বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার আশু রোগমুক্তি কামনায় বাদ জুমা সারা দেশের মসজিদে দোয়ার আয়োজন করা হয়। এরই অংশ হিসেবে দলের পক্ষ থেকে জুমার নামাজের পর জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে মিলাদ ও দোয়া মাহফিলের আয়োজন করা হয়।
দোয়া ও মোনাজাত পরিচালনা করেন জাতীয়তাবাদী ওলামা দলের আহ্বায়ক মাওলানা শাহ মোহাম্মদ নেসারুল হক।
দোয়ায় অংশ নেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন, নজরুল ইসলাম খান, আমির খসরু মাহমুদ চৌধুরী, সদস্য মির্জা আব্বাস, ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু, তথ্য ও গবেষণা বিষয়ক সম্পাদক জেড খান মো. রিয়াজ উদ্দিন নসু, চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য ও মহানগর উত্তর বিএনপির আহ্বায়ক আমান উল্লাহ আমান, দক্ষিণের আহ্বায়ক আবদুস সালাম, উপদেষ্টা তৈমুর আলম খন্দকার, বাংলাদেশ জাতীয় দলের চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট সৈয়দ এহসানুল হুদা, জাগপার একাংশের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা খন্দকার লুৎফর রহমান, এলডিপির মহাসচিব শাহাদাত হোসেন সেলিম, যুগ্ম মহাসচিব খায়রুল কবির খোকন, মহানগর বিএনপি নেতা ইশরাক হোসেন, মহানগর উত্তর বিএনপির সদস্য সচিব আমিনুল হক, দক্ষিণের সদস্য সচিব রফিকুল আলম মজনু, কৃষক দলের সভাপতি হাসান জাফির তুহিন, সাধারণ সম্পাদক শহিদুল ইসলাম বাবুল, ওলামা দলের আহ্বায়ক শাহ নেসারুল হক, ছাত্রদলের সভাপতি ফজলুর রহমান খোকন, সাধারণ সম্পাদক ইকবাল হোসেন শ্যামল, সাংগঠনিক সম্পাদক সাইফ মাহমুদ জুয়েল প্রমুখ।
এর আগে বেলা ১১টায় রাজধানীর বিভিন্ন স্থান থেকে নেতাকর্মীরা বায়তুল মোকাররম দক্ষিণ গেটে অবস্থান নিতে শুরু করে। বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে নেতাকর্মীর সংখ্যাও বাড়তে থাকে। পরে কয়েক হাজার নেতাকর্মী বায়তুল মোকাররমে আসেন। নামাজ শেষে খালেদা জিয়ার জন্য দোয়া ও মোনাজাত করা হয়। পরে নেতাকর্মীরা শান্তিপূর্ণভাবে বায়তুল মোকাররম ত্যাগ করেন।
এদিন মুসল্লিদের নিরপত্তা নিশ্চিতে বায়তুল মোকাররম ও এর আশেপাশের এলাকায় নিরাপত্তা জোরদার করে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী।
পাঠক মন্তব্য
সকল মন্তব্য দেখার জন্য ক্লিক করুন