স্কুল-কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ের আপুদের প্রতি অনুরোদ (১ম পর্ব)

লিখেছেন লিখেছেন মোহাম্মদ ফখরুল ইসলাম ২০ সেপ্টেম্বর, ২০১৫, ০২:৩৮:৪৭ রাত



স্কুল-কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়েন এমন সব আপুদের অনুরোদ করছি শালীনভাবে ইসলামের নীতিমালা অনুযায়ী পোষাক পরুন ।

স্কুল-কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়েন এমন অনেক আপু আছেন যারা ইসলামের নীতিমালা মেনে সহজভাবে পোষাক পরার ইচ্ছা থাকা সত্ত্বেও পরতে পারেন না । কারণ তিনি জানেন না কীভাবে ইসলামের নীতিমালা মেনে সহজ ও সাবলীলভাবে পোষাক পরতে হয় বা পোষাকের হিজাব করতে হয় ।

ইসলামে হিজাব করা ফরজ বা আবশ্যিক । হিজাব অনেক ধরনের । যেমন :

১. পোষাকের হিজাব । এই হিজাব হলো আপনি কীভাবে পোষাক পরবেন ।

২. আচার- আচরনের হিজাব বা মুয়ামালাত ।

৩. চিন্তা – ভাবনার হিজাব ।

২ এবং ৩ নং হিজাব নিয়ে আমি আলোচনা করছি না । যদি বিষয় দুইটি অনেকের কাছে নতুন মনে হবে । পরবর্তীতে এসব বিষয় নিয়ে আলোচনা করবো । আজ শুধু পোষাকের হিজাব নিয়ে আলোচনা করবো ।

আপনি কীভাবে হিজাব করবেন বা পরবেন তা নিচে পর্যায়ক্রমে উল্লেখ করছি ।

১। আপনার চুল ভালভাবে ঢাকুন :

হিজাব করার প্রথম শর্তই হচ্ছে আপনার চুল আপনার বাবা-ভাই-ছেলে বা যাদের বিয়ে করা নিষিদ্ধ এমন পুরুষ ছাড়া অন্য পুরুষকেও দেখাতে পারবেন না। কারণ এতে গুনাহ হবে ।

হিজাব করার জন্য প্রথমে ওড়না বা স্কার্ফ পরার আগে সব সময় চুল ভাল করে বেঁধে নিন ।

সামনে যদি চুল ছোট করে কাটা থাকে তাহলে তা ব্যান্ড দিয়ে ভাল করে আটকে নিন ।

এছাড়া চুল ঢেকে রাখার জন্য বোনেট ক্যাপ, আন্ডারক্যাপ ও নেটের ব্যান্ড বাজারে পাওয়া যায়। আপনি সেগুলোও ব্যবহার করতে পারেন ।

অনেকে বলেন, বোনেট ক্যাপ মাথায় দিলে মাথা গরম হয়ে যায় । আসলে এটা অভ্যাসের ব্যাপার। বোনেট ক্যাপ বিভিন্ন ধরণের হয় । কিছু ক্যাপ সম্পূর্ন ঢাকা থাকে । আপনি আপনার সুবিধা মত এসবের যে কোনটি দিয়ে চুল বেঁধে নিতে পারেন। তাতে আপনার মাথা গরম হবে না।

আপনি এসব জিনিস বিভিন্ন ফ্যাশন হাউজে পাবেন । এমন কি ফেসবুকে বিভিন্ন পেজেও এগুলো বিক্রি হয় । নেটে ইকমার্স সাইট হতেও কিনতে পারেন ।

আপনি ঢাকায় থাকলে বসুন্ধরা সিটি হতে এসব জিনিস কিনতে পারেন । ঢাকা-য় কম করে হলেও ৫০ টা ফ্যাশন হাউজ আছে যারা হিজাব করার মতো জিনিস বিক্রি করে ।

বসুন্ধরা সিটিতেও আপনি পাবেন নানা ধরণের ক্যাপ এবং ওড়না । শুধু একটু খুঁজে নিতে হবে আপনার সাইজ মত। ক্যাপ মাথায় দিলে কোন ভাবেই চুল সামনে আসবে না। চুল দেখিয়ে হিজাব করার ফ্যাশন থেকে নিজেকে বিরত রাখুন।

আপনি এই যদি এসব উপকরণ জোগাড় না করতে পারেন, তাহলে একটা বড় ওড়না দিয়েও এই টিউটোরিয়াল দেখে চুল, মাথা ও বুক ঢাকার কৌশল আয়ত্ব করতে পারেন :

1. https://www.youtube.com/watch?v=4WgPJ_Bxu7o




2. http://www.dailymotion.com/video/xugymj_wrap-orna-or-dupatta-around-head-and-chest-in-proper-way_lifestyle?search_algo=2#.UKjyWphodkg

https://www.youtube.com/watch?v=3_tsODi2qFA




3. https://www.youtube.com/watch?v=otT6Jf7fqnk




4. https://www.youtube.com/watch?v=


২। দয়া করে কামিজের হাতা লম্বা করুন :

ইসলামের নীতিমালা অনুযায়ী মেয়েদের হাফহাতা জামা পরা নিষিদ্ধ । আপনার প্রয়োজন হলে আপনি জামার হাতাটাকে ছেলেদের মতো বাজ করে কাজ-কর্ম করতে পারেন ।



আপনার হাত মানুষকে (তা ছেলেই হোক বা মেয়েই হোক ) আকৃষ্ট করতে পারে । আপনি না চাইলেও করতে পারে । তাই ছোট হাতার সাথে যদি কেহ হিজাব করার চেষ্টা করে থাকে তা সঠিকভাবে হিজাব করা হবে না বা ইসলামের নীতিমালা মেনে পোষাক পরা হলো না । আপনার কামিজের হাতা অবশ্যই লম্বা হতে হবে।

অনেকে মনে করে হিজাব করেছি বা ইসলামের নীতিমালা মেনে পোষাক পরেছি, তার সাথে থ্রি কোয়ার্টার হাতা বা সামান্য লম্বা হাতা পরলেই হবে। গরম লাগে, ঘেমে যাই, গ্রীষ্মকালে পরতে পারিনা, এমন অনেক মন্তব্য অনেকেই করতে পারেন । গরমের দিনে গরম লাগবেই। কিছু করার নেই। শীতকালে যেমন শীত লাগবে, বর্ষাকালে বৃষ্টি হবে এটাই স্বাভাবিক। গরমের অযুহাত দেখিয়ে আপনি কিন্তু কবরের শাস্তি থেকে মুক্তি পাবেন না। চিন্তা করে দেখুন, পৃথিবীর গরম আপনার সহ্য হয় না আর জাহান্নামের যখন আগুনের মধ্যে আপনাকে থাকতে হবে তখন কি করবেন ? এখন না হয় আপনি ছোট হাতা, চুল দেখিয়ে খুব ফ্যাশন করছেন কিন্তু জাহান্নামের দন্ড থেকে কিভাবে রেহাই পাবেন ? জাহান্নামের কথা ভাবলেই দেখবেন সব কিছুই স্বাভাবিক লাগছে।

আর ছেলেরা তো কোর্ট -প্যান্ট-সার্ট-টাই-টুপি গরমের মধ্যেও পরেন । ডা. জাকির নায়েক তো সারা বছর এই পোষাক পরেই ইসলাম প্রচার করেন । অনেক হুজুর জোব্বার উপর ওভার কোট পরেন । মাথায় টুপির উপর আবার পাগড়ি পরেন । তাদেরও নিশ্চয়ই গরম লাগে । কিন্তু তাদের অভ্যাস হয়ে গেছে । সুতরাং আপনাকেও অভ্যস্হ হতে হবে । কারণ মানুষ অভ্যাসের দাস । আর মেয়েদের কষ্ট সহিষ্ণু হতে হবে । কারণ মেয়েরা মায়ের জাতি । মা হতে হলে কষ্ট করতে হয় । আর কষ্টের প্রশিক্ষণ না হয় পোষাকের মাধ্যমেই শুরু হোক ।

৩। জিন্স/প্যান্ট বা আঁটসাঁট বা পাতলা কাপড় বা কথিত ল্যাগিং পরার অভ্যাস ত্যাগ করুন :

হিজাব পরে যদি আঁটো জিন্স/প্যান্ট/কামিজ অথবা যে কোন ধরণের কাপড় পরে থাকেন তা হয়ে যাবে হিজাব এর অর্থের বিপরীত। আপনার শরীরের ধরণ, শেইপ বা এমন কোন ধরণের অঙ্গ দেখাতে পারবেন না যা মানুষ কে আপনার প্রতি আকর্ষণ করবে। তাহলে হিজাব গ্রহনের কোন মানেই থাকেব না।

আপনার কাপড় আপনার ব্যাক্তিগত বিষয় কিন্তু যদি আপনার আল্লাহর প্রতি ভালবাসা এবং ইসলাম ধর্মের প্রতি শ্রদ্ধা থাকে, তা আপনার কাপড়ে দিয়েই প্রকাশ পায়। আপনার কাপড়ই বলে দিবে আপনি আল্লাহকে কতটা ভালবাসেন। আপনার আচরণ এবং আপনার কাপড় যেন বিপরীত দিকে না যায়। আজকাল অনেকে আপুই পোষাক নিজের শরীরের ধরণ অনুযায়ী আঁটো বা টাইট করে পরে থাকেন। তাদের শরীরের আকৃতি পরিষ্কার বোঝা যায়। এর ফলে সঠিকভাবে পর্দা বা হিজাব করা হয়না।

শরীরের গড়ন দেখানো হিজাবকে বা পর্দা করাকে অসন্মানিত করে। কাপড় পরুন বড় এবং ঢিলা পোষাক । তাতে আপনি যেমন স্বচ্ছন্দবোধ করবেন তেমন আল্লাহর নির্দেশও পালন করা হবে। হিজাব এবং জিন্স কখনই এক সাথে যায় না।

মালয়েশিয়া, ইন্দোনেশিয়া বা তুরস্কের মেয়েদের দেখে অনুকরন করবেন না। কারণ তাদের শরীর গড়ণ আর আমাদের দেশের মেয়েদের শরীরের গড়ন এক নয় । এমন কাপড় পছন্দ করুন যা আপনার ব্যাক্তিত্বকে ফুটিয়ে তুলবে। আপনি যেন সমাজে একটি সুন্দর উদাহরণ হতে পারেন। সমাজকে আপনার চরিত্র নিয়ে কথা বলার কোন সুজোগই দিবেন না।

৪। উঁচু হিল যেন খুব বেশি মনোগ্রাহী না হয় :

আমাদের দেশে বর্তমানে উচুঁ হিল/হাই হিল ছাড়া মেয়েদের দেখাই যায়না। আপনার হিল থাকতে পারে বা আপনি সংগ্রহ করতে পারেন বা ব্যবহার করতে পারেন । তবে আপনার হিল কখনই অন্যকে আকর্ষন করতে পারবে না।

আপনি সালোয়ার বা কামিজের সাথে বানানো সেলোয়ার, পায়জামা বা প্যান্ট এমন ভাবে পরুন যাতে আপনার হিল খুব ভালভাবে না তাকালে দেখা না যায় । অনেকেই গোড়ালির উপরে পায়জামা/সালোয়ার পড়ে থাকে যা ইসলামের নীতিমালাবিরোধী ।

সালোয়ার কে যদি লম্বায় একটু বেশি করে পরা হয় তাহলেই আপনার হাই হিল ঢেকে যাবে এবং তা অন্যকে আকর্ষন করতে ব্যর্থ হবে।

তাছাড়া এখন নানা ডিজাইন এর স্লিপার বা ফ্ল্যাট স্যান্ডেল বাজারে পাওয়া যায়। কামিজের সাথে মিলিয়ে যে কেও স্লিপার ব্যাবহার করতে পারেন। হাই হিল ব্যাবহার করতেই হবে এমন কোন কথা নেই।

আপনি হজ্জ ও ওমরা করতে যেয়েও অনেক মহিলা/মেয়েদের হাই হিল ব্যাবহার করতে দেখবেন । কিন্তু তারা খুব সুন্দর করে পোষাক এমন নিচু করে পরেন যে তাতে খুব ভাল করে না দেখলে বোঝার কোন উপায় নেই যে তারা হাই হিল ব্যবহার করেছেন । সাধারণত হাই হিলগুলো মানুষ ব্যবহার করে উচ্চতা কম হবার কারণে। সত্যি কথা বলতে আপনার উচ্চতা আল্লাহ নির্ধারণ করেছেন । হাই হিল দিয়ে কতটা উঁচুতে যেতে পারবেন? গেলেও তা কি আপনার জন্য ভাল কিছু বয়ে নিয়ে আসবে? ক্ষনিকের জন্য লম্বা হয়ে কি লাভ? যা আল্লাহ দেয়নি, তা জোর করে পাবার শখ কি বেশি দিন টিকে থাকতে পারে? যা আপনার নেই, তা মেনে নিলেই আপনি শান্তি পাবেন। মনে শান্তি। আর মনে শান্তি থাকলেই জীবন অনেক সহজ হয়ে যাবে।

সব কিছু মেনে চলা অনেক সময় অনেকের পক্ষে সম্ভব হয়না। কিন্তু বিশ্বাস করুন, যেই মুহুর্তে আল্লাহ’র রহমত কে আপনি নিজের সমস্ত কিছু দিয়ে অনুভব করতে পারবেন, সেইদিন থেকে এমন অনেক কিছু আছে যা আপনি শুধু মেনেই নিবেন না, অন্যদেরকেও মানতে সাহায্য করবেন।

তবে এতটুকু মনে রাখুন, আল্লাহর ইচ্ছায় পৃথিবীতে এসেছেন । আল্লহই সব । আপনার জন্য মৃত্যু অপেক্ষা করছে । কারণ আমরা হায়াত-মউতের কথা জানি । সুতরাং এক সেকেন্ডর নাই ভরসা । মৃত্যুর পর জান্নাতই আমাদের শেষ ঠিকানা । সুতরাং কেনই বা আপনি ইসলামের নীতিমালা মেনে পোষাক পরবেন না । হিজাব করা কি কঠিন জিনিস ? আমি হিজাব করার জন্য যে পদ্ধতি উল্লেখ করলাম তাতে বোরকার কথা নেই ।

আপনি মাত্র ১০০০ টাকার পোষাক কিনে আমার উল্লেখিত নিয়ম মেনে পরলে মুহুর্তের মধ্যেই হিজাবী আপু হয়ে যেতে পারবেন বলে আমি আশা করি । সুতরাং আর দেরি নয় । আজই বলুন : আমি হিজাবী । আপনি হিজাবী হচ্ছেন তো ?







আপনাকে হিজাব করার জন্য দিক নির্দেশনা দিতে পারে এসব পেজ :

ক ) https://www.facebook.com/WrapOrnaInProperWay

খ ) https://www.facebook.com/WrapSareeInProperWay

গ ) https://www.facebook.com/SareeHijab

ঘ) https://www.facebook.com/pages/%E0%A6%86%E0%A6%AE%E0%A6%B0%E0%A6%BE-%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%82%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%A6%E0%A7%87%E0%A6%B6%E0%A7%80-%E0%A6%A8%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%80%E0%A6%B0%E0%A6%BE-%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%82%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%A6%E0%A7%87%E0%A6%B6%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%AE%E0%A6%B8%E0%A6%9C%E0%A6%BF%E0%A6%A6%E0%A6%97%E0%A7%81%E0%A6%B2%E0%A7%8B%E0%A6%A4%E0%A7%87-%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%AE%E0%A6%BF%E0%A6%A4-%E0%A6%A8%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%9C-%E0%A6%AA%E0%A7%9C%E0%A6%A4%E0%A7%87-%E0%A6%9A%E0%A6%BE%E0%A6%87/1409551792608271

বিশেষ দ্রষ্টব্য : সাজতে ভাল লাগলে অবশ্যই সাজবেন । মেয়েরা সাজবে এটাই স্বাভাবিক । লিপস্টিক ব্যবহার করলে অবশ্যই হাল্কা রংয়ের ব্যবহার করবেন । নিজের সীমার মধ্যে থেকে আপনি অনেক সুন্দর করে সাজতে পারেন। তবে কোনই এই ক্ষেত্রে মাত্রা ছাড়িয়ে যাবেন না । সাজার জন্য মুখ মন্ডলকে মেক আপ করে বিকৃত করবেন না । এতে আপনার আসল সৌন্দর্য্য আড়াল হয়ে যাবে । আপনার ব্যক্তিত্ব মেক আপের আড়ালে হারিয়ে যাবে । আর ঘন ঘন মেক আপ ও মুখের উপর অতিরীক্ত প্রসাধনী ব্যবহার স্বাস্হ্যের জন্য ক্ষতিকর ।



( লেখাটার প্রথম দিকে ছবিটা জনপ্রিয় লেখক হুমায়ুন আহমেদের কন্যা ড. নোভা আহমেদ । তিনি বসম্পূর্ণ বাংলায় কম্পিউটার প্রোগ্রামিং ভাষা উদ্ভাবন করেছেন । বর্তমানে নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের তড়িৎ ও কম্পিউটার কৌশল বিভাগের সহকারী অধ্যাপক হিসেবে কর্মরত আছেন । )

বিষয়: বিবিধ

২৭৫২ বার পঠিত, ১৩ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

342593
২০ সেপ্টেম্বর ২০১৫ রাত ০৩:০৫
স্বপন১ লিখেছেন : লেখক হুমায়ুন আহমেদের কন্যা ড. নোভা আহমেদ । যখন বাংলাদেশ থেকে আমেরিকায়
এসেছিল, তখনও হিজাব করতো না। বলেন
তো দেখি, তিনি কি করে হিজাব পড়া শুরু করলেন?
২০ সেপ্টেম্বর ২০১৫ রাত ০৩:১২
283945
মোহাম্মদ ফখরুল ইসলাম লিখেছেন : আমি জানি না । আর আমার জানার ইচ্ছেও নেই । তিনি তড়িৎ ও কম্পিউটার কৌশল বিভাগের সহকারী অধ্যাপক ও বাংলায় কম্পিউটার প্রোগ্রামিং ভাষা উদ্ভাবন করেছেন । এই দুই কারণে তিনি আমার কাছে গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি ।

উপরন্তু তিনি ইসলামের নিয়ম অনুযায়ী পোষাক পরছেন বলে তিনি আমার কাছে শ্রদ্ধেয়া ও সম্মানিতা ।

তিনি আগে কি করতেন বা কি করতেন না এবং তার বাবা কি করেছেন বা তার কাকা জাফর ইকবাল কি করছেন - এসবও আমার কাছে গুরুত্বপূর্ণ নয় ।

আমার কাছে তার ব্যক্তিত্ব ও তার কাজ গুরুত্বপূর্ণ ।

342597
২০ সেপ্টেম্বর ২০১৫ রাত ০৪:২৮
স্বপন১ লিখেছেন : আমেরিকার মুসলিম ছাএ/ছাএী সংগঠন প্রথম দাওয়াত দেয়।


২৪ সেপ্টেম্বর ২০১৫ দুপুর ১২:৫৪
284458
মোহাম্মদ ফখরুল ইসলাম লিখেছেন : এতে কোন সমস্যা ??
342624
২০ সেপ্টেম্বর ২০১৫ সকাল ১১:০২
রক্তলাল লিখেছেন : মেয়েদের আর কোনসব ব্যাপারে পরামর্শ দিয়ে থাকেন?
২৩ সেপ্টেম্বর ২০১৫ রাত ০১:০৪
284350
মোহাম্মদ ফখরুল ইসলাম লিখেছেন : http://www.bd-monitor.net/blog/blogdetail/detail/1864/fakhrul/69809
মেয়েদের যত সমস্যা (১ম পর্ব)

আমার এই লেখা পড়লেই জানতে পারবেন ।
342625
২০ সেপ্টেম্বর ২০১৫ সকাল ১১:০৪
রক্তলাল লিখেছেন : প্রসাধনী, কসমেটিকস, লিপস্টিক ওসব? মেয়েদের কাপড় চোপড়ের ব্যাপারটা মেয়েদের উপর ছেড়ে দিলে কি হয় পাগল ভাই? আপনি এত বিকৃত মস্তিস্ক কেন?
২৩ সেপ্টেম্বর ২০১৫ রাত ০১:০৪
284351
মোহাম্মদ ফখরুল ইসলাম লিখেছেন : http://www.bd-monitor.net/blog/blogdetail/detail/1864/fakhrul/69809
মেয়েদের যত সমস্যা (১ম পর্ব)
আমার এই লেখা পড়লেই জানতে পারবেন ।
342651
২০ সেপ্টেম্বর ২০১৫ দুপুর ১২:৫৮
দিল মোহাম্মদ মামুন লিখেছেন : আসসালামু আলাইকুম মোহাম্মদ ফখরুল ইসলাম ভাইয়া, আপনার লিখাটা খুব ভাল লাগলো, আজকাল বেশিরভাগ মেয়ে হিজাব পরেনা বিদায় তারা ইভটিজিং এর শিকার হয়...।
২১ সেপ্টেম্বর ২০১৫ সকাল ০৮:৫২
284119
রক্তলাল লিখেছেন : জ্বিনা। ইসলাম না পালন করা বখাটে ছেলেদের হারাম অভ্যাসের কারণে মেয়েরা ইভটিজিং এর শিকার হয়।

আপনাদের মত বেকুবদের কারণেই ইসলামের ভূল চিত্র অনেক সময় উঠে আসে।

২৪ সেপ্টেম্বর ২০১৫ দুপুর ১২:৫২
284456
মোহাম্মদ ফখরুল ইসলাম লিখেছেন : আজকাল বেশিরভাগ মেয়ে হিজাব পরেনা বিদায় তারা ইভটিজিং এর শিকার হয়... ---- এই কথার সাথে আমি এক মত নই ।
342667
২০ সেপ্টেম্বর ২০১৫ দুপুর ০৩:৩৪
দুষ্টু পোলা লিখেছেন : Thinking Thinking Thinking
২৪ সেপ্টেম্বর ২০১৫ দুপুর ১২:৫৩
284457
মোহাম্মদ ফখরুল ইসলাম লিখেছেন : আমার লেখা পরার জন্য ধন্যবাদ ।

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File