ড. তুহিন মালিক
ছাত্রলীগের ধর্ষকরা ফেসবুকে সক্রিয়। পোষ্ট দিচ্ছে। অথচ সংঘবদ্ধ গণধর্ষনের ২৪ ঘন্টা পরও তারা গ্রেফতার হচ্ছে না! কারন তারা জানে। বড়জোড় তাদের সর্বোচ্চ শাস্তিটা হবে দল থেকে বহিস্কার। আর দলে অনুপ্রবেশকারীর চিরায়ত বয়ান তো রেডিই আছে। সরকার সময় নিচ্ছে। প্রস্তুতি নিচ্ছে। যাতে করে ছাত্রলীগের এই গণধর্ষনের পৈচাশিক ঘটনাকে নূরুদের বিরুদ্ধে ধর্ষণের মিথ্যা মামলার সাথে একাকার করে দিয়ে সমানে প্রচার প্রচারনা চালানো যায়। ছাত্রলীগের বর্বর ধর্ষকদের সাথে নূরুদের গ্রেফতার ও বিচারের দাবী নিয়ে দালালরা যথারীতি গর্ত থেকে বের হবে। আর এই সময়টার মধ্যে ছাত্রলীগের ধর্ষকদের রাজনৈতিক পৃষ্ঠপোষকদের আড়াল করে নেয়া হবে। আর এভাবেই এই জঘণ্যতম সংঘবদ্ধ গণধর্ষনের বিচারের বাণী যথারীতি নিরবে নিভৃতে কাঁদবে! এভাবেই দিনে দিনে ছাত্রলীগ আরো ‘শক্তিশালী’ হয়ে উঠবে। ক্যাম্পাস, হল, মাঠ দখলের নামে তাদের ‘ধর্ষণের সেঞ্চুরী উৎযাপনের’ ঐতিহ্যকে ধরে রাখবে। ফেসবুকে সক্রিয় ছাত্রলীগের ধর্ষকরা ২৪ ঘন্টা পরও গ্রেফতার না হওয়াটাই একথার বড় প্রমান।
৫ ঘন্টা আগে আরেক পোস্টে লেখেন.................
আওয়ামী রাজনীতি কতটা দেউলিয়া হলে পরে ছাত্রদের বিরুদ্ধে এভাবে ধর্ষণের মত ঘৃণ্য অস্ত্র ব্যবহার করতে পারে! আইনী ও ক্ষমতার ছলাকলায় ছাত্রদের হয়ত ফাঁসিয়ে দিবে। তবে নিশ্চিতভাবে এতে নূরুদের বিন্দুমাত্রও সম্মানহানী হবে না। বরং মানুষ তাকেই ছি: ছি: দিবে, যে আজকে এই নিকৃষ্ট রুচির রাজনৈতিক প্রতিদ্বন্দ্বিতাকে বেঁছে নিলেন।
পাঠক মন্তব্য
সকল মন্তব্য দেখার জন্য ক্লিক করুন