শনিবার দুপুরে জাতীয় প্রেস ক্লাবে ‘জিয়া মুক্তি পরিষদ’ আয়োজিত এক প্রতিবাদ সভায় ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন বলেন, পত্রিকায় দেখলাম, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি মীজানুর রহমান ঘোষণা দিয়েছেন, যুবলীগের সভাপতির দায়িত্ব যদি তাকে দেয়া হয় তিনি ভিসির পদ ছেড়ে দেবেন।কী লজ্জা! সমাজের পচন কোন পর্যায়ে গিয়ে পৌঁছেছে। যে ভিসি ওই ধরনের সংগঠন ছাত্রলীগ-যুবলীগ শাসন করবেন, তার চোখ রাঙানিতে ক্যাম্পাস প্রকম্পিত থাকবে, তিনি যুবলীগের সভাপতির দায়িত্ব নিতে চান।ভিসি যুবলীগের সভাপতির পদ নিতে চান কারণ, সেখানে হাজার হাজার কোটি টাকা পাবেন।
বিএনপির স্থায়ী কমিটির এ সদস্য বলেন, আমি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র ছিলাম, ছাত্রনেতা ছিলাম, হলের ভিপি ছিলাম, তারপর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের লেকচারার হয়েছি, সহকারী অধ্যাপক, সহযোগী অধ্যাপক, অধ্যাপক, বিভাগীয় চেয়ারম্যান হয়েছি। আমার ছাত্রজীবন থেকে শিক্ষকজীবন পর্যন্ত অনেক ভাইস চ্যান্সেলর দেখেছি।কোনো বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস চ্যান্সেলর এমন কথা বলতে পারেন? যেকোনো একটি রাজনৈতিক দলের অঙ্গ সংগঠনের সভাপতির পদ যদি তাকে দেয়া হয়, তবে তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস চ্যান্সেলরের পদ ছেড়ে দেবেন। চিন্তা করেন!
ভারতের সঙ্গে চুক্তির সমালোচনা করে বিএনপির নীতিনির্ধারণী ফোরামের এ নেতা বলেন, দেশে জনগণের সরকার থাকলে ভারতের সঙ্গে এভাবে চুক্তি করতে পারত না।দুর্বল সরকার বলে তারা চুক্তি করেছে।ভারতের সঙ্গে আমরা সুসম্পর্ক চাই, প্রতিবেশী, ভাই-ভাই হিসেবে পাশপাশি থাকতে চাই, সমতার সম্পর্ক চাই- এটাই আমাদের পররাষ্ট্রনীতি। কিন্তু যে চুক্তি করা হয়েছে তাতে দেয়া হয়েছে, নেয়ার কথা হয়নি।তিস্তা চুক্তি নিয়ে কোনো সমাধান নেই, অভিন্ন ৫৪টি নদীতে ভারত বাধ দিয়েছে সে নিয়ে কথা হয়নি। ফেনী আমদের নদী, সেটার পানি মানবিক কারণে ভারতকে দেয়া হয়েছে বলে প্রধানমন্ত্রী বলেছেন। অথচ এ চুক্তির আগেই ভারত ফেনী নদীতে ৩৫টি পাম্পের মাধ্যমে অবৈধভাবে পানি নিচ্ছে।আস
পাঠক মন্তব্য
It would be good for the country and the university. মীজানুর রহমান) is an uneducated PhD. Students are safer without him.
সকল মন্তব্য দেখার জন্য ক্লিক করুন