের বৃহত্তর স্বার্থে একটুু সেক্রিফাইস করবেন।

বিষয়: বিবিধ

৮৩২ বার পঠিত, ৬ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

363590
২৫ মার্চ ২০১৬ রাত ০৮:০৬
শেখের পোলা লিখেছেন : আমাদের আছে গুম্ফ মিজান৷ উনি লম্ফ দিয়ে উঠবেন৷ তখন!
২৫ মার্চ ২০১৬ রাত ০৮:৫০
301426
বাকপ্রবাস লিখেছেন : তারটা লি......কেটে উদ্বোধন করা যায়না?
363611
২৫ মার্চ ২০১৬ রাত ১০:৫৬
তোমার হৃদয় জুড়ে আমি লিখেছেন : ভালো প্রস্তাব,,,, সমর্থন করলাম।
২৫ মার্চ ২০১৬ রাত ১১:৫৮
301447
বাকপ্রবাস লিখেছেন : Good Luck Good Luck Good Luck Good Luck
363668
২৬ মার্চ ২০১৬ দুপুর ১২:৩৩
আবু জান্নাত লিখেছেন : এত অল্পতে তাদের ইজ্জত যাবে না ভাই।
২৬ মার্চ ২০১৬ দুপুর ০১:১৩
301486
বাকপ্রবাস লিখেছেন : ওরা ইজ্জত প্রত্যাশী নয়, তবে সমাজ তাকে চিহ্নিত করবে তুমি ধর্ষক, সে যখানেই যাবে তার আঙ্গুল প্রমাণ করবে সে ধর্ষক, সবাই এক হাত দুরে থাকবে

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File