তাইওয়ানকে নিজেদের অংশ বলেই দাবি করে চীন। তবে সম্প্রতি তাইওয়ান সরকার দাবি করেছে, চীন প্রযুক্তি চুরি এবং গবেষকদের প্ররোচিত করে তাইওয়ানের প্রযুক্তি খাতের বিরুদ্ধে অর্থনৈতিক যুদ্ধ চালাচ্ছে। এছাড়া, মেধা পাচার রোধে চীনে আর কাউকে চাকরি না দিতে স্টাফিং কোম্পানিগুলোকে নির্দেশ দিয়েছে তাইওয়ান।
সম্প্রতি চীনে যে ধরনের শিল্প গড়ে তোলা হচ্ছে তাতে চাহিদা বেড়েছে তাইওয়ানের প্রকৌশলীদের। তাইওয়ানের শ্রম মন্ত্রণালয় বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে, যুক্তরাষ্ট্র ও চীনের মধ্যে ভূ-রাজনৈতিক উত্তেজনার কারণে চীনের উন্নয়ন কিছুটা বিপর্যয়ের মুকে। এর ফলে তাইওয়ানের শীর্ষ প্রতিভাবানদের টেনে নিতে মরিয়া চীন।
শ্রম মন্ত্রণালয় আরও বলেছে, সাধারণ নিয়ম হিসেবে দ্বীপের সমস্ত তাইওয়ানীয় এবং বিদেশি স্টাফিং কোম্পানি চীনে অবস্থিত চাকরির জন্য আর খোলা পোস্ট নাও করতে পারে।
এছাড়া চীনের মূল ভূখণ্ডে কাজের জন্য কোনো সংস্থাকে সহায়তা বা প্রতিনিধিত্ব করতে নিষেধ করা হয়েছে। মন্ত্রণালয় থেকে জরিমানার মুখোমুখি হবে বিধি লঙ্ঘনকারীরা।
বিডি প্রতিদিন
পাঠক মন্তব্য
সকল মন্তব্য দেখার জন্য ক্লিক করুন