সবশেষ ২৩ মে’র মধ্যে সব দলকে বিশ্বকাপ স্কোয়াডে পরিবর্তন আনার সুযোগ করে দিয়েছে আইসিসি। অর্থাৎ এখন প্রতিযোগী ১০ দল যে স্কোয়াডই ঘোষণা করুক না কেন, অপ্রত্যাশিত ও অনাকাঙ্ক্ষিত ইনজুরি ছাড়াও ২২ মে পর্যন্ত তাতে রদবদল করতে পারবে।
বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) ভাবনাও তেমন। আজ মঙ্গলবার একটি দল ঘোষণা করবেন। সেই দল হবে ১৫ জনের। পাশাপাশি আরো দুই থেকে তিনজন স্ট্যান্ডবাই থাকবেন। তারা ত্রিদেশীয় টুর্নামেন্ট খেলতে আয়ারল্যান্ড যাবেন। সেখানে কেউ খুবই ভালো করলে তাকে বিশ্বকাপের জন্য বিবেচনা করা হবে।
তো তা হলে আগেভাগে স্কোয়ার্ড ঘোষণা কেন? আইরিশ দূর্গে তিনজাতি সিরিজ দেখেই তো চূড়ান্ত স্কোয়াড ঘোষণা করা যেত? বাংলাদেশ ক্রিকেটপ্রেমীদের মনে তা উঁকি দিচ্ছেই।
তাদের কৌতুহলও মিটেছে। আইসিসির তরফে আগামী ২২ এপ্রিলের মধ্যে ১৫ জনের দল ঘোষণার একটা সময়সীমা বেঁধে দেয়া আছে। পরের ঠিক এক মাস পর্যন্ত তাতে পরিবর্তন করা গেলেও এসময়ের মধ্যে ১৫ সদস্যের নাম ক্রিকেটের অভিভাবক সংস্থার কাছে জমা দিতেই হবে।
সেটা অবশ্য ক্রিকেটীয় কারণে নয়। নির্ধারিত খেলোয়াড়দের সব আনুষঙ্গিক সুযোগ-সুবিধা, বিমান টিকিট, আবাসন, জার্সির ব্যবস্থা ঠিকমতো সম্পন্ন করতেই এই সিদ্ধান্ত আইসিসির। মূলত ক্রিকেটারদের সব সুযোগ-সুবিধা নিশ্চিত করতেই ২২ এপ্রিলের মধ্যে ১৫ জনের দল ঘোষণার সময় নির্ধারণ করা আছে।
পাঠক মন্তব্য
সকল মন্তব্য দেখার জন্য ক্লিক করুন