বিদ্যুৎ বিভ্রাট !

লিখেছেন লিখেছেন এস এম আবু নাছের ০২ নভেম্বর, ২০১৪, ০২:১৩:৩৫ রাত



পরম করুনাময় ও দয়ালু আল্লাহর নামে শুরু করছি।

যে সকল বস্তু তোমরা চেয়েছ, তার প্রত্যেকটি থেকেই তিনি তোমাদেরকে দিয়েছেন। যদি আল্লাহর নেয়ামত গণনা কর,তবে গুণে শেষ করতে পারবে না। নিশ্চয় মানুষ অত্যন্ত অন্যায়কারী,অকৃতজ্ঞ। (১)

বিদ্যুৎ নেই! জাতীয় গ্রীডে সমস্যার কারনে সারাদশের আপামর জনসাধারনকে কমবেশি এই সমস্যা পোহাতে হয়েছে সারাদিন। একবিংশ শতাব্দীতে এই পৃথিবীতে এসে বিদ্যুৎবিহীন একটি ঘন্টা যেখানে মানুষ ভাবতে পারেনা সেখানে পুরো একটি দিন বিদ্যুৎ ছাড়া কাটাতে হল। কষ্টই বটে। কর্পোরেট জীবন থেকে শুরু করে গ্রামের চায়ের দোকানও আজ বিদ্যুতের উপর নির্ভরশীল। এ নির্ভরতা দিনকে দিন বেড়ে চলেছে আর তা হয়ে গিয়েছে জনজীবনের সাথে জড়ানো এক অবিচ্ছেদ্য অংশ।

পাখা চলেনা, চাকা ঘোরেনা, পিসি চালু হয়না, এমনকি হাতের সেলফোনটিও মায়ের সাথে কথা বলতে বলতেই বন্ধ হয়ে গেলো। গ্রামে বাস করা মা একের পর এক চেষ্টা করেও ছেলেকে ফোনে না পেয়ে কেঁদে বুক ভাসালো। হয়ত অনেকক্ষণ পরে কোথাও থেকে ছেলের ফোন পেয়ে মায়ের বুকে স্বস্তির নিঃশ্বাস এসেছিল। আমাদের এখানেও সারাদিন বিদ্যুৎ ছিলনা। এই কিছু আগে এসেছে।

অনলাইন মিডিয়া আর ফেসবুকে সবাই সরকারের খিস্তি খেউর করেছে। এই সেক্টরে দায়িত্বরত লোকদের অগোচরে যত ভাষা আর ভঙ্গিমা প্রয়োগ হয়েছে, উনারা নিজ কানে শুনলে হয়ত লঙ্কাকান্ড ঘটে যেত। ডিজিটাল বাংলাদেশের ডিজিটাইজেশন নিয়েও কথা কম হয়নি। যাইহোক, এরকম ঘটনা শুধু আমাদের দেশেই নয়, অনেক দেশেই বিভিন্ন সময়ে ঘটেছে। তবে কাকতালীয় ব্যাপারটি হল, আমাদের বন্ধুপ্রতিম দেশ ভারত এ তালিকায় শীর্ষ দুটি স্থান দখন করে আছে। বিগত ৩১/০৭/২০১২ তারিখে ভারতের উত্তরাঞ্চল ও পূর্বাঞ্চলের কয়েকটি গ্রীডে বিদ্যুৎ বিভ্রাটের কারনে দেশের প্রায় অর্ধেক অঞ্চল বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন অবস্থায় ছিল দীর্ঘক্ষণ। (২) আর উইকিপিডিয়ার তথ্য অনুসারে ঐটি ছিল পুরো পৃথিবীর মাঝেই সবচেয়ে বড় বিদ্যুৎ বিপর্যয় যার ফলে প্রায় ৬৭০ মিলিয়ন মানুষ ভোগান্তিতে পড়েছিল। (৩) আর মজার ব্যাপার হল আমরা আবার উনাদের কাছেই ধরনা দিচ্ছি উচ্চমূল্যে বিদ্যুৎ ক্রয়ের জন্য। ভাগ্যের পরিহাস না পরিতাপ কোনটি যে বলবো ঠিক বুঝে আসছেনা।

ওদিকে আর কথা বাড়িয়ে আপনাদের বিরক্ত করার কোন অভিপ্রায় আমার নেই বরং সারাদিনের কিছু বিচ্ছিন্ন চিন্তা যা মাথার মধ্যে ঘোরপাক করছিল তাই সবার সাথে শেয়ার করতেই কীবোর্ডে সাহস করে হাত রাখা।

আজ আমরা শুধু অন্যের দোষ আর ছিদ্রান্বেষনে ব্যস্ত রয়েছি। কিন্তু ভেবে দেখছি কি? এই আকাশ, বাতাস, গাছের সুশীতল ছায়া, নদীর টলটলে পানি কিংবা মাঠের সবুজ ফসল সবকিছু মহান আল্লাহ রাব্বুল আলামীনের অপার করুনার দান। আজকের তথ্যপ্রযুক্তি, সভ্যতার উন্নয়ন সবকিছু আল্লাহ আমাদের দিয়েছেন সুবিধার জন্য, জীবনকে সহজ করে তার প্রশংসা ধন্য হওয়ার জন্য। কিন্তু কখনও কি এই ভেবে আল্লাহর জন্য সিজদায় লুটিয়ে শুকরিয়া করেছি? নাকি আল্লাহ রাব্বুল আলামীনের হুকুম পাঁচ ওয়াক্ত সালাতেই আমি সীমাবদ্ধ? কিংবা তাও হয়না ঠিকমত?

বিবেকের বন্ধ কপাট খুলে ভাবুন- বাতাসের মাঝে ডুবে থেকে আজ শ্বাস নিচ্ছি বুকভরে। তাও আবার কতগুলো উপাদান থেকে পৃথক করে ধারাবাহিক ধাপের সমন্বয়ে আল্লাহ রাব্বুল আলামীন আমাদের রক্তের সাথে মিশিয়ে দিচ্ছেন অক্সিজেন। আমরা পাচ্ছি অক্সি হিমোগ্লোবিন আর বেঁচে রয়েছি। আমরা হয়তো তা ভেবেই দেখছিনা। কিন্তু যে মানুষটা আজ হাসপাতালের বিছানায় শুয়ে শ্বাস নেওয়ার জন্য কাতরাচ্ছে, যার জন্য এই সুবিশাল পৃথিবীর এত এত বাতাসও মনে হচ্ছে যেন অল্প; অথবা হিসেব করে দেখুন প্রতিঘন্টা অক্সিজেন দেওয়ার জন্য পকেটের কত টাকা খরচ করতে হচ্ছে পাওনাকে? ভাবুন, না চাইতেই আল্লাহ আপনাকে কতবড় নেয়ামত দিয়েছেন একেবারে মুফতে।

পাড়াগাঁয়ের কোন মানুষ কল চাপছে, পানি পড়ছে, দিব্বি ব্যবহার করছে। আবার অপচয়ও করছে নির্দ্বিধায়। বুঝতেই পারছেনা যে, পানি কত বড় অমূল্য সম্পদ। । কিন্তু আজকের ঢাকা নগরীতে যখন বোতল বোতল পানি যখন কিনতে হচ্ছে তখন বুঝছেন যে, আল্লাহ রাব্বুল আলামীন কত দয়া করে বিশুদ্ধ ও স্বচ্ছ পানির ব্যবস্থা করে দিয়েছেন নামমাত্র পরিশ্রমের বদলে। তেমনিভাবে বিদ্যুতও আল্লাহ রাব্বুল আলামীনের এক অপার রাহমাত, অফুরন্ত নেয়ামত। কয়দিন শুকরিয়া করেছি আমরা এর জন্য আল্লাহর দরবারে? কখনও ভেবেছি এভাবে?

জাতীয় গ্রীডে কি এক সমস্যা হল আর প্রকৌশলীদের প্রানান্তকর প্রচেষ্টা চলল। কিন্তু তাও পার হয়ে গেলো এক দিন। সারাদেশ সহ ঢাকা সিটিও বাদ রইলোনা এই ভোগান্তি থেকে। যেখানে প্রতিনিয় শত শত মিল কারখানার চাকাগুলো পুরোটা নির্ভর করে রয়েছে এই বিদ্যুতের উপরে। জনজীবনে স্থবিরতা নেমে এসেছে এই কয়েক ঘন্টায়। কিন্তু এরকম হওয়ার পরে আমরা কষ্ট পাচ্ছি, অভাব অনুভূত হচ্ছে। যখন ছিল? তখন কি বুঝেছি? বোঝার চেষ্টা করেছি? যে এইটি আল্লাহর করুনার দান। কৃতজ্ঞতা স্বীকার করেছি কি? প্রকৃতপক্ষে খুব কম সংখ্যকই শুকরিয়া করে আর জীবনের সবকিছুকে আল্লাহর অনুগ্রহ ভেবে জীবন কাটাতে পারে। যেমন আল্লাহ বলেন-

“আমার বান্দাদের মধ্যে অল্পসংখ্যকই কৃতজ্ঞ (৪)।“অধিকাংশ” লোকই উপলব্ধি করে না (৫), শুকরিয়া আদায় করেনা (৬), বিশ্বাস করেনা (৭)। আবার বলা হয়েছে, “তোমাদের অধিকাংশই”- নাফরমান (৮), মুর্খ (৯), সত্য জানে না;অতএব তারা টালবাহানা করে (১০), যারা বলে যে,আমরা শুনেছি,অথচ তারা শোনেনা (১১)।

আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা যেমন আমাদের রাহমাত দিয়েছেন, করুনা করেছেন তেমনি নাফরমানী আর সীমালঙ্ঘন করলে তিনি যে তা কেড়ে নিতে পারেন আমরা এইটি ভুলেই গিয়েছি। সবকিছুকে ভেবে নিই যে, এ আর এমন কি? কালের বিবর্তনে আজ আমরা এসব পেয়েছি। কথা অমূলক নয়। তবে কে দিয়েছেন এই সামর্থ্য, এই সক্ষমতা? সেই রবের স্মরণ করতে আমাদের বড্ড গাফিলতি। আমরা ভুলে গিয়েছি যে, আমাদের আগেও অনেক উন্নত সভ্যতা ছিল যারা পাথর গেঁথে তৈরি করেছিল পিরামিড। কিন্তু কালের বিবর্তনে তারা হারিয়ে গিয়েছে, সমূলে ধ্বংস করেছেন আল্লাহ রাব্বুল আলামীন। কারন কি? কারন একটাই যে তারা ছিল উদ্ধত ও সীমালঙ্ঘঙ্কারী এবং নাফরমান ও অকৃতজ্ঞ। আল্লাহ রাব্বুল আলামীন বলেন-

আর যারা সামূদ, আমি তাদেরকে প্রদর্শন করেছিলাম, অতঃপর তারা সৎপথের পরিবর্তে অন্ধ থাকাই পছন্দ করল। অতঃপর তাদের কৃতকর্মের কারণে তাদেরকে অবমাননাকর আযাবের বিপদ এসে ধৃত করল। (১২)

ইদানীংকালে বিভিন্ন পুরাকীর্তি খননকালে দেখা যায় হাজারো প্রাচীন মূর্তি আর তার মাঝে নগ্নতার ছড়াছড়ি। আমরা কি ভেবে দেখি যে কেন সবজায়গাতেই তা মাটির নীচে থেকে পাওয়া যায়? মাটি খুঁড়ে বের করতে হয়? কারন তারা আল্লাহর অকৃতজ্ঞ বান্দা যারা শিরকে লিপ্ত ছিল। ঠিক একইভাবে আল্লাহ চাইলে আজকের এই জনপদ, এই সভ্যতা ধ্বংস করে দিতে পারেন , স্থবিরতা এনে দিতে পারেন উনা ইশারায়। আল্লাহ বনী ইসরাঈল কে দান করেছিলেন অনেক মর্যাদা ও সুবিধাসমূহ। তাদের জন্য আল্লাহর পক্ষ থেকে অনুগ্রহ ছিল মান্না ও সালওয়া। কোন পরিশ্রম ছাড়াই আল্লাহ তাদের দিয়েছিলেন। কিন্তু তারা নাফরমানী ও গোমরাহীতে লিপ্ত হল। আর আল্লাহও মুখ ফিরিয়ে নিলেন। আল্লাহ রাব্বুল আলামীন বলেন-

আর আমি তোমাদের উপর ছায়া দান করেছি মেঘমালার দ্বারা এবং তোমাদের জন্য খাবার পাঠিয়েছি ’মান্না’ ও সালওয়া’। সেসব পবিত্র বস্তু তোমরা ভক্ষন কর, যা আমি তোমাদেরকে দান করেছি। বস্তুতঃ তারা আমার কোন ক্ষতি করতে পারেনি, বরং নিজেদেরই ক্ষতি সাধন করেছে।(১৩)

তাই অযথা ব্লেমগেমের খেলায় নিজেকে মত্ত না রেখে ভেবে দেখুন, আজকে যখন বিদ্যুৎ পেয়েছিলেন তখন যে পরিতৃপ্তি পেয়েছেন, এমন পরিতৃপ্তি কিংবা আল্লাহর অনুগ্রহের কথা স্মরণ করে সালাতে দাঁড়িয়েছেন কয়দিন? শুকরিয়া আদায় করেছেন কয়দিন? আজকের ছোট্ট এই বিষয়টি থেকেই ভাবতে শুরু করুন- বড় ডাক্তার, বড় ইঞ্জিনিয়ার কিংবা টেকনিশিয়ান কোন কিছু কাজ করবেনা যদি আল্লাহ তার রহমত আপনার উপর থেকে উঠিয়ে নেন। কেউ চেষ্টা করেও আল্লাহ যা নিয়ে নেন তা আপনাকে এনে দিতে পারবেনা। আল্লাহ রাব্বুল আলামীন বলেন-

যদি কৃতজ্ঞতা স্বীকার কর, তবে তোমাদেরকে আরও দেব এবং যদি অকৃতজ্ঞ হও তবে নিশ্চয়ই আমার শাস্তি হবে কঠোর। (১৪)

একমাত্র আল্লাহ চাইলে তিনি আপনার রিযক বাড়িয়ে দিবেন। তিনি চাইলে আপনার সবকিছুতে বারাকাহ দিবেন নিজ অনুগ্রহে। আপনার কাজ শুধু চাওয়াটুকু, আল্লাহর খুশির জন্য শুধু শুকরিয়া জ্ঞাপন করা। আল্লাহ অসীম দাতা, তিনি প্রস্তুত রয়েছেন তার দান ভান্ডার থেকে আপনার জন্য বরাদ্দ দিতে। আমি, আপনি তৈরি তো? আল্লাহর রাহমাত ও বারাকাতের অজস্র ধারায় সিক্ত হতে?

আসুন, শুকরিয়া আদায় করি প্রাপ্ত নেয়ামতের আর ফরিয়াদ করি- “হে আমাদের পালনকর্তা! সরল পথ প্রদর্শনের পর তুমি আমাদের অন্তরকে সত্য লংঘনে প্রবৃত্ত করোনা এবং তোমার নিকট থেকে আমাদিগকে অনুগ্রহ দান কর। তুমিই সব কিছুর দাতা”। (১৫) আমীন।

===================০=====================

তথ্যসূত্রঃ

১. সূরা ইব্রাহীমঃ ৩৪

২. The Economic Times on 31/07/2012

৩. Wikipedia (http://www.en.wikipedia.org/wiki/List_of_major_power_outages)

৪. সূরা সাবা:১৩

৫. সূরা আল আরাফ:১৮৭

৬. আল বাক্বারাহঃ ২৪৩

৭. সূরা হূদ:১৭

৮. সূরা আল মায়িদাহ:৫৯

৯. সূরা আল আন’আম:১১১

১০. সূরা আল আম্বিয়া:২৪

১১. সূরা আল আনফাল:২১

১২. সূরা ফুসসিলাতঃ ১৭

১৩. সূরা আল বাক্বারাহঃ ৫৭

১৪. সূরা ইব্রাহীমঃ ০৭

১৫. সূরা আল ইমরানঃ ০৮

বিষয়: বিবিধ

২১২৮ বার পঠিত, ১২ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

280431
০২ নভেম্বর ২০১৪ রাত ০২:২৮
আদি মানব লিখেছেন : ভালো লাগলো। যদিও কি মেসেজ দিলেন বুঝতে বেগ পেতে হোল
০২ নভেম্বর ২০১৪ রাত ০২:৪৪
224009
এস এম আবু নাছের লিখেছেন : ধন্যবাদ সর্বাগ্রে মন্তব্য করার জন্য। ভাই এখন কি মেসেজটি পেয়েছেন? যদি সমস্যা হয় তাহলে দয়া করে শেষের কয়েকটি তিন প্যারা আবার পড়েন। পেয়ে যাবেন ইনশাআল্লাহ। অথবা এটুকু-

তাই অযথা ব্লেমগেমের খেলায় নিজেকে মত্ত না রেখে ভেবে দেখুন, আজকে যখন বিদ্যুৎ পেয়েছিলেন তখন যে পরিতৃপ্তি পেয়েছেন, এমন পরিতৃপ্তি কিংবা আল্লাহর অনুগ্রহের কথা স্মরণ করে সালাতে দাঁড়িয়েছেন কয়দিন? শুকরিয়া আদায় করেছেন কয়দিন? আজকের ছোট্ট এই বিষয়টি থেকেই ভাবতে শুরু করুন- বড় ডাক্তার, বড় ইঞ্জিনিয়ার কিংবা টেকনিশিয়ান কোন কিছু কাজ করবেনা যদি আল্লাহ তার রহমত আপনার উপর থেকে উঠিয়ে নেন। কেউ চেষ্টা করেও আল্লাহ যা নিয়ে নেন তা আপনাকে এনে দিতে পারবেনা। আল্লাহ রাব্বুল আলামীন বলেন-

যদি কৃতজ্ঞতা স্বীকার কর, তবে তোমাদেরকে আরও দেব এবং যদি অকৃতজ্ঞ হও তবে নিশ্চয়ই আমার শাস্তি হবে কঠোর। (১৪)
280438
০২ নভেম্বর ২০১৪ রাত ০৩:২৭
সন্ধাতারা লিখেছেন : অনেক অনেক ধন্যবাদ খুব ভালো লাগলো লিখাটি ভাইয়া।
০২ নভেম্বর ২০১৪ রাত ০৩:৫৯
224016
এস এম আবু নাছের লিখেছেন : জাযাকাল্লাহ খায়রান। অনেক ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা রইলো বোন। Good Luck Good Luck Good Luck
280440
০২ নভেম্বর ২০১৪ রাত ০৩:৪৩
কাহাফ লিখেছেন :
"মহান আল্লাহ অসংখ্যা রহমত ছড়িয়ে দিয়েছেন তাঁর বান্দাদের জন্যে! মাঝে মাঝে কিছু সংকটে নিপতিত করেন-পরীক্ষায় ফেলে দেন,তাঁর সালেহীন বান্দা কারা তা ঝালিয়ে দেখতে!"
বন্ধু রাষ্ট্রের সাথে তাল না মেলালে চলে কী!ভাল হোক কিংবা মন্দ বন্দুর অনুগামী হওয়ার দৃষ্টান্ত স্হাপনে আরো একধাপ এগিয়ে গেল বাংলাদেশ!নিন্দুকেরা মিছেই পিছু নিয়েছে!
প্রতিটা কর্মকান্ডে আল্লাহর অপার মহিমা খুজে নেয়ার পরম তাকিদ অনুভূত হল লেখনীর প্রতিটা ছত্রে ছত্রে! আল্লাহর শুকরিয়া আদায় করছি'আলহামদু লিল্লাহ,আলহামদু লিল্লাহ!!
০২ নভেম্বর ২০১৪ রাত ০৪:০৪
224017
এস এম আবু নাছের লিখেছেন : আলহামদুলিল্লাহির রাব্বিল আলামীন। জাযাকাল্লাহ খায়রান। অনেক মোবারকবাদ রইলো। কাহাফ ভাই, বন্ধু রাষ্ট্রের ভালো কিছুর সাথে তাল মেলানোই উচিত। শেখার জন্য। তবে আদৌ বন্ধু কতটা, সেটাও ঝালিয়ে নেওয়া দরকার বৈকি। বন্ধু চিনতে ভুল হলে সমস্যা বাড়বে বৈ কমবেনা। আর কিছু লিখলাম না। সমঝদার কে লিয়ে ইশারায় কাফি হ্যায়। হা হা হা।Good Luck Good Luck Good Luck
০২ নভেম্বর ২০১৪ রাত ০৪:২১
224020
কাহাফ লিখেছেন :
সবার জন্যে না হলেও আওয়ামী ধারীদের আত্মার আত্মীয় হলো রেন্ডিয়া! ওখানে বৃষ্টি হলে এখানে ছাতা ধরে! গভীর পিরিতি!!!
Winking Winking Winking
০২ নভেম্বর ২০১৪ রাত ০৪:৩৮
224022
এস এম আবু নাছের লিখেছেন : Tongue Tongue Tongue। এই রে। এক্কেবারে জাত মেরে হাটে হাঁড়ি ভেঙ্গে দিলেন যে। শুনলে শেষে রাগ কব্বে।
280460
০২ নভেম্বর ২০১৪ সকাল ০৮:০৪
মামুন লিখেছেন : লিখাটি পড়লাম। ভালো লেগেছে। ভালো লাগা রেখে গেলাম। ধন্যবাদ। Thumbs Up Thumbs Up Thumbs Up
০২ নভেম্বর ২০১৪ সকাল ১০:৫২
224056
এস এম আবু নাছের লিখেছেন : অনেক ধন্যবাদ আপনাকে। জাযাকাল্লাহ খায়রান।Good Luck Good Luck
280526
০২ নভেম্বর ২০১৪ দুপুর ০১:৪৭
আফরা লিখেছেন : হে আমাদের পালনকর্তা! সরল পথ প্রদর্শনের পর তুমি আমাদের অন্তরকে সত্য লংঘনে প্রবৃত্ত করোনা এবং তোমার নিকট থেকে আমাদিগকে অনুগ্রহ দান কর। তুমিই সব কিছুর দাত। আমীন।
০২ নভেম্বর ২০১৪ দুপুর ০২:০৬
224115
এস এম আবু নাছের লিখেছেন : আমীন। মন্তব্যের জন্য মোবারকবাদ রইলো। Good Luck Good Luck

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File